নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লান্না স্টাইলে নির্মিত বাড়ী
একজন শিল্পী সে হতে পারে চিত্রকর বা ভাস্কর।তাদের কথা চিন্তা করলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ইতালীর রেঁনেসা যুগের জগৎ বিখ্যাত শিল্পী লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি, মাইকেল এঞ্জেলো, আমাদের দেশের গর্ব জয়নুল আবেদীন,এস এম সুলতান, স্পেনের পিকাসো অথবা ভারতের মকবুল ফিদা হোসেনের মুখ। কিন্ত থাইল্যান্ডেরও যে একজন শিল্পী তাঁর ব্যতিক্রমী শিল্পকর্ম দিয়ে সারা বিশ্বে ঝড় তুলেছেন তাকে আমরা কজনাই বা চিনি! নাকি তার নামই শুনেছি কখনো! না, উনি আমাদের অনেকের কাছেই অজানা, অচেনা হয়েই আছেন। এই না চেনা শিল্পীর নামটি হচ্ছে থাওয়ান দাচেনে (Thawan Duchanee)
শিল্পী থাওয়ান দাচেনের নিজ ভাস্কর্য্য
বিখ্যাত সেই শিল্পীর শিল্পকর্মের সাথে পরিচিত হবার জন্য দ্বিতীয় বারের মত উড়ে গিয়েছিলাম ব্যংকক থেকে সুদুর উত্তরের প্রদেশ চিয়াং রাই। মূল শহর থেকে সামান্য দূরে বিশ মিনিটের গাড়ি পথ পেরিয়ে গেলেই সীমান্ত শহর মেসাই প্রদেশ, সেই মেসাই যার পাহাড়ী গুহায় এ বছরের জুন মাসে হারিয়ে যাওয়া ১২ জন কিশোর ফুটবলার উদ্ধার নিয়ে বিশ্বব্যাপী ঝড় উঠেছিল। পাহাড় ঘেরা এই নিরিবিলি মেসাই শহরই তাঁর জন্মভুমি ।
কালো যাদুঘরের সদর দরজা
প্রায় দশটার সময় এসে উপস্থিত হোলাম শিল্পী থাওয়ান দাচেনের বানদাম মিউজিয়াম অর্থাৎ কালো গৃহের সদর দরজায়। মাথাপিছু ৮০ বাথ দিয়ে টিকিট কেটে কাঠের গেট পেরিয়ে হাজির হোলাম বিশাল প্রাঙ্গনের এক প্রান্তে। ঢোকার সময় হাতে ধরিয়ে দিল একটি ব্রশিওর তাতে রয়েছে দাচেনের দীর্ঘ শিল্পী জীবনের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ও স্থানটির সংক্ষিপ্ত নির্দেশিকা। ঘন পাতায় আচ্ছাদিত এক বড় গাছের ছায়ায় গুড়িতে ঠেস দিয়ে বসে বসে পড়লাম তার সম্পর্কে কিছু কথা।
মিউজিয়ামে ঢুকতেই প্রধান আশ্রম ঘর
শিল্পী থাওয়ান দাচানে, ১৯৩৯ সালের ২৭শে সেপ্টেম্বর থাইল্যান্ডের চিয়াং রাই প্রদেশে জন্মগ্রহন করেন । অধ্যাপিকা শিল্পা ভিলাশ্রীর ছাত্র হিসেবে শিল্পাকম ইউনিভার্সিটি থেকে তিনি চিত্রাঙ্কন ও ভাস্কর্য্য বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রী অর্জন করেন । ম্যূরাল পেইন্টিং , মনুমেন্ট এবং আরবান প্লানিং নিয়ে শেষ করেন তার মাষ্টার্স কোর্স ।আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডের রয়্যাল একাডেমী অব ভিজ্যুয়াল আর্টস থেকে মেটাফিজিক্স আর এ্যাসথেটিকস নিয়ে সমাপ্ত করেন তাঁর পিএইচডি ।
চল্লিশটি বাড়ির একটি বাড়ী
আন্তর্জাতিক শিল্প জগতে সুনাম অর্জনকারী থাই চিত্রশিল্পীদের মাঝে থাওয়ান দুচানেও একজন । ৫০ বছরেরও বেশী সময় ধরে তিনি অনবদ্য শৈল্পিকতার সাথে যে সব শিল্পকর্ম করেছেন তা বিশ্বে স্বীকৃত । তাঁর শিল্পকর্ম “ দ্য ড্রয়ার” বুদ্ধের আদর্শকে (বুদ্ধিজম) সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে কি ভাবে ধারন করা হয়েছে যেন তাঁরই গভীর আর সতেজ প্রতিফলন । প্রাচ্য আর পাশ্চাত্য দর্শনের সংমিশ্রনে এ যেন থাই আধ্যাতিকতার স্ফুরণ । থাই চিত্রশিল্পকে বহির্বিশ্বে জনপ্রিয় করতে থাওয়ান দাচেন দেশে ও বিদেশে তাঁর চিত্রশিল্পের প্রদর্শনীর মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন । আন্তর্জাতিক শিল্প সন্মেলনগুলিতে কখনও কখনও তাকে অতিথি বক্তা হিসেবে দেখা যায় । থাইল্যান্ড ও এশিয়া সহ ইয়োরোপ এবং উত্তর আমেরিকার বেশ কিছু দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট আর্ট মিউজিয়ামে তার কিছু কিছু চিত্রকর্ম জাতীয় সম্পদ হিসাবে স্থায়ী ভাবে প্রদর্শিত হয়ে আছে ।
ঘরের সদর দরজার উপরে কাঠের কি সুক্ষ অপরূপ কারুকাজ
আন্তর্জাতিক মিডিয়ার অনেকেই তার জীবন ও শিল্পকর্ম নিয়ে ইতিমধ্যেই আগ্রহে মেতে উঠেছেন এবং অনেক প্রকাশনা, মুভি ক্লিপ আর টেলিভিশন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে তিনি পরিচিত হয়ে উঠছেন । ২০০১ সালে তিনি“ফুকুওমা এশিয়ান কালচার প্রাইজ কমিটি” র দেয়া “আর্ট এ্যান্ড কালচার” পুরস্কার লাভ করেন । ভিজ্যুয়াল আর্ট শিক্ষায় থাওয়ান দুচানে ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা শিল্পের জগতে তার একটি অবদান । চিয়াং রাই এর মেসাই এ ১০০ রাই অর্থাৎ প্রায় ৪০ একর জায়গা নিয়ে গত ৫০ বছর ধরে তিনি গড়ে তুলছেন“ বানডাম মিউজিয়াম” নামের একটি লোকশিল্প যাদুঘর । এই যাদুঘরে রয়েছে অতীত আর বর্তমানের বিভিন্ন রকমের লোকশিল্প । এর শিক্ষনীয় মূল্য অসীম আর এটা তরুন প্রজন্মের জন্য শেখার একটা জায়গাও করে দিয়েছে । চিত্রশিল্পের জন্য থাওয়ান দাচানেকে সম্মানের সাথে ২০০১ সালের জাতীয় শিল্পীর মর্যাদা দেয়া হয় ।
শিল্পী থাওয়ান দাচেনের স্বপ্নের কালো বাড়ী
থাই ভাষায় “বান” হলো গৃহ বা বাড়ী এবং “দাম” মানে হলো কালো । এই কালোগৃহ শুধুমাত্র একটি ইমারতই নয় বরং বিভিন্ন আকৃতি নিয়ে শান্ত-সমাহিত একটি বাগানের মাঝে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ৪০টি ছোটবড় ঘরের সমষ্টি । এর স্রষ্টা থাওয়ান দাচানে এই বাগানটাকে সাজিয়েছেন ছোট ছোট ৪০টি কালোগৃহ দিয়ে যা তৈরী হয়েছে কাঠ, গ্লাস, কনক্রীট, ইট এবং টেরাকোটার কাজ দিয়ে যা এখন একটি যাদুঘর । দাচেনে একজন শিল্পীই শুধু নন তিনি একজন স্থপতিও বটে। তাই তো তার যাদুঘরটি এমন অনাবদ্য নিপুনতায় নির্মান ও সাজাতে পেরেছেন । স্থানীয় লোকজন ছাড়াও সারা বিশ্বের প্রচুর পর্যটক আসে এই অদ্ভুত যাদুঘরটি এক নজর দেখতে ।
শায়িত বুদ্ধের কাঠের মুর্তি
সাজানো হয়েছে থাওয়ান দাচানের শিল্পসংগ্রহ, ভাস্কর্য্য সহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করা বিভিন্ন প্রানীর হাড়, চামড়া, শিং, সোনা ও রূপার তৈরী সামগ্রী দিয়ে । এই কালোগৃহের অনেকগুলিতেই প্রদর্শিত হয়, সুবর্ণভূমি যুগ থেকে শুরু করে বর্তমানের লান-না এবং দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার স্থাপত্যশিল্প এবং চিত্রকলা । শিল্পের প্রতি নিবেদন থেকেই শিল্পী তার সকল সংগ্রহ দিয়ে সাজিয়েছেন এটিকে । এই ঘরগুলোর অনেকগুলো ব্যব্যহৃত হতো ধ্যানের জন্য । অনেকগুলো ঘরেই আমাদের কারো প্রবেশাধিকার ছিল না । কিন্ত শেকল ঘেরা দরজা আর বড় বড় খোলা জানালা দিয়ে দেখেছিলাম তাঁর অন্দর মহলটি।
কাঠের কারুকাজ আর পাথরের ভাস্কর্য্য
এ ঘরের টেবিল ক্লথটি বানানো হয়েছে নেকড়ে নাকি ভালুকের গা থেকে খুলে নেয়া আস্ত চামড়া। বসবেন কি খেতে ?
লোকজ শিল্পের সমাহার এই কালো ঘরে
এই ঘরটি সাজানো রয়েছে মহিষের শিং এর চেয়ার আর কুমিরের চামড়ার পাপোশ দিয়ে
শিং দিয়ে নির্মিত দাচেনের শিল্প।। এই শিং গুলো কিসের তা নিয়ে আমিও দিধ্বায়, মহিষ নাকি অন্য কোন প্রানী !
বসার ঘরটিতে মনে হচ্ছে কুমিরের চামড়া দিয়েই কার্পেট বানাতে চেয়েছিল শিল্পী
দেয়াল ঘেষে সাজিয়ে রাখা সারি সারি চেয়ার। তবে কাঠ বা অন্য কিছুর নয়, এই সেই শিং দিয়েই তৈরী।
কাঠের ঘোড়া তার নির্মানে কি নান্দনিকতার ছোয়া
বিশালাকৃতির শংখ সাজিয়ে রাখা হয়েছে মেঝেতে
শিল্পীর হাতে সাজানো এই পাথরের শিল্পকর্ম
বিশাল ঝিনুকের মাঝে গচ্ছিত রাখা মুদ্রা আর তা দেখে এগিয়ে আসছে কুমির
প্রাঙ্গন জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তাঁর কালো বাড়ী
কালো কাঠের তৈরী আরেকটি ঘরের নিদর্শন
প্রাচীন নির্মান রীতিতে তৈরী কুটির
কাঠের নৌকা, পলো ইত্যাদি সব চিরায়ত লোক শিল্পের উদাহরন
পৌরানিক কাহিনীর পাথরের দৈত্য
কালো যাদুঘরের বিশাল প্রাঙ্গনে
প্রধান আশ্রম ঘরের এক কোনে বসে আপনমনে বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছে ক্ষুদে শিল্পীরা
কাঠের উপর অসাধারন নৈপুন্যে নির্মিত গনেশ প্রধান আশ্রম ঘরে দন্ডায়মান, হিন্দু ধর্মের সিদ্ধিদাতা গনেশ থাইল্যান্ডে শিল্পের দেবতা হিসেবে গন্য হয়ে থাকে।
বাঁশের তৈরী বিশাল এক ছাতার কাঠিগুলোও যেন এক শিল্প
শ্বেত মর্মর পদ্মের উপর ধ্যানমগ্ন বুদ্ধ।
পেছন ফিরে বিদায় নিলাম এক ব্যতিক্রমী শিল্পীর সৃষ্ট বানডাম মিউজিয়াম থেকে
সব ছবি আমাদের মোবাইলে তোলা ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
জুন বলেছেন: প্রথমেই আপনার এমন একটি মন্তব্য পেয়ে অত্যন্ত খুশী হোলাম স্রাঞ্জি সে । ছবির চেয়ে সামনা সামনি আরো অদ্ভুত সুন্দর মায়াময় । আমার মনে হচ্ছিল সব্বাইকে ডেকে আনি ।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: অনেক দিন পর পোস্ট জুন আপা।
পড়ে পরে কথা হবে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
জুন বলেছেন: জী বিজন রয় অনেকদিন পরেই বটে
আচ্ছা আসুন সময় করে সমস্যা নেই ।
শুভেচ্ছা রইলো ।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: দেখে ও জেনে ভাল লাগল
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৭
জুন বলেছেন: দেখে ও জেনে ভাল লাগলো জেনে আমারও ভালোলাগলো বাকপ্রবাস । অনেক তারাহুড়া করে লিখেছি,
অনেক ইনফো দিতে পারি নি । তারপর ও আপনাদের অনুপ্রেরনায় লেখালেখি
শুভকামনা রইলো ।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
কানিজ রিনা বলেছেন: পৌরানিক ঐতিঝ্য বেশ ভাল লাগল।
সেই সাথে দারুন উপস্থাপন। ধন্যবাদ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
জুন বলেছেন: পৌরানিক ঐতিঝ্য বেশ ভাল লাগল।
আপনার মত আমারও ভালোলাগে কানিজ রিনা ।
ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
তাছাড়া অনেকদিন পর আমার ব্লগ বাড়ীতে আপনাকে দেখে অনেক ভালোলাগলো
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৬
নীল আকাশ বলেছেন: জুন আপু, সেই রকম হয়েছে লেখা!
ভাবছিলাম কিছুদিন পরে থাইল্যান্ড বা মালয়শিয়া যাবো সপরিবারে ঘুরতে। আপনার এই পোষ্ট টা দেখে থাইল্যান্ডে এখানে যেতে ইচ্ছে করছে। দারুন লিখেছেন!
আপনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল।
ভালো থাকবেন আর আমাদের জন্য মাঝে মাঝে এরকম পোষ্ট দিয়ে যাবেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: নীলআকা৩৯
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার পোষ্টটি সময় করে পড়া ও এতখানি আন্তরিক একটি মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য
থাইল্যান্ডে অনেক জায়গাই আছে দেখার মত । আপনি চিয়াং রাইতে গেলে অনেক কিছু দেখতে পাবেন এই যাদুঘরটি ছাড়াও ।
আশাকরি শীঘ্রই সপরিবারে ঘুরে আসবেন ।
ভালো থাকবেন আর আমাদের জন্য মাঝে মাঝে এরকম পোষ্ট দিয়ে যাবেন। দিতে তো চেষ্টা করি কিন্ত অনেক সময়ই তা হয়ে ওঠে না ।
শুভকামনা রইলো । সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশাটুকু রইলো
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
সনেট কবি বলেছেন: দারুণ!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৭
জুন বলেছেন: আপনার কাছে দারুন লেগেছে জেনে খুব খুবই ভাললাগলো সনেট কবি ।
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন নিয়ত
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
ওমেরা বলেছেন: জুন আপু কতদিন পর আপনি পোষ্ট দিলেন । বর্ননা ছবি খুবই ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ আপু ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮
জুন বলেছেন: আসলেই ওমেরা আপনার মন্তব্য পড়ে আমারও মনে হচ্ছে অনেকদিন পর লিখেছি কিছুমিছু একটা
বর্ননা আর ছবি ভালোলাগলো জেনে আমার নিজেরও অনেক ভালোলাগলো ।
ভালো থাকবেন সাথে রাতের শুভেচ্ছা ।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
রাকু হাসান বলেছেন:
দেরিতে দেখলাম । নির্বাচিত পাতা চেক করতে গিয়ে পোস্ট চোখে পড়লো । ছবিতে দেওয়া বর্ণনা এবং ছবি দেখে যেন শিল্পীয় আমেজ পেলাম । মুগ্ধ হয়েছি । বলার অপেক্ষা রাখে না থাইরা শিল্পে অনেক অনেক এগিয়ে জুনপু আপু +
ভাবছিলাম অনেক দিন পোস্ট নেই । তাই ব্লগ বাড়িতে গিয়েছিলাম । আজ পেয়ে ভালো লাগছে । মোবাইলে তোলা হলেও ছবিগুলো যথেষ্ট সুন্দর ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪১
জুন বলেছেন: রাকু হাসান
দেরীতে হলেও যে দেখেছেন তার জন্য অনেক খুশী হয়েছি । তবে আমার মনে হয়না খুব একটা দেরী হয়েছে
ভাগ্যিস নির্বাচিত পাতা চেক করেছিলেন তাই তো আপনার চোখে পড়লো । এও কদিন তো সকালে কেউ পোষ্ট দিলে বিকেলেও দেখতাম একই যায়গায়
যাই হোক আমার পোষ্ট ও ছবিগুলোও যে পছন্দ করেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ । আজকাল ভারী ক্যামেরা বহন করতে একেবারেই ইচ্ছে করে না । তাই মোবাইলই ভরসা ।
থাইরা শিল্পে অনেক অনেক এগিয়ে জুনপু আপু এটা সত্যি এরা প্যাকেজিংকে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে চুড়ান্ত রূপ দিয়েছে। সামান্য দশ বাথের জিনিসকেও অসম্ভব সুন্দর প্যাকেট করে বিক্রী করে ।
আবারো আন্তরিক ধন্যবাদ ও রাত্রির শুভেচ্ছা ।
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
বাহ!
চমৎকার আয়োজন।
আপনি ভালো আছেন তো?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
জুন বলেছেন: জী আমি ভালো আছি সৈয়দ ইসলাম , আপনি ভালো তো ?
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এরা কত জায়গায় ঘুরে রেএএএ!!!!!
নেকড়েটার মাথা তো জীবন্ত মনে হচ্ছে। ওটা কি আসল না প্লাস্টিকের??
নেকড়ে, কুমির, মহিষের শিং কি এসব জিনিষ?? ওখানকার মানুষ-জনেরও ছবি তুলতে??
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩
জুন বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এরা কত জায়গায় ঘুরে রেএএএ!!!!!
এখন তো আগের মত ঘুরিই না পাঠক, থাইল্যান্ডের মধ্যেই গত কয়েক বছর ধরে ঘুর ঘুর সীমাবদ্ধ
আমার পুরনো লেখাগুলো পড়লে দেখবেন ঘরে আমার মন টিকেই না
নেকড়ের চামড়া সহ মাথাটি একেবারেই আসল।
না এগুলোর কোনটাই প্লাস্টিক নয়।
উনি এসব দেশ বিদেশ থেকে সংগ্রহ করে নিজের পরিকল্পিত ও সৃষ্ট যাদুঘরে সাজিয়েছেন মাত্র ।
ওখানকার মানুষ-জনেরও ছবি তুলতে??
এই নিন
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: 'কালো জাদুঘর' দেখে খুব আগ্রহ নিয়ে পড়া শুরু করেছিলাম। ভেবেছিলাম ব্ল্যাক অার্ট বা কালো যাদুর ব্যাপার স্যাপার হবে। পড়ে দেখলাম অন্য জিনিস।
তবে আপনার পোস্ট পড়ে যে হতাশ হতে হবে না, তা জানাই ছিল।
নতুন এক শিল্পী আর তার শিল্পকর্মের সাথে পরিচিত হলাম। পুরা ট্যুরটাই দারুন ছিল।
অনেক অনেক ভালোলাগা।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
জুন বলেছেন: 'কালো জাদুঘর' দেখে খুব আগ্রহ নিয়ে পড়া শুরু করেছিলাম। ভেবেছিলাম ব্ল্যাক অার্ট বা কালো যাদুর ব্যাপার স্যাপার হবে। পড়ে দেখলাম অন্য জিনিস।
আমিও চাই একটা কালা যাদু নিয়ে কিছু লিখতে কিন্ত পারছি না ভুয়া মফিজ
তাই অপেক্ষায় আছি আপনার স্টোনহেঞ্জ এ ভুত দেখার অপেক্ষায়
আমার পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।
১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সুমন কর বলেছেন: আপনার পোস্ট মানেই শতভাগ সুন্দর। অনেক কিছু জানতে পারা যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
ভালো লাগা রইলো।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২০
জুন বলেছেন: আপনার পোস্ট মানেই শতভাগ সুন্দর। অনেক কিছু জানতে পারা যায়।
আপনার এমন মন্তব্যে সত্যি আপ্লুত হোলাম সুমন কর । তবে জানিনা শতভাগ তথ্য দিতে পারি কিনা । চেষ্টা করি শতভাগ
শুভকামনা সবসময় পাশে থেকে উৎসাহিত করার জন্য ।
১৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা!! অপূর্ব আপু । মনোমুগ্ধকর । +++++
আপনার শরীর এখন কেমন আছে আপু ? গতকয়েক দিনে পোস্ট মারফৎ খবর পাই যে আপনি আর শ্রদ্ধেয় সোনাবীজভাই অসুস্ত। আপনার পোস্টটি দেখে একারনে বেশ খুশি হলাম যে আপু তাহলে ঠিক আছেন।
শুভকামনা জানবেেন।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
জুন বলেছেন: আপনার প্রশংসা পেয়ে অনেক খুশী হোলাম পদাতিক চৌধুরি ।
আমি এখন মোটামুটি আছি তবে পরিপুর্ন সুস্থ হয়ে উঠতে পারি নি । আমিও ব্লগে দেখেছি আমার দেশী ভাইএর চোখে সমস্যা । কিন্ত আর তো খোজ খবর নেই
আমার খোজ নেয়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই ।
শুভেচ্ছা রইলো ।
১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
অনেকদিন পরে শিল্পমন্ডিত লেখা নিয়ে এলেন ।
একজন অজানা শিল্পীকে নিয়ে লিখে আর তার শিল্পসম্ভার তুলে এনে আপনার শৈল্পিক মনেরই হদিস দিলেন ।
কালো যাদুঘর নিয়ে যাদুর মতোই লেখা । কাঠের কাজগুলো আসলেই দৃষ্টি নন্দন ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস
আপনি ঠিকই ধরেছেন হ্যা অনেকদিন পরই আসলাম ব্লগে । একজন শিল্পীর যাদুঘর নিয়ে এসেছি আপনাদের কাছে । শিল্পী থাওয়ান তার নির্মিত ৪০ টি কালো যাদুই বাক্সগুলো সাজিয়েছেন দেশ বিদেশ থেকে সংগ্রহ করা বিভিন্ন শিল্পসম্ভার দিয়ে এক অপুর্ব নান্দনিকতায়।
কাঠের কাজগুলো তার করা নাকি সংগ্রহ সেই তথ্য কোথাও খুজে পেলাম না ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রাত্রির ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
জুন বলেছেন: ওহ হো আরেকটি কথা উল্লেখ করতে ভুলে গিয়েছি
সেটা হলো আমিতো শুধু এক শিল্পীর সৃষ্ট কালো যাদুঘরের কথা বলেছি , এতে আবার আপনি আমার শৈল্পিক মন কোথায় খুজে পেলেন তাতো বুঝলাম না
১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: অনেকদিন পর সুন্দর একটি পোষ্ট নিয়ে আপনার আগমন ঘটলো।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৬
জুন বলেছেন: জী রাজীব নুর অনেক দিন পরেই বটে । নানা ব্যস্ততায় ব্লগে আসা কম হয়েছে । তবে নিজে না লিখলেও আপনাদের লেখা মাঝে মাঝে পড়েছি । আশাকরি এবার থেকে নিয়মিত হবো ।
ভালো থাকুন , শুভেচ্ছান্তে ।
১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কালো মোটিফে প্রায় সব কিছুই সুন্দর হয়, সাথে শিল্পীর হাতের ছোঁয়া !! দু ই মিলে অনবদ্য!!!
ঠিকঠাক নিজের মুন্সিয়ানায় আমাদের কাছে ততধিক অনন্যতায় তুলে ধরেছ ! দারুণ আপু ।
মহিষ তক ঠিকঠাক বাকি গুলো ? বাপরে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪০
জুন বলেছেন: কালো মোটিফে প্রায় সব কিছুই সুন্দর হয়, সাথে শিল্পীর হাতের ছোঁয়া !! দু ই মিলে অনবদ্য!!! তুমি ঠিকই বলেছো মনিরা । আমার কাছেও মহিষ পর্যন্তই ঠিক বাকি গুলো ভয়ংকর । অনেক পশু প্রেমীরা কিন্ত তার এই প্রদর্শনীর বিরুদ্ধে সোচ্চার ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ তোমাকে আর সব সময় সাথে থেকে উৎসাহিত করছো এটা আমার এক বিশাল প্রাপ্তি
ভালো থেকো , শুভকামনায়---
১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
বাহ! অনেক দিন পর আপুর চমৎকার একটি ভ্রমন বিষয়ক লেখা পেলাম। শিল্পী থাওয়ান দাচেনের সাথে পরিচিত হলাম। ছবিগুলো আমাকে ভীষণ মুগ্ধ করেছে। কখনো থাইল্যান্ডে গেলে চেষ্টা করবো জায়গাটিতে যাওয়ার। আশা করি, সময় সুযোগে মাঝে মাঝে এরকম লেখা ব্লগে দেবেন। ভাল থাকবেন আপু।
শুভ রাত্রি।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: কাউসার চৌধুরী
সত্যি অনেকদিন পরেই ব্লগে লিখলাম বটে । এবার চিয়াং রাই না গেলে আমারও দেখা হতো না চল্লিশ একর জায়গা জুড়ে তার ছড়ানো ছিটানো শিল্পকর্ম । যদি আপনি ইতিহাস ও ঐতিহ্য প্রেমিক হয়ে থাকেন তবে থাইল্যন্ড গেলে অবশ্যই চিয়াং মাই, চিয়াং রাই, সুকোথাই এসব যায়গায় যাবেন । আর প্রকৃতি দেখতে চাইলে ফুকেট, ক্রাবি, কোহ সামুই, হুয়াহিন এসব যায়গায় ঘুরে আসতে পারেন । থাইল্যান্ডে প্রচুর ট্যুরিষ্ট আসে আর দেশটাও ট্যুরিষ্ট ফ্রেন্ডলি বটে।
আশা করি, সময় সুযোগে মাঝে মাঝে এরকম লেখা ব্লগে দেবেন।
দোয়া করবেন যাতে আপনাদের সাথে থেকে লিখে যেতে পারি । টুকটাক লেখালেখি আমার একটা পাশ্যন বলতে পারেন
ভালো থাকুন আপনিও । শুভেচ্ছা রাত্রির ।
১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছবি থেকে এসবের কাজের উপর পুরো অনুভবতা আসে না, কেবল ছবি বলেই মনে হ;, সামনাসামনি দেখলে হয়তো মনের উপর প্রভাব ফেলতো!
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্য মানেই বিশাল একটি বিষয় নিয়ে অল্প কথায় তার সারমর্ম বর্ননা।
আপনি ঠিক বলেছেন চাদগাজী সামনে থেকে দেখলে অন্য রকম অনুভব। তারপরও কৃষ্ণ যেমন দুধ মনে করে পিটুলি গোলা জল খাওয়ার অবস্থা আরকি
ভালো থাকুন। শুভকামনা।
১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:১৬
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় জুন,
আপনার লেখার সাথে সাথে থাওয়ান দাচেনের "বানডাম মিউজিয়াম" ঘুরে আসলাম ঠিকই কিন্তু প্রথমেই মনে হলো থাইল্যান্ডের সাথে কত ভাবেইতো আমাদের দেশের যোগাযোগ তবুও থাইল্যান্ডের এই গুণী হিল্পী সম্পর্কে কিছু জানি না কেন ? কত যে কম জানি আল্লাহ ! এই বাড়িগুলোর উড ওয়ার্কগুলোও কি থাওয়ান দাচেনের নিজের করা ? "ঘরের সদর দরজার উপরে কাঠের কি সুক্ষ অপরূপ কারুকাজ" -এর ফটোটার কাজ আসলেই চোঁখ ধাঁধানো | কত সাধনা করে যে এমন কাজ করতে হয় কে জানে ! পুরো মিউজিয়ামের গেট আপ আপনার ফটোগুলোতেই যে কি অপূর্ব লাগলো ! সামনে সামনি না যেন কত সুন্দর I কিন্তু বাড়িগুলোর কালো রঙের করার পেছনে কি কোনো কালচারাল কাৰণ আছে ? অনেক দিন পরে লিখলেন সেটা দেখেই ভালো লাগলো I অনেক ব্যস্ততাও আপনার লেখার মুগ্ধতা কিছু কমাতে পারেনি সেটা আগের মতোই মুগ্ধতা রইলো লেখায়I আর এই লেখাটাকে মূল গানের আসরের আগে সেতারের টুং টাং হিসেবেই নিলাম I আশাকরি অনেক দিন পরে ব্লগে ফিরে আসার পরে আপনার অনেক লেখা এখন মূল গানের অবসরে চারিদিকে ছড়িয়ে যাওয়া এস্রাজের মুগ্ধ শব্দের মতোই ছড়িয়ে যাবে I অনেক কাব্য করে ফেললাম ? আসলে আপনাকে ব্লগে অনেক দিন মিস করেছি তাই অনেক খুশিও হয়েছি আবার ব্লগে ফিরতে দেখে I অনেক ভালো থাকবেন I
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২
জুন বলেছেন: প্রিয় মলাসইলমুইনা
সামান্য লেখা নিয়ে আপনি এত সুন্দর বিশ্লেষন করে থাকেন যা লেখকের জন্য খুবই উৎসাহব্যঞ্জক ও অনুপ্রেরনাদায়ী। ্সব কিছুতেই থাকে আপনার মুগ্ধতা যা স্পর্শ করে যায় মনকে । আপনার মত এমন যাদুকরি ভাষায় উত্তর দিতে অক্ষম আমি । তাই মার্জনা করবেন নিজ থেকেই ।
কালো রঙ কেন করেছেন জানি না । শিল্পীর সম্পর্কে খুব কমই লেখা আছে । হতে পারে সবুজ পটভুমিতে কালো রঙ ফুটবে , অথবা তার প্রিয় রঙ ।
এস্রাজের মুগ্ধ শব্দের মত সুর তুলতে পারবো কি না জানিনা , তবে আপনাদের মাঝে সুরের ঝর্না তুলে যেতে চাই আরো বহু বছর।
ভালো থাকুন নিত্য দিন আর সাথে থাকুন বেহালার ছরে রজন লাগিয়ে দিতে এই প্রত্যাশী আমি ।
শুভেচ্ছান্তে ---
২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৫
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপন, বেশ লাগল
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৩
জুন বলেছেন: আমার ব্লগে আপনার প্রথম পদার্পন তাই নয় কি ? স্বাগত জানাই।
আর মন্তব্যর জন্য রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ ।
২১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:০৪
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আমি ভাই চমৎকার আছি। এইমাত্র অফিস থেকে আসলাম, আবার প্রান্ত আসলেই আফিস। এগুলো নিয়েই চমৎকার থাকতে চেষ্টা করি।
প্রতিমন্তব্য ভালই দিচ্ছেন তো।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৬
জুন বলেছেন: আবার প্রান্ত আসলেই অফিস ?? কথাটায় কি বুঝাতে চাইলেন সৈয়দ ইসলাম ?
চমৎকার থাকতে পারাটাই বিরাট ব্যপার । এমন চনমনে চমৎকার কাটুক আপনার সারাটি জীবন সেই প্রার্থনাই রইলো
২২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জুনাপি আপনার সাথে আমরাও ঘুরে এলাম কালো যাদুঘর।
অনেক দিন পরে খুব সুন্দর একটা ছবি ব্লগ নিয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
ভিষন ভাল থাকুন।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: ব্লগে নিয়মিত আসতে না পারলেও ব্লগের সবাইকে অনেক মিস করতাম তার মাঝে আপনি একজন মোস্তফা সোহেল । ছবি ব্লগ দিয়ে আবার সচল হোলাম আর কি
অনেক ভালো থাকুন , সাথে থাকুন নিয়মিত । শুভকামনা রইলো ।
২৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
রক বেনন বলেছেন: কুমির আর ভাল্লুকের ছবিগুলো দেখে খুব মন খারাপ হলো। শুধু মাত্র শোভা বর্ধনের জন্যেই এদের হত্যা করা হয়েছে।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৯
জুন বলেছেন: রক বেনন আপনি ঠিকই ধরেছেন । শিল্পীর সংগৃহিত এসব জিনিস অনেক পশু প্রেমিকদেরই অসন্তোষের কারন । আমার কাছেও তার এইসব বিশেষ করে ভালুক আর কুমিরের চামড়ার এইসব প্রদর্শনী পছন্দ হয়নি। যাইহোক তারপর ও আমার পোষ্টে এসেছেন মন্তব্য করেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
২৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
শিখা রহমান বলেছেন: বাহ!! কি চমৎকার আর মনকাড়া ছবিগুলো। খুব সুন্দর বর্ণনা!!
খুব ভালো লেগেছে। শুভকামনা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫০
জুন বলেছেন: মনকাড়া ছবিতে মুগ্ধ হয়েছেন খুব ভালোলাগলো । আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ শিখা রহমান ।
শুভকামনা আপনার জন্যও
২৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন আমাদের ইবনে বতুতাকে মিস করছিলাম।
থাওয়ান দাচেন ও তাঁর "বানডাম মিউজিয়াম" নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন।
বরাবরের মতই মুগ্ধতা !!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩
জুন বলেছেন: গিয়াস লিটন আপনারা মিস করেন বলেই হারিয়ে যেতে গিয়েও ফিরে ফিরে আসি এই ব্লগের আঙ্গিনায় ।
পোষ্টটি আপনার ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো । সাথে তো আছেনই বহুদিন আগামীতেও থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
শুভেচ্ছান্তে ।
২৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২১
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: অপরূপ শিল্পকর্ম। শিল্পীর প্রতিভায় মুগ্ধ। আপনি জানার সুযোগ করে দিলেন।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: মেহেদী হাসান হাসিব
শিল্পীর প্রতিভায় মুগ্ধ শুধু আপনিই নন, আমরাও । তার সংগৃহিত বিভিন্ন জিনিস সাজিয়েছেন অসাধারন দক্ষতায় ।
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
২৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬
অন্তরন্তর বলেছেন: থাওয়ান দাচেন ও তাঁর "বানডাম মিউজিয়াম" আপনার চোখে আমারও দেখা হয়ে গেল। ছবিগুলো খুব সুন্দর তুলেছেন। এই মহান শিল্পী সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। শুভ কামনা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
জুন বলেছেন: অন্তরতর প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই মন্তব্যের জন্য ।
এই শিল্পী সম্পর্কে অনেকেই জানে না মনে হয় । মোবাইলে যতটুকু এসেছে । এখন ক্যামেরা বয়ে নিয়ে যাওয়া বেশ কষ্টকর , তাই মোবাইল ফোনের ক্যামেরাই ভরসা
ভালো থাকবেন, শুভকামনা আপনার জন্যও
২৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
আলোরিকা বলেছেন: অনেক সুন্দর আপু ! আপনার সুবাদে নিত্য নতুন কত যে সুন্দরের সাথে পরিচিত হচ্ছি !!!! শুভ কামনা । অনেক অনেক ভাল থাকুন জুনাপু
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২২
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আলোরিকা !!
অনেক ভালোলাগলো আমার লেখায় আপনাকে দেখতে পেয়ে
শুভকামনা আপনার জন্যও । আশাকরি সবকিছু মিলিয়ে ভালো আছেন ?
২৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯
করুণাধারা বলেছেন: কতবার যে ছবিগুলো দেখলাম!!
বেশ কিছুদিন পর ফিরে এলেন, ব্লগে আপনার অনুপস্থিতি সকলেই অনুভব করছিল। দেরি করে হলেও ফিরে এলেন এই চমৎকার পোস্টটা সহ, তাতেই আমরা খুব খুশি। আপনার মাধ্যমে থাইল্যান্ডের কত কিছুর সাথে যে পরিচয় ঘটলো!!
ভালো থাকুন, আর এভাবে থাইল্যান্ডের দেখার জায়গাগুলো নিয়ে পোস্ট দিতে থাকুন।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩০
জুন বলেছেন: করুণাধারা
জী অনেকদিন পরেই এসেছি । আপনাদের ছাড়া থাকতে আমারো ভালোলাগে না । তাই হাজার বাধা পেরিয়ে ফিরে আসি ।
আশাকরি আমার লেখাগুলো কিছুটা হলেও থাইল্যান্ড ঘোরার ব্যপারে সাহায্য করবে আপনাদের
আপনিও সাথে থাকুন আর ভালো থাকুন এই প্রার্থনা থাকলো ।
৩০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৮
অবিসংবাদিত নেতা নেহরু বলেছেন: অনেক দিন পর পোস্ট জুন আপা
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০২
জুন বলেছেন: স্বাগত জানাই আমার ব্লগে নেহরু
আপনার ছোট্ট একটুখানি মন্তব্যেই মনে হলো আপনি আমার বহুদিনের পরিচিত ।
শুভকামনা রইলো অনেক ।
৩১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
এতে আবার আপনি আমার শৈল্পিক মন কোথায় খুজে পেলেন তাতো বুঝলাম না.......
হা.........হা.........হা.......... এটাও বলে দিতে হবে ? তেমন একটা মন না থাকলে পরে , আপনি এমন শৈল্পিক পোস্ট কি করে দিলেন ? অপূর্ব কারুকাজময় সংগ্রহগুলিকে সাজিয়ে গুছিয়ে কেনই বা নিয়ে এলেন ? শিল্পের প্রতি অনুরাগ না থাকলে কেনই বা এক অপরিচিত শিল্পীকে তুলে আনলেন লেখায় আর ছবিতে ?
শিল্প সম্পর্কে ধ্যান-ধারনা না থাকলে পরে কেনই বা আপনার চোখের সামনে ভেসে উঠলো ইতালীর রেঁনেসা যুগের জগৎ বিখ্যাত শিল্পী লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি, মাইকেল এঞ্জেলো, আমাদের দেশের গর্ব জয়নুল আবেদীন,এস এম সুলতান, স্পেনের পিকাসো অথবা ভারতের মকবুল ফিদা হোসেনের মুখ ?
আরও বলতে হবে ?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৬
জুন বলেছেন: না না আর বলতে হবে না । আমি নিজেই এখন স্বীকার করে নিলুম যে আমি একজন শিল্পমনা
আরেকবার এসে আমার নিজ সম্পর্কে ভুল ধারনাটি ভেংগে দেয়ার জন্য ভীষন খুশী হয়েছি আহমেদ জী এস । বরাবরের মত সাথে থেকে উৎসাহিত করছেন এটা যে আমার জন্য কতখানি পাওয়া তা আমি বলতে পারবো না। অনেক ভালো থাকুন আর হাসিখুশীতে থাকুন
৩২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
আখেনাটেন বলেছেন: আপনার এত চমৎকার বর্ণনা ও ছবি দেখে মনে হচ্ছে আমরাও আপনার সাথে সাথে রয়েছি।
অনেক দিন পর পোস্ট দিলেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪
জুন বলেছেন: আমাদের সাথে থাকলেতো ভালোই আখেনাটেন । সমঝদার সংগী পেলে ভ্রমন আরো মজাদার হয়
অনেক ঝামেলা পার করে লেখি তাই হয়তো অত নিয়মিত হতে পারি না । তারপরো চেষ্টা থাকবে
অনেক শুভকামনা
৩৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: শিল্পকর্মগুলি মুগ্ধ হয়ে দেখলাম। সাথে বর্ননা থাকায় আরো ভালো লাগল। ধন্যবাদ জুন আপা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই তবে আমার ভালোলাগতো যদি আপনার মত যে কোন বিষয় নিয়ে আপনার মত চমৎকার ছড়া লিখতে পারতাম। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য ।
৩৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৯
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আমি চমৎকার আছি।
আমার খবরাখবর জানতে চেয়েছেন দেখে খুবইবভাল লাগলো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জুন বলেছেন: ব্লগে সবাই সবার খবরাখবর রাখতে চেষ্টা করে সৈয়দ ইসলাম । আমিই বা তার ব্যতিক্রম হই কি করে
সবাই ভালো থাকুক সুস্থ থাকুক এই প্রত্যাশাই করি ।
আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।
৩৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২১
জাহিদ অনিক বলেছেন: টেবিল ক্লথ আর কার্পেট দেখে তো ভয় পেলাম জুন আপু !!!
কালো যাদুঘর- দেখে ও পড়ে ভালো লাগলো। আপনার ক্যামেরার দেখে নিলাম বানদাম মিউজিয়াম
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯
জুন বলেছেন: হু শিল্পীর টেবিল ক্লথ আর কার্পেট দেখে আমিও ভয় পেয়েছি জাহিদ অনিক ।
তবে যতদুর জানি এগুলো তার সংগ্রহ ছিল, নিজে শিকার করেন নি ।
লেখা ও ছবিগুলো পড়া ও দেখার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার ।
৩৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্যিই মিস হয়ে গেছিল।
মাঝে কতবার ঢু দিয়ে গেছি- অতচ যখন পোষ্ট এল তখনই আর ঢু মারা হলো না!
কি দারুন জিনিষ মিস হয়ে যেত -খুঁচা না খেলে হা হা হা
বরাবরের মতোই অনবদ্য আরেকটি শৈলি্পক পোষ্ট। অজানা বিশ্বক্যাত একজন শিল্পীর পরিচয় জানলাম। দেখলাম তার অদ্ভুত ভিন্নরকম ভাবনার শিল্পকর্ম।
আর একটা আফসোসই হচ্ছে। আহা আমাদের শিল্পীদের নিয়ে এমন যাদুঘর হলে কতইনা ভালো হতো।
ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা অনেক কম হয়ে যায়।
অন্তরের অন্তহীন শুভেচ্ছা আর ভালবাসা রইল অফুরান।
++++++++
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
জুন বলেছেন: যাক খোঁঁচাতে যখন কাজ হয় তখন খোঁঁচাই ভালো কি বলেন বিদ্রোহী
এই কবিতাটি না লিখলে কি আর আপনার নজরে পরতাম
দেখেন তাহলে কবিতার মাজেজা
বরাবরের মতোই অনবদ্য আরেকটি শৈলি্পক পোষ্ট।
শৈল্পিক কি না জানি না ভৃগু তবে আমার কাছে ব্যতিক্রমী মনে হয়েছে । আমিতো অনেক দেশের অনেক যাদুঘর দেখেছি এমনটি দেখি নি সত্যি ।
যাইহোক আপনার কাছে ভালোলেগেছে জেনে আমারও খুব ভালোলাগলো ।
অন্তহীন শুভেচ্ছা আপনার জন্যও ।
৩৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:১১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমার কোন লেখায় আপনাকে ঢুঁ মারতে দেখি নাই
তাই মানে মানে দূরে থাকা,
কিন্ত লেখা আমি কয়েকবার পড়লাম,
ভাবছি প্রতি বৎসর ২/৩ বার থাইল্যান্ড যাই
তবে এমন করে তো ঘুড়ে দেখিনা ।
.....................................................................................................
থাইল্যান্ডের শিল্প সংস্কৃতি কতটা সমৃদ্ধ আমার জানা ছিল না
এবার গেলে চেষ্টা করব কিছু স্হান ঘুরে দেখব
.....................................................................................................
সে জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
জুন বলেছেন: আমার কোন লেখায় আপনাকে ঢুঁ মারতে দেখি নাই
আমারো তাই মনে হচ্ছে স্বপ্নের শঙ্খচিল
আসলে আমি কদিন খুব ব্যস্ত ছিলাম । ব্লগে আসাই হয়নি । তারপর ও কৈফিয়ত দেয়াটা ঠিক হচ্ছে না আমার :``<<
সামনে থেকে এই ভুল হবে না আর
শিল্প সংস্কৃতিতে তাদের দক্ষতা সেই বহু যুগ আগে থেকেই। তাকে আরো এগিয়ে নিয়ে এসেছে থাইল্যান্ডের রাজকীয় প্রকল্পগুলো যার প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন প্রয়াত রাজা ভুমিবল ও তার স্ত্রী রানী সিরিকিত। আপনি তাদের পন্যের ইভেন সেটা যদি ১০ বাথেরও হয়ে থাকে তার প্যকেজিংটা খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন । এছাড়া কখনো কারো কলোনিতে পরিনত না হওয়া স্বাধীন রাজ্য থাইল্যান্ড প্রাচীন ঈতিহাস, ঐতিহ্য , সংস্কৃতি ছাড়াও তাদের আতিথেয়তা এবং অসাধারন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে সৌন্দর্য্যমন্ডিত একটি দেশ যা দেখতে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ পর্যটক আসে । এবার গেলে অবশ্যই ঘুরে আসবেন । তবে ডিফ্রেন্ট যায়গায় যেতে চেষ্টা করবেন । ঐ পাতায় না গিয়ে । পাতায়া সুকুম্ভিত দিয়ে আপনি একটি দেশকে কখনো বিচার করতে পারবেন না শংখ চিল
অনেক কিছু বলে ফেল্লাম । সাথে থাকুন শুভকামনা ।
৩৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন:
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ স্বপ্নের শঙ্খচিল আরেকবার এসেছেন বলে
৩৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: এত দারুণ দারুণ সব জায়গা!
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৫
জুন বলেছেন: জী দি ফ্লাইং ডাচম্যান সেদেশে অনেক কিছুই দেখার আছে
আরেকবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৪০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার বৃত্তান্ত বলে গেলেন শিল্পী থাওয়ান দাচেনের ব্যতিক্রমী সৃষ্টি "বানদাম মিউজিয়াম"- সম্পর্কে। ছবিগুলোও খুব সুন্দর, শুধু খাবার টেবিলে বাঘের চামড়াটা ছাড়া।
আপনার এ ভ্রমণ বৃত্তান্তটি পড়তে পড়তে আবার সেই চিয়াং রাই, আবার সেই মেসাই পাহাড়ের গুহায় হারিয়ে যাওয়া ফুটবল পাগল কিশোরদের কথা মনে পড়ছিল।
পোস্টে প্লাস + +
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৬
জুন বলেছেন: আর আপনিও একটি চমৎকার মন্তব্য রেখে গেছেন খায়রুল আহসান । তবে আমি আন্তরিক দুঃখিত সময়মত আপনার মন্তব্যটির প্রতিউত্তর দিতে । আশাকরি রাকু হাসানের আন্তরিক একটি পোষ্টের মাধ্যমে কারনটি জানতে পেরেছেন ।
আপনি যা বলেছেন তার সাথে আমিও একমত । এই মিউজিয়ামটি দেখেই আমরা মেসাই বর্ডারের দিকে পথ চলতে শুরু করি যেখানে আছে সেই ভয়ানক গুহা থাম লুয়াং ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । সাথে থাকবেন আগামীতেও এই প্রত্যাশা আপনার কাছে
৪১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: এই ব্লগের অন্যত্র একটি পোস্টের মাধ্যম আপনার অসুস্থতার কথা জানলাম। কী হয়েছে জানিনা, তবে যাই হোক, দ্রুত নিরাময় লাভ করুন, সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে দ্রুত ব্লগে ফিরে আসুন, নিয়মিতভাবে, এটাই কামনা করি।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৮
জুন বলেছেন: আপনাদের সবার দোয়ায় মোটামুটি সুস্থ আছি । রাকু হাসান, আপনি সহ সকল ব্লগারের আমার প্রতি এই আন্তরিকতায় কৃতজ্ঞ ।
৪২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:১২
স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: অপূর্ব পোস্ট
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১০
জুন বলেছেন: Shopnodana123 পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভেচ্ছ্ন্তে
৪৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট - ভেনিস আমার স্বপ্নের ভেনিস (১ম পর্ব) - পড়ে খুব ভাল লেগেছে। সেখানে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১২
জুন বলেছেন: অবশ্যই দেখবো খায়রুল আহসান । এখোনো পুরোপুরি সুস্থ হইনি তো তাই । ভালো থাকুন সবসময় ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
অনেক দিন পর আপনার পোস্ট পেলাম.....
আজকের পোস্ট টা মনকাড়া পোস্ট.....
ছবি গুলো দেখতে দেখতে বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে যাচ্ছি....