|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 খায়রুল আহসান
খায়রুল আহসান
	অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৬ শুরু হবার ত্রয়োদশ দিনটি ছিল পহেলা ফাল্গুন। মাসব্যাপী মেলার প্রায় মাঝামাঝি, সেই সাথে উৎসবের মাস ফাল্গুনের শুরু। একটা উৎসব উৎসব আমেজ নিয়ে মেলায় প্রচন্ড জনসমাগম হয়েছিলো, যার সিংহ ভাগ ছিলো দর্শক, সামান্য কিছু অংশ পাঠক আর তার চেয়েও যৎসামান্য কিছু অংশ ক্রেতা। ‘জাগৃতি’র স্টলে (যেখানে আমার কবিতার বই ‘গোধূলীর স্বপ্নছায়া’ পাওয়া যাচ্ছে) কিছুক্ষণ আগে ‘বন্যা’র সৌজন্যে মুগ্ধ হয়ে আমার অপর প্রকাশক ‘বইপত্র প্রকাশন’ এর স্টলে এলাম, যেখানে আমার অপর বই ‘জীবনের জার্নাল’ পাওয়া যাচ্ছে। বইমেলা যখন শুরু হয়, তখন জ্যাকেট পড়ে আসতাম। মাত্র দু’সপ্তাহের মধ্যে একেতো আবহাওয়ার লক্ষ্যনীয় পরিবর্তন, তার উপর ছিল প্রচুর মানুষের উপস্থিতির কারণে একটা সমষ্টিগত দৈহিক উত্তাপ। সব মিলিয়ে একটু অস্বস্তি লাগছিলো, পিপাসাও লেগেছিলো। ‘জাগৃতি’র তুলনায় ‘বইপত্র প্রকাশন’ এ মানুষের ভিড় একটু কম ছিলো। তাছাড়া প্রকাশক লেখকদেরকে ভেতরেও বসার আমন্ত্রণ জানিয়ে থাকেন। তাই সেখানে একটু বসে বিশ্রাম নিতেই এসেছিলাম। 
আস্তে আস্তে সেখানেও ভিড় বাড়তে থাকলো। একটু পরে সেখানে এক দম্পতি এসে দাঁড়ালেন। তাদের মধ্যে ভদ্রমহিলার মুখাবয়বটা বেশ সপ্রতিভ এবং হাসিখুশী, তার স্বামী বা সাথীর মুখে হাসি না থাকলেও খুবই একটা মার্জিত ভাব পরিস্ফূট। দেখলাম, তারা উভয়েই বইগুলোর উপর চোখ বুলোচ্ছেন। ‘জীবনের জার্নাল’ এর উপর চোখ পড়তেই ভদ্রমহিলা সেটা হাতে তুলে নিলেন। আমি উৎসাহিত হয়ে তার কাছে গিয়ে তাকে আস্তে করে জানালাম যে আমিই ঐ বইটির লেখক। তিনি একবার বইটির শিরোনামের নীচে লেখা আমার নামের দিকে  আরেকবার আমার মুখের দিকে তাকিয়ে হেসে বল্লেন, “আমি আপনাকে চিনি”। নিকট বন্ধুমহল ছাড়া আমার পরিচিতি খুবই সীমিত। আমি চিনিনা অথচ আমাকে চেনে, এমন কেউ থাকতে পারে তা ছিলো আমার জন্য বিস্ময়ের একটা ব্যাপার। সে বিস্ময়টা হয়তো আমার মুখেও প্রতিভাত হয়েছিল। জিজ্ঞেস করেই বসলাম, আমাকে কিভাবে চেনেন তিনি। আবারো হাসি। বল্লেন, আমি সামহোয়্যার ইনে আপনার লেখা পড়েছি। তখন ব্যাপারটা বুঝলাম। আশা করতে থাকলাম, তিনি নিজেই হয়তো পরিচয়টা দেবেন। ঔৎসুক্যটা বেশীক্ষণ দমন করা গেলনা বলে তার পরিচয়টা জানতে চাইলাম। তিনি হেসে বল্লেন, ‘আমি রিকি’। 
রিকি আমাকে তার স্বামীর সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন। তাদের উভয়ের চেহারায় পরিস্ফূট খুশী খুশী ভাবটা আমার খুব ভালো লাগলো। আমি জানালাম, তাদের সাথে পরিচিত হয়ে আমি প্রীত হয়েছি। যাবার আগে রিকি বলে গেলেন, আমার কবিতাগুলো তিনি পড়েন এবং অনেকগুলো তার ভালো লেগেছে। আমি তাকে একটু দূরে থাকা ‘জাগৃতি’র স্টলটা দেখিয়ে বল্লাম, ওখানে আমার প্রথম কবিতার বই ‘গোধূলীর স্বপ্নছায়া’ পাওয়া যাবে। তিনি তা জেনে খুশী হলেন বলে মনে হলো। 
ধন্যবাদ রিকি ও শাওন, বই মেলায় এসে আমার এ বইটাকে আপনাদের নির্বাচিত সংগ্রহে নিয়ে একে এবং সেই সাথে এর লেখককে সম্মানিত করার জন্য। 
পড়ন্ত বিকেলের দিকে আবার ফিরে যাই ‘জাগৃতি’র স্টলে। সেখানে দেখা হয় জেসিসি’র এক্স ক্যাডেট ইকরাম কবীর এর সাথে। বর্ণাঢ্য সাফল্যময় জীবনের অধিকারী ইকরাম কবীর এর সাথে পরিচয়টা পোক্ত হয় সিসিবিতে লেখালেখির মাধ্যমে। এছাড়া তিনি আমার ফেইসবুক ফ্রেন্ডও বটে। ‘জাগৃতি’ থেকে তিনি আমার ‘গোধূলীর স্বপ্নছায়া’ সংগ্রহে নিলেন। এরপর নিজে থেকেই আমার ‘জীবনের জার্নাল’ কোথায় পাওয়া যাবে তা জানতে চাইলেন। তাকে নিয়ে আমি আবার ‘বইপত্র প্রকাশন’ এর স্টলে চাহিদাকৃত বইটির জন্য ফিরে এলাম।  সৌম্যকান্তি, সুদর্শন, হাসিখুশী মেজাজের এই চিরতরুণ লেখকের “এক দুষ্টু ক্যাডেটের গল্প” এবারের বইমেলায় বেশ ভালো চলছে। এর আগেরদিন ‘অন্বেষা’য় গিয়ে বইটির খোঁজ করে আমি পাইনি, সেকথা তাকে জানালাম। এরপর তাকে নিয়ে ‘অন্বেষা’য় গিয়ে আমি “এক দুষ্টু ক্যাডেটের গল্প” সংগ্রহ করলাম এবং এতে লেখকের শুভেচ্ছা স্বাক্ষর গ্রহণ করলাম। 
ঢাকা
২০ ফেব্রুয়ারী ২০১৬
  
 
 
 ২০ টি
    	২০ টি    	 +৬/-০
    	+৬/-০  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৮:০৮
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৮:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, আহসানের ব্লগ। 
আশাকরি এবারে না হলেও আগামীবারে আপনার বইমেলায় ঘোরাঘুরির ভাগ্য সুপ্রসন্ন হবে।
২|  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  রাত ৩:৩৬
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  রাত ৩:৩৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনিশ্চিত তীর্থযাত্রা নিয়ে সিরিজ আকারে লেখা গুলি থেকে জানতে পারছি আপনার বই মেলার দিনপঞ্জি।
  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৮:১৩
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ৮:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, ফেরদৌসা রুহী। জ্বী, আপনি ঠিকই বলেছেন। প্রতিদিন বইমেলায় কিছুটা হলেও সময় কাটিয়ে যাই। কোন কোনদিন অভাবনীয় ট্রাফিক জ্যামের কারণে দেরী হওয়াতে মাত্র ১০-১৫ মিনিটের জন্যেও এসেছি। ভালো মন্দ উভয়প্রকারের অভিজ্ঞতা হচ্ছে। ভালোগুলোর কথাই শুধু এখানে বলে যাচ্ছি।
৩|  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:২১
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:২১
রিকি বলেছেন: হায় হায় একি দেখি, আমাদের সাথে সাক্ষাতের বর্ণনা...  
   ভেরি হ্যাপি টু মিট উইথ ইউ
  ভেরি হ্যাপি টু মিট উইথ ইউ  
  
  
 
  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:৪৯
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: বিনা অনুমতিতে বর্ণনাটুকু দিয়ে ফেলেছি। ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, এটাই চাইবো। 
দোয়া করি, চিরদিন এ হাসিটুকু আপনার এবং আপনার পরিবারের সবার মুখে লেগে থাক। 
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, রিকি।
৪|  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:২৮
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:২৮
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাল লাগল লেখা।আচ্ছা সিরিজের নাম অনিশ্চিত তীর্থযাত্রা দিলেন কেন ? 
  সম্ভব হলে মন্দ অভিজ্ঞতার কথাও বলুন।
  
 
 ঢাকায় থাকলে  রিকি আপুর মত আমিও বলতে পারতাম - আমি আপনাকে চিনি । 
 স্যার এখন সেলিব্রিটি   
  
 ভালো  থাকবেন ।, 
 শুভকামনা রইল
  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৪:০০
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৪:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশী হ'লাম, মাহমুদ০০৭। 
সিরিজের নামটা তাৎক্ষণিকভাবে মনে যা এসেছিলো, তাই দিয়েছি। লেখালেখির এ শখটাকে আমি শেষ বেলায় গ্রহণ করেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, এ যেন আমি এক তীর্থযাত্রা শুরু করলাম। পরিচ্ছন্নতা, শুদ্ধতা আর শুভ্রতাকে কলমের আগায় রাখবো। কোন পুণ্যার্জন প্রার্থিত উদ্দেশ্য নয়, তবে তীর্থযাত্রার ন্যায় পবিত্রতা যেন হয় নিত্য অনুষঙ্গ। এ আমায় কোথায় নিয়ে যাবে, নাকি যেখানে ছিলাম, সেখানেই থেকে যাবো, নাকি পেছনে চলে যাবো, তা একেবারে অনিশ্চিত, অজানা। 
তাই এ নাম। নামটা নিয়ে সন্দেহ ছিলো, ঠিক হলো কিনা। ভেবেছিলাম, কেউ হয়তো জিজ্ঞেস করবে। আপনিই প্রথমে করলেন, খুশীই হ'লাম। 
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
৫|  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:০২
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:০২
বৃতি বলেছেন: আপনার বইটি যথেষ্ট পাঠকপ্রিয়তা লাভ করুক--  অনেক শুভেচ্ছা রইল, খায়রুল আহসান  
  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:১৭
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, বৃতি, শুভেচ্ছা জ্ঞাপনের জন্য। আপনার এবং এ ব্লগের অন্যান্য পাঠকের শুভেচ্ছা আমার লেখক জীবনের চলার পথের পাথেয় বলে মনে করি।
শুভেচ্ছা নিরন্তর...
৬|  ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
কল্লোল পথিক বলেছেন: বইটি আজকে কিনেছি।
  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:১৮
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, কবি কল্লোল পথিক। অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা।
৭|  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  রাত ১২:৪২
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  রাত ১২:৪২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার তীর্থযাত্রা সাথে রমাঞ্চময় অভিজ্ঞতা । নিজের বই নিয়ে পাঠক অনুভূতি দেখা একটি উচ্চ শ্রেণীর আনন্দলাভ । আরো যদি দেখা হয়ে যায় ব্লগের লেখকদের সাথে তাহলে তো কথাই নেই !!
  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৪৩
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন আপনি, কথাকথিকেথিকথন। আপনি এবারের বইমেলায় কোনদিন এসেছিলেন?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।
৮|  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৫১
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ২:৫১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: একদম প্রথম দিকে গিয়েছিলাম । এরপর আর যাওয়া হয় নি । 
  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩১
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষ হবার আগে আরেকদিন এসে যাবেন আশা করি। আপনার কোন বই প্রকাশিত হয়েছে কি?
৯|  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:২৫
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  বিকাল ৩:২৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এ বছর আর বইমেলায় যাবার সম্ভাবনা দেখছি না!
আজ লাঞ্চের সময় আমাদের ডিরেক্টর স্যার জিজ্ঞেস করছিলেন মেলায় গিয়েছিলাম কিনা, মেলার পরিবেশ কেমন লাগলো ইত্যাদি। এক পর্যায়ে বললেন প্রতি বছর প্রচুর লেখক আসছেন, প্রচুর বই বিক্রি হচ্ছে ছাপাও হচ্ছে। নতুন লেখকরাও আছেন আর প্রতিষ্ঠিত লেখকরা তো আছেনই। নতুন লেখকদের বই কেউ না কেউ তো পড়ছেন তা না হলে নতুনরা উৎসাহিত হতো না। এরপর স্যার বললেন নাসরিন জাহানের লেখা উনার খুব পছন্দের। আমি পড়ি কিনা ইত্যাদি। তখন আমিও জানালাম পড়ি কিন্তু এ বছর বই কিনিনি তবে শাহনাজ মুন্নীর লেখা পড়ে ভালো লাগা শুরু হয়েছিল কালি ও কলমে তার গল্প পড়ে। এ বছর তার একটা বই কিনলাম। 
আরো কয়েকজন ব্লগারের বই কেনার তালিকা করেছি যেহেতু আর মেলায় যাচ্ছি না এর মাঝে  আপনার জীবনের জার্নাল বইটিও আছে।
অপ্রাসঙ্গিক কিছু কথা বোধ হয় বলে ফেললাম। ভালো থাকুন।
  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪২
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: যেহেতু আর মেলায় যাচ্ছি না -- এ সিদ্ধান্ত কি চূড়ান্ত? আরেকটা সপ্তাহান্ত সামনে তো রয়েছেই।
আপনার গল্পে গভীরতা আছে। আগামীতে আপনার গল্পের সংকলন বা উপন্যাস প্রকাশিত দেখতে চাই।
প্রসঙ্গ ধরেই কথা বলেছেন। তা অপ্রাসঙ্গিক হবে কেন?
১০|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪৯
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৪৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হা হা হা । আমার বই !! বই লেখার মত লেখক এখনো হয়ে উঠিনি ।
  ২৪ শে জুলাই, ২০২০  রাত ৮:২৬
২৪ শে জুলাই, ২০২০  রাত ৮:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: দুঃখিত, নোটিফিকেশন বিভ্রান্তির কারণে আপনার এ মন্তব্যটির উত্তর দেয়া হয়নি। আজ কোন কারণে নিজের পুরনো লেখায় চোখ বুলোচ্ছিলাম বলে এটা আমার নজরে আসলো। 
বই লেখার মত লেখক এখনো হয়ে উঠিনি - কথাটা ঠিক নয়। আপনার লেখার মান যথেষ্ট ভাল।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  রাত ১:০৭
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  রাত ১:০৭
আহসানের ব্লগ বলেছেন: চট্টগ্রাম থাকি । এবার মনে হয় কোনো বই কেনা হবেনা ।