নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

চারতলার চারশ’ চৌদ্দ....

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩০

চারতলার চারশ’ চৌদ্দ...
এ সংখ্যাটি শোনার পর থেকেই মনে রেখেছিলাম।
ঠিক মুখস্থ করে নয়,
এমন একটা সুন্দর সংখ্যাকে মুখস্থ করতে হয়না!

বদ্ধ দরজায় মৃদু করাঘাত, কোন সাড়া নেই।
তাই অস্বচ্ছ কাঁচের ভেতর দিয়ে দেখার চেষ্টা,
দেখলাম তুমি বিশাল বপু নিয়ে চেয়ারে বসে
প্রার্থনায় রত, একান্তে নিমগ্ন।
একটু ঘুরে ফিরে আবার এলাম,
ইচ্ছে হলো না, দেখা না করে চলে যেতে।

আজকাল প্রায়ই মনে হয়, যে কোন দেখাই
শেষ দেখা হয়ে যেতে পারে। এমনই হচ্ছে।
তাই তোমার নামায শেষে কক্ষে ঢুকে পড়লাম।
জানতাম, তোমার দৃষ্টিশক্তি আজ কপোতাক্ষ নদ,
তুমি মানুষ চেনো কন্ঠস্বরে। আমার কন্ঠস্বর
তোমার অপরিচিত, তাই নাম বলে ফেললাম।

“তোমার লেখালেখি এখন কেমন চলছে?”
সরাসরি এ প্রশ্ন খানিকটা চমকে দিলো, কারণ
আমার লেখার খবর তোমার জানার কথা নয়।
আরো অবাক হলাম যখন বললে-
“শুধু কবিতাই নয়, তুমি গদ্যও ভালো লেখো”।
পৃথিবীর কত অকিঞ্চিৎকর খবরও তুমি রাখো!

তুমি নিজের মুখেই জানালে-
জীবনের শেষ প্রান্তে তুমি এখন দাঁড়িয়ে আছো।
শুধু মস্তিষ্কটুকুই ঠিকমত এখনো কাজ করে চলেছে
দেহযন্ত্রের বাদবাকি অংশ ধীরে ধীরে ছেড়ে দিচ্ছে-
চারশ’ চৌদ্দ’র এ প্রকোষ্ঠই তোমার জগত সংসার,
শয্যাপাশে গুছিয়ে রাখা বইগুলো তোমার নিত্যসঙ্গী।

তুমি জানালে, জীবনের কোন কিছুতেই আজ তোমার
কোন আগ্রহ নেই, শুধু একটি বিষয় ছাড়া-
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। এই একটি প্রসঙ্গেই তোমার
নীলাভ দৃষ্টি দপ করে জ্বলে ওঠে হয় স্বর্ণালী দীপশিখা।
এ ছাড়া তোমার আর কিছুতে আগ্রহ নেই, নেই দেশের
ছন্নছাড়া রাজনীতিতে কিংবা দেশকাঁপানো ভূমিকম্পে।

মাত্র ঊনিশ বছর বয়সে গিয়েছিলে মুক্তিযুদ্ধে,
আজ মধ্য ষাটে এসেও সেসব ঘটনা তুমি অবলীলায়
শৈশবে মুখস্থ করা নামতার মত বলে যেতে পারো।
অথচ সকালে কী খেয়েছো, তা তোমার মনে থাকেনা।
তোমার সকল চিন্তা চেতনায় ঘুরে ফিরে একটাই প্রসঙ্গ-
বিশুদ্ধ সে প্রসঙ্গের অসফল স্বপ্ন তোমাকে কেবলই কাঁদায়!

উৎসর্গঃ বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিশিষ্ট গবেষক মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া (অবঃ)কে, যিনি এখন অসুস্থ অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচে শয্যাশায়ী আছেন। আমি তাঁর জন্য সকলের কাছে দোয়াপ্রার্থী।

ঢাকা
১৮ এপ্রিল ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

পুনশ্চঃ তার সাথে প্রথম দেখা করে যেদিন কবিতাটা লিখেছিলাম, তার তুলনায় আজ দেখলাম তিনি অনেকটা সুস্থ। আশা করা যাচ্ছে, তিনি আগামী শুক্রবারে দীর্ঘদিন পরে হাসপাতাল ত্যাগ করে নিজ গৃহে ফিরে আসতে পারবেন।

(ফেইসবুকে প্রকাশিত)


হাসপাতাল কক্ষে স্মৃতিচারণের মাঝে তোলা ছবি

আপন ভুবনে তিনি...ক্ষীণ দৃষ্টিশক্তি নিয়েই হাসপাতালে বসেও এখনো সেলফোন টিপে টিপে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক পোস্ট লিখেই চলেছেন।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪১

কল্লোল আবেদীন বলেছেন: বাহ!চমৎকার লিখেছেন।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা, কল্লোল আবেদীন।

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩০

বিজন রয় বলেছেন: এই পোস্টের সামগ্রিক পরিবেশ, উপস্থাপনায় মুগ্ধ হলাম।

আপনাকে বিনীত প্রণাম।
আর দেশের ওই বীর বৃদ্ধ ছেলেটাকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

আপনাদের সকলের জন্য শুভকামনা।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অভিভূত হয়ে গেলাম, বিজন রয়।
দেশের ওই বীর বৃদ্ধ ছেলেটাকে - আমরা মুক্তিযুদ্ধের এনসাইক্লোপিডিয়া হিসেবে জানি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলা, স্মৃতিচারণ করা, আলোচনা করা, গবেষণা করা, লেখালেখি করা, এসবই হচ্ছে তার একমাত্র প্যাশন। হয়তো টক শো গুলোতে তার কথা আপনি শুনে থাকতে পারেন। মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখা তার এ যাবত ২৭ টি বই বের হয়েছে। তার প্রথম বই "জনযুদ্ধের গণযোদ্ধা" এর নবম মুদ্রণ বের হয়েছিল ২০১৪ এর বইমেলায়। বইটির এ যাবত ৯৩০০০ কপি বিক্রীত হয়েছে।
আপনার আন্তরিক শুভকামনার জন্য তার পক্ষ থেকে কৃ্তজ্ঞতা জানাচ্ছি।

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: এমন একজন মানুষকে নিয়ে এত সুন্দর একটা কবিতা - মুগ্ধ হলাম।

বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিশিষ্ট গবেষক মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া (অবঃ)কে আল্লাহ সুস্থতা দান করুন।
এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস উনার ছোঁয়ায় আরো উজ্জ্বল হোক, সত্য প্রকাশিত হোক।

ভাল থাকুন। সবসময়।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার আন্তরিক দোয়া ও শুভকামনার জন্য তার পক্ষ থেকে কৃ্তজ্ঞতা জানাচ্ছি, শামছুল ইসলাম। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়েছি।

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪

রাবার বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, রাবার। ভালো থাকুন।

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৮

ডার্ক ম্যান বলেছেন: পোষ্টটির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ডার্ক ম্যান, কবিতাটি পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্যে। প্রেরণা পেলাম।

৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১১

প্রামানিক বলেছেন: আজকাল প্রায়ই মনে হয়, যে কোন দেখাই
শেষ দেখা হয়ে যেতে পারে। এমনই হচ্ছে।
তাই তোমার নামায শেষে কক্ষে ঢুকে পড়লাম।


অবশ্যই দোয়া করি তিনি যেন সুস্থ্য হন।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: দোয়া করার জন্য কৃতজ্ঞতা। কবিতা পাঠান্তে মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, প্রামানিক।

৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৪

সুমন কর বলেছেন: উনি সুস্থ হয়ে উঠুক.....আর বিনম্র শ্রদ্ধা রইলো।

চমৎকার হয়েছে। +।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন কর, এই সৌজন্য আর শুভকামনার জন্য। প্লাসটা প্রেরণা দিয়ে গেল।

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অশেষ শ্রদ্ধা রইল, আশা করছি সুস্থ হয়ে ফিরে আসবেন স্বভূবনে!!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ, গেম চেঞ্জার।
তাঁর অবস্থা এখন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। আজ কালের মধ্যে স্বগৃহে প্রত্যাবর্তন করতে পারবেন বলে আশা করা যায়। তবে, তিনি বহুদিন ধরেই হাসপাতাল আর বাসায় যাওয়া আসার মধ্যেই আছেন।

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৮

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: একটু ঘুরে ফিরে আবার এলাম,
ইচ্ছে হলো না, দেখা না করে চলে যেতে।
আমিও আবার ফিরে আসলাম। ফিরে আসতে হল। কবিতা খুব ভালো লেগেছে।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এ আন্তিরিকতার জন্য। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, রায়হানুল এফ রাজ।
আমিও পড়ে এলাম আপনার পুরনো "আমি মুক্তি চাই" কবিতাটা। ভালো লেগেছে।

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

আজকের লেখা থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

বীরমুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব:) কামরুল হাসানের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক পোস্টগুলো পড়ার কোন কায়দা আছে কি?

তার সুস্বাস্থ্য প্রত্যাবর্তন কামনা করছি।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ফেইসবুকে পাবেন। ওনার সব পোস্টগুলোই "পাবলিক"। Qamrul Hassan Bhuiyan লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম। দোয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

জুন বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিশিষ্ট গবেষক মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া (অবঃ) র প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা রইলো খায়রুল আহসান।

আপন ভুবনে তিনি...ক্ষীণ দৃষ্টিশক্তি নিয়েই হাসপাতালে বসেও এখনো সেলফোন টিপে টিপে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক পোস্ট লিখেই চলেছেন।
এই লাইনটি পড়ে সত্যি অভিভুত হোলাম । অত্যাধুনিক কম্পিউটার , ল্যপটপ আর চোখের দৃষ্টি থাকা সত্বেও আমরা তা যথার্থ কাজে লাগাই না । আর উনি এক সেল ফোন দিয়ে ..।
অজানা বিষয়টি তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
+

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার লেখাটা আপনি বেশ মনযোগ দিয়ে পড়েছেন তা বুঝতে পারছি। আমার লেখায় আপনার মন্তব্য সব সময়ই প্রেরণা যুগিয়ে যায়। প্লাস পাওয়াতে সেটা আরেক প্রস্থ বেড়ে গেল।
অনেক ধন্যবাদ জুন। শুভেচ্ছা জানবেন।

১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

এম এস আরেফীন ভুঁইয়া বলেছেন: এক কথায় খুব সুন্দর কবিতা , কবির জন্য শুভ কামনা,,

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১১

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
শিরোনাম চোখে পড়ার সাথে সাথেই কলেজ জীবনে পড়া ভুবন বিখ্যাত গল্পের শুরু মনে পড়লো -

ONE DOLLAR AND EIGHTY-SEVEN CENTS. THAT WAS ALL.

কিছু কিছু বাক্য, সংখ্যা চিরদিনের জন্য স্মৃতি গেথে যায়...

উনি তো সম্ভবত ঝিনেদা ক্যাডেট কলেজ, তাই না? ওনার সম্পাদিত '২ নম্বর সেক্টর এবং কে ফোর্স কমান্ডার : খালেদের কথা' বইটা খুঁজেছিলাম। তখন হাতে পাইনি।

বীর মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিচারণ অনবদ্য। ওনার সুস্হতা কামনা করছি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পরে আপনাকে আমার কোন লেখায় পেয়ে উৎফুল্ল বোধ করছি।
ও হেনরীর সেই বিখ্যাত গল্পটির কথা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
"Jim stepped inside the door, as immovable as a setter at the scent of quail. His eyes were fixed upon Della, and there was an expression in them that she could not read, and it terrified her. It was not anger, nor surprise, nor disapproval, nor horror, nor any of the sentiments that she had been prepared for. He simply stared at her fixedly with that peculiar expression on his face." - কি অপূর্ব বর্ণনা!
আমার "চারতলার চারশ' চৌদ্দ" পড়ার সাথে সাথে যে আপনার এতদিনের পুরনো সেই "ONE DOLLAR AND EIGHTY-SEVEN CENTS. THAT WAS ALL" মনে পড়ে গেল, সেটাও এক বিস্ময়কর ঘটনা বটে!
জ্বী, উনি 'ঝিনেদা ক্যাডেট কলেজ' এ পড়াশোনা করেছিলেন। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আমি বাসে মহিলাদের আসন নিয়ে লেখা আপনার পুরনো একটা পোস্ট পড়ে এলাম এইমাত্র। ভালো লেগেছে।

১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বন্ধুত্বের,শ্রদ্ধার আর ভালোবাসার অপূর্ব নিদর্শন এই কবিতা। খুব ভালো লেগেছে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার কোন লেখায় বোধকরি এটাই আপনার প্রথম মন্তব্য। আমার ব্লগে সুস্বাগতম!
কবিতার উদার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম। কবিতা ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম।
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা, ইন্দ্রনীলা।

১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: উনার সুস্থ্যতা কামনা করছি।

আপনার কবিতা মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: উনার সুস্থ্যতা কামনা করছি -- এজন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা!
মুগ্ধতা প্রকাশের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।
প্রবাসে সপরিবারে ভালো থাকুন, ফেরদৌসা রুহী।

১৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯

কল্লোল পথিক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
অনেক পরে হলেও ওনার সুস্থতা কামনা করছি।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাই কল্লোল পথিক, কয়েকজনকে ডিঙিয়ে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি, এজন্য যে আমি ভীষণ, ভীষণ খুশী হলাম আপনার ব্যান প্রত্যাহার করা হয়েছে দেখে। আশাকরি, ওনারাও এতে খুশী হবেন এবং ক্রমিক ভঙ্গ করার জন্য মাইন্ড করবেন না।
প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি। "ওনার সুস্থতা কামনা" করার জন্য জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,



আপনার অনেক লেখাই জীবন ঘনিষ্ঠ । এটাও তাই । এই লেখার মাঝ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আপনার ভালোলাগাটিই আরেকবার দেখলুম । এই লাইনটি ভালো লেগেছে --
...........যে কোন দেখাই
শেষ দেখা হয়ে যেতে পারে।


মুক্তিযোদ্ধা যে মানুষটির দৃষ্টিশক্তি আজ কপোতাক্ষ নদের মতো ক্ষীনকায়, যার দিন কাটছে চারতলার চারশ’ চৌদ্দ নম্বর কক্ষে রোগ শয্যায় , যিনি তবুও লিখে চলেছেন ৭১'এর কথা তাঁর প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য । কামনা করি তাঁর রোগমুক্তির ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এমন হৃদয়স্পর্শী মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাচ্ছি, আহমেদ জী এস। ভালো থাকুন, সব সময়।
কামনা করি তাঁর রোগমুক্তির -- অশেষ কৃতজ্ঞতা!

১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০০

উল্টা দূরবীন বলেছেন: দারুণ হয়েছে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠ এবং উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানাচ্ছি, উল্টা দূরবীন।
আপনার "হয়তোবা ভুলে গেছো" কবিতা এবং "টাইপিক্যাল ফেসবুকারস" রম্য রচনাটি পড়ে এসেছি। একটা করে কমেন্টও রেখে এসেছি।

১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

আমিই মিসির আলী বলেছেন:
মাত্র ঊনিশ বছর বয়সে গিয়েছিলে মুক্তিযুদ্ধে,
আজ মধ্য ষাটে এসেও সেসব ঘটনা তুমি অবলীলায়
শৈশবে মুখস্থ করা নামতার মত বলে যেতে পারো।
অথচ সকালে কী খেয়েছো, তা তোমার মনে থাকেনা।
তোমার সকল চিন্তা চেতনায় ঘুরে ফিরে একটাই প্রসঙ্গ-
বিশুদ্ধ সে প্রসঙ্গের অসফল স্বপ্ন তোমাকে কেবলই কাঁদায়!


ভালো লাগলো ভাইজান।
খুব ভালো।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: সময় করে লেখাটা পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ, আমিই মিসির আলী। ভালো লেগার কথাটা রিপীট করে দু'বার বলে গেলেন, সেটা মন ছুঁয়ে গেলো।
আপনার প্রথম পোস্ট "সেই দিনগুলি" পড়েও আমার খুব ভালো লেগেছে।

২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাপনার লেখাটা ভেতরে কেমন নাড়া দিয়ে গেলো ।
মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিশিষ্ট গবেষক মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া (অবঃ) সাহেবের প্রতি শ্রদ্ধা । ভালো থাকুন সবসময় ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম, রূপক বিধৌত সাধু। সমব্যথী অনুভূতি প্রকাশের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৩৯

নীলপরি বলেছেন: ওনার আরোগ্য কামনা করি ।
আর আপনার লেখাটাও ভালো লাগলো । ++
অনেক শুভকামনা ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ওনার আরোগ্য কামনা করি -- ওনার পক্ষ থেকে কৃ্তজ্ঞতা!
++ অনেক প্রেরণা দিয়ে গেল, আর মন্তব্য ভালোলাগার অনুভূতি।
ভাল থাকুন সবসময়, নীলপরি।

২২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

কালনী নদী বলেছেন: চমৎকার, প্লাস লেকা হয়েছে ভাইয়া :)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ, কালনী নদী। আর প্লাস পেয়ে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৩| ০৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব ভাল লাগার কবিতা নিব যে প্রিয়তেই
কবিতার মুল সুর করছে আছর আমাকেও
"আজকাল প্রায়ই মনে হয়, যে কোন দেখাই
শেষ দেখা হয়ে যেতে পারে। এমনই হচ্ছে।"

অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইল

০৬ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব ভাল লাগার কবিতা নিব যে প্রিয়তেই - নিয়েছেন কি 'প্রিয়'তে? প্রিয়'র ঘরটা যে এখনো শূন্যই দেখাচ্ছে!
যাহোক, কবিতাটি খুঁজে বের করে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

২৪| ০৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কথা কিছু বাকি থাকায় ও এডিটের উপায় না থাকায় আবারো আসলাম ফিরে :
বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিশিষ্ট গবেষক মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া (অবঃ)কে আল্লাহ সুস্থতা দান করুন।
এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস উনার ছোঁয়ায় আরো উজ্জ্বল থকে উজ্জ্বলতর হোক। আমার দোয়া ও শ্রদ্ধাটুকু জানালে তাকে কৃতার্থ হব ।

০৬ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার দোয়া ও শ্রদ্ধাটুকু জানালে তাকে কৃতার্থ হব । পরবর্তীতে যখন ওনার সাথে দেখা করবো, তখন আপনার দোয়া ও শ্রদ্ধাটুকু তাঁকে জানিয়ে আসবো ইন শা আল্লাহ! এই কবিতাটা লেখার পরে উনি সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ী ফিরে এসেছিলেন এবং তার কিছুদিন পরে আবার মারাত্মক অসুস্থ হয়ে আই সি ইউ তে ছিলেন। এখন তিনি কিছুটা সুস্থ হয়ে আইসিইউ থেকে কেবিনে ফিরে এসেছেন।

২৫| ০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাই বাল্যকাল থেকেই আমি মন ভুলা ।
দাদ খানি চাল
মুসুরের ডাল
চিনি পাতা দৈ
আষারের খৈ

উপরের ছড়াটা ৫০ বার পড়েও বার বার ভুলে গিয়ে সেই যে টিচারের বকুনী খেয়েছিলাম সে ধারা আজো চলছে তবে ভুলেনি ক্ষমা চাওয়ার শিক্ষাটা । । ভুলে প্রিয়তে লিখাটা তখন নেয়া হয়নি । ভুলটা শুধরেছি অশা করি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন ।
ভাল থাকুন এ কামনা থাকল ।
মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া (অবঃ) সাহেবের বর্তমান অবস্থা জানানোর জন্য ধন্যবাদ , উনার সুস্থতার জন্য আল্লার কাছে দোয়া করছি ।

০৭ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, ডঃ এম এ আলী, লেখাটা প্রিয়তে নেয়ার জন্য।

২৬| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ২:৩৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: "জনযুদ্ধের গনযোদ্ধা"র লেখকের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি!
আমাদের গর্ব তিনি।

লেখকের উপস্থাপনাশৈলী খুব ভাল লেগেছে। হৃদয় নিংড়ানো লেখায় মুগ্ধতা রেখে গেলাম।

১০ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: "জনযুদ্ধের গনযোদ্ধা"র লেখকের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি! আমাদের গর্ব তিনি। - নিঃসন্দেহে তাই। কবিতা পড়ে এই মন্তব্যটি রেখে যাওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, ভ্রমরের ডানা। আর পরের কথাটিতে অভিভূত হ'লাম, কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
আপনার "ডায়েরির রংমহল" পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। একটু সময় করে দেখে নেবেন।

২৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনারা যারা মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া (অবঃ)কে নিয়ে প্রায় আড়াই বছর আগে লেখা আমার এ কবিতাটি পড়ে 'লাইক' দিয়েছিলেন (১৩ জন), মন্তব্য করেছিলেন (২৬ জন), এবং যে একজন পাঠক কবিতাটিকে "প্রিয়"তেও নিয়েছিলেন (ডঃ এম এ আলী), আপনাদের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি গভীর দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে তিনি গত ০৬ আগস্ট ২০১৮ দুপুরে ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। আজ বিকেলে ওনার কুলখানি থেকে ফিরে এসে আমি আমার এ কবিতাটি পুনরায় পড়লাম এবং তার সাথে আমার আলাপচারিতাটুকু পুনরায় স্মরণ করলাম।
আল্লাহ সুবহানু ওয়া তায়ালা তাঁকে ক্ষমা করে দিন এবং জান্নাত নসীব করুন!

২৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: মেজর কামরুল হাসানকে নিয়ে আমার একটা লেখায় আপনি বরাবরের মত বিস্তৃত এক মন্তব্য করেছিলেন এবং এই লেখার লিংক দিয়েছিলেন, আপনার নিশ্চয় মনে আছে। আমি তখনই বলেছিলাম যে লেখাটা পড়ব। কিন্তু বিভিন্ন ঝামেলায় আর হয়ে ওঠেনি। আজকে আসলাম আপনার লেখায়।

উনি আপনার পদ্য ও গদ্য সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছিলেন সেটা যথার্থই ছিলো। আমি সচারচর পদ্যভক্ত নই, পুর্ণিমার চাঁদ আমার কাছে ঝলসানো রুটিই। যেহেতু পদ্য বুঝি কম, পড়িও কম। ব্লগের পদ্য পড়া হয়না বললেই চলে। কিন্তু আপনার কবিতাটা উপস্থাপনাগুণে আমার মত অপাঠককেও আটকে রাখলো শেষ পর্যন্ত।

আমি কপোতাক্ষ পাড়ের ছেলে, কবিতায় কপোতাক্ষ'র উল্লেখ দেখে কিছুটা আপ্লুত হলাম। ছোটবেলায় এই নদে ট্রলার চলতো, বিশাল আকারের নৌকায় সুন্দরবন থেকে গোলপাতা আনতে দেখতাম, সেখানে আমরা সাতার দিতাম, ঝাঁপাতাম।

একটা বিষয় বুঝলাম না, উনি কি শেষদিকে দৃষ্টিশক্তিজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন?

সবশেষে এই ছবিগুলো দেখে একটু খারাপও লাগলো যে ভদ্রলোক আর নেই। আমার একজন পছন্দের লেখক ছিলেন, আমার লেখাতেই বলেছি। ভালো থাকবেন।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, মনে আছে, মানে মনে হলো (কারণ আপনার প্রতিশ্রুতির কথাটা প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম)। অনেক ধন্যবাদ, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কবিতাটি পড়ে যাবার জন্য, এবং চমৎকার একটি মন্তব্য এখানে রেখে যাবার জন্য।
২০১০ সালে খুলনা গিয়েছিলাম বেড়াতে। তখন মধু কবির স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদ এবং নদের তৎকালীন অবস্থা দেখে ব্যথিত হয়েছিলাম।
উনি কি শেষদিকে দৃষ্টিশক্তিজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন? - শেষের দিকে এমন কোন রোগ নেই, যা এই মুক্তিযোদ্ধাকে আক্রমণ করে নাই। উচ্চ রক্তচাপ, বহুমূত্র, প্রায় অকার্যকর কিডনী, বদ্ধ রক্তনালী এবং সর্বোপরি প্রায়ান্ধ দৃষ্টিশক্তি। একটি চোখ পুরোপুরি দৃষ্টিহীন ছিল, আরেকটিতে অত্যন্ত ক্ষীণ দেখতে পেতেন (১০% এর মত)। ওটুকু দিয়েই সেলফোন টিপে টিপে তিনি মৃত্যুর কয়েকদিন আগে পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বিভিন্ন লেখা তার ফেইসবুক দেয়ালে পোস্ট করে গেছেন। বিভিন্ন রোগ শোকের কারণে বছরের বেশীরভাগ সময়েই তাকে হাসপাতালে থাকতে হতো, মাঝে মাঝে কিছুটা নিবৃত্তি পেয়ে তিনি নিজগৃহে ফিরে আসতেন। মৃত্যুর কয়েক সপ্তাহ আগে তিনি আমাকে ফোন করে অনুরোধ করেছিলেন, তার বাসার লাইব্রেরীতে এসে তার সাথে কিছুটা সময় কাটিয়ে যাবার জন্য। আমি সাথে সাথেই রাজী হয়ে বলেছিলাম, খুব শীঘ্রই একদিন আসবো। কিন্তু সেটা করার আগেই তিনি চর্মচক্ষুর সাক্ষাতের ঊর্ধ্বে চলে গেলেন!
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.