![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমে তিনি ছাত্রীদের টার্গেট করেন। পরে তার পেছনে লেগে পড়েন। তার যত কৌশল জানা আছে- সবই তিনি কাজে লাগান। স্বাভাবিক ও মিষ্টি কথার মাধ্যমে প্রস্তাব দিয়ে কাজ না হলে পরে, পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার ভয়, সেমিস্টার ড্রপ দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তিনি ছাত্রীদেরকে ব্ল্যাকমেইল করতেন।
তিনি আর কেউ নন ছাত্রীদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত আহছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌস। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক ছিলেন।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্নভাবে ব্লাকমেইল করে ছাত্রীদের ওপর যৌন নির্যাতন করেন ফেরদৌস। বিষয়টি অনেকটাই বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল শিক্ষার্থীদের কাছে ওপেন সিক্রেট ছিল। কিন্তু কেউ ভয়ে মুখ খোলেননি।
শিক্ষার্থীরা জানান, ওই শিক্ষক তার টার্গেট করা কোনও ছাত্রীকে রাজি না করাতে পারলে অন্য আরও একটি কৌশলের আশ্রয় নেন। তা হলো- টার্গেটে থাকা ছাত্রীর বাবা-মায়ের কাছে ফোন করে বিভিন্ন রকমের মিথ্যা কথা বলেন। বলতেন, ‘আপনার মেয়ে তো ক্লাস করে না, পরীক্ষা দেয় না, পারফরমেন্স খুব খারাপ। বাজে ছেলেদের সঙ্গে আড্ডা দেয়। আপনার মেয়েকে বলেন, ক্লাসের পরে আমার সঙ্গে দেখা করার জন্য, ওকে পড়াটা বুঝিয়ে দেবো। এভাবে তাদেরকেও হাত করতেন এই মতলববাজ শিক্ষক।
শিক্ষার্থীরা জানান, অভিযুক্ত শিক্ষকের দুটি বাসা। এরমধ্যে পান্থপথের প্যারাডাইস সুইটসের পাশের ভবনের ফ্ল্যাটটিতে ছাত্রীদের নিয়ে গিয়ে যৌন হয়রানি করা হতো।
মাহফুজের ব্ল্যাকমেইলের পদ্ধতি সম্পর্কে আরও জানা যায়, ফ্ল্যাটে ডেকে কৌশলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মোবাইল নিয়ে তিনি (শিক্ষক) তার অফিসিয়াল নম্বরে আজেবাজে ম্যাসেজ পাঠিয়ে রাখতেন, যা দিয়ে পরবর্তীতে তাদের ফাঁদে ফেলতেন। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের ফেসবুকের ইনবক্সে নিজের ন্যুড পিক পাঠানো ছিল ওই শিক্ষকের কাছে অতি সহজ একটা ব্যাপার। আজেবাজে টেক্সটিং, যা হরহামেশাই পাঠানো হত।
তার কুকীর্তি নিয়ে নানা ধরণের অভিযোগ করেছেন একাধিক শিক্ষার্থী। তারা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু মেয়েকে ওই শিক্ষক কৌশলে তার ফাঁদে ফেলেছেন। ফাঁদে ফেলে জিম্মি করে দিনের পর দিন ছাত্রীদেরকে শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণা দিয়েছেন। অনেক মেয়ের শরীরে ওই শিক্ষকের নির্যাতনের দাগও দেখা গেছে। তবুও ভয়ে কেউ মুখ খোলেননি।
তবে নির্যাতিতরা যৌন নিপীড়ক শিক্ষকের বিরুদ্ধে মাঠে নামার চিন্তা করে। যেই চিন্তা সেই কাজ। গত শুক্রবার ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা `stop sexual Harrasment, save Aust'নামে একটি ইভেন্ট খুলে শনিবার সকাল ১০ টায় বিক্ষোভ মিছিল করবে বলে প্রচার করেন। মূলত এর মাধ্যমেই সংঘটিত হন শিক্ষার্থীরা। শনিবার সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ বিভিন্ন বিভাগে অভিযুক্ত শিক্ষকের বহিষ্কার ও শাস্তি দাবিতে বিক্ষোভ করেন। তার বিরুদ্ধে হাইকোর্ট কর্তৃক যৌন নির্যাতন ও যৌন হয়রানি বন্ধে গঠিত কমিটিতে পাঠানো হয় অভিযোগ।
পরে আন্দোলনের মুখে ওই শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। ক্যাম্পাস সীমানায় প্রবেশে নিষেধ্বাজ্ঞা জারি করা হয়। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় বরখাস্ত করা হয় অভিযুক্ত শিক্ষককে। এরইমধ্যে কলাবাগান থানায় দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
জুনেদ আহসান বলেছেন: আমার মনে হয় এই নারী যৌন নির্যাতনকারী গড ফাদার সরকার দলীয় রাজনীতির সাথে জড়িত।
২| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪
লাল আমস্ট্রং বলেছেন: আপনার সব লেখাই তো কপিপেস্ট। সোর্স উল্লেখ করার ভদ্রতা দেখালে কি খুব ক্ষতি হয়ে যায়?
০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
জুনেদ আহসান বলেছেন: সোর্স উল্লেখ করার ভদ্রতা দেখালে কি খুব ক্ষতি হয়ে যায়?ক্ষতি হবে কেন?
৩| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
এসব চলবে না..... বলেছেন: দেখা যাবে এর কোন লোমটা শেষ পর্যন্ত ছেঁড়া হয় !!
০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:১২
জুনেদ আহসান বলেছেন: অপেক্ষায় থাকেন।
৪| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
চলতি নিয়ম বলেছেন: খানদানি চেহারা
০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:১৩
জুনেদ আহসান বলেছেন: দেখতে ঠিক তাই মনে হয়।
৫| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:০৪
অরন্যে রোদন - ২ বলেছেন: একটা জিনিস বুঝলাম না একটা লোক এমন কুকর্ম দিনের পর দিন ধরে করে চলেছে অথচ ভুক্তভোগীরা কেউ কিছুই ফাস করার সাহস পেলনা!! ওরা তো আর মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসী শ্রমিক না যে পাসপোর্ট - ওয়ার্ক পারমিট আটকে রেখে পুলিশে দিয়ে দেবে। শিক্ষিত তরুন তরুনীরা কেন যে অন্যায় দেখে সয়ে মুখ বুজে থাকে!!
০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:১৭
জুনেদ আহসান বলেছেন: অন্যায় যে করে,অন্যায় যে সহ্য দুই সমান অপরাধী। ওই ছাত্রীদের মাঝে কিছু খারাপ চরিত্ররের শিক্ষার্থী ছিল,তাই অনেকে ইচ্ছা করে মুখ খুলতে রাজি হয় নি।
৬| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:০৫
লাল আমস্ট্রং বলেছেন: সোর্স উল্লেখ না করা মানে অন্যের লেখা নিজের নামে চালানো, এইটুকু বোঝার ঘিলু থাকা উচিত।
০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:১৮
জুনেদ আহসান বলেছেন: আরে বাবা কী যে বলেন।
৭| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:১৯
মানবী বলেছেন: কি ভয়ংকর আর লজ্জাকর!
একজন পার্ভাট কিভাবে এতোজন মেয়েকে হয়রানী করে যায় দিনের পর দিন। মেয়েরা নিজেদের অভিভাবকদের সাথে সহজ বা ফ্রী নয় না এতোজন মেয়ের মাঝে একজনের অভিভাবকও নিজের মেয়েকে বিশ্বাস করেনা বুঝতে পারছিনা।
এই কুৎসিত পার্ভাটের যদি রাজনৈতিক ক্ষমতাও থাকে তারপরও দীর্ঘদিন আগেই এর মুখোশ উন্মোচন জরুরী ছিলো। সব চেয়ে অবাক হলাম এর সহকর্মী অন্য শিক্ষকরা এবিষয়ে অবগত ছিলেন, তারপরও?
এই বিকৃত রুচির ব্যাভিচারির এই স্পর্ধার পিছনে যে কারন বা শক্তি তাও উন্মোচিত হওয়া জরুরী।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ জুনেদ আহসান।
০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:২৫
জুনেদ আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, মানবী। এই শিক্ষক যেসব ছাত্রীদের সাথে দীর্ঘদিন খেলা করেছিল,ওইসব ছাত্রীদের মাঝে কিছু খারাপ চরিত্রের ছাত্রী ছিল। ওরা ইচ্ছা করেও তা কাউকে জানাতে পারে নি।
৮| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩১
মানবী বলেছেন: জবাবে খুব হতাশ হলাম জুনেদ আহসান! আপনি নিজেই বলেছেন কেমন ছলা কৌশল করে এই পার্ভাট ছাত্রীদের ফাঁদে ফেলেছে আর এখন ছাত্রীদের চরিত্র খারাপ? ঘটনা যাই হোক আমাদের সমাজে আল্টিমেটলি মেয়েরাই খারাপ, "চরিত্রের দোষ না থাকলে ছেলেরা কেনো উত্যক্ত করবে" এই মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন। আচ্ছা যেই মেয়েটি খুব খারাপ সে্ও কি কখনও এমন কদাকার মানসিকতার এক লম্পটের সংস্পর্শে যেতে চাইবে? মনে হয়না।
এই ঘৃন্যা অপরাধীর এই ধৃষ্টতার পিছনের অপশক্তির উৎস উন্মোচিত হওয়া জরুরী।
০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
জুনেদ আহসান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৯| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
অরন্যে রোদন - ২ বলেছেন: "শিক্ষার্থীরা জানান, ওই শিক্ষক তার টার্গেট করা কোনও ছাত্রীকে রাজি না করাতে পারলে অন্য আরও একটি কৌশলের আশ্রয় নেন। তা হলো- টার্গেটে থাকা ছাত্রীর বাবা-মায়ের কাছে ফোন করে বিভিন্ন রকমের মিথ্যা কথা বলেন। বলতেন, ‘আপনার মেয়ে তো ক্লাস করে না, পরীক্ষা দেয় না, পারফরমেন্স খুব খারাপ। বাজে ছেলেদের সঙ্গে আড্ডা দেয়। আপনার মেয়েকে বলেন, ক্লাসের পরে আমার সঙ্গে দেখা করার জন্য, ওকে পড়াটা বুঝিয়ে দেবো। এভাবে তাদেরকেও হাত করতেন এই মতলববাজ শিক্ষক।"
আচ্ছা গত ক বছরে দেশে ঘটে যাওয়া নানা অঘটনের পরেও কি বাবা-মা তাদের মেয়ের নামে একজন শিক্ষকের কাছ থেকে এমন প্রস্তাব (অভিযোগ) পেলেই বিশ্বাস করে ফেলে!! মেয়েকে পাঠিয়ে দেয় উক্ত শিক্ষকের কাছে!!!
০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
জুনেদ আহসান বলেছেন: বর্তমান যুগের পিতা-মাতার ডিজিটাল হয়ে গেছেন।তাই সহজে কোন বিশ্বাসও করে ফেলেন।
১০| ০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০০
ছাসা ডোনার বলেছেন: চেহারা দেখলেই তো মনে হয় লম্পটের মত, তাকে আবার শিক্ষক হিসাবে কিভাবে সবাই গ্রহন করেছিলেন?
০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০০
জুনেদ আহসান বলেছেন: এটইতো আমারও প্রশ্ন।
১১| ০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:১১
মোঃ অাশরাফুল ইসলাম শাওন বলেছেন: এমন তো অনেক দেখলাম। কিছুদিন খুব মাতামাতি হবে, তারপর শেষ। কোনো অপকর্মেরই শেষ দেখা হলো না এদেশে -_-
০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ২:২৯
জুনেদ আহসান বলেছেন: ভাই বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন নিরপেক্ষ নয়, তাই সকল অপকর্মের গড ফাদাররা অপরাধ করেও শাস্তির হাত থেকে রেহাই পেয়ে যায়।
১২| ০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
তিথীডোর বলেছেন: কি বিশ্রী!...
০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ২:৪৫
জুনেদ আহসান বলেছেন: হুম
১৩| ০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৫১
ভবঘুরে মানুষ বলেছেন: এরাই মুখোশধারী নরপশু
০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ২:৩১
জুনেদ আহসান বলেছেন: এরাই শিক্ষক নামের কলঙ্ক, এরাই পৃথিবীর সর্বনিকৃষ্ট নরপশু।
১৪| ০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
মুছাফির বলেছেন: হেতেরে সোদি প্রিন্সের মত লাগের !
০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ২:৪০
জুনেদ আহসান বলেছেন: দেখতে তাই মনে হয়।
১৫| ০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:১৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন: এমা!
ইয়া কি কইলেন!!!
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া দামড়ি মাইয়্যা গুলা যৌন হয়রানির শিকার হয়ে আসছে আর সেটা প্রকাশ পাইলো এখন!!
বলি মেয়েদের মাথায় কি ঘিলু এতই কম!!!
ভাষ্যমতে, যাদের টার্গেট করে বসে আনতে না পারতেন, তাদের বিভিন্ন টেকনিক খাটিয়ে বাগে আনতেন!!!
কি বিচ্চু! কি বিচ্চু! কি জানোয়ার! কি জানোয়ার!
তবে তো অন্য মেয়েদের চরিত্র নিয়ে ঢের সন্দেহ জাগছে। বিশেষ করে সুন্দরী এবং ঐ শিক্ষকের বিষয়ে ভালো রেজাল্টকারী মেয়েদের ব্যপারে! রফাদফা তাহলে ভালোই হতো!
বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়ুয়া একটা মেয়ে যৌন ফাঁদে আটকে যাচ্ছে! তবে এমন শিক্ষিত নারী জাতি দিয়া দেশ করিবে টা কি!!! যে নিজের সম্মানের ব্যাপারে উদাসীন! অত্যাচার মাত্রা ছাড়াইলে মুখ খুলে!! সুবিধার চেয়ে সরবারহ বেশি হইলেই তেনারা চটেন! কি সাংঘাতিক কাজ!!
ঢাকায় বসবাস করা মেয়েরা বুঝি এতই নির্বুদ্ধি সম্পন্ন!!!
আমার হিসেবে অপরাধী দুই পক্ষই ভালো রেজাল্টের জন্য যারা নিজের ইজ্জত বিলাইয়া দেয় তারা দেশকে কি দিবে!!!
আর যে হারামি জাতি গঠনের নাম কৈরা এমুন পশুত্ব শো করতাছে ও বা কোন জারজের ঘরে জন্মাইছে!!!
০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ২:৪৪
জুনেদ আহসান বলেছেন: ঢাকায় বসবাস করা মেয়েরা বুঝি এতই নির্বুদ্ধি সম্পন্ন!!!
আমার হিসেবে অপরাধী দুই পক্ষই ভালো রেজাল্টের জন্য যারা নিজের ইজ্জত বিলাইয়া দেয় তারা দেশকে কি দিবে!!!
আর যে হারামি জাতি গঠনের নাম কৈরা এমুন পশুত্ব শো করতাছে ও বা কোন জারজের ঘরে জন্মাইছে!!!
১৬| ০৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:২০
আহলান বলেছেন: প্রাইভেট ভার্সিটিতে ডারা পড়ে, তারা একবারে বস্তি থেকে উঠে আসে না। তাই মেসেজ পাঠিয়েই তাদের সবাইকে ফাদে আটকানো মনে হয় না এতো সহজ ... আমার মনে হয় যাদের মধ্যে (ছাত্রী) কিঞ্চিৎ চুলকানী ছিলো, ঐ শয়তান হুজুর তাদেরকেই ভালো ভাবে চুলকাতে কিছু কৌশল অবলম্বন করেছে .... স্যারের সাথে দহররম মহররম রেখে নাজায়েজ ফায়দা লুটার মতলবে যারা ছিলেন, তারাই নাজায়েজ কুকর্মের শিকার হয়েছেন ... এখন ঘটনাটা ফ্লাশ হয়েছেও কোন লেনদেনে ঘাটতি হয়েছে বলেই মনে হয় ....
০৭ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮
জুনেদ আহসান বলেছেন: ঠিক এমনটিও হতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
যোগী বলেছেন:
তার ব্যাপারে মিডিয়া বেশি নিউজ দিচ্ছেনা। সরকারী লোক নাকি?