নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিনলিপিঃ বৈপরীত্য

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

বছর তিনেক আগের কথা। গুলশান-২ থেকে কিছু জরুরী কাজ সেরে বাসায় ফিরছিলাম, বারিধারা ডিওএইচএস এ আমার বাসা। পাকিস্তান হাই কমিশনের কাছ থেকে আটকে পড়লাম এক অস্বাভাবিক যানজটে। এখন যদিও এ জায়গাটায় তেমন বড় যানজট আর খুব একটা হয়না, কিন্তু তখন এটা একটা নিত্যনৈ্মিত্তিক ব্যাপার ছিলো। অস্বস্তিতে ছটফট করছিলাম। হঠাৎ কোথা থেকে কানে ভেসে আসতে শুরু করলো এক বাঁশীর সুর, কোন রাখালিয়া বাঁশুরিয়া যেন প্রাণের দরদ ঢেলে বাজিয়ে চলেছে মরমী পল্লীগীতির সুর। সুরটা কখনো সম্পূর্ণ হতে পারছেনা, একটু পর পর থেমে যাচ্ছে। যতক্ষণ বাঁশী শোনা যাচ্ছিলো, ততক্ষণ যানজটটাকে উপভোগ্য মনে হচ্ছিলো। যখনই থেমে যাচ্ছিলো, তখনই মেজাজটা বিগড়ে যাচ্ছিলো। অনেকক্ষণ আশে পাশে তাকিয়ে খুঁজতে থাকলাম, শহরের পথ বেয়ে আনমনে হেঁটে যাওয়া কাঁধে ঝোলানো ব্যাগে বাঁশী রাখা কোন বাঁশী বিক্রেতাকে। কিন্তু না, তেমন কাউকে চোখে পড়লোনা। কিন্তু বাঁশীর সুরটা থেমে থেমে কানে ভেসেই আসছিলো। সে সুরটা এতটাই আচ্ছন্ন করতে থাকলো যে একটু পরেই তন্দ্রা অনুভব করতে শুরু করলাম। লক্ষ্য করলাম, যখনই সুরটা থামছে, তখনই আমাদের গাড়ীটা একটু করে এগোচ্ছে। আবার যখন সুর শুরু হয়, তখনই সুর শুনে গাড়ীটাও যেন ঘুমিয়ে পড়ে। বুঝতে পারলাম, কোন শ্রান্ত পথিক নয়, আশে পাশের গাড়ীতে বসেই হয়তো কেউ বাঁশী বাজাচ্ছে।

অবশেষে চিহ্নিত করলাম সামনের একটা লাল গাড়ীকে, যেখান থেকে মনে হলো সুরটার উৎপত্তি হচ্ছে। ড্রাইভারকে বললাম, একটু কায়দা করে লাল গাড়ীটার পাশ দিয়ে একটু ওভারটেকের মত করতে, যেন বাঁশুরিয়াকে আমি দেখতে পারি। ততক্ষণে ইউনাইটেড হাসপাতালের ইমার্জেন্সী গেটের কাছে চলে আসাতে ওভারটেক করার মত পরিস্থিতি তৈ্রী হয়েছিলো। ওভারটেকের সময় আমি বাঁ দিকে তাকিয়ে দেখি, আরোহীবিহীন লাল গাড়ীটার ড্রাইভারের বাঁ হাতে একটা বাঁশী ধরা। ওটা ধরেই সে গাড়ী চালাচ্ছিলো। ২৫/৩০ বছরের যুবক, এক ঝলকের দেখা হলেও তার হাস্যোজ্জ্বল মুখটা মনে রাখার মত। চলতে চলতেই গাড়ীর কাঁচটা নামিয়ে আমিও হাসিমাখা মুখে তার দিকে তাকিয়ে বাঁশীর সুরের এ্যপ্রিশিয়েট করলাম, থাম্বস আপ দেখালাম। সেও হেসে একনলেজ করলো।

নগরীর রাজপথে যানজট আক্রান্ত এ চালকের শৈল্পিক অনুরাগ আমাকে মুগ্ধ করেছিলো। যার কানের হেডফোনে বাজার কথা ‘শীলা কি জওয়ানী’ আর মুখে থাকার কথা জ্বলন্ত সিগারেট, তার মনে বাজছে মরমিয়া সুর আর ঠোঁটে ধরা বাঁশী, বৈপরীত্যের এ চমৎকার স্মৃতিটার কথা কেন জানি আজ হঠাৎ করে মনে পড়লো। রাত জেগে আর্মী স্টেডিয়ামে বসে বহু বিলাসী আয়োজন করে বাজানো চৌরাসিয়ার বাঁশীর সুর আর পথ চলতে চলতে শোনা এই অচেনা বাঁশুরিয়ার সুর, পরিবেশ পরিচিতির বৈপরীত্য থাকলেও এ দুটোর আবেদনে তেমন একটা ইতর বিশেষ ছিল না।

ঢাকা
১৭ ডিসেম্বর ২০১৫
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০

ধমনী বলেছেন: কে বাঁশি বাজায়রে....
পোস্টের নিচে সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত লিখেন দেন কেন?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ধমনী।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কুম্ভীলকদের জন্য ওটা লেখা হয়, ওদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য যে এটা আমার লেখা পোস্ট, তাই বিনা অনুমতিতে যেন কোথাও কপি-পেস্ট না করা হয়। এটা অনেকটা 'কাকতাড়ুয়া'র মত। প্রথম প্রথম কিছু কাক হয়তো ভয় পেয়ে সন্দেহবশতঃ আর এগোয় না, তার কিছুদিন পর আর ভয়টা থাকে না। তখন যথেচ্ছাচার করে; এমন কি কাকতাড়ুয়ার মাথার উপর তাদের বিষ্ঠা রেখে উড়ে যায়।

আমি দুঃখিত যে আমার প্রতিমন্তব্যটিতে আপনার প্রশ্নের উত্তর আসে নি। এতদিন পর পুনরায় পোস্টটি নজরে আসায় আমার সে ভুলটা সংশোধন করে নিলাম।

আশাকরি ভালো আছেন। ব্লগে পুনরায় ফিরে আসুন। শুভকামনা.।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

আরজু পনি বলেছেন:

দারুণ তো !

পরিস্থিতিটা পড়েই উপভোগ করলাম বাঁশির সুর ।

শুভেচ্ছা রইল ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, আরজুপনি। প্রীত হ'লাম।
বাঁশীর সুর, বড়ই মধুর।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

জুন বলেছেন: বাঁশী শুনে আর কাজ নেই
সে যে ডাকাতিয়া বাশী
খায়রুল আহসান বাশীর সুর সত্যি মুগ্ধ করে আমাকেও । ভালোলাগলো লেখাটি ।
+

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, জুন, এবং মন্তব্যের জন্যেও।
অনেক দিন পর আপনার একটা মন্তব্য পেলাম।
শুভেচ্ছা রইলো।

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৭

কিরমানী লিটন বলেছেন: ... বাঁশিতো আগের মতন বাজে না, মন আমার...
অনেক শুভকামনা প্রিয় খায়রুল আহসান ভাইকে ...

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ, কিরমানী লিটন।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

বাঁশির সুরের মুর্ছনা যথার্থভাবেই ভাষায় রূপ পেয়েছে। বাঁশির আওয়াজে আছে সার্বজনীন এক আহ্বান, যা সকল ভাষার মানুষ এবং কিছু প্রাণীকেও আন্দোলিত করে।



আপনার লেখায় অবধারিতভাবেই অনেক চিন্তার খোরাক থাকে। তাই আড্ডার স্বার্থেই কিঞ্চিৎ দ্বিমত প্রকাশ করছি। বৈপরীত্য নিয়ে পাঠক হিসেবে একটু বৈপরীত্য প্রকাশ করছি :)

ইটপাথরের শহরে যানজটের পড়ে বাঁশির ধ্বনি শুনতে পাওয়াটাই বৈপরীত্য। শহুরে পরিবেশে বংশীর আওয়াজ অপ্রত্যাশিত। ড্রাইভারের মুখে বাঁশিকে তেমন বৈপরীত্য আমার কাছে মনে হয় না। চালক, মাঝি, দারোয়ান, গারোয়ানের আচরণেই বাঙালির কৃষ্টি-কালচারের অবশিষ্টটুকু আটকে আছে। সামাজিক শ্রেণীভেদে এদের ওপরে যারা আছেন, তাদের থেকে প্রায় ঝরে পড়েছে।

শুভেচ্ছা জানবেন..... :)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম। মনোযোগী পাঠ ও সুচিন্তিত বিশ্লেষণের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ, মাঈনউদ্দিন মইনুল।
ইটপাথরের শহরে যানজটের পড়ে বাঁশির ধ্বনি শুনতে পাওয়াটাই বৈপরীত্য। শহুরে পরিবেশে বংশীর আওয়াজ অপ্রত্যাশিত। -- তাতো বটেই। লেখাটার শিরোনাম 'বৈপরীত্য' দেবার পেছনে এ ভাবনাটাও কার্যকর ছিল।
চলার পথে হুটহাট করে যেসব আরোহীবিহীন গাড়ী চালকেরা মনের আনন্দে দ্রুতবেগে অতিক্রম করে যায়, বেশীরভাগ সময়ে তাদের গাড়ী থেকে কানে ভেসে আসে ধুমধাড়াক্কা মার্কা হিন্দী গান। সেই তুলনায় সেই লাল গাড়ীটার চালক যানজটে আটকা পড়ে তার নিজ খেয়ালে বিরতি নিয়ে নিয়ে সুমধুর আওয়াজে বাঁশীটি বাজিয়ে চলছিলো, এটাকেই আমার কাছে অন্যান্য চালকের থেকে তার বৈপরীত্য বলে মলে হয়েছিলো। আর কিছু না।

৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাঁশির সুর আমাকে সব সময় আকর্ষণ করে ।
শহরে কিছু বাঁশি বিক্রেতা আসে , এত চমৎকার বাজায় তারা !
অনেক বছর আগে এরকম একজনের পিছে আমি দুই ঘণ্টা হেঁটেছি ।
আমার বাঁশি প্রেম দেখে বাশুরিয়া আমাকে চা- গুল্গুলা খাইয়েছিল । :P বিড়িও সেধেছিল , আমি খাইনি =p~

গুল্গুলা না চিনলে আওয়াজ দিয়েন খায়রুল আহসান ভাই =p~

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক বছর আগে এরকম একজনের পিছে আমি দুই ঘণ্টা হেঁটেছি -- চমৎকার কাজ করেছেন, গিয়াস উদ্দিন লিটন। আমি বাঁশিওয়ালা হলে আমিও আপনাকে গুল্গুল্লা খাওয়াতাম, সাধ্যে থাকলে হয়তো আরো কিছু বেশী।
গুল্গুল্লা বলতে আমি যেটাকে চিনি, সেটা হচ্ছে পাকুড়া জাতীয় ময়দা বা আটা দিয়ে বানানো মিষ্টিমিশ্রিত, তেলেভাজা গোলাকার খাদ্যবস্তু। জানিনা এটা আপনারটার সাথে মিলে গেলো কিনা।
লেখাটা পড়ে নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ, গিয়াস উদ্দিন লিটন।

৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার এ জাতীয় কোন বাশরিয়াকে দেখেই মনে হয় সুমন এই গান লিখেছিল ।
লিখা পড়ে গানটা শুনতে খুব ইচ্ছা হচ্ছিল , তাই ল্যাপটপে বাজিয়ে দিলাম - =p~

বাঁশরিয়া বাজাও বাঁশি দেখিনা তোমায়
গেঁয়ো সুর ভেসে বেড়ায় শহুরে হাওয়ায়।
এ শহরে এসছো তুমি কবে কোন রাজ্য থেকে
তোমাদের দেশে বুঝি সব মানুষই বাঁশি শেখে -------------------

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুমনের গানটা এখানে উদ্ধৃত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। লিঙ্কটা দিয়ে দিলে আরও ভাল হতো।

৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২০

বৃতি বলেছেন: বাঁশির সুর আমারও খুব পছন্দের। চৌরাসিয়ার বাঁশি একসময় আচ্ছন্ন করে রাখত। অনেক বাঁশিপ্রেমিকের দেখা পেলাম এখানে :)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে আমার কোন লেখায় পেয়ে খুব ভালো লাগছে।
বাঁশির সুর ভালো লাগেনা, এমন কোন ব্যক্তি আদৌ এ পৃথিবী্তে আছে বলে এখনো শুনিনি।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৫

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: বাঁশীর সুর বরাবরই আমার ভীষণ ভাল লাগে কিন্তু একজন গাড়ি চালক তার ডিউটি আওয়ারে জ্যামে বসে বাঁশি বাজালে আমি তাকে কিছুতেই উৎসাহিত করতে পারতাম না । এদুটো কাজ কখনই এক সাথে করার মত নয় । শুভ রাত্রি ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: সেই লাল গাড়ীটার চালক যানজটে আটকা পড়ে তার নিজ খেয়ালে বিরতি নিয়ে নিয়ে সুমধুর আওয়াজে বাঁশীটি বাজিয়ে চলছিলো, এটাকে আমি বড় দোষ হিসেবে দেখি নাই। সেখানে গতি ছিলনা, ছিল স্থবির যানজট। যখন গতি ফিরে এসেছিলো, তখন আর সে বাঁশি বাজায়নি।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৭

ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: আমি গ্রামের মানুষ,থানাশহরে থাকি,আপনাদোয়ায় আমিও যৎসামান্য বাঁশি বাজাতে পারি । এই মুহুর্তে আমার ছেলে বাঁশিতে আমার সোনার ময়না পাখি গানটার সুর বাজাচ্ছে । দোয়া করবেন ও যেন ঠিকভাবে গড়ে ওঠতে পারে ।প্রায় দুই বছর ধরে ওকে নিজহাতে তবলা এবং বাঁশি শেখাচ্ছি. ভার্সিটীর ক্লাস অফ থাকলেই ও বাড়ীতে এসে আমার কাছে এসব শেখে ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি বাঁশি বাজাতে পারেন জেনে খুব ভালো লাগছে। আর, এই মুহুর্তে আমার ছেলে বাঁশিতে আমার সোনার ময়না পাখি গানটার সুর বাজাচ্ছে -- এটা জেনেও খুব ভালো লাগছে। আপনার ছেলের জন্য দোয়া রইলো।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায়।

১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাঁশির সুর আমাকেও মুগ্ধ করে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাঁশি প্রেমিকদের দলে যুক্ত হওয়ায় ধন্যবাদ, ফেরদৌসা রুহী। মন্তব্য ভালো লাগলো।

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

মানবী বলেছেন: বাহ! অদ্ভুত অভিজ্ঞতা!

সাবলীল বর্ণনার গুনেই কেমন একটা ঘোরলাগা সময়ে পৌঁছে গিয়েছিলাম মনে হলো :-)
এমন অদ্ভুত বংশীবাদকের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ খায়রুল আহসান।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অভিজ্ঞতাটা কিছুটা অভিনব তো বটেই। লেখার প্রশংসায় বরাবরের মতই অনুপ্রাণিত হ'লাম।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, মানবী।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
গুলগুলা জিনিষটা আপনি ঠিক ধরেছেন !



বাঁশরিয়া বাজাও বাঁশি দেখিনা তোমায় গেঁয়ো সুর ভেসে বেড়ায় শহুরে হাওয়ায়। এ শহরে এসছো তুমি কবে কোন রাজ্য থেকে তোমাদের দেশে বুঝি সব মানুষই বাঁশি শেখে -------------------

গানের লিংকটি শেয়ার করলাম ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: লিঙ্কটা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ, গিয়াস উদ্দিন লিটন। গুল্গুল্লার উত্তরটাও সথিক হয়েছে জেনে প্রীত হ'লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.