২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা আর কবিতার শিরোনাম- দুটোই আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম। প্রথম মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অংক ভুলব, ভু-গোল বিজ্ঞান সব ভুলে গেলেও পদ্য কদাচিৎ নয় - আপনিই তো আমার কথাটাকে আরও সুন্দর করে বলে গেলেন!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিরন্তর---

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: মায়ের মুখে শোনা ছড়া বা পদ্যগুলো মানুষ খুব কমই ভুলে যায়।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট সামাজিক ভারসাম্যহীনতা....... ভেবে দেখার এখনি সময় পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি। নোটিফিকেশন বৈকল্যের কারণে কথাটা এখানেই জানিয়ে গেলাম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ, মাত্র তিনটে চরণে চমৎকার একটা বিষয় উপস্থাপন করে গেলেন!
বাংলা সাহিত্যে পদ্য যে কত মমতায় আর ভালোবাসায় আমরা শিখেছি। এটি আমাদের বিদ্যার হাতেখড়িও বটে - সত্যি, এতটা মমতা আর ভালবাসা দিয়ে শিখেছিলাম বলেই বোধহয় আজীবন মনে রাখতে পেরেছি।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, সেলিম আনোয়ার। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত হ'লাম।
শুভকামনা রইলো...

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা আর কবিতার শিরোনাম- দুটোই আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা মানুষকে কল্পলোকে নিয়ে যায়, কল্পলোক বিশাল -- কবিতা নিয়ে অত্যন্ত চমৎকার একটি মন্তব্য করে গেলেন।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ''মাঝে মাঝে খুব মহৎ হতে ইচ্ছা করে'' - বেশ তো! কবিতার প্রথম চরণটাই তো খুবই সুন্দর! একটু ভেবে চিন্তে বাকী কথাগুলোও যোগ করে দেন।
কবিতায় মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা ভালো লাগার কথাটি এখানে জানিয়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: কথাটা ঠিকই বলেছেন।
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এখনো ওইসব কবিতা পাঠে হৃদয়ে যেন মধু ঝরে পড়ে - এ প্রসঙ্গে বলছি, এখনো আমি যখন পড়ি- আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে, আমার চোখের সামনে একটা শীর্ণ নদীর ছবি ভেসে ওঠে, বৈশাখে যে নদীটা হাটুরেরা গরুর গাড়ীতে বসেই পার হতো!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: তাহলে তো আপনার স্মৃতিশক্তি বেশ - শৈশব স্মৃতির অনেক কিছুই এখনো আমার মনে ভাস্বর হয়ে আছে, কিন্তু হাল আমলের কিছু মনে রাখতে পারিনা।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মনের ঘরেই আছে কত পরম যত্ন আত্তিতে - চিরদিনই এসব মনের ঘরে পরম যত্নে সংরক্ষিত থাকবে। মায়ের মুখে মুখে যেসব ছড়া, পদ্য, কবিতা আওড়িয়েছি, সেসব কখনোই ভোলার নয়।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার দ্বৈত সংলাপ: মন ময়ূরী কবিতাটি পড়ে এলাম। খুব ভাল লিখেছেন। সেখানে যে মন্তব্য করেছি, তা নোটিফিকেশনে দেখাচ্ছে না।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি শিশুদের নিয়ে কাজ করেন। মায়ের পরেই শিক্ষিকার স্থান। কচি মন ওদের, আপনি ওদেরকে এখন যা শেখাবেন, ওরা অনেকদিন পর্যন্ত তা মনে রাখবে। রাইমসগুলোকে রাখবে, শিক্ষিকাকেও রাখবে।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছোট বেলায় ঘুমের ভিতরেও নাকি আমি পড়তাম - বাহ, বেশ তো! তাহলে তো এখনো নিশ্চয়ই সেসব কবিতা আপনার কন্ঠে উচ্চারিত হয়, মাঝে মাঝে হলেও!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: সীতানাথ বসাক প্রণীত সেই আদর্শলিপির কথানে পড়ে যায়-
অ- অসৎসঙ্গ ত্যাগ কর।
আ- আলস্য দোষের আকর।
ঊ- ঊর্ধ্বমুখে পথ চলিও না।
ঠ- ঠগকে বিশ্বাস করিও না।
স- সদা সত্য কথা বলিবে।
ৎ- সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ!
এবং আরো কত নীতিবাক্য। এখন সেসব শুধুই স্মৃতি!
ছোটবেলায় যখন বাজার করতে যেতাম, তখন দোকানীকে হিসেব করে পয়সা দেয়ার সময় (আমার সময় আনা/পয়সাই বেশী দিতাম, টাকা কদাচিৎ দিতাম) ধারাপাত এবং আর্য্যাগুলোকে বেশ কাজে লাগাতাম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: সব ভুলা গেলেও পদ্য ভুলে যাওয়ার মত না -- হ্যাঁ, বিশেষ করে শৈশবে শেখা পদ্যাবলী।
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা---

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে এবং প্লাসে খুব খুশী হ'লাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: তারা একটি-দুটি-তিনটি করে এলো... - সম্ভবতঃ এ কবিতাটির কথা বলছেন।
শৈশবে আমাদের অনেকের মনেই "কাজলা দিদি" কবিতাটি রেখাপাত করেছিল।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, মোস্ট কমন একটা ছড়ার উল্লেখ করেছেন। আচ্ছা, বলুন তো ছড়াটার রচয়িতা কে? গুগল না ঘেটে বলতে পারবেন কি?
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছড়াটির রচয়িতার নাম- কবি খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন। খুব কম লোকই কবির নামটি মনে রেখেছে, অথচ এটা (ঐ দেখা যায় তাল গাছ ঐ আমাদের গাঁ) একটা কালজয়ী শিশুতোষ ছড়া হিসেবে টিকে গেছে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম ছড়াটির কবির শুদ্ধ নাম- খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন।
আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে - এই বিখ্যাত কবিতাটি কবিগুরু'র লেখা, 'বন্দে আলী মিয়া'র নয়। লক্ষ্যনীয় যে, এই কবিতায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 'গরু' শব্দটির বানান "গোরু" লিখেছিলেন।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: শৈশবের কথা ভুলে যাওয়া সহজ নয় - হ্যাঁ, তা মোটেই সহজ নয়। তবে পরের দিকের স্মৃতিগুলো মানুষ সহজেই ভুলে যেতে পারে।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য কিন্তু খুজেঁ পাই নি, মনে হয় পোস্টে কোন ঝামেলা - কেন খুঁজে পাচ্ছেন না? আমি তো তো দেখতে পাচ্ছি ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০০৯ এর আপনার ঐ পোস্টে ৬ নম্বর মন্তব্যটা আমারই। যাহোক, আবার একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
আপনার শেষ পোস্টে আমাকে স্মরণ করার জন্য ধন্যবাদ। খুব শীঘ্রই পুনর্বার পোস্টটাতে যাব।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছোটবেলার পড়াশোনা কিছু মনে নেই। কিন্তু কিছু ছড়া-কবিতা ঠিকই মনে গেঁথে আছে! - এটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে মায়ের কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে শেখা ছড়া-কবিতাগুলো সহজে ভোলা যায়না।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা রইলো---