নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মায়াবতীর অন্তর্দ্বন্দ্ব

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

কোন এক মায়াবতী মায়া করে ভালবেসেছিলো,
এমন একজনকে,
প্রেমের বাজারে যার মূল্য অতি নগণ্য ছিলো।
তবুও সে তাকে মায়া করে ভালোবেসেছিলো।

অবশেষে একদিন,
যখন সময় হলো সে মায়াবতীর সংসার বাঁধার,
গুন গুন গান গেয়ে
মায়াবতী চলে গেল, রেখে গেল স্মৃতির আধার।

মায়াবতী আজও গান গায়,
পিয়ানো বাজায়, রসুইঘরে আজও রাঁধে বাড়ে,
তার কন্ঠে আর বাদ্যে বেজে ওঠে সুরের ঝংকার,
ক্ষণে ক্ষণে তার চোখ জলে ভেসে হয় একাকার!

ঢাকা
১৬ এপ্রিল ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: কবিতা ভাল লেগেছে।

মায়াবতীর জন্য মায়া হচ্ছে !!

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম, শামছুল ইসলাম।
মায়াবতীর জন্য মায়া হচ্ছে -- দয়ার্দ্র হৃদয় আপনার, তাই সামান্য এ কবিতা পড়েই আপনার হৃদয়ে মায়ার উদ্রেক হচ্ছে।
আপনিও ভাল থাকুন, সবসম্‌ এই দোয়া করছি।

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭

আরাফআহনাফ বলেছেন: মায়াবতীর দু:খের পরিনাম কী?
অবশেষে?

অতি নগণ্যকে একদিন হলেও ছুঁয়ে যাক মায়াবতী।

শুভ কামনা রইলো - কবিতা আর আপনার জন্য সবসময়।

কবিতায় ++

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এতো এক কল্পিত মায়াবতীর কথা বলেছি। মায়াবতীর পরিণতিটাও তাই কল্পনার বিষয়, কবির একরকম হতে পারে, পাঠকের আরেক রকম।
অতি নগণ্যকে মায়াবতী তো ছুঁয়ে গিয়েছিলোই- তাতো কবিতায় ব্যক্ত হয়েছে।
কবিতার প্রতি, কবিতার চরিত্রদের প্রতি আপনার এ অনুরাগ ও ঔৎসুক্য দেখে ভালো লাগলো।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ, আরাফআহনাফ।

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে। +।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ, সুমন কর। ++ পেয়ে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আপনার পুরনো গল্প "তবলা" পড়ে এলাম। ভালো লেগেছে।

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

কল্লোল আবেদীন বলেছেন:







চমৎকার লিখেছেন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, কল্লোল আবেদীন। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১০

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালোলাগা রইলো।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, উল্টা দূরবীন। শুভেচ্ছা জানবেন।

৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

জুন বলেছেন: অনেক মায়াময় এক কবিতা খায়রুল আহসান। তবে শেষ কথা হলো গিয়ে এই যে এসব অশ্রুর এখন আর কোন মূল্য নেই। ।
+

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: তবে শেষ কথা হলো গিয়ে এই যে এসব অশ্রুর এখন আর কোন মূল্য নেই। -- দীর্ঘশ্বাস!
তবে এ কথাও ঠিক, মায়াবতীদের মায়াও পৃথিবীর আনাচে কানাচে অনেক কবিতার জন্ম দিয়ে যায়।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, জুন!

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৩

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: কবিতা খুব ভালো লেগেছে। মায়াবতীদের চোখের জল কবে শেষ হবে তা বোধ হয় কেউ জানে না।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মায়াবতীদের মায়াভরা চোখের জল কখনো শেষ হয় না।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, রায়হানুল এফ রাজ।

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

এম এস আরেফীন ভুঁইয়া বলেছেন: খুব সুন্দর সমাপ্তি।


মায়াবতী আজও গান গায়,
পিয়ানো বাজায়, রসুইঘরে আজও রাঁধে বাড়ে,
তার কন্ঠে আর বাদ্যে বেজে ওঠে সুরের ঝংকার,
ক্ষণে ক্ষণে তার চোখ জলে ভেসে হয় একাকার!

খুব ভাল লাগল কবি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: উদ্ধৃতি আর মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ, এম এস আরেফীন ভুঁইয়া।
বোধকরি এটাই আমার কোন লেখায় আপনার প্রথম মন্তব্য। আপনাকে আমার ব্লগে সুস্বাগতম জানাচ্ছি।
কবিতার সমাপ্তিটুকু আপনার ভালো লেগেছে জেনে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

এম এস আরেফীন ভুঁইয়া বলেছেন: প্রিয় কবি খায়রুল আহসান ভাই, খুব সুন্দর দুইটি শব্দ আমার চোখে পড়েছে তাই। শব্দ দুইটি হলো, রসুইঘরে,বাড়ে।কেন জানি শব্দ দুইটি খুব টানছে। যথার্থ আধুনিক বাংলা কবিতা। ধন্যবাদ কবি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম। ভালো থাকুন, সব সময়।

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: মায়াবতীরা মায়ার খেলা দেখিয়ে চলে যায়।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: কখনো চলে যায়, কখনো চলে যেতে হয়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ডার্ক ম্যান। প্রীত হ'লাম।

১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৪

নীলপরি বলেছেন: মায়াময় কবিতা ভালো লাগলো ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি, মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৪৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশেষে একদিন,
যখন সময় হলো সে মায়াবতীর সংসার বাঁধার,
গুন গুন গান গেয়ে
মায়াবতী চলে গেল, রেখে গেল স্মৃতির আধার।" বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কি এমনটা হয়?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক সময় মায়াবতীদের করার কিছু থাকে না। তাই তারা অগত্যা তাদের মায়াটুকু ভাগাভাগি করে বিলিয়ে দেয়।
যার মনে মায়া থাকে, সে ইচ্ছে করে কাউকে আঘাত দিতে পারে না।
কবিতা পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, রূপক বিধৌত সাধু।

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: এটা খুব সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। অনেকের গল্প এমন হয়। কমন পরবে অনেক। শুভেচ্ছা রইল :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: কমন এই গল্পটা নিয়ে ভাবতে ভাবতেই কবিতাটা লিখে ফেললাম, এই আর কি! :)
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, আর চমৎকার এই মন্তব্যের জন্যেও।
শুভেচ্ছা জানবেন, মায়াবী রূপকথা । ভালো থাকুন, সবসময়।

১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৪৫

মানবী বলেছেন: "মায়াবতী আজও গান গায়,
পিয়ানো বাজায়, রসুইঘরে আজও রাঁধে বাড়ে,
তার কন্ঠে আর বাদ্যে বেজে ওঠে সুরের ঝংকার,
ক্ষণে ক্ষণে তার চোখ জলে ভেসে হয় একাকার! "

- রসুই ঘরে রান্নার সময় মায়াবতী নিশ্চয় পিঁয়াজ কেটেছিলেন আর তাহলে ক্ষণে ক্ষণে চোখ জলে ভেসে একাকার হওয়াটাই স্বাভাবিক :-)


অল জোকস এ্যাপার্ট, চমৎকার সুন্দর কবিতা!
মন ছুঁয়ে যাওয়া কবিতার জন্য ধন্যবাদ খায়রুল আহসান।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: মহিলারা অনেক সময় চোখের জল লুকোন পেঁয়াজ কাটার ছলে,
পুরুষেরা রোদ চশমার আড়ালে।
সুন্দর চোখ (মন) নিয়ে কবিতাটা পড়েছেন, তাই এত সুন্দর মন্তব্য করতে পেরেছেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ, মানবী। আপনার অন্যান্য মন্তব্যের মত ভালো লেগেছে এ মন্তব্যটিও।

১৫| ০৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: "মায়াবতী আজও গান গায়,
পিয়ানো বাজায়, রসুইঘরে আজও রাঁধে বাড়ে,
তার কন্ঠে আর বাদ্যে বেজে ওঠে সুরের ঝংকার,
ক্ষণে ক্ষণে তার চোখ জলে ভেসে হয় একাকার! "

অশ্রুভেজা চোখের জল যেন পৌঁছায় মায়াবতির কাছে এ কামনায় থাকল ।
ভাল থাকুন , সূখে থাকুন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.