নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার কথা - ১৯

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩২

আমার কথা - ১৮ পড়তে হলে এখানে ক্লিক করুনঃ আমার কথা - ১৮

চলনে বলনে, পোষাকে পরিচ্ছদে, কথা বার্তায়, সব কিছুতেই উইং কমান্ডার কীয়ানির একটা সফিস্টিকেশন ছিলো। অত্যন্ত সুদর্শন এই এয়ারফোর্স অফিসার চিত্রজগতে প্রবেশ করলেও যে তিনি বক্স অফিস তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াতেন, সে কথা প্রায় নিঃসন্দেহে বলা যায়। ঐ সময়ে দেশের সিনেমাহল গুলোতে একটা জনপ্রিয় ইংরেজী ছায়াছবি The Night Of The Generals চলছিলো। সেই ছবির অন্যতম নায়ক Peter O’ Toole এর সাথে তাঁর চেহারা, চালচলন এবং স্বভাবের অনেক মিল ছিলো। লীডস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজীতে মাস্টার্স করা এই বিদ্বান ব্যক্তির রসবোধ এবং উপস্থিত বুদ্ধি ছিলো অত্যন্ত প্রখর। যার ফলে উর্দুভাষী হওয়া সত্ত্বেও তিনি সকলের নিকট, এমনকি তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের নিকটও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। যেকোন অনাকাংখিত পরিস্থিতি সামলে ওঠাতে তিনি বেশ পারদর্শী ছিলেন। ৭১ এর শুরুতে রাজনৈতিক চরম অসন্তোষের সেই দিনগুলোতে যখন প্রথম প্রথম দেশে লাগাতার হরতাল পালন শুরু হয়েছিলো, তখন একদিন স্থানীয় গোড়াই কটন মিলস এর শ্রমিক কর্মচারী এবং এলাকার রাজনৈতিক নেতা কর্মীরা কলেজের গেটের সামনে এসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছিলো এবং কলেজ বন্ধ করে দেওয়ার দাবী জানাচ্ছিলো। একথা শুনে কীয়ানী কলেজ গেট এর কাছে গিয়ে তাদের যুক্তি শুনেছিলেন এবং নিজেও কিছু যুক্তি পেশ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে তাঁর দায়িত্বে রয়েছে প্রায় তিনশ’ জন ক্যাডেট এবং আরো প্রায় একশ’ জন শিক্ষক, কর্মচারী এবং তাদের পরিবার। তিনিও চাচ্ছেন তাদের নিরাপত্তার স্বার্থে কলেজটাকে সুষ্ঠুভাবে বন্ধ করে দেয়া হোক, তবে হুট করে নয়। তাদের বাড়ী যাবার একটা ব্যবস্থা না করে এভাবে হঠাৎ করে সবকিছু বন্ধ করে দিলে তাদের বাড়ী ফেরা কষ্টকর হবে এবং পথে তাদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন এবং তাদের আদেশ পেলেই তিনি সব ক্যাডেটকে তাদের নিজ নিজ বাড়ীতে পৌঁছে দিয়ে কলেজ বন্ধ করে দিবেন। সেদিন উত্তেজিত জনতা তাঁর কথা শুনে শান্ত হয়ে বাড়ী ফিরে গিয়েছিলো।

তর্কে বিতর্কে তাঁর সাথে পেরে ওঠার মত কোন জুড়ি মেলা ভার ছিলো। তাঁর উপস্থিত বক্তৃতাগুলো হতো ত্রুটিহীন, শুনলে মনে হতো অত্যন্ত নিখুঁত রিহার্সালের পর তিনি সেগুলো ডেলিভার করতেন। তাঁর সাথে কথায় পেরে ওঠা শক্ত ছিলো বলে কোন শিক্ষক বা কর্মকর্তা পারতপক্ষে তাঁর সাথে কোন তর্কে লিপ্ত হতেন না। তাঁর একটা কথা এখনো বেশ মনে পড়ে-“Popularity earned with loss of authority is cheap popularity”। তবে তিনি শৃংখলার ব্যাপারে তাঁর পূর্বসূরীর তুলনায় অনেক উদার ছিলেন। তিনি মুক্তমনা ছিলেন এবং কলেজের জীবনযাত্রায় মুক্তচিন্তার চর্চাকে উৎসাহিত করতেন। ক্যাডেটদেরকে বিতর্কে, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে আর লেখালেখিতে প্রেরণা দিতেন। এর আগের লেখাটায় বলেছি, তিনি ভারতেশ্বরী হোমস এর সাথে আমাদের কলেজের ছাত্র ও শিক্ষকদের সাংস্কৃতিক চিন্তা চেতনার একটা সেতুবন্ধন গড়ে দিয়েছিলেন। চার দেয়ালের প্রাচীরের মাঝ দিয়ে যখন এমন সুবাতাস বইতে শুরু করলো, তখন আমরা যুগপৎ বিস্মিত ও পুলকিত হয়েছিলাম। তাঁর সময়ে আমাদের একটা কলেজ ম্যাগাজিন প্রকাশ হবার কথা ছিলো। আমরা অনেকেই উৎসাহ নিয়ে আমাদের নিজ নিজ লেখা জমা দিয়েছিলাম। কিন্তু সব লেখা জমা দেবার পরও এ ব্যাপারে আর কোন অগ্রগতির কথা শোনা যাচ্ছিল না। একদিন এ্যাসেম্বলীতে সিনিয়র ক্লাসের কোন একজন স্মার্ট ক্যাডেট, যাকে তিনি নিজেও বেশ পছন্দ করতেন, অনেক সাহস নিয়ে তাঁকে ম্যাগাজিন কবে নাগাদ আত্মপ্রকাশ করবে তা জিজ্ঞেস করেছিলেন। তিনি মুচকি হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, “We haven’t got the rifle yet. Let’s first have the rifle, then we can think about the magazine”. আমি সহ বেশীরভাগ শ্রোতা সেদিন এই কথাটার মানে বুঝতে পারিনি, কিন্তু বুঝেছিলাম যে কথাটায় হয়তোবা কোন সূক্ষ্ম কৌ্তুক আছে। তাই না বুঝেই আরো অনেক শ্রোতার মত আমিও সেদিন হেসেছিলাম। কোন প্রকাশনা, বার্ষীকি, সাময়ীকি, ইত্যাদি ছাড়াও Magazine কথাটার যে অন্য কোন মানে আছে, তা সেদিন জানতাম না। পরে অবশ্য জেনেছি এবং মন্তব্যটা ঘটনাত্তোর উপভোগ করেছি।

প্রিন্সিপাল কীয়ানির স্ত্রী ও কন্যা ক্লাস সেভেন এর বাচ্চাদের ইংরেজী পড়াতেন। স্ত্রী পড়াতেন ফর্ম 'এ' তে আর তার সুন্দরী কন্যা হুমায়রা পড়াতেন ফর্ম 'বি' তে (ফর্মগুলো উল্টাপাল্টা ভাবে হয়তো উল্লেখিত হলো। ভুল হয়ে থাকলে কোন ক্যাডেট পাঠক সংশোধন করে দেবে, এ আশা আছে)। এ নিয়ে ফর্ম 'বি'র ক্যাডেটদের গর্বের আর ফর্ম 'এ'র ক্যাডেটদের মনস্তাপের অন্ত ছিলোনা। একদল আরেকদলকে বলতো, তোদের পড়ায় বুড়ী, মোদের পড়ায় ছুঁড়ী। 'ম্যানার্স এন্ড এটিকেট' এর উপরেও তাঁরা কথা বলতেন। কীয়ানিদের একটা পোষা বিদেশী কুকুর ছিলো। মাঝে মাঝে তাকে নিয়ে কীয়ানিরা বিকেলে বা সন্ধ্যায় একসাথে হাঁটতে বের হতেন। বেশীরভাগ সময় মিসেস কীয়ানিই কুকুরটাকে হাঁটাতেন, তবে কোন কোন সময় তাঁদের সুদর্শনা কন্যা হুমায়রা কীয়ানিও হাঁটায় এবং হাঁটানোতে যোগ দিতেন। সাধারণতঃ গেমস পিরিয়ডের পরে ক্যাডেটরা যখন হাউসে ফিরে যেতো, তখনই ফাঁকা রাস্তায় তারা কুকুর নিয়ে বের হতেন। যেদিন হুমায়রা একা রাস্তায় বের হতেন, সেদিন হাউসগুলোর বারান্দায় ক্যাডেটদের লাইন পড়ে যেতো। তারা যেন স্বর্গের অপ্সরাকে মর্ত্যে সাক্ষাৎ বিচরণ করতে দেখে সম্মোহিত হয়ে যেতো। বারান্দার ফ্লাইপ্রুফ নেটের আড়াল থেকে ক্যাডেটরা তাকে পরিস্কার দেখতে পেতো, কিন্তু তিনি বা তাঁরা রাস্তা থেকে ক্যাডেটদেরকে দেখতে পেতেন না, পেলেও আবছা আবছাই দেখতে পেতেন। অন্যদিন যেখানে বাথরুমে কার আগে কে যাবে এ নিয়ে যুদ্ধ বেঁধে যেতো, হুমায়রা যেদিন বের হতো, সেদিন বাথরুমগুলো অনেকটা খালি পড়ে থাকতো। অনেক ক্যাডেট সেদিন সান্ধ্য গোসল ছাড়াই প্রেপের (Prep Time) জন্য তৈ্রী হতো।

প্রায় ৪৮ বছরের পুরনো স্মৃতি। সবকিছু ভালো মনে নেই, তবে এটুকু মনে আছে যে তখনকার ক্লাস টেন এর ছাত্র হিসেবে হুমায়রার ব্যাপারে আমরা ছিলাম নিতান্তই “অনলুকার্স” (দর্শক)। তার কিছুটা কাছে ঘেঁষার বা সাহচর্য লাভ করার এখতিয়ার ছিলো কেবল একাদশ দ্বাদশ শ্রেণীর বড়ভাইদের। আমাদের জন্য ভারতেশ্বরী হোমস এর সমবয়সী ছাত্রীদের সাথে কিছু উৎসুক দৃষ্টি বিনিময় আর কলম বন্ধুত্বের অনুরোধ জানানোই যথেষ্ট ছিলো। হুমায়রার বয়স তখন হয়তোবা বিশ কিংবা বিশোর্ধ্ব হয়ে থাকতে পারে। সত্যিকার অর্থে তিনি একজন চোখ ধাঁধানো সুন্দরী মহিলা ছিলেন। তিনি সঙ্গীতানুরাগী ছিলেন, নিজেও বোধকরি গাইতে পারতেন, যদিও তার গান শোনার সৌভাগ্য আমার কোনদিন হয়নি। শুনেছিলাম, কোন একটা আন্তঃ ক্যাডেট কলেজ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার জন্য যখন আমাদের কলেজের একটি দল অন্য একটি কলেজে গিয়েছিলো, তখন সেখানকার একটি গালা নাইটে হুমায়রা, এডজুট্যান্ট কাইয়ুম মালিক এবং আমাদের কলেজের প্রখ্যাত আন্তর্জাতিক সঙ্গীতশিল্পী আলমগীর ভাই সেখানে সঙ্গীত পরিবেশন করেছিলেন। একবার আমাদের কলেজের বড় কোন একটা অনুষ্ঠানের দিনে পাকিস্তানী হুমায়রা বাঙালী সাজে সেজেছিলেন। তিনি সুন্দর করে একটা গোলাপী রঙের শাড়ী পড়েছিলেন, সাথে ছিলো ম্যাচিং করা অনুষঙ্গ, যেমন লিপস্টিক, নেল পলিশ, স্যান্ডেল আর হাতব্যাগ। ঐ সাজে তাকে অপরূপ লাগছিলো, আর তিনি প্রজাপতির মত অজস্র বিমুগ্ধ দৃষ্টির সামনে উড়ে উড়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। যতদূর জেনেছি, তিনি আজীবন অবিবাহিতা রয়ে গেছেন এবং সম্ভবতঃ এখনো লাহোরে কোন এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে হুমায়রার সাথে ঘনিষ্ঠ এক সিনিয়র ভাই আমার কাছে মন্তব্য করেছেন, ক্যাপ্টেন কাইয়ুম মালিক এর উচিত ছিলো হুমায়রাকে বিয়ে করা। তিনি আর কিছু বলেন নি, তবে তার কথা থেকে বুঝতে পেরেছিলাম যে হুমায়রা আর কাইয়ুম মালিকের মাঝে একটা এ্যামোরাস রিলেশনশিপ ছিলো।

এমসিসিতে যখন কীয়ানির অনুপ্রেরণায় অন্যান্য ক্লাবের সাথে মিউজিক ক্লাবও গঠিত হলো, তখন হুমায়রা মাঝে মাঝে সেখানে গীটার শেখাতে আসতেন। ঐ সময়ে আলমগীর ভাই কলেজের সবচেয়ে বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী হয়ে উঠেছিলেন। তিনি একজন ভাল গীটার বাদকও ছিলেন বটে। মিউজিক ক্লাবের কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহনকারী সতীর্থরা বলতো যে হুমায়রা ঐ সময়ে আলমগীর ভাইয়ের প্রতি বিশেষ অনুরক্ত ছিলেন। আমরাও আলমগীর ভাইয়ের চালচলনে এক ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করেছিলাম। তিনি একটু উদাস উদাস ভাব দেখাতেন। রবিবারে ছুটির দিনে ইনস্পেকশন এর পর সবাই যখন খেলার মাঠে অথবা ক্যান্টিনে যেতো, আলমগীর ভাই তখন একা একা জানালায় বসে গলা ছেড়ে গান গাইতেন। অবশ্য আলমগীর ভাই এরও এক ক্লাস সিনিয়র দু’জন বড়ভাই খুব সুন্দর গীটার বাজাতেন আর ইংরেজী গান গাইতেন। এরা দু’জন ছিলেন তৎকালিন কলেজ ক্যাপ্টেন শফিক চৌধুরী ভাই আর কামরুন নূর ভাই, যিনি বর্তমানে আমেরিকাতে এক আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে জীবন যাপন করছেন এবং নাম পরিবর্তন করে নিজেকে আরজুনা নূর হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন। তিনি moodspace.com এর স্বত্বাধিকারী। গুগলে গিয়ে Guru Arjuna সম্বন্ধে খোঁজ করলে তার কাজ সম্পর্কে জানা যাবে। বয়সে তার চেয়ে ২০ বছরের ছোট, স্ত্রী ক্রিস্টিনাকে নিয়ে তিনি লস এঞ্জেলিস ও হাওয়াইয়ে বসবাস করেন। এদের দু’জনের সাথেও সঙ্গীতানুরাগী হুমায়রার খুব ভাল সখ্যতা ছিল বলে আমরা শুনতাম।

চলবে…

(ইতোপূর্বে প্রকাশিত)

ঢাকা
১২ অগাস্ট ২০১৫
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
আলমগীর হক ভাই, উনি কলেজে আমার দুই ব্যাচ জ্যেষ্ঠ্য ছিলেন। একই হাউসে আমরা পাশাপাশি রুমে থাকতাম। সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে যখন আর সবাই খেলার জন্য মাঠে ছুটতো, তিনি প্রায়ই তখন কক্ষের পেছনের দিকের জানালাটায় বসে ঘন গজারী আর শালবনের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে গলা ছেড়ে গান গাইতেন। বর্তমানে তিনি আন্তর্জাতিক সঙ্গীত ভুবনে একজন বিখ্যাত কন্ঠশিল্পী।

সামনে দাঁড়ানো উইং কমান্ডার সুলেমান হায়দার কীয়ানি আর পেছনে মেজর কাইয়ুম মালিক।

খুব পুরনো একটা ছবি। কলেজের তৎকালীন কোন একটা বিজয়ী দলের সাথে গ্রুপ ফটোতে প্রিন্সিপাল কীয়ানি এবং তাঁর বাম পাশে হুমায়রা কীয়ানিকে দেখা যাচ্ছে। আর ডান পাশে দন্ডায়মান তাঁর স্ত্রী, তাঁরও ডান পাশে মেজর কাইয়ুম মালিক। বাদ বাকী সবাই ক্যাডেট।

ফটো ক্রেডিটঃ মাহবুব শহীদ ভাই, ব্যাচ-২

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: পরবর্তী লেখার অপেক্ষায় রইলাম ।

শুভেচ্ছা রইল লেখক

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, নাজমুল হাসান মজুমদার। আশাকরি সময় করে পূর্ববর্তী লেখাগুলো থেকেও আরো কয়েকটা পর্ব পড়ে নিয়ে জানাবেন, লেখা কেমন হলো।
মন্তব্যে প্রীত হয়েছি।

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: খুব ভালো লাগলো পড়তে । স্মৃতিগুলো কেমন যেন নস্টালজিক! ভালো থাকুন ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: স্মৃতিগুলো কেমন যেন নস্টালজিক!
-- স্মৃতিগুলো অবশ্যই খুব নস্টালজিক, একেবারে মনে গেঁথে আছে। তাই এতো পুরনো কথা সরাসরি স্মৃতি থেকে এত বছর পর (৪৫+) ক্ষুদ্র ডিটেইলস সহ লিখে যেতে পারছি। এর আগে কখনো কোন ডায়েরীতে কিংবা নোটবুকে এসব কথা লিখে রাখিনি।
লেখাটা 'খুব ভালো' লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত হ'লাম। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ, রূপক বিধৌত সাধু।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৫

আরজু পনি বলেছেন: শুভ সকাল ।

মনে হচ্ছিল কোন হলিউডের ম্যুভি দেখছি !
চোখের সামনে ভাসছিল আপনার বলা কথার দৃশ্যগুলো ।

তিনি প্রজাপতির মত অজস্র বিমুগ্ধ দৃষ্টির সামনে উড়ে উড়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন।...আপনার বর্ণনাভঙ্গী খুবই চমৎকার ।
শেষ পর্যন্ত হুমায়রার বিয়ে না করার কথায় ব্যথিত হলাম । একটা কথা আছে...
অনেক বড় ঘরণী ঘর পায় না,
অনেক বড় সুন্দরী বর পায় না ।


মিসেস কিয়ানির ছবি দেখেতো মনে হচ্ছে তিনি হুমায়রার চেয়েও বেশি সুন্দরী ছিলেন । হয়তো বয়সী ছিলো বলে আপনাদের মতো কমবয়সী তরুণদের চোখে সেই সৌন্দর্য ধরা পড়ে নি ।
পাঠে মুগ্ধতা রইল ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুভ সকাল!
মনে হচ্ছিল কোন হলিউডের ম্যুভি দেখছি ! -- সো ওয়ান্ডারফুল! প্রীত হ'লাম।
অনেক বড় সুন্দরী বর পায় না -- আমার মনে হয়, কিছুদিন একসাথে চলার পর তাদের দুজনার দুটি পথ দুটি দিকে বেঁকে গিয়েছিলো। হুমায়রা নতুন করে আর হয়তো কোন সাথী খোঁজেন নি। বাকীটা পথ তিনি একাই হেঁটে চলেছেন।
হয়তো বয়সী ছিলো বলে আপনাদের মতো কমবয়সী তরুণদের চোখে সেই সৌন্দর্য ধরা পড়ে নি। -- একদম ঠিক ধরেছেন। যতদূর মনে পড়ে, তিনি মিতবাক, শান্ত স্বভাবের ছিলেন।
মন্তব্যে প্রীত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা, আরজুপনি।

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: উইং কমান্ডার কীয়ানি, তাঁর স্ত্রী ও কন্যা হুমায়রাকে নিয়ে সাজানো পর্বটায় অন্যান্য বিষয় গুলোকে ছাপিয়ে রোমান্টিক ভাবটা এসেছে খুব স্বাভাবিক ভাবে এবং আপনার সুলেখনী তাকে তুলে ধরেছে আরও মোহনীয় করে।

৭১ এর শুরুতে রাজনৈতিক চরম অসন্তোষের সেই দিনগুলোতে তার যুক্তিপূর্ণ কথা ভাল লেগেছেঃ

//তাঁর দায়িত্বে রয়েছে প্রায় তিনশ’ জন ক্যাডেট এবং আরো প্রায় একশ’ জন শিক্ষক, কর্মচারী এবং তাদের পরিবার। তিনিও চাচ্ছেন তাদের নিরাপত্তার স্বার্থে কলেজটাকে সুষ্ঠুভাবে বন্ধ করে দেয়া হোক, তবে হুট করে নয়। তাদের বাড়ী যাবার একটা ব্যবস্থা না করে এভাবে হঠাৎ করে সবকিছু বন্ধ করে দিলে তাদের বাড়ী ফেরা কষ্টকর হবে এবং পথে তাদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন এবং তাদের আদেশ পেলেই তিনি সব ক্যাডেটকে তাদের নিজ নিজ বাড়ীতে পৌঁছে দিয়ে কলেজ বন্ধ করে দিবেন। //

এবং শুধু সুদর্শনই নয়, একজন যুক্তিবাদী হিসাবেও তিনি পরিচিত ছিলেনঃ

//তর্কে বিতর্কে তাঁর সাথে পেরে ওঠার মত কোন জুড়ি মেলা ভার ছিলো।//

তাঁর কথা গুলো যে সত্যি অসাধারণ ছিল, তার প্রমান ৪৮ বছর পরও আপনি সে গুলো মনে রেখেছেনঃ

//“Popularity earned with loss of authority is cheap popularity”//

//“We haven’t got the rifle yet. Let’s first have the rifle, then we can think about the magazine”//

এবং খুব স্বাভাবিক ভাবেই সেই সমস্ত বিকেল/সন্ধা গুলো ভাস্বর হয়ে আছে মনের মণিকোঠায়।

সুন্দর,রোমান্টিক হুমায়রার স্মৃতি রোমন্থনটা একটা বিয়োগান্তক বিউগলের সুরে শেষ হয়ে লেখাটাকে অন্য মাত্রা দিয়েছে।

বিজয়ের শুভেচ্ছা।
ভাল থাকুন। সবসময়।



১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসাধারণ গুছিয়ে আপনি মন্তব্য করেন, শামছুল ইসলাম, যা যে কোন লেখকেরই পরম কাম্য। আমি শুধু মুগ্ধ হই আপনার পরিপাটি মন্তব্য পড়ে।
হুমায়রার স্মৃতি রোমন্থনটা একটা বিয়োগান্তক বিউগলের সুরে শেষ হয়ে লেখাটাকে অন্য মাত্রা দিয়েছে। -- প্রেমের গতি প্রকৃতি বিচিত্র। কখনো কখনো অসফল প্রেম বিয়োগান্তক বিউগলের সুরে শেষ হয়েই তার বিশুদ্ধতার স্বাক্ষর রেখে যায়।
আপনাকেও বিজয়ের শুভেচ্ছা, আনন্দে থাকুন।

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারণ! আপনার পোস্ট পড়ার আগ্রহ এখন দৈনিক চাহিদায় পরিনত হয়েছে। ব্লগে ঢুকে আপনার লেখার খোঁজ করি যে নতুন পর্ব দিলেন কি না।

আমার ব্যক্তিগত মতে আমি বিশ্বাস করতাম আমাদের ৬০/৭০ দশকের মানুষরা আমাদের বর্তমান প্রজন্মের চাইতে অনেক বেশি আধুনিক ও রুচিশীল ছিলেন। আপনার পোস্ট পড়ে সেই ধারনা আমার আরো দৃঢ় হচ্ছে।


আর হ্যাঁ, মিসেস কিয়ানি অবশ্যই অধিক রুপবতি ছিলেন। মিস হুমায়রা এখন বিয়ে করেন নি শুনে কষ্ট পেলাম।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ব্লগে ঢুকে আপনার লেখার খোঁজ করি যে নতুন পর্ব দিলেন কি না -- এমন মন্তব্যে ভীষণ অনুপ্রাণিত বোধ করছি, কাল্পনিক_ভালোবাসা। বাকী কথাগুলোতেও উদ্দীপিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০

প্রামানিক বলেছেন: আমি আপনার ধারাবাহিক স্মৃতিচারণ পড়ে যাচ্ছি। খুব ভাল লাগছে। ধন্যবাদ আহসান ভাই।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রামানিক, স্মৃতিচারণগুলো পড়ে যাবার জন্য। প্রীত হ'লাম।

৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: আপনার পুরো লেখাটা পড়ার পরে একটা বিষয় বার বার মনে পড়ছে, গ্রামে একটা প্রচলিত কথা আছে "অতি বড় সুন্দরী পায় না বর অতি বড় ঘরনী পায় না ঘর"। আপনার বর্ননায় হুমায়রা অসম্ভব সুন্দরী মহিলা হওয়া সত্বেও চির কুমারী থেকে গেলেন কেন সেটা বড় জানতে ইচ্ছে করছে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার কথিত প্রবাদটা এর আগে আরজুপনিও ৩ নং মন্তব্যে বোল্ড করে প্রকাশ করেছেন। এ ব্যাপারে যতটুকু জানি, ঐ মন্তব্যের উত্তরেই বলেছি। লেখাটার প্রতি আপনার আগ্রহে অনুপ্রাণিত বোধ করছি, প্রামানিক।

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগলো।

গায়ক আলমগীর আপনার ২ ব্যাচ সিনিয়র!!!! ছোটবেলায় বিটিভিতে উনার গান শুনতাম- "আমার হাড় কালা করলাম রে
আরে আমার দেহ কালার লাইগারে
ওরে অন্তর কালা করলাম রে
দুরন্ত পরবাসে || "

ছবি দেখেই বুঝা যাচ্ছে হুমায়রা ম্যাডাম অনেক সুন্দরী।

আপনার লেখায় কমবেশি সবাই- তারা তাদের অতীতের কিছু না কিছু মিল খুঁজে পাবে।

ভারতেশ্বরী হোমস এর সমবয়সী ছাত্রীদের সাথে কিছু উৎসুক দৃষ্টি বিনিময় আর কলম বন্ধুত্বের অনুরোধ জানানোই যথেষ্ট ছিলো।
আপনার কোন কলম ছিলো, সেটা খুব জানার ইচ্ছা হচ্ছে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, ওনার কন্ঠে ঐ গানটা এবং আরো কয়েকটা গান রুমের জানালার পাশে বসে ক্যাডেট জীবনে বহুবার শুনেছি। তাঁর কিছু ট্রেডমার্ক গান ছিলো, যা তিনি সবসময় গাইতেন, ভালো গাইতেন এবং তাই প্রায় সব অনুষ্ঠানেই ওগুলোর জন্য অনুরোধ আসতো। যেমনঃ পল্লীগীতির মধ্যে 'মাঝি বাইয়া যাও রে', 'আমায় ভাসাইলি রে', উর্দুর মধ্যে তখনকার জনপ্রিয় গান 'কো কো করিনা', 'হ্যায় আপনা দিল', কিছু মেহেদী হাসানের গযল, কিছু ইংরেজী গান যেমন Beatles এর 'Let It Be', Oh Bloody Oh Blada, Elvis Presley এবং Tom Jones এর তখনকার দিনের কিছু হিট গান, De Laila, Summer Wine, ইত্যাদি। আমি অবাক হতাম এই দেখে যে তিনি হাতে গীটার, বুকে ক্রসবেল্ট ইত্যাদি পড়ে কাউবয় স্টাইলে চলাফেরা করলেও, এবং মুখে সবসময় ইংরেজীতে কথা বললেও, পরম নিষ্ঠার সাথে বাংলার বাউল গান ও পল্লীগীতি সংগ্রহ করতেন এবং সেগুলো পরিবেশনার সময় লুঙ্গি গামছা পড়ে বাংলার মাঝি বা রাখাল বালক বনে যেতেন।
আমার তেমন কোন কলম বন্ধু ছিলনা, কারণ চিঠিতে নিজের সম্বন্ধে বানিয়ে কিছু লিখতে আমি পছন্দ করতাম না। আমার সাদামাটা 'প্রোফাইল' (এখনকার দিনের ভাষা ব্যবহার করলাম, তখন এটা প্রচলিত ছিলনা) ওদের ইমপ্রেস করতে পারেনি। ওরা যেসব বিষয়ে আগ্রহী থাকতো সেসব বিষয়ে আমার আগ্রহ কম থাকতো, ফলে দুই একজনের সাথে দুই একটা পত্র বিনিময়ের পর কলম বন্ধুত্ব শেষ হয়ে যায়। তবে ৭০ সালে আমাদের কলেজ ম্যাগাজিনে "And Softly Silence Speaks" নামে আমার একটা ইংরেজী কবিতা প্রকাশিত হয়। সেই কবিতাটা পড়ে একজন ইমপ্রেসড হয়ে আমাকে একটা চিঠি দেন। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় হঠাৎ একদিন লন্ডন থেকে অপরচিতজনের কাছ থেকে আসা একটা চিঠি পেয়ে খাম না খুলেই আমি ভড়কে গিয়েছিলাম। তবে পরে চিঠিটা পড়ে অবশ্য মুগ্ধ হয়েছিলাম। তিনি খুব লম্বা চিঠি লিখেছিলেন। কি করে আমার ঠিকানা পেয়েছিলেন, তাও জানিয়েছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের ঠিক আগে আগে তিনি বাংলাদেশে বেড়াতে এসেছিলেন। আমার এক সিলেটী সহপাঠী তার কাজিন হয়। তার বাসা থেকে তিনি আমাদের কলেজ ম্যাগাজিনটা সংগ্রহ করেছিলেন। তার থেকেই আমার ঠিকানাটাও নিয়েছিলেন।

৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭

মানবী বলেছেন: ৪৮ বছরের পুরনো!!!! হুমায়রার পুঙ্খানুপুঙ্খন বর্ণনা পড়ে মনে হলো ৪৮ ঘন্টা আগের ঘটনা!! শুধু শাড়ির রঙ নয়, লিপস্টিক, নেল পলিশ এমনকি হাত ব্যাগের রং মনে রাখা চাট্টিখানি কথা নয়!

আপনার স্মৃতি শক্তি ও সাবলীল রচনা শক্তি মুগ্ধ হবার মতোই :-)


পুনশ্চ: যাঁর কারনে ডেটল দিয়ে ঘর ধোবার পরিকল্পণা করা, আশা করি তিনি এই রচনাটি পড়ে অত্যন্ত আনন্দিত হবেন B-)

মজা করায় কিছু মনে করেননি আশা করি! এই পর্বটি খুব ভালো ও সাবলীল হয়েছে, আন্তরিক ধন্যবাদ খায়রুল আহসান

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মৃদু হিউমার আমি খুব উপভোগ করি, মানবী। এখানে তিনটে আছে, তিনটিই উপভোগ করেছি।
আমি ভয়ে ইমো টিমো ব্যবহার করিনা, পাছে উলটাপালটা কিছু হয়ে যায়। তবে আমি হিউমার উপভোগ করি নিঃসন্দেহে।
মন্তব্যে মুগ্ধ হ'লাম। অশেষ ধন্যবাদ।

১০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

অনিক বলেছেন: একবার কোনকিছু মগজে গেঁথে গেলে তা স্মৃতিভ্রষ্ট হওয়া ছাড়া অন্য কোনভাবেই তিরোহিত করা সম্ভব নয়। নরম কাদায় যেমন প্রথম ছাপটা শুকিয়ে কাদা গেলেও তা থেকেই যায় মানুষের মনটাও ঠিক তেমনি, যদি দৃষ্টিভঙ্গিটা পরিচ্ছন্ন হয় তবে প্রথম ভাললাগার ছবিটা মনে চিরস্থায়ী হয়ে যায়।

আপনার সাবলীল লেখা ও সুবিন্যস্ত স্মৃতিরপাতা থেকে গ্রথিত সুলেখনী পাঠকের জন্য এক বিশাল প্রাপ্তি। পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি করাটা লেখকের কারিশমা।

ভাল থাকুন। শুভ কামনা রইলো।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা বলেছেন আপনি। সত্যিই, প্রথম ভাললাগার ছবিটা মনে চিরস্থায়ী হয়ে যায়!
আর দ্বিতীয় কথাটা তো আ্মার জন্য এক বিশাল প্রেরণা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ, অনিক, এই উদার প্রশংসার জন্য।

১১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

জুন বলেছেন: আমার কথাটি মানবী বলে গেল আগের মন্তব্যেই । হুমায়রার যে বর্ননা দিলেন এত বছর পর তা সত্যি বিস্ময়কর ।
এবারের লেখাটি আপনার নিরস স্যার ও এডজ্যুটেন্টদের কায়দা করে বাদ দেয়াতে বেশ আকর্ষনীয় হয়েছে।
অতিরিক্ত অলংকার ছাড়া সহজ সরল ভাষা আর সাবলীল বর্ননায় আপনার সেই অনেক বছর আগের ইতিহাসের ছোট খাট ও খুটি নাটি বিবরন ভালোলাগছে খায়রুল আহসান ।
+

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানুষ অনেক সময় না জেনেই এ পৃথিবীতে তাদের গুণগ্রাহী রেখে যায়, জুন। হুমায়রা আর তার পিতাও আমাদের মাঝে অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
এবারের লেখাটি আপনার নিরস স্যার ও এডজ্যুটেন্টদের কায়দা করে বাদ দেয়াতে বেশ আকর্ষনীয় হয়েছে। --
বুঝলাম এবং মন্তব্যটা উপভোগও করলাম। তবে এর পরের পর্বগুলো আবার আগের মত নীরস হতে যাচ্ছে, এ পূর্বাভাসও এখানে রেখে গেলাম।
এই বৈঠকী আলাপচারিতায় নিয়মিতভাবে উপস্থিত থাকার জন্য আপনাকে হাই মার্কস দিলাম, জুন।
অনেক, অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

১২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: অনেক ভাল লাগা রইল ।ভাল থাকুন ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সময় করে লেখাটা পড়লেন, এ জন্য অনেক ধন্যবাদ, দৃষ্টিসীমানা। ভালো লাগায় প্রীত হ'লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: আমি আপনার আগের পর্বগুলো ও পড়েছি ।

আবার মন্তব্য করলাম আপনার পোস্টে ।

শুভেচ্ছা রইল লেখক

চমৎকার প্রকাশ

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: জেনে অনেক প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম, নাজমুল হাসান মজুমদার।
আবারো ধন্যবাদ।

১৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: "And Softly Silence Speak" কবিতাটি পড়তে চাই।

উনাকে কি চিঠির উত্তর দিয়েছিলেন? এখনও কি যোগাযোগ হয়?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: স্বাধীনতার পরেও বেশ কয়েকবার পত্র বিনিময় হয়েছিলো। এর পর তো আর্মিতে চলে গেলাম। জীবনটা নতুন বাঁক নিলো...
সেদিনের সেই "And Softly Silence Speaks" (আপনি একটা এস বাদ দিয়ে ভুল করে "And Softly Silence Speak" লিখেছেন) কবিতার কথাগুলো আজ আর আমার মোটেই মনে নেই। তবে কবিতার শিরনামটা ভিন্ন কারণে মনে গেঁথে আছে, তাই একই শিরোনাম ব্যবহার করে হাল আমলে, অর্থাৎ বছর দুয়েক আগে একটা কবিতা লিখেছিলাম। সেটা একটা ইংরেজী কবিতার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী হলে সেটাকে এখানে পড়তে পারেনঃ And Softly Silence Speaks

১৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

রাতুল_শাহ বলেছেন: অনেক সুন্দর ...........বেশ কয়েকবার পড়লাম।
কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছিলো কবিতাটি?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতাটি পড়ে কি মনে হয়েছে যে এটা বিশেষ কাউকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছিলো, রাতুল_শাহ?

১৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আজকের পর্ব পড়ে মনে হচ্ছে সবকিছু চোখের সামনে ভাসছে।

ছবি সহ আজকের পোস্ট পড়ে মুগ্ধ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: মুগ্ধতাটুকু জানিয়ে গেলেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ, ফেরদৌসা রুহী।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়েছি।

১৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: অন্য কবিতাগুলোও পড়ছি। অসম্ভব রকমের ভালো লাগছে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অন্য কবিতাগুলোও পড়ার জন্য।

১৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
অতিরিক্ত অলংকার ছাড়া সহজ সরল ভাষা আর সাবলীল বর্ননায় আপনার সেই অনেক বছর আগের ইতিহাসের ছোট খাট ও খুটি নাটি বিবরন ভালোলাগছে খায়রুল আহসান ।
+

আমার মনের কথাটা জুনাপু বলে দিয়েছেন :P

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এজন্য 'জুনাপু'র মত আপনাকেও 'অনেক, অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা' জানাচ্ছি, গিয়াস উদ্দিন লিটন।

১৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: কাল থেকে অফলাইনে বসে সবগুলো পর্ব পড়া শেষ করে মন্তব্য করতে এলাম। সবগুলো মিলিয়ে কি বলব বুঝতে পারছি না। এক কথায় অসাধারন। আপনার কথাগুলো সাধারন মনে হতে পারে তবে সেটাও অন্য একটা সময়কে তুলে ধরেছে সামনে। মুগ্ধতা রইল। অনেক ভাল থাকবেন। সবসময়

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: এতগুলো লেখা একসাথে পড়ে আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করলেন, মায়াবী রূপকথা!
আমি যা লিখে চলেছি, এটা লেখালেখির মধ্যে সহজতম কাজ। শুধু দু'চোখে যা দেখেছি, সেটুকুই সাধারণ ভাষায় বলে যাওয়া, মাঝে মাঝে একটু নিজস্ব মন্তব্য। এটাকেই "এক কথায় অসাধারন" বললেন, ভীষণ অনুপ্রাণিত বোধ করছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, শুভেচ্ছা জানবেন।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার 'পিচ্চিবেলার ডায়েরীর' আবেগ অনুভূতিগুলো আমাকে স্পর্শ করেছে, মায়াবী রূপকথা। সেখানে কিছু কথা রেখে এসেছি, আশাকরি পড়ে নেবেন সময় করে।

২০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩

উল্টা দূরবীন বলেছেন: খুব সুন্দর করে লিখেছেন। অতীত স্মৃতি সামনে চলে এসেছে একেবারে।
সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ এবং আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখার প্রশংসার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, উল্টা দূরবীন। পুরনো স্মৃতি রোমন্থন করে লিখে চলেছি, সরাসরি মগজ থেকে ল্যাপটপে। আমি কখনো কোন ডাইরী লিখিনি, কোন নোটবুক বা চিরকুটেও কোন কিছু লিখে রাখিনি।। আমার স্মৃতিকথা আজকের দিনের পাঠকদের মনোযোগ লাভ করছে দেখে আনন্দিত হচ্ছি।

২১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মোবাইল থেকে আগেই পড়েছিলাম। কমেন্ট করা হয়নি।
আলমগীর হক সাহেবকে দেখে মনে হচ্ছিলো ফরেইনার কেউ। আর হুমায়রা কীয়ানি দেখতে তো খুবই সুন্দরী!
ভালো লাগা রইলো পোস্টে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, আলমগীর হক ভাই কে এখানে দেখতে এলভিস প্রিসলী'র মত লাগছে। উনি অত্যন্ত ফর্সা মানুষ, কটা চোখ, স্মার্ট।
হুমায়রা কীয়ানি অনিন্দ্যসুন্দরী ছিলেন। স্নিগ্ধ ব্যক্তিত্বের অধিকারী।
এই পোস্টে হুমায়রার মায়ের ছবি দেখে আরজুপনি প্রথম তাঁরও সৌন্দর্যের প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁকে হুমায়রার ঊর্ধ্বে স্থান দেন। পরে কাল্পনিক ভালোবাসাও সেটা দৃৃঢ়ভাবে সমর্থন করে গেছেন। তাদের মন্তব্য দুটো পড়ে আমারও চোখ খুলে যায়। বাস্তবিকই তিনিও অত্যন্ত সুন্দরী ছিলেন এবং তাঁর বয়সের কথা বিবেচনা করে তাঁকে হুমায়রার উপরে স্থান দেয়াই যায় বলে আমিও মনে করি। যদিও সেই বয়সে হুমায়রার সৌন্দর্যটাই চোখে লেগে ছিলো।
ফিরে এসে মন্তব্য করলেন, খুব খুশী হ'লাম। ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা!

২২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কাভা ভাই যা বলেছেন , তার সাথে আমিও একমত।
আপনার এই সিরিজের লেখা গুলো নিয়ে বই বের করা উচিত।
বরাবরের মত এই পর্বও সুলিখিত।
আপনার স্মৃতি শক্তির তারিফ করতে হয়।
আপনি কি শাহাদুজ্জামানের ''খাকি চত্বরের খোয়ারি'' পড়েছিলেন?
পোষ্টে ভাল লাগা রইল ।
ভাল থাকবেন

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, মাহমুদ০০৭। শাহাদুজ্জামান আমারই কলেজের ছোটভাই। তার এই বিখ্যাত বইটির কথা অনেক শুনেছি, অনেক জায়গায় এর উচ্চ প্রশংসার কথা পড়েছি, তবে আমি এখনো পড়িনি। পড়ার আশা আছে।

২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার And Softly Silence Speak কবিতাটি পড়লাম। প্রতিটি লাইনই এত সুন্দর,অর্থবোধক, দু'একটা লাইন তুলে দেওয়ার লোভ সামলাতে পারলাম নাঃ

//When love flows between two yearning hearts,
Gods and angels listen,
As softly silence speaks,
And softly silence speaks.....//


ভাল থাকুন। সময়।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: And Softly Silence Speaks থেকে উদ্ধৃতিটুকুর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, শামছুল ইসলাম। প্রেরণা পেলাম।

২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

অদ্ভুত_আমি বলেছেন: নব্বই এর বিশ্বকাপ ফুটবল চলাকালীন খেলার বিরতীতে অথবা শুরুতে বিভিন্ন অনুষ্ঠান হতো । ঐসব অনুষ্ঠানের মধ্যে গায়ক আলমগীরের গান প্রচারিত হতো । ১) আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা.... ২) আমায় ভাসাইলিরে আমায় ডুবাইলিরে ... ৩) কেয়ারলেস হুয়িসপার .... ৪) আমার হাড় কালা করলাম রে.... আরো অনেক .....। তখন আমি ক্লাস টু তে পড়তাম । সেই সময় সেই ”ছোট্ট আমি”-র গান গুলি এতো ভালো লেগেছিল যে সারা দিন ঐগুলিতে ডুবে থাকতাম । তখন আমার মামা আমাকে আলমগীরের একটা ক্যাসেট কিনে দিয়েছিলেন, আমি ঐ ক্যাসেট আমি এত বাজাতাম যে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল , পরবর্তিতে আমার এক ক্লসমেট এর বাবা আমাকে আবার ঐ ক্যাসেট রেকর্ড করে গিফট করেছিলেন । অামার ছোট্ট বেলার হিরো ছিলেন তিনি । আপানার পরিচিত জেনে অনেক ভালো লাগলো, অনেক পুরানো কথা মনে পড়ে গেল, তাই শেয়ার করলাম ।

সেই ভালো লাগা থেকে বছর দুই/তিন আগে আমি গায়ক আলমগীর এর খোজ করেছিলাম ইন্টারনেটে, তেমন কোন তথ্য বা নতুন কোন গান এর খোজ পাই নি, কিন্তু এটা জেনেছিলাম যে তিনি শারীরিক ভাবে খুব অসুস্থ ছিলেন তখন। আপনার কাছে ওনার কোন আপডেটেড ইনফরমেশন থাকলে জানাবেন ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি যে গানগুলোর কথা লিখেছেন, তার সবগুলোই আলমগীর ভাই খালি গলায় জানালায় বসে গাইতেন। আর আমি পাশের রুম থেকে সেগুলো শুনতাম। আমাদের উভয়ের বিছানা ছিল জানালা ঘেঁষা, তাই আমার গানগুলো স্পষ্ট শুনতে কোন অসুবিধে হতোনা। এসব ছাড়াও উনি আরো গাইতেন, মাঝি বায়া যাও রে..., লেট ইট বি, ইত্যাদি। আলমগীর ভাইকে এবং ওনার গানকে আপনার এত ভালো লাগে জেনে নিজেরই খুব ভালো লাগছে। ২০১১ সালে আমাদের কলেজ রিইউনিয়নে উনি এসেছিলেন। গান গাওয়া শুরুও করেছিলেন, কিন্তু বেশীক্ষণ গাইতে পারেননি। উনি লিভার সিরোসিস রোগে ভুগছেন বলে জেনেছি। ওনার ব্যাপারে লেটেস্ট আপডেট জানতে চেয়ে ওনার এক ব্যাচমেটকে মেসেজ দিয়েছি। নতুন কিছু জানতে পারলে জানাবো।
কাইয়ুম বানানটা এভাবেই রাখলাম এবং সব জায়গায় একইভাবে রাখলাম। ভুলটা ধরিয়ে দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। এই সহৃদয়তার জন্য কৃতজ্ঞ বোধ করছি, অদ্ভুত_আমি।

২৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

অদ্ভুত_আমি বলেছেন: কাইউম / কাইয়ুম মালিক বানান টা ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন রয়েছে ।

বানান টা সব জায়গায় একরকম করে এই মন্তব্যটি ডিলিট করে দিয়েন ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: বানান টা সব জায়গায় একরকম করে এই মন্তব্যটি ডিলিট করে দিয়েন -- এটা থাক, আপনার সুপরামর্শ ও সহৃদয়তার স্বাক্ষী হিসেবে এখানেই থেকে যাক।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

২৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:০৫

সোহানী বলেছেন: ওওওও এই পর্ব এ অনেকগুলো বিষয় যেমন এসেছে তেমনি আন্তর্জাতিক মহলের স্বনামধন্যদের নিয়েও জানলাম। গায়ক আলমগীর আমার খুব পছন্দের। হোময়রার কথা শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল। আর গুরু ভাই এর ওয়েবসাইটে ঢু মারবো অবশ্যই.....।

ছবিগুলো ভিন্নমাত্রা এনেছে লিখায়। খুব খুব ভালো লাগলো এবারের পর্ব।

০৩ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, আপনার মন্তব্যের সুবাদে এতদিন পরে পোস্টটি পুনরায় পড়ে আমিও বুঝতে পারছি যে ছবিগুলো পোস্টের আকর্ষণ বাড়িয়েছে।
পুরনো পোস্টে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা----

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.