নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

শান্তির দেশ ভুটান ভ্রমণ -- ১

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১


সেলফোনের ক্যামেরা নিয়ে খেলছি...
Toying with the cellphone camera...


জানালার কাঁচ দিয়ে দেখা....
Through the plane window...


মেঘের সাথে প্লেনের লুকোচুরি খেলা...
Playing hide and seek....


আমরা নামছি....
Descending....


কম্পমান উড়োজাহাজ থেকে দৃশ্যমান সমতলভূমি...
Land view from a sliding plane...


বিমানবন্দরের নিকটবর্তী পারোর পাহাড়ী উপত্যকায় জনবসতি ও চাষবাস।
Farmland and habitation in the valleys, near Paro Airport.


প্রায় হঠাৎ করেই এক অনির্ধারিত সাক্ষাতে আমরা চার বন্ধু দম্পতি ইচ্ছে প্রকাশ করলাম, শান্তির দেশ ভুটান সফরে যাব। শুধু ইচ্ছে প্রকাশ করলেই তো হবেনা, অর্থকড়ি ছাড়াও কিছু কাঠ খড়ও পোড়াতে হবে। আমাদের মধ্যে সবচেয়ে কম কথা বলে যে বন্ধুটি, সেই দায়িত্ব নিল সবার পক্ষ থেকে হোটেল বুকিং, টিকেট বুকিং, তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ইত্যাদি আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার। শুধু তাই নয়, ০৬ মে ১৭ তারিখে তার বাসায় বাকী তিন যুগলকে দাওয়াত করে সফরের উপর একটা নাতিদীর্ঘ প্রারম্ভিক ব্রীফিং দিল এবং টিকেট ও হোটেল বুকিং এর কাগজপত্র হস্তান্তর করলো। এর আগে সবার সাথে আলোচনা করেই প্রস্তাবিত সফরের তারিখ ১৫ থেকে ২০ মে, ২০১৭ হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। কম কথা বলা লোকেরা যে কাজে পটু হয়, এ কথা সে আবারো প্রমাণ করলো। আর তারপর বন্ধু দম্পতি ও তাদের সুযোগ্য পুত্রদ্বয় সস্ত্রীক আমাদেরকে এক রসনারোচক নৈশভোজে আপ্যায়ন করে কিছুটা খোশ গল্পের পর রাত হয়ে যাওয়ায় বাইরে ঝমঝমে বৃষ্টির মাঝে বিদায় দিল। বিদায় নেয়ার আগে অবশ্য বন্ধু পত্নীগণ পোশাক পরিচ্ছদ, সাথে নেয়া প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, ঔষধপত্র ইত্যাদি জরুরী কিছু বিষয় নিয়ে এবং আমরা বন্ধুরা কে কখন কার বাসা থেকে ক’টায় রওনা দিয়ে ক’টায় বিমানবন্দরে পৌঁছবো, সে সময়সূচী নির্ধারণ করে যে যার মত বাড়ী ফিরে আসলাম।

আজ সে প্রত্যাশিত সফর শুরু হবার প্রথম দিন। এর আগে বহুবার বিদেশ সফর করলেও প্রতিবারই বিদেশ যাত্রার প্রাক্কালে আমার কিছুটা চিত্ত চাঞ্চল্য দেখা দেয়। এবারেও দিল। সংগৃহীত খবরে জেনেছি, এ সময়ে ভুটানে রাতে বেশ শীত পড়ে। তাই শীতের কাপড় কী কী নেব, সে ব্যাপারে একটা চিন্তা ছিল। গত ক’দিন ঢাকায় যে ভ্যাপসা গরম পড়েছে, তাতে এই গরমের মধ্যে শীতের কাপড়ের কথা চিন্তা করলেই গরম আরো বেড়ে যায়। আমি যদিও শীতে সহজে কাবু হই না, কিন্তু গিন্নী তা মানতে রাজী নন। জোর করে একাধিক শীতের কাপড় পুরে অহেতুক স্যুটকেস ভারী করতে বাধ্য করলেন। গতরাতে ‘অনন্যা’ শপিং মলে গিয়ে একটা হাতব্যাগ কিনে নিয়ে এসেছি, যা সফরের জন্য বেশ উপযুক্ত মনে হলো। সেটাতে ট্রাভেল ডকুমেন্টস, প্রয়োজনীয় ঔষধপত্রসহ কিছু ফার্সট এইড সামগ্রী, গরম হাতমোজা, মাফলার, কানটুপি ইত্যাদি ভরে নিলাম। আগেই সাব্যস্ত হয়েছিল আমরা বাসা থেকে সকাল সোয়া ছ’টায় রওনা দিব, প্লেন ওড়ার সময় ছিল ০৮-৫০। রওনা দিতে দিতে সাড়ে ছ’টা বেজে গেল। বড় সংসার, ছেলেপুলে নাতনিসহ একসাথে থাকি। তাই গিন্নীর শেষ মুহূর্তের কিছু নজরদারি ও ব্রীফিং থেকেই যায়, ফলে শেষ মুহূর্তের তাড়াহড়োও অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে।

আমরাও রওনা দিলাম, আকাশও কালো মেঘে ছেয়ে এলো। যে বন্ধুটি সবচেয়ে দূরে থাকে, মাঝপথ থেকে তাকে একটা কল দিলাম। শুনি সে এবং অপর এক বন্ধু ইতোমধ্যে বিমানবন্দরে পৌঁছে গেছে। বৃষ্টি ও বাতাস শুরু হলো, এতে গত ক’দিনের ভ্যাপসা গরমের অবসান হবে বলে মনে মনে স্বস্তি পেলাম। আবার একই সাথে পাহাড়ের দেশ ভুটানে ঝড় বৃষ্টি হলে বিমান ওঠা নামা বিপজ্জনক হয়ে উঠবে কিনা সে চিন্তাও মনে দেখা দিল। যাহোক, খুব দ্রুতই বিমানবন্দরে পৌঁছে গাড়ী থেকে নেমেই দেখি আমাদের অপর বন্ধু দম্পতি ট্রলী নিয়ে ঢুকছে। হাই হ্যালো বলে আমরাও একটা ট্রলী নিয়ে লাইনের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালাম। লাইনটা বেশ দীর্ঘ ছিল। কর্তব্যরত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক সদস্য কাছে এসে কোন সাহায্য লাগবে কিনা তা নীচুস্বরে জিজ্ঞেস করলো। আমি তার এ মহানুভবতায় অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, কিসের সাহায্য? সে মৃদু হেসে জানালো, লাইন ছাড়াই ভেতরে ঢুকিয়ে দেবে। মুহূর্তের মধ্যে আমার চোখে তার সেই মহানুভব চেহারাটা পাল্টে গিয়ে এক অসৎ ও লোভী ব্যক্তির আকৃতি ধারণ করলো। আমিও হেসেই তাকে বললাম, “ভাইরে, আমি লাইন মানা লোক। সারাটা জীবন লাইন মেনেই এসেছি। এ লাইনটাও আমাকে ধরে রাখতে পারবেনা। আমি যথাসময়ে এগিয়ে যাব”। অগত্যা সে নিরাশ হয়ে পিছু হটলো। কিছুক্ষণ পরই দেখি এক ব্যক্তি সপরিবারে তার পিছু পিছু গট গট করে হেঁটে গিয়ে প্রায় বিনা বাধায় গেট অতিক্রম করলো। ভাবলাম, এভাবেই মানুষ অধৈর্যের মূল্য অসৎভাবে পরিশোধ করে এবং সমাজ শৃঙ্খ্লা হারায়, যার নমুনা আমরা হরহামেশা ঢাকার রাস্তায় দেখে থাকি।

প্রাথমিক সিকিউরিটি চেকিং সম্পন্ন করে মনিটরের পর্দায় চেক-ইন গেট খুঁজে বের করে সেখানে গিয়ে দেখি, চেক-ইন কার্যক্রম তখনো শুরুই হয়নি। প্রবাসগামী ভাইদের সনির্বন্ধ অনুরোধে বন্ধুদের একজন তাদের এম্বারকেশন কার্ড একের পর এক পূরণ করে দিচ্ছিল। এতে ওরা খুব উপকৃত বোধ করছিল। এক সময়ে চেক-ইন প্রক্রিয়া শুরু হলো। আমাদের আট জনের কাজ একসাথে সম্পন্ন হলো। Druk Air এর একজন কর্তব্যরত কর্মকর্তা আমাদের জানালেন, প্লেন এখনো আসেনি, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে ঘন্টাখানেক দেরী হবে। এটাও জানালেন, তাড়াহুড়োর কিছু নেই। প্লেনের মোট যাত্রী সংখ্যা আমাদের আটজন সহ মোট বারজন। আমাদেরকে ইমিগ্রেশন কমপ্লিট করে কোন একটা লাউঞ্জে অপেক্ষা করতে বললেন। প্লেন ছাড়ার সময় হয়ে আসলে ওনারা নিজেরাই আমাদের খুঁজে বের করে প্লেনে বসিয়ে দেবেন বলে জানালেন। অগত্যা আমরা তাই করলাম। ইমিগ্রেশন আনুষ্ঠানিকতাদি সম্পন্ন করে আমরা UCBL এর Imperial Lounge এ গিয়ে বসলাম। মাত্র ১২ জন যাত্রীর কথাটা নিয়ে ভাবছিলাম। অথচ আমরা যখন টিকেট কাটার চেষ্টা করছিলাম, তখন আসন খালি নেই বলে ট্রাভেল এজেন্ট একের পর এক তারিখ পরিবর্তন করছিল। ড্রুক এয়ারের অবস্থাও আমাদের বাংলাদেশ বিমান কিংবা বাংলাদেশ রেলওয়ের মত হচ্ছে কিনা, সেকথাই ভাবছিলাম। যাত্রার শুরুতেই এই বিলম্ব ঘটা শুরুতে কিছুটা অনভিপ্রেত বলে মনে হলেও, লাউঞ্জে বসে ব্রেকফাস্ট করার পর যখন আমাদের বেটার হাফদের ফটো শুটিং শুরু হলো, তখন মনে হয়েছিলো এ বিলম্বটুকুর নিতান্ত প্রয়োজন ছিল। বিদেশ যাত্রার আনন্দের চেয়ে দেশে বসেই নিত্যনৈমিত্তিক রুটিন থেকে এ অপ্রত্যাশিত অবকাশ লাভ কম আনন্দদায়ক ছিলনা।

দেখতে দেখতে এক ঘন্টার জায়গায় তিনটে ঘন্টা কখন যে পার হয়ে গেল, তা টেরই পাইনি। ইতোমধ্যে ড্রুক এয়ারের সেই কর্মকর্তাটি একবার আমাদের লাউঞ্জে এসে বিলম্বের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে তাদের এয়ারলাইনের আতিথেয়তায় নাস্তা করার জন্য বলাকা রেস্টুরেন্টে যাবার অনুরোধ জানিয়ে গেলেন। কিন্তু এক পেটে আর ক’বার নাস্তা করা যায়? আমরা তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে পুরুষরা আড্ডা ও আলাপচারিতায় এবং মহিলারা ফটো সেশনে মনোনিবেশ করলাম। সাড়ে এগারটার সময় প্লেনে চড়ার ডাক পড়লো। তড়িঘড়ি করে যে যার হাতব্যাগ গুছিয়ে রওনা হ’লাম, সবার শেষের জন কেউ কিছু ফেলে গেল কিনা তা দেখে নিল। আমাদের মধ্যে কেউ একজন তথ্য সংগ্রহ করেছিল যে ভুটানের পারো বিমানবন্দরটি পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। অনেক পাহার কাটিয়ে পাইলটকে সেখানে অবতরণ করতে হয়। তাই ঝানু পাইলট না হলে কেউ পারোতে প্লেন নামাতে পারেনা। এ নিয়ে মহিলাদের কেউ কেউ একটু সংশয়ে ছিলেন, উদ্বিগ্নও ছিলেন। মাত্র সোয়া এক ঘন্টার আকাশপথ, যেন নিমেষেই শেষ হয়ে গেল। প্লেন আকাশে উড়ে কিছুদূর যাওয়ার পর থেকে মেঘের দেশে প্রবেশ করলাম। কী সুন্দর সাদা তুলোর পেঁজার মত মেঘ। ইচ্ছেমত প্লেনটা মেঘের মাঝে হারিয়ে যাচ্ছিল, আবার কিছুক্ষণ পর পর মুখ বের করছিল। মেঘের সাথে এ লুকোচুরি খেলা জানালার পাশে বসে উপভোগ করছিলাম। মাঝ আকাশে মাঝে মাঝে বৃষ্টির দেখা পাচ্ছিলাম, সেই সাথে ক্ষণে ক্ষণে ঝাঁকুনিও অনুভব করছিলাম। এক সময় পাইলট ঘোষনা দিলেন, আমরা নামছি। পারো’র পাহাড়ের কথা আগেই বলেছি। সে আশঙ্কা তো ছিলই, সেই সাথে যোগ হয়েছিল আবহাওয়ার টারবুলেন্স। নামার সময় যখন কয়েকটা জায়গায় প্রচন্ড ঝাঁকুনি খেলাম, তখন পেছন থেকে আসা একজন ভয়ার্ত যাত্রীর আর্ত চীৎকার পরিবেশটাকে আরো আশঙ্কাময় করে তুলছিল। যাহোক, সব আশঙ্কার অবসান ঘটিয়ে আমরা অবশেষে সফলভাবে পারোতে অবতরণ করলাম।


চলবে.....
পারো বিমান বন্দর
১৫ মে ২০১৭

মন্তব্য ৮২ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (৮২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় কবি ভাই,
কেমন আছেন? কবে গেলেন? পরিবারের সকলে ভালে আছে নিশ্চয়ই।

শুভকামনা অশেষ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ভাল আছি, সপরিবারে। সুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:



ওহ, সরি, নেটের ঝামেলার কারনে আপনার পুরো পোস্ট দেখতে পাচ্ছিলাম না। তাই পোস্টের শেষাংশে সংযুক্ত বর্ননা না পড়েই মন্তব্য করেছিলাম।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসুবিধে নেই। পুনরায় ধন্যবাদ, পাঠ ও মন্তব্যের জন্য।
শুভকামনা...

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

নীলপরি বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো । পরের কিস্তির অপেক্ষায় রইলাম ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। পরের কিস্তির অপেক্ষায় থাকার কথাটা লেখা চালিয়ে যাবার আগ্রহটা বাড়িয়ে দিয়ে গেল।
প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আপনার পুরনো পোস্ট যা চাই তা ভুল করে চাই (১ম পবর্) পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। কখনো সময় করে দেখে নেবেন বলে আশা করি।

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

কাবিল বলেছেন: মাত্র ১২ জন জাত্রী! তাও আবার আপনারাই ৮ জন।




পরের পর্বে ভুটানের দর্শনীয় স্থান দেখতে পারব বলে আশা করছি।
সুস্থ থাকুন।
ধন্যবাদ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পরে এলেন আমার কোন লেখায়। আশাকরি এতদিন কুশলেই ছিলেন।
প্লেনে ওঠার পর অবশ্য গুণে দেখেছি যাত্রী আরও কয়েকজন বেশী ছিল। তিন ঘন্টা বিলম্বের কারণে হয়তো ওরা কিছু "চান্স" এ থাকা যাত্রী পেয়ে গিয়েছিল।
পরের পর্বে ভুটানের দর্শনীয় স্থান দেখতে পারব বলে আশা করছি - কিন্তু সমস্যা হলো, শুধুই দর্শনীয় স্থান এর ছবি তুলিই নাই বলতে গেলে। সব দর্শনীয় স্থান এর সামনেই কারো না কারো ছবি আছে। যাদের ছবি আছে, তাদের অনুমতি ছাড়া ছবি পোস্ট করা সমীচীন হবেনা।
অনেকদিন পরে মন্তব্য পেয়ে খুশী হ'লাম। ভাল থাকুন, শুভকামনা...

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন।
জম্পেশ এক ভ্রমণ কাহিনী পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এ উদার প্রশংসার জন্য।
জম্পেশ এক ভ্রমণ কাহিনী পড়ার অপেক্ষায় রইলাম - কতটুকু আশা পূরণ করতে পারবো, জানিনা। তবে চেষ্টা করে যাবো, যদি মন ও শরীর দুটোই ভাল থাকে।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা...

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মেঘের ছবি গুলি খুবই সুন্দর হয়েছে। আর পুরো লেখাটি একেবারে ঝরঝরে। পড়ে মনে এক অন্যরকমের প্রশান্তি পেলাম।
ভাইয়া এবারই বুঝি প্রথম কোন ভ্রমন নিয়ে লিখছেন?
লাইন বাদ দিয়ে যে আপনি সেই অসৎ পুলিশের সাথে তাল মেলাননি তার জন্যও আপনাকে একটি ধন্যবাদ না দিয়ে পারছিনা।
আশা করি খুব সুন্দর একটি ভ্রমান সময় পার করেছেন। সামনের পর্বে আরও বেশি ছবি চাই। আর সাথে অনেক বর্ননা।
আপনার সাথে আমাদেরও ভুটান ঘুরে দেখা হয়ে যাবে আশা করি।
অনেক ভাল থাকুন ভাইয়া ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ উদার প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
হ্যাঁ, এই ব্লগে ভ্রমণ কাহিনী এর আগে লিখেছি বলে মনে পড়ছেনা। তবে ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে আমার দুটো পুরনো পোস্ট আছে, পড়ে দেখতে পারেনঃ
অজানা পথে অচেনা সাথী, স্মৃতির আকরে আজো আছে গাঁথি......
অজানা অদেখা কোন এক নাজমা বেগম এর সমাধিতে....

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

পুলহ বলেছেন: খুব আগ্রহ নিয়েই অপেক্ষা করছি স্যার‍্ পরের পর্বের জন্য।
অনেকে ব্লগে ভ্রমণ কাহিনী দেখলে শুধু ছবি দেখতে চান। তবে আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে লেখাটাই বেশি ভালো লাগে; ছবিটাকে উপরি পাওনা মনে হয়।
আর আপনার লেখা তো বেশিরভাগ সময়েই সুপাঠ্য এবং আনন্দময়।
"বিদেশ যাত্রার আনন্দের চেয়ে দেশে বসেই নিত্যনৈমিত্তিক রুটিন থেকে এ অপ্রত্যাশিত অবকাশ লাভ কম আনন্দদায়ক ছিলনা। "-- ভিন্নরকম অবজার্ভেশন। লাইক।
শুভকামনা জানবেন স্যার !

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: পরের পর্বের জন্য আপনার মত গল্প লেখিয়ের আগ্রহটা নিঃসন্দেহে প্রেরণাদায়ক। পোস্টে রেখে যাওয়া প্লাসটাও।
তবে আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে লেখাটাই বেশি ভালো লাগে; ছবিটাকে উপরি পাওনা মনে হয়। - আমার কাছেও তাই। আমিও স্টোরি টেলারের ভাবনার সাথে একাত্ম হতে চাই, তার চোখ দিয়েই ঘতমান ঘটনার দৃশ্যাবলী দেখতে চাই। ধন্যবাদ, এ ভাবনাটা শেয়ার করার জন্য।
আর আপনার লেখা তো বেশিরভাগ সময়েই সুপাঠ্য এবং আনন্দময় - ভীষণ অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ভিন্নরকম অবজার্ভেশন টা লাইক করে আপনারও ভিন্নরকম অবজার্ভেশন ক্ষমতার প্রমাণ রেখে গেলেন।

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: ভ্রমণকাহিনী পড়তে খুব ভালো লাগল খায়রুল আহসান ভাই। ছবিগুলোও খুব সুন্দর। পরের পর্বের অপেক্ষায়.....

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভ্রমণকাহিনীটা পড়ে খুব ভালো লাগার কথাটুকু এখানে জানিয়ে যাওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। প্রশংসায় প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
সবার মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হচ্ছে অনেক। তাই পরের পর্বটা ধরে রেখেছি।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা...

৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার সব থেকে পছন্দের দেশ হলো ভুটান, আশা করছি আপনার কাছ থেকে ভুটান সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা হবে।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ইন শা আল্লাহ আরো কয়েকটা পর্বে আমার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা লিখে যাব, তবে তা আপনাদের ভাল লাগবে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত নই। ছবিগুলো যখন তুলেছিলাম, তখন ব্লগ লিখার ভাবনাটা মাথায় ছিল না। ব্লগে দেয়ার মত খুব বেশী ছবি হাতে নেই। আপনার ব্লগের ছবিগুলো যেমন খুব সুন্দর ও প্রাসঙ্গিক হয়ে থাকে, আমারগুলো হয়তো তেমন হবেনা।
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
ভাল থাকুন, সাদা মনের মানুষ

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট, ছবিগুলো চমৎকার তুলেছেন। মুগ্ধতা রইল স্যার

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্রশংসায়, মুগ্ধতায় এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভকামনা...

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

শায়মা বলেছেন: ভুটান
সে এক অপার শান্তির দেশ!
চারিদিকে শুনশান নীরবতা আর কলকলো বয়ে চলা সোতস্রিনী নদীর দেশ!
:) :) :)

অনেক অনেক ভালো লাগা ভাইয়া!

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: চারিদিকে শুনশান নীরবতা আর কলকলো বয়ে চলা স্রোতস্বিনী নদীর দেশ! - ঠিক বলেছেন। দেশটির পাহাড়, নদী আর মানুষ, সবকিছুই খুব সুন্দর।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা জানবেন!

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এই জন্যই আপনি মাঝখানে আপনাকে ব্লগে খুব আসতেন!! যাই হোক, এখন পরবর্তী কিস্তির জন্য অপেক্ষা রইলো।

কেমন আছেন ভাই? আশা করি আপনি নিশ্চিত ভালো আছেন।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, এইজন্য এবং অন্যান্য আরো নানাবিধ কারণে মে মাসের মাঝামাঝি থেকে জুন মাস পর্যন্ত ব্লগে একটু কম আসা হয়েছে।
আমি ভাল আছি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক ভালো লাগা রইলো। সাদা মেঘের ছবি গুলো মন মুগ্ধকর।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাল লাগার কথাটুকু এখানে জানিয়ে যাবার জন্য। ছবির প্রশংসায় প্রীত হ'লাম।

১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর ভ্রমণ পোস্ট

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, কাজী ফাতেমা ছবি। পোস্টের প্রশংসায় প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা রইলো...

১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনার ভ্রমন অভিজ্ঞতার কথাগুলো বেশ ভালো লাগলো । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।

ধন্যবাদ,
ভালো থাকুন সবসময়..

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকার কথা জানিয়ে যাওয়ায় লেখার অভিপ্রায়টাও আমার বেড়ে গেল। আর আমার ভ্রমণ অভিজ্ঞতার কথাগুলো আপনার বেশ ভালো লেগেছে জানতে পেরেও প্রেরণা পেলাম।
প্রথম প্লাসটা এখানে আপনিই দিয়ে গেলেন, সেজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওখানকার মানুষজন কেমন ?

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অতি চমৎকার!
খুবই শান্তিপ্রিয়, সহানুভূতিশীল এবং আমাদের তুলনায় অনেক বেশী নম্র ভদ্র, ভব্য ও শিক্ষিত। আসছি সে কথায়, পরের পর্বগুলোতে।
পাঠ ও প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ১২. ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
ধ্রুবক আলো : এই জন্যই আপনি মাঝখানে আপনাকে ব্লগে খুব কম আসতেন!! যাই হোক, এখন পরবর্তী কিস্তির জন্য অপেক্ষা রইলো।
সামান্য একটু ভুল হয়ে গেছে ।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: মে মাসের অর্ধেক আর পুরো জুন মাসে নানাবিধ কারণে ব্লগে একটু কম এসেছি। আশা করছি, এখন থেকে আবার নিয়মিত হতে পারবো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মনে হলো, আমিও আপনাদের সাথেই বসে আছি, ঐ তো, পারো পাহাড়ের চূড়ার উপর দিয়ে প্লেন নামছে।।----- নাইস ল্যান্ডিং :)

ভ্রমণকাহিনি ভালো লাগলো স্যার। আশা করি নিরাপদে আছেন চার বন্ধু-ফ্যামিলি, এবং অনেক আনন্দও করছেন। নিরাপদে ফিরে আসুন, এই কামনা।

বাকি কাহিনির অপেক্ষায় থাকলাম।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: পাঠককে সাথে নিয়ে চলতে পারাটা লেখকের সার্থকতা। এ অনুভূতিটুকু দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভ্রমণ শেষে আমরা নিরাপদেই ফিরে এসেছি প্রায় দেড় মাস আগে। লেখাটা পুরনো, পোস্ট করেছি সম্প্রতি, তাই মনে হয়েছে আমরা যেন এখনও সেখানেই আছি।
আপনার লেখা গল্পকণিকা : কালো মেয়ে পড়েছি। এত অল্প কথায় কত সুন্দর একটা গল্প লিখেছেন, খুব ভাল লেগেছে। + +
ভাল থাকুন, শুভকামনা...

১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



দুর্গম পর্বতের ভেতরে বাস করেও, তাঁরা আমাদের চেয়ে শিক্ষায় এগিয়ে?

আমরা কি করছি?

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: দুর্গম পর্বতের ভেতরে বাস করেও, তাঁরা আমাদের চেয়ে শিক্ষায় এগিয়ে? -- হ্যাঁ, ঠিক তাই, কারণ গত প্রায় অর্ধ শতাব্দীরও বেশী ধরে ওদের প্রাজ্ঞ রাজারা শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছেন। গ্রাম গঞ্জের বিদ্যালয় গুলোতেও খোদ ইংল্যান্ড থেকে ইংরেজী শিক্ষক ধরে এনে ইংরেজী শিখিয়েছেন। এজন্য ওদের গড়পড়তা নাগরিকদের মুখে উচ্চারিত ইংরেজী আমাদের উচ্চশিক্ষিতদের থেকেও উন্নত। শুনেছি ভাল ইংরেজী জানার জন্য নাকি ভুটানী নাগরিকদের বিদেশের কোন কোন দেশে পড়তে গেলে IELTS পরীক্ষা দিতে হয়না। অবশ্য কথাটার সত্যতা সম্বন্ধে নিশ্চিত নই, কারণ তা যাচাই করে দেখিনি।
শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ- এই তিনটে হলো ভুটানের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত ক্ষেত্র। এ সম্বন্ধে ধীরে ধীরে পরের পর্বগুলোতে কিছু বলার আশা রাখছি।

২০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ! দারুন ভ্রমন কাহিনীর শুরুতেই কম ঝঞ্জাট পোহাননি!!!
খোলা চোখ আর জ্ঞানপূর্ন দৃষ্টির পজিটিভ ভাবনার ছৌঁয়া লেখায় ভাললাগা বাড়িয়ে দিল!

অপেক্ষায় বাকী ভ্রমনের :)

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুরুতেই কিছু ঝঞ্জাট পোহালেও সব মিলিয়ে সফরটা মোটামুটি ভালই ছিল।
মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...

২১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

করুণাধারা বলেছেন: ভুটান ভ্রমন শুরুর কাহিনী আগ্রহ  জাগানিয়া।  আশাকরি পরের পর্বগুলোও একই রকম ভাল লাগবে।

ভুটানের নাম ছেলেবেলায় প্রথম শুনেছিলাম এর বৈচিত্র্যময় ডাকটিকেটের কারনে। শুনেছিলাম হিমালয়ের কোলের এই অতি দরিদ্র দেশটির আয়ের প্রধান উৎস ডাকটিকেট - সেই সত্তুর দশকের শুরুতেই ভুটানের ডাকটিকেট সারা বিশ্বে অনন্যসাধারণ ছিল কারন তাদের কোন  ডাকটিকেট বাজিয়ে গান শোনা যেত, কোনটা ছিল থ্রি  ডিমেনশনাল, রেশমের তৈরি ইত্যাদি।  ১৯৬২ সালে ভুটানে প্রথম যান্ত্রিক গাড়ি চলার উপযোগী রাস্তা বানানো শুরু হয়, তখনই প্রথম তাদের ডাকটিকেট ছাপা শুরু হয়। ঠিক জানি না কবে ভুটানে এত রাস্তাঘাট তৈরি হল যে দেশটি পর্যটকদের কাছে এমন আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারল!!!!

গতকাল সারাদিন রাস্তায় দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। প্রধান সড়কের মাঝখানে বিশাল বড় বড় ভাংগা গর্ত। আপনার পোস্ট পড়ে আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে থিম্পুর রাস্তাঘাট সম্পর্কে। আশাকরি ভুটানে আপনার নানা অভিজ্ঞতার পাশাপাশি সেদেশের রাস্তাঘাট সম্পর্কেও লিখবেন। অপেক্ষায় রইলাম পরের কিস্তির জন্য। ভাল থাকুন।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ঠিক জানি না কবে ভুটানে এত রাস্তাঘাট তৈরি হল যে দেশটি পর্যটকদের কাছে এমন আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারল!!!! -- ভুটানের বেশীরভাগ রাস্তাঘাট পাহাড়ের কোল ঘেঁষে বানানো হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর দ্য ইঞ্জিনীয়ার্স কোর এসব রাস্তা ঘাট তৈরী করেছে অনেকটা তাদের নিজস্ব প্রয়োজনে। ভারতের সাথে ভুটানের ঐতিহাসিক সুসম্পর্ক রয়েছে। বিশেষ করে ১৯৬২ সালে চীনের সাথে আকস্মিক যুদ্ধের পর থেকে ভারত ভুটানের সাথে সম্পর্ক মজবুত করেছে এবং প্রয়োজনে তাদের দেশের মধ্য দিয়ে যেন তারা দ্রুত চীন সীমান্তে পৌঁছতে পারে, সে ব্যবস্থা করেছে।
চেষ্টা করবো, আমার লেখার সাথে সাথে ভুটানের রাস্তার কিছু ছবি দিতে। তবে আমাদের এই ছয় দিনের সফরে কোন ভাঙা রাস্তা আমার নজরে আসেনি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
আপনার একটি ৫৫+ পোস্ট : শিরোনামহীন লেখাটা পড়লাম। ভাবনাটা আমাকেও ভাবিয়েছে, ভাবায়।

২২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জমজমাট একটা ভ্রমন কাহিনী পেতে যাচ্ছি। প্রথম অংশটুকু পড়ে একটাই অনুভুতি, আমিও মনে হয় যেন একই দলে আছি। আপনাদের সাথেই ভ্রমন করছি। বাকি অংশ জলদি লিখে ফেলুন। অপেক্ষায় আছি।

শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় খায়রুল ভাই। ভুটান অবশ্যই একটা শান্তির জায়গা। মানুষজনের ভদ্রতা বাংলাদেশের সাথে তুলনা করলে নিজেদেরকে এলিয়েন বলে মনে হয়।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আমার এ ভ্রমণ কাহিনীতে এতটা আগ্রহ প্রকাশ করার জন্য। মন্তব্যে ও প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
মানুষজনের ভদ্রতা বাংলাদেশের সাথে তুলনা করলে নিজেদেরকে এলিয়েন বলে মনে হয়। - চমৎকার বলেছেন কথাটা।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা...

২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪

সামিয়া বলেছেন: অসাধারণ।। ছবি গুলো দুর্দান্ত ।।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্রশংসায় প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
আপনার পুরনো পোস্ট পথে ঘাটে পর্ব (২) পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এলাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯

নায়না নাসরিন বলেছেন: শান্তির দেশ ভুটান পরে মুগ্ধ হয়েছি ভাইয়া । অপেক্ষায় বাকী ভ্রমনের :) +++++++++++্

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে আপনি মুগ্ধ হয়েছেন জেনে প্রীত হ'লাম। এতগুলো প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত।
পরের পর্ব আসছে শীঘ্রই। শুভেচ্ছা...

২৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

রানা আমান বলেছেন: খুব ভালো লাগল খায়রুল আহসান ভাই। ছবিগুলোও খুব সুন্দর। বাকি কাহিনির অপেক্ষায় রইলুম ।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পরে আমার ব্লগে এসে একটা লেখা পড়ে প্রশংসার ঝুড়ি রেখে গেলেন, বড়ই প্রীত হ'লাম। প্লাসেও অনেক অনুপ্রাণিত।
পরের পর্ব আসছে শীঘ্রই। শুভেচ্ছা জানবেন।
আপনার সর্বশেষ পোস্ট ঈদ আসুক সবার ঘরে পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এলাম।

২৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১৭

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: মেঘের ছবিগুলো অসাধারন ! ছুঁয়ে দেবার ইচ্ছা জাগানিয়া ।

আপনার সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ূ কামনা করছি ।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মেঘের ছবিগুলোর প্রশংসায় প্রীত হ'লাম।
শুভকামনা ...

২৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

আমি ইহতিব বলেছেন: বিমান থেকে মেঘের চিত্র আসলেই অসাধারণ। আমিও প্রথমবার দেখে শিশুর মত আনন্দিত হয়েছিলাম।

ঐ ঠান্ডায় আপনাদের ভুটান ভ্রমণ কেমন ছিলো জানার অপেক্ষায় থাকলাম।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
ঠান্ডা সব জায়গায় ছিলনা। অতি উচ্চ জায়গাগুলোতে ঠান্ডা বেশী ছিল।
আমাদের ভুটান ভ্রমণ বেশ আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতাই ছিল বলা যায়।
পরের পর্বটি আজকাল এর মধ্যেই প্রকাশিত হবে। তবে ভুটান সম্পর্কে কিছু তথ্যও সংযোজিত করেছি বলে লেখাটি অতি দীর্ঘতার দোষে দুষ্ট বলে মনে হতে পারে।
শুভকামনা রইলো...

১০ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রথম পোস্ট প্রত্যাশাহীন জীবন পড়ে সেখানে একটি মন্তব্য রেখে এলাম। আশাকরি সময় করে দেখে নেবেন।
আমার পোস্টের দ্বিতীয় পর্ব প্রকাশিত হয়েছে।

২৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪

সুমন কর বলেছেন: শুরুটা ভালো হয়েছে। সাথে আছি...
+।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্রশংসায় এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হয়েছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১২

জাহিদ হাসান বলেছেন: সাইকেল চালিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভুটান যেতে পারলে কি দারুণ হত!

১০ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাইকেল চালিয়ে হয়তো বাংলাদেশ থেকে ভুটান পর্যন্ত যেতে পারবেন, তবে ভুটানে সাইকেল চালাতে পারবেন না। কারণ, সেটা পাহাড়ী এলাকা।
মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...

৩০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো লাগল আপনার ভুটান যাত্রা ও ছবিগুলো। এই শান্তির দেশে যাওয়ার ইচ্ছা রইল।

১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টটা পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। সেই শান্তির দেশে যাওয়ার ইচ্ছা করাতে আনন্দিত হ'লাম।
মন্তব্যে প্রীত, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা রইলো।

৩১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছোট্ট একটি শব্দের মন্তব্যেও অনেক খুশী হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৩২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:১২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যাচ্ছি ভুটানে।। বিনাভিসা/টিকেটে।। কোন দূর্নীতিই পারবে না, ঠেকাতে।।
তবে টিকিটের এই ঝামেলায়, প্রতিবছরই পড়ি!!

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি আপনার ভুটান সফর সার্থক হবে।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৩৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৫

জুন বলেছেন: সত্যি এক অনাবিল শান্তির দেশ ভুটান আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর শান্ত আর স্নিগ্ধ খায়রুল আহসান।
পুনাখা যেতে দোচুলা রিসোর্টে অন্তত একটি রাত কাটিয়ে যাবেন । হাত দিয়ে ছোয়া যায় এমন মেঘের উপর অপরূপ দৃশ্যের সৃষ্টি করে যায় অবিরত । ছবিটি আমাদের ক্যামেরায় তোলা রুমের বারান্দা থেকে।

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় ।
+

১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুনাখা যেতে দোচুলা রিসোর্টে অন্তত একটি রাত কাটিয়ে যাবেন - ঠিকমত হোমওয়ার্ক করে যাইনি বলে আগেই ঠিক করা ভ্রমণসূচীতে দোচুলা রিসোর্টে রাত কাটানোর ব্যবস্থা করা হয়নি। তবে আবারো ভুটান যাওয়ার ইচ্ছে রয়েছে। সে যাত্রায় অবশ্যই সেখানে রাত কাটানোর আশা রাখছি। আপনারা সেখানে কোন মাসে গিয়েছিলেন? যা ঠান্ডা!
তবে পুনাখা যাওয়া আর আসা, উভয় পথে বেশ কিছুক্ষণের জন্য যাত্রাবিরতি করেছিলাম।
ছবিটা অপরূপ সুন্দর! ধন্যবাদ, শেয়ার করার জন্য। +

৩৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

পরের পর্বের অপেক্ষায়......

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
পরের পর্বটিও দিয়ে দিয়েছি। সেখানেও মন্তব্য রেখেছেন বলে ডবল অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৩৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

মৌমুমু বলেছেন: খুব ইচ্ছে ছিল এবারের ঈদের ছুটিতে ভুটান যাওয়ার কিন্তু প্লেনের টিকেট পাইনি। তাই সাংহাই আর বেইজিংয়ে ঘুরে এলাম।
আপনার পোষ্টটা দেখে আবারো ভুটান যেতে ইচ্ছে করছে!:(
প্লেন থেকে আমার তোলা একটি ছবি আপনার জন্য ভাইয়া।:)

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: অবশ্যই ভুটানে বেড়াতে যাবেন, না গেলে মিস!
সাংহাই আর বেইজিং নিয়ে একটা পোস্ট লিখে ফেলুন না। নিশ্চয়ই খুব মজার সফর ছিল সেটি।
লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
এখানে রেখে যাওয়া প্লেন থেকে আপনার তোলা ছবিটা আমার এ পোস্টটাকে সমৃদ্ধ করেছে।
ভাল থাকুন, শুভকামনা...

৩৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫০

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: চলুক.. সাথেই আছি। পরের পর্বের অপেক্ষায়...... জলদি দেন, আমার আবার ধৈর্য্য ক্ষমতা কম।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। পরের পর্বও ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। আশাকরি একবার সময় করে পড়ে নেবেন।
মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: পরের পর্বটি পড়ে তা কেমন লাগলো, জানালে বাধিত হবো।

৩৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:১৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: শান্তির দেশ ভুটানে ভ্রমণের শুরুটা চমৎকার হয়েছে । মেঘের আনাগোনা, বৃষ্টির খেলা - সবমিলিয়ে আকাশ ভ্রমণটা দারুণ লেগেছে ছবি ও বর্ণনায় ।
লাইনের মানুষের কাছে বেলাইনের অফার - এখনো শুদ্ধ কিছু মানুষের দেখা পাওয়া যায় এবং শুদ্ধ নির্মল হৃদয়ের স্পর্শে লেখা গুলো আরো সুন্দর হয়ে ওঠে ।
চলুক... শান্তির দেশে শান্ত মানুষের ভ্রমণ - সাথে আছি খায়রুল আহসান ভাই ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। দীর্ঘ পোস্ট, তবুও মন দিয়ে পড়েছেন দেখে প্রীত হ'লাম। উদার প্রশংসায় এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
আশাকরি শীঘ্রই আপনি নতুন লেখা নিয়ে আসবেন।
ভাল থাকুন, শুভকামনা...

৩৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর উপভোগ্য ভুমিকার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভূমিকাটুকু আপনি উপভোগ করেছেন জেনে প্রীত হ'লাম। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ভাল থাকুন, শুভকামনা...

৩৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

শফিক2003 বলেছেন: সবাই অন্য দেশের বাঁধভাঙা প্রশংসা করে অথচ আমাদের দেশেও অনেক সুন্দর জায়গা আছে যা আমি নিজে ঘুরে ঘুরে স্বাদ নিয়েছি। cox's bazar এর মেরিন ড্রাইভ ,বান্দরবনের নীলগিরি পর্বতমালা কিংবা রাঙমাটি থেকে বান্দরবনের দীর্ঘ পাহাড়ি পথ। শান্তিরদেশ ভুটান অনেক সুন্দর কিন্তূ আমি আমার দেশেই শান্তি পাই. pls. অন্যভাবে নিবেন না

২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: না, ঠিক আছে। আপনার কথাকে অন্যভাবে নেয়ার মত কিছু নেই। আমার চোখেও আমার দেশই সবচেয়ে বেশী সুন্দর, কিন্তু আমরা এখনও আমাদের দেশের সুন্দর সুন্দর জায়গাগুলোকে পর্যটকদের কাছে সুন্দর করে তুলে ধরতে পারিনি, শিখিনি।
অথচ আমাদের দেশেও অনেক সুন্দর জায়গা আছে যা আমি নিজে ঘুরে ঘুরে স্বাদ নিয়েছি। cox's bazar এর মেরিন ড্রাইভ বান্দরবনের নীলগিরি পর্বতমালা কিংবা রাঙমাটি থেকে বান্দরবনের দীর্ঘ পাহাড়ি পথ -- আপনার সাথে আমি একমত, আমাদের দেশের এই জায়গাগুলিও খুবই সুন্দর।
আমি আমার দেশেই শান্তি পাই -- আমিও তাই পাই।
লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
দেখিতে গিয়াছি পর্বতমালা,
দেখিতে গিয়াছি সিন্ধু;
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া,
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া,
একটি ধানের শীষের উপরে
একটি শিশির বিন্দু!
------

৪০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
আগামী বছর ভূটান যাওয়ার ইচ্ছা আছে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম।
আগামী বছর ভূটান যাওয়ার ইচ্ছা আছে - আপনার ভুটান ভ্রমণ শুভ হোক, আনন্দদায়ক হোক! আশাকরি ভুটানি পাহাড় ও সমতলভূমির মত ভুটানি জনগণকেও আপনার ভাল লাগবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.