নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগঃ ২০ মাস পরে আবার মুক্ত হাওয়ায় হেঁটে বেড়িয়েছি

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২২


পুকুরের চতুর্পার্শ্বে শুধুমাত্র পায়ে হাঁটা পথ .... ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ ৫৫ পূর্বাহ্ন।


আমি আগে আমার এলাকায় একটা বড় পুকুরের চারদিকে হাঁটার জন্য বানানো পথ ধরে অনেকটা নিয়ম করেই প্রায় প্রতিদিন হাঁটতাম। হাঁটার সাথে সাথে কখনো সূর্যোদয় দেখতাম, কখনো সূর্যাস্ত, যখন যেভাবে সময় করতে পারতাম। হাঁটাপথের পাশে সুবিন্যস্ত শয্যায় নানারকমের প্রস্ফূটিত ফুল দেখে মাঝে মাঝে হাঁটা থামাতাম, ওদের হাসি দেখার জন্য, ওদের উষ্ণ অভ্যর্থনা গ্রহণ করার জন্য। পুকুরে উড়ে আসা কয়েকটা কানি বককেও দেখা যেত, জোড়া শালিকের দলকে দেখা যেত আহারের সন্ধানে সবুজ ঘাসের উপর লাফিয়ে বেড়াচ্ছে, চঞ্চল চড়ুইদের তো সর্বত্রই দেখা যেত। রঙিন প্রজাপতিদের ফুল থেকে ফুলে আপন মনে ওড়াউড়ি করতে দেখা যেত, শিশু পার্কে শিশুদের ছুটোছুটি করতে দেখা যেত, ছোট ছোট খেলার মাঠে কিশোর যুবা এমনকি বয়স্কদেরও মিনি ফুটবল ও বাস্কেটবল খেলতে দেখা যেত, ফিটনেস সেন্টার থেকে বের হওয়া স্বাস্থ্য সচেতন ব্যায়ামানুরাগীদেরকে বাড়ী ফেরার আগে ফ্রী-হ্যান্ড অনুশীলন করতে দেখা যেত। এই পথে আমি সর্বশেষ হেঁটেছিলাম ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। এর পরে তিন মাস মেলবোর্নে থাকাকালীন সেখানেও হেঁটেছিলাম প্রায় নিয়মিত ভাবেই। ২০২০ এর মার্চের শেষ সপ্তাহে যে রাতে দেশে ফিরে এলাম, তার পরের সকাল থেকে দেশে ‘লকডাউন’ শুরু হয়। সেই তখন থেকে আজ পর্যন্ত সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি পারতপক্ষে ঘর থেকে বের না হতে। অনিবার্য প্রয়োজনীয়তার ক্ষেত্রে যথাসম্ভব করোনা নিরোধক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েই বের হতাম।

এই কঠোর নিয়ম পালন করতে করতে আমি এখন ক্লান্ত। ঘরে বসে থাকলেও গত ২০ মাসে মুঠোফোনের ক্ষুদেবার্তায় একে একে ঘনিষ্ঠ আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-সতীর্থ-সুহৃদদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রয়াণের খবর আসা বন্ধ থাকেনি। একেকটি মৃত্যুর খবর এসেছে, আর আমি প্রতিবারেই বিচলিত হয়েছি। করোনা থেকে বাঁচার জন্য স্বাভাবিক চলাফেরা, কাজকর্ম থেকে নিজেকে বিযুক্ত রেখেছি, তাই বলে অন্যান্য রোগ ব্যাধি কিন্তু চুপ করে বসে নেই। ওরা আমার এই কর্মহীনতার সুযোগে গোপনে গোপনে তাদের থাবা বিস্তার করার জন্য উদ্যত হচ্ছে। আমি ওদের এই অপতৎপরতা টের পেয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম, আর ঘরে বসে থাকা নয়। হাঁটতে হবে। পুরনো অভ্যাসমত আবার হাঁটা শুরু করতে হবে। যেমন ভাবা, তেমন কাজ। আজ সকাল পৌণে এগারটায় বেরিয়ে পড়লাম হাঁটার জন্য, যথাসম্ভব প্রস্তুতি নিয়ে। এ সময়টা বেছে নেয়ার কারণ, এ সময়ে হাঁটাপথে ভিড় কম থাকবে, আবার গায়ে কিছুটা রোদ লাগিয়ে ফ্রী ভিটামিন-ডি ও পাওয়া যাবে।

হেঁটে এসে খুব ভালো লাগল, যদিও আজকের হাঁটা আগের হাঁটার মত ছিল না। একেবারে leisurely walk যাকে বলে! সাথে আমার স্ত্রীও ছিলেন। আমরা হেঁটেছি, থেমেছি, কথা বলেছি, ছবি তুলেছি, ইত্যবসরে তিনি তার একজন পূর্ব পরিচিত মহিলার দেখা পেয়ে তার সাথে আলাপচারিতার সাথে সাথে হাঁটা শুরু করেছেন। পুরনো জায়গা দিয়ে হাঁটতে খুব ভালো লাগছিল। সেই সাথে মনে পড়ছিল তাদের কথা, যারা একদিন আমার সাথে এই পথ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে নানা রকমের গল্প করতেন, কিন্তু তাদেরকে আর কখনো হাঁটতে দেখা যাবে না। আজ একটা odd time এ হাঁটতে বের হওয়া সত্ত্বেও দু’জন পরিচিত ব্যক্তির সাথে দেখা হয়ে গেল। হাঁটতে হাঁটতেই তাদের সাথে কুশল বিনিময় করলাম। পরেরজন খুব একটা মজার গল্প শুরু করেছিলেন, তিনি চাইছিলেন আমি তার সাথে আরেকটু হাঁটি। কিন্তু ততক্ষণে আমার সময় পুরো হয়ে গেছে। ২০ মাস পরে হাঁটতে নেমে প্রথম দিনেই প্রয়োজনের অতিরিক্ত হাঁটা সমীচীন হবে না ভেবে তার কাছ থেকে বিনীতভাবে বিদায় নিলাম। হাঁটতে হাঁটতে সেই ফুল, লতা পাতা, সেই বক, শালিক, চড়ুই- সবাইকেই দেখলাম। হাঁটার পর কিছু ক্লান্ত হন্টনকারীকে ফাঁকা বেঞ্চগুলোতে বসে থাকা দেখলাম। কেউ একা একাই বসে পুকুরের জল দেখছে, কেউ সেলফোন ব্রাউজ করছে, কেউ কোন একজন সাথীকে পাশে বসিয়ে গল্পে মগ্ন। আবার কয়েকজনকে কানে হেডফোন সেঁটে অন্য কিছুতে মশগুল দেখতে পেলাম। কিন্তু সে সময়ে শিশু পার্কে কোন শিশুকে দেখলাম না, খেলার মাঠ খেলোয়াড়শূন্য ছিল, ফিটনেস সেন্টারের সামনে কোন অনুশীলনকারীকেও দেখলাম না। সব মিলিয়ে প্রায় দেড় ঘন্টা যাবত হাঁটা ও দেখার কাজে ব্যস্ত থেকে অবশেষে ঘরে ফিরে এলাম। ঘরে ফিরে কিছুটা দৈহিক ক্লান্তি অনুভব করলাম যদিও, তথাপি একটা মানসিক প্রশান্তিও অনুভব করলাম। সে প্রশান্তি থেকে মনটা অনেকটা প্রফুল্ল হয়ে আছে, সেটাও বেশ টের পেলাম।

জীবন ফিরে আসুক জীবনের ছন্দে, জীবন ফিরে পাক তার কাঙ্খিত ঠিকানা। সবাই ভালো থাকুন, সুস্বাস্থ্যে, সপরিবারে।

ঢাকা
৩০ অগাস্ট ২০২১
শব্দ সংখ্যাঃ ৬১০

বোতাম ফুল। ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১;৩৫ পূর্বাহ্ন
'9 O'Clock' Flowers.
Picture taken on 30 August 2021, at 11:35 am


"রাধাচূড়া" বিকশিত হচ্ছে......ছবি তোলার সময়ঃ ০২ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১ঃ০৬ পূর্বাহ্ন
"Radhachura" blooming. Picture taken on 02 September 2021, at 11:06 am


কেউ কি এ ফুলটার নাম বলতে পারবেন? ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১;৩৮ পূর্বাহ্ন


পাতাবাহর-ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১;৪১ পূর্বাহ্ন
Patabahar-picture taken on 30 August 2021, at 11:41 am


ক্লান্তিতে শ্রান্তিতে কিছুটা বিশ্রাম, কিছুটা আলাপন
ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১;৩২ পূর্বাহ্ন
Some rest, some gossips. Picture taken on 30 August 2021, at 11:32 am


জলে মৃদুহিল্লোল, আকাশে মেঘের ঘনঘটা। ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১০ঃ৫৫ পূর্বাহ্ন
Light ripples on the water, clouds gather overhead. Picture taken on 30 August 2021, at 10:55 am


এটা একসময় 'ফিটনেস ফ্রীক'দের পদচারণায় সরগরম থাকতো। করোনার কারণে দীর্ঘ এক বছর পর এটা খুলে দেয়া হলেও, এখনো তেমন জনসমাগম শুরু হয় নি। ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১;০১ পূর্বাহ্ন
Not a busy place as yet, as it used to be earlier. Picture taken on 30 August 2021, at 11-01 am


কচি প্রাণ, কচি পাতা। ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ২৪ পূর্বাহ্ন
Tender leaves, tender life. Picture taken on 30 August 2021, at 11:24 am


অজানা গন্তব্যের পথে অচেনা, অদেখা যাত্রী। শুভবিদায়.... ছবি তোলার সময়ঃ ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১ঃ৪২ পূর্বাহ্ন
A flight to unknown destination: Bye bye to the unknown passengers! Picture taken on 08 September 2021, at 11:42 am


সবুজের সমারোহঃ ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ০৯ পূর্বাহ্ন
Eye soothing greenery! Picture taken on 30 August 2021, at 1109 am


উজ্জ্বল হাসি। ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ০৮ পূর্বাহ্ন
Bright smile! Picture taken on 30 August 2021, at 1108 am


ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ২৭ পূর্বাহ্ন। আমার ছবি তোলার কারণে বিরক্ত হয়ে উড়ে যাওয়া বকটাকে কি কেউ দেখতে পাচ্ছেন?
Can you see the bird in flight, disturbed by my photo shooting? Picture taken on 30 August 2021, at 11:27 am


মধ্যাহ্নের নীরবতাঃ ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ৫৬
Silence at the midday.... Picture taken on 30 August 2021, at 11:56 am


উজ্জ্বল সৌন্দর্য। ছবি তোলার সময়ঃ ০২ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১ঃ৩২ পূর্বাহ্ন
Bright and beautiful! Picture taken on 02 September 2021, at 11:32 am


শ্বেতশুভ্র পুষ্পতারকা! ছবি তোলার সময়ঃ ৩১ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ১৬
White twinkling stars! Picture taken on 31 August 2021, at 11:16 am


জোড়া শালিক, তবে একটু দূরত্ব বজায় রেখে। ছবি তোলার সময়ঃ ০১ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১ঃ০৩
A pair of small yellow-beaked singing bird of the myna group. Picture taken on 01 September 2021, 11:03 am


আজ বসার বেঞ্চগুলো ফাঁকা পড়ে আছে। ছবি তোলার সময়ঃ ৩১ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ২৮
Empty benches along the line Picture taken on 31 August 2021, at 11:28 am


শিশুপার্কে শিশু নেই। ছবি তোলার সময়ঃ ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১;১৩ পূর্বাহ্ন
No child seen at the Children's Park. Picture taken on 03 September 2021, at 11:13 am


পুকুরে মাছের খাবার ছিটাচ্ছে। ছবি তোলার সময়ঃ ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১;১১ পূর্বাহ্ন
Spreading fish feeds. Picture taken on 03 September 2021, at 11:11 am


নীরব হাসি। ছবি তোলার সময়ঃ ০২ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১ঃ৪৮ পূর্বাহ্ন
Silent smile Picture taken on 02 September 2021, at 11:48 am


দুটো বেড়াল মুখোমুখি। আরও যুদ্ধংদেহী ছিল, কিন্তু আমাকে ছবি তুলতে দেখে একটু নমনীয় হয়ে দু'জনেই এক কদম করে পিছিয়ে যায়।
ছবি তোলার সময়ঃ ০২ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১ঃ২১ পূর্বাহ্ন
They were more aggressive. On seeing me taking a picture, they both took one step back.
Picture taken on 02 September 2021, at 11:21 am


একটা উড়ন্ত প্লেনের ছবি তুলতে চাচ্ছিলাম। পকেট থেকে সেলফোন বের করতে করতেই সেটা ফ্রেমের বাইরে চলে যায়। তবুও, ইমারত, তরুদল আর মেঘের সম্মিলনে ছবিটা মন্দ হয়নি মনে হয়। ছবি তোলার সময়ঃ ০২ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১১ঃ১৮ পূর্বাহ্ন
I was trying to take the picture of a plane in flight. Before I could bring out the cellphone from my pocket, the plane went out of the frame. The picture, an open space constricted by a combination of buildings, trees and clouds, still looks good perhaps! Picture taken on 02 September 2021, at 11:18 am


সন্ধ্যার পর একই স্থানের দৃশ্য।
ছবি তোলার সময়ঃ রাত ০৮ঃ২১, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
The same place after evening.
Picture taken at 08:21 pm on 07 September 2021


একই স্থানের দৃশ্য, রাতে। ডিনারের পর সেখানে একটু বসেছিলাম।
ছবি তোলার সময়ঃ রাত ০৮ঃ৪০, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
The same place after evening. Sat there for a while after dinner.


"বার্ড অভ প্যারাডাইস" ফুল। ছবি তোলার সময় ১১ঃ০৫ পূর্বাহ্ন, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
The 'Bird of Paradise'.
Picture taken at 11:05 am, 07 September 2021

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৬

হাবিব বলেছেন:




আপনার সুরেই বলতে চাই,

জীবন ফিরে আসুক জীবনের ছন্দে
জীবন ফিরে পাক তার কাঙ্খিত ঠিকানা।


ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।
পোস্টে প্লাস।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য, দ্বিতীয় প্লাস এবং ছবির প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম। অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা!

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার মত আমারও ঠিক একই অভ্যাস ছিল আগে । আমার হাটার রুট ছিল আমার বাসা থেকে ৩২ নম্বরের পাশের পার্কটা পর্যন্ত । সকালে আর সন্ধ্যা । কিন্তু করোনার কারণে সেটা বন্ধ হয়ে গেল । আর সেই যে অভ্যাসটা গেল এখন আর সেখানে যাওয়া হয় না । তবে মাঝে মাঝে এখনও আমি সাইকেল নিয়ে সেই পরিচিত পথে এগিয়ে যাই । ঈদের কদিন আগে গেলাম । কদমের এতো চমৎকার সুগন্ধ ।
এখন আর শত চেষ্টা করেও হাটতে যাওয়া হচ্ছে না । রুটিন একেবারে বদলে গেছে ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আর সেই যে অভ্যাসটা গেল এখন আর সেখানে যাওয়া হয় না" - খুব দ্রুত সেই পুরনো অভ্যাসে ফিরে যেতে চেষ্টা করুন। তা না হলে অন্যান্য উপসর্গ দেখা যেতে পারে। নিয়মিত সাইকেল চালালেও চলবে।
মন্তব্য এবং প্লাস এর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩১

রোকসানা লেইস বলেছেন: হাঁটা খুব ভালো। আর আপনি তো আর্মিতে ছিলেন প্রতিদিনের শরীর চর্চার অভ্যাস আগের মতনই রাখলে ভালো থাকা নিশ্চিন্ত।
ছবির জায়গাটা খুব পরিস্কার এটা ভালো লাগল।
বাংলাদেশের সে কোন জায়গার ছবি তুললে অসংখ্য দলাপাকানো কাগজ হাবিজাবির ছবি আসে।
নিশ্চয় সেনা এলাকার ভিতরে।
আমিও চেষ্টা করি হাঁটার আর ফুলের সাথে কাটানোর। প্রকৃতি আমাদের নিঃশ্বাস ফেলার জায়গা।
শুভকামনা

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: "প্রকৃতি আমাদের নিঃশ্বাস ফেলার জায়গা" - চমৎকার বলেছেন কথাটা।
সকাল বেলায় উঠেই জানালা দিয়ে বাইরের বড় বড় গাছগুলোর দিকে তাকিয়ে মনটা কৃতজ্ঞতায় ভরে যায়। আমাদের জন্য সারা রাত ধরে ওরা বাতাসে অক্সিজেন ছড়িয়ে রেখেছে। বুক ভরে কয়েকটা শ্বাস নিয়ে ওদের কাছে, আমাদের সৃষ্টিকর্তার কাছে মনের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর শুভ হোক এই পথচলা। আমরা এখনো বের হইনি কোথাও। অফিস বাচ্চাদের পড়াশুনা নিয়াই ব্যস্ত। কবে বেড়াতে বের হবো কে জানে :(

ভালো থাকুন

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: "কবে বেড়াতে বের হবো কে জানে" - আমি তো বেড়াতে বের হই নি। সুস্থ্য শরীর নিয়ে বেঁচে থাকার একটা প্রয়াস মাত্র। সে জন্যই মধ্যাহ্নে এই পথ হাঁটা!

আপনার 'ছবি ব্লগ প্রতিযোগিতা'র তিনটি পোস্টে ৪/৫টি মন্তব্য করে এসেছিলাম। কিন্তু আপনি আজও তার কোন উত্তর দেন নাই।

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: জীবন ফিরে আসুক জীবনের ছন্দে~ দারুন বলেছেন।
করোনা আমাদের থেকে কেড়ে নিয়ে গেছে অনেক কিছু- তবু শিখিয়েছেও কম নয়।
আমরা প্রকৃতির সন্তান- প্রকৃতির মাঝে ডুব দিয়েই আমরা শান্তি খুঁজে পাই- ভাল থাকুন নিরন্তর

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমরা প্রকৃতির সন্তান- প্রকৃতির মাঝে ডুব দিয়েই আমরা শান্তি খুঁজে পাই" - চমৎকার বলেছেন কথাটা। প্রকৃতি আমাদের মায়ের মত। অপত্য স্নেহে সৃষ্টির সকল প্রাণী, পক্ষী, তরু তমালকে লালন করে আপন ছায়াতলে।

আপনি একজন সুলেখক, লিখেছেনও অনেক। আপনার একটা পোস্ট দেখলেই ভাবি, খুব মন দিয়ে পড়ে আপনার পোস্টে মন্তব্য করতে হবে। এভাবে আপনার পোস্টগুলো পড়া আমি মিস করি, তবে শীঘ্রই শুরু করবো, ইন শা আল্লাহ। আমি অত্যন্ত প্রীত যে আপনি বেশ একটা বড় গ্যাপের পর (জুলাই'১৮ থেকে জুন'২০) ব্লগে প্রত্যাবর্তন করতে পেরেছেন।

মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি নতুন করে হাটা শুরু করার ফলে আপনার লাভ হবে আর ওষুধ কোম্পানিগুলির কিছুটা লস হবে। কারণ আপনি এখন কিছু ফ্রি ভিটামিন ডি পেয়ে যাবেন।

আপনার হাটা দেখে মনে কিছু আশার আলো জ্বলে উঠলো কারণ পরিস্থিতি মনে হয় স্বাভাবিকের দিকে যাচ্ছে। টিকা আরও দেয়া হলে আশা করা যায় ছয় মাসে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনার হাটা দেখে মনে কিছু আশার আলো জ্বলে উঠলো কারণ পরিস্থিতি মনে হয় স্বাভাবিকের দিকে" - নিকট অতীতের চেয়ে আজ কয়েকটা দিনের পরিস্থিতি বোধকরি কিছুটা ভালোর দিকে। তবে পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেলেও সাবধানতা অবলম্বন করে হাঁটতাম।

"টিকা আরও দেয়া হলে আশা করা যায় ছয় মাসে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে" - অবশ্যই সেটা আশা করা যায়।

মন্তব্য এবং প্লাস এর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিগুলোর প্রশংসার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও প্রাণিত।

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রায় সকলেরই জীবন যাপনে বিশাল ব্যাঘাত ঘটেছে।
এই সব নিয়েই আমাদের চলতে হবে আগামীতে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এই সব নিয়েই আমাদের চলতে হবে আগামীতে" - জ্বী, ঠিক বলেছেন। কিন্তু কার জন্য কতটুকু 'আগামী' বরাদ্দ রয়েছে, কে জানে! এবারে নিজ আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং পরিচিতদের মধ্যে ৩৫-৪৫ বছর বয়সের অনেক যুবককে চলে যেতে দেখলাম, দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে।

আপনি তো ফুল বিশেষজ্ঞ। নীচের ছবিগুলোর তৃতীয় ফুলটির নাম কী, তা বলতে পারেন?

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
জীবন ফিরুক স্বাভাবিক ছন্দে। আমরা করোনা কালীন সময়ে গৃহবন্দি হয়ে থেকেছি।করোনার প্রাদুর্ভাব একটু কমলে সকালে হাঁটতে বের হই। এখন নিয়মিত সকালে যোগাসন ও হাঁটাহাঁটি করি। আপনি ২০ মাস পরে হলেও আবার শুরু করেছেন- এটা খুবই ভালো লাগলো। স্বাভাবিক ছন্দে ফেরাটা খুবই আনন্দের। দীর্ঘ বিশ মাস বিরতির পর প্রাতঃভ্রমণ ও তার প্রত্যক্ষণ ভালো লেগেছে। প্রথমদিন কম হাঁটলেও আশা করি আগামীতে তাড়াতাড়ি নিজের ছন্দ ফিরে পাবেন।
পোস্টে সপ্তম লাইক।
@ অপু তানভীর ও @রোকসানা লেইস এর মন্তব্য ভালো লেগেছে।‌
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।


০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "স্বাভাবিক ছন্দে ফেরাটা খুবই আনন্দের" - জ্বী, সেটা গত চারদিনের অভিজ্ঞতা থেকে টের পাচ্ছি। আপনিও এখন নিয়মিত সকালে যোগাসন ও হাঁটাহাঁটি করছেন জেনে প্রীত হ'লাম। নিয়মিত চালু রাখুন এ দৈহিক অনুশীলন, এটা সুস্বাস্থ্যে থাকার পূর্বশর্ত।

সুন্দর মন্তব্য এবং 'পোস্টে সপ্তম লাইক' এর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

জুন বলেছেন: ঘরবন্দী থাকতে থাকতে আমিও অস্থির হয়ে গেলাম। আর কতদিন? আর বাইরে গেলেই ফিরে এসে যে হ্যাপা পোহাতে হয় তখন আর ইচ্ছা করে না বাইরে যাই।
ভালো লাগা রইলো আপনার দিনের ছোট্ট একটু সময়ের ইতিহাস আর ছবি।
+

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আর বাইরে গেলেই ফিরে এসে যে হ্যাপা পোহাতে হয় তখন আর ইচ্ছা করে না বাইরে যাই" - ঠিক বলেছেন। ঘরে থাকতে থাকতে এখন বাইরে যাবার জন্য যে প্রস্তুতি নিতে হয়, সেটা করতেও ইচ্ছে করে না। হাতের কাছে যে কাপড় পাই, সেটা পরেই বাইরে যাই (যখন অনিবার্য হয়)।

ভালো লাগা রইলো আপনার দিনের ছোট্ট একটু সময়ের ইতিহাস আর ছবি। + - পোস্ট পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৮

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হাঁটা পথ দারুন সুন্দর।

যারা আর ও পথে হাঁটবেন না তারা হয়ত ওপার থেকে দেখছেন আজও। মন খারাপ হয়ে গেলেও এটাই নিয়ম পৃথিবীর একদিন সব প্রিয় কিছু ছেড়েই চলে যাই আমরা, চলে যেতে হয়।


এ পথে আমি যে গেছি গেছি বার বার
ভুলিনিতো একদিনও
আজ কি ঘুচিলো চিহ্ন তাহার, উঠিলো বনের তৃণ?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "পৃথিবীর একদিন সব প্রিয় কিছু ছেড়েই চলে যাই আমরা, চলে যেতে হয়" - ধ্রুব সত্য কথা।
গানের কথাগুলো খুব চমৎকারভাবে মিলে গেল!
সুন্দর মন্তব্য, ধন্যবাদ। প্লাসের জন্যেও।

১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
জীবন এত সুখের হয়
তুমি আছ বলে..........

মুক্ত বাতাস নিয়ে সারা জীবন পাড় হোক আমাদের।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: "মুক্ত বাতাস নিয়ে সারা জীবন পাড় হোক আমাদের" - অনেক ধন্যবাদ, পোস্ট পাঠ এবং এমন সুন্দর একটি শুভকামনার জন্য।

১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি এবং লেখা উপভোগ করলাম।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, তা জেনে প্রীত হ'লাম।

১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: হাঁটার যায়গাটা খুবই সুন্দর ।কোথায় এমন সুন্দর হাঁটার যায়গা।বেনাপোলে একটা পুকুরের চারদিক এমন করে বাঁধানো হাঁটার যায়গা দেখেছিলাম।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: জায়গাটা ঢাকা শহরেই, র‍্যাডিসন হোটেলের পেছন দিকে।

১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১২

এইচ তালুকদার বলেছেন: খুব ভোরে উঠে সাইকেল নিয়ে বেড়িয়ে পড়া আমার দীর্ঘদিনের অভ্যাস তবে লকডাউন এর কারনে অভ্যাসটা আর নেই,ভাবছি আবার শুরু করবো।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: "খুব ভোরে উঠে সাইকেল নিয়ে বেড়িয়ে পড়া আমার দীর্ঘদিনের অভ্যাস" - এটা খুব ভালো একটা অভ্যাস ছিল; আবার চালু করুন!

পোস্ট পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৪৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুস্থ আছেন বেঁচে আছেন এইটাই বড় সত্য।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: নিঃসন্দেহে, 'এইটাই বড় সত্য'! ঠিক বলেছেন।

পোস্ট পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার হাঁটার পরিবেশটা খুব সুন্দর। জীবনটা এভাবেই আস্তে আস্তে নরমাল হয়ে যাক সেই কামনা। নিজের কিছু শারিরীক জটিলতায় কতদিন যে বাইরে যাইনা……বরের সাথে অনেক যুদ্ধ করে কোন মতে দু'এক বার যাবার ব্যাবস্থা করলেও পরে দেখলাম আর সহ্য হয় না, বের না হতে হতে এটাতেই শরীর অভ্যস্ত হয়ে গেছে!

বাইরে গেলে সাবধানে থাকবেন, আল্লাহ সুস্থ রাখুন।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: "বের না হতে হতে এটাতেই শরীর অভ্যস্ত হয়ে গেছে!" - আসলেই তাই। কোথাও বের হওয়াটা এখন ভীষণ ঝক্কি ঝামেলা মনে হয়! ক্যাজুয়াল ড্রেস পরেও কোথাও বের হতে ইচ্ছে হয় না। ফরমাল ড্রেস তো কতদিন হলো পরি না!

অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে আবার নিয়মিত আসা দেখে, লেখা দেখে, ভালো লাগছে।

পোস্ট পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এত সুন্দর!
যায়গাটা কোথায়? পিলখানার ভেতর?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: না, জায়গাটা 'পিলখানার ভেতর' নয়। এটা ঢাকা শহরেই, র‍্যাডিসন হোটেলের পেছন দিকে, 'জোয়ার সাহারা' মৌজায়।

১৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩

ইসিয়াক বলেছেন:
করোনার এই পরিস্থিতির সাথে আমাদের ধীরে ধীরে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। এ ছাড়া আর উপায় নেই। জীবন আর জীবিকার তাগিদেই মানিয়ে নিতে হবে সব কিছু । সাবধানে থাকতে হবে। নিয়ম মেনে চলতে হবে বাকীটুকু আল্লাহ ভরসা।

শুভ কামনা রইলো । সাবধানে থাকবেন।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট প্রকাশিত হবার প্রায় সাথে সাথেই প্রথম প্লাসটি দিয়ে গিয়েছিলেন, গতকাল এসে এ মন্তব্য লিখে শুভকামনা জানিয়ে গেলেন, উভয় কাজের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

"বাকীটুকু আল্লাহ ভরসা" - বাকিটুকু নয়, সবটুকুই আল্লাহ ভরসা!

২০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবিগুলো দারুণ ! আমার নিজের ও এমন চলার পথের ছবি তুলতে ভাললাগে। ভালো লাগছে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা।
শুভ কামনা।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "ভালো লাগছে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা" - অনেক ধন্যবাদ। আমারও ভাল লেগেছে আপনার মন্তব্যটা।

আপনি এখন ব্লগে বেশ অনিয়মিতভাবে আসছেন। আশাকরি, ভালো আছেন?

২১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


বকটার সাদা দুটো ডানা দেখা যাচ্ছে।

ছবি এবং বর্ণনা পড়ে এলাকাটি দেখে আসার ইচ্ছা জাগছে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "বকটার সাদা দুটো ডানা দেখা যাচ্ছে" - জ্বী, আপনি ঠিকই দেখেছেন। আমার ছবি তোলার কারণে বিরক্ত হয়ে বকটা উড়ে গিয়েছিল।

পোস্ট পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৫

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মুক্ত হাওয়ায় হাটতে থাকুন প্রতিদিন এই কামনায় করি !

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার এই শুভকামনার জন্য। আপনিও হাঁটুন, সুস্থ থাকুন।

২৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১১

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ব্লগার খায়রুল আহসান,




সত্যিই, জীবন ফিরে আসুক জীবনের ছন্দে! এখন এই ছন্দময় জীবনটাই যে আমাদের সকলের নিকট স্বপ্নের মত! আপনার পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছিল যেন স্বপ্নীল ছন্দময় সেই জীবন ফিরে চলে এসেছে। তাই কামনা করি করোনার এই বিশাল প্রাদুর্ভাব কাটিয়ে এখন নতুন করে স্বপ্নীল ছন্দময় জীবনের শুরু হোক!

ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে পাশাপাশি পোস্টটি পড়েও মনটা ভাল হয়ে গেল। পোস্টে লাইক।
অনেক শুভকামনা জানবেন। সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন এবং আপনজনদের নিয়ে এমনি হাসিখুশি থাকুন।

শুভেচ্ছান্তে,

- দেয়ালিকা বিপাশা

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে পাশাপাশি পোস্টটি পড়েও মনটা ভাল হয়ে গেল। পোস্টে লাইক" - এমন চমৎকার, প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

"এখন এই ছন্দময় জীবনটাই যে আমাদের সকলের নিকট স্বপ্নের মত!" - জ্বী, আপনি ঠিকই বলেছেন। স্বপ্নটা দ্রুত বাস্তবে পরিণত হয়ে আমাদের সবাইকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনুক, এটাই প্রত্যাশা এবং প্রার্থনা!

ভালো থাকুন, সপরিবারে এবং সুস্বাস্থ্যে। শুভকামনা---

২৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি, করোনা পরবর্তী স্বাভাবিক জীবন ফিরে আসছে, ব্যস্ততা বাড়ছে। প্রিয়জন সব আবার দূরে চলে যাচ্ছে। সবকিছু মিলিয়েই সাথে আছে আমার সেই কোথাও মন না লাগা রোগ।

ধন্যবাদ খবর নেয়ার জন্য। আপনারা আশা করছি ভালো আছেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: "পরবর্তী স্বাভাবিক জীবন ফিরে আসছে, ব্যস্ততা বাড়ছে। প্রিয়জন সব আবার দূরে চলে যাচ্ছে" - স্বাভাবিক জীবনেরও তো প্লাস/মাইনাস পয়েন্ট- দুটোই আছে। এই নিয়েই তো আমাদের জীবন! তবুও চাই, জীবনটা স্বাভাবিকই হোক! করোনা এই বিশটা মাস কোণঠাসা করে রেখেছিল। ঘরে বসে থেকেই আমি ক্লান্ত হয়েছি, নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল।

জ্বী, আমরা ভালো আছি, ধন্যবাদ।

২৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



পুকুরটার অবস্হান কোথায়?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুকুরটার অবস্হান ঢাকার র‍্যাডিসন হোটেলের পেছন দিকে, 'জোয়ার সাহারা' মৌজায়।

২৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাঁটা শুরু করে ভাল করেছেন। এভাবে আর কতদিন শুধু বাড়িতে থাকা যায়!!
সবগুলো ছবিই দারুণ হয়েছে তবে বিড়ালেরটা ইউনিক।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এভাবে আর কতদিন শুধু বাড়িতে থাকা যায়!" - জ্বী, ঠিক বলেছেন। বসে থাকতে থাকতে মানসিকভাবে একেবারে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। এবারে হেঁটে হেঁটে দৈহিকভাবে ক্লান্ত হতে চাই। :)

বেড়াল দুটোর তীব্র হুংকার শুনে আমি হাঁটা থামিয়ে ওদের ছবি তুলতে বাধ্য হয়েছিলাম। ছবির প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম।

মন্তব্য এবং প্লাস এর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১০

মিরোরডডল বলেছেন:



সবগুলো ছবিই সুন্দর কিন্তু সবচেয়ে ভালো লেগেছে লাভ-বার্ড কপোত কপোতী দুজনকে একসাথে ছবিটা ।
ইউ কাপল আর ইন্সপিরেশন অফ ম্যারেড লাইফ ।

পুকুর ঘাট দেখে মনে হচ্ছে ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে এটা ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "সবগুলো ছবিই সুন্দর কিন্তু সবচেয়ে ভালো লেগেছে ...." - আপনার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে যে ছবিটা, সে ছবির মানুষ দু'জনকে চেনার চেষ্টা করলাম। কিন্তু চিনতে পারলাম না, কারণ ছবিটা যে পেছন থেকে তোলা! :)

না, এটা ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে নয়।

পোস্ট পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুকুরের মালিকানা কার?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মালিকানা বিষয়ে নিশ্চিতভাবে আমি কিছু জানি না।

২৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ পোস্টটি এ যাবত ৫১৪ বার পঠিত হয়েছে দেখে আমি আনন্দিত। তিন মাসেরও অধিক কাল পরে আমার লেখা কোন পোস্ট এ মাইলফলক অতিক্রম করলো। আজকাল ব্লগের যে অবস্থা, তাতে আমার মত ব্লগারের কোন পোস্ট সচরাচর ৩০০ বারের বেশি পঠিত হয় না। যেসব জানা অজানা ব্লগার এ পোস্টটি পাঠ করে গেছেন, তাদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ। যারা সময় করে মন্তব্য করে গেছেন এবং 'লাইক' দিয়েছেন, তাদেরকে জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা।

প্রত্যেকের ব্লগিং আনন্দময় হোক! হ্যাপী ব্লগিং!

৩০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৯

মিরোরডডল বলেছেন:




হা হা হা...... আমার তাহলে দৃষ্টি বিভ্রম হয়েছিলো । :)
আমি ভেবেছিলাম প্রিয় ব্লগার কপোতী, যাদের আমি লাভ বার্ড বলে জানি ।

জোয়ার শাহারা জায়গাটা চিনি । বারিধারা ডিওএইচ এর পাশে ।
ওখানে একটা পার্ক আছে সুন্দর । একবার গিয়েছিলাম সেই পার্কে ।

৫১৪ কেনো, আরও বেশী হবে । লিখতে থাকুন ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মন্তব্য থেকে বুঝলাম, জোয়ার শাহারা জায়গাটা আপনি ঠিকই চিনেছেন।
আপনাদের ওখানে এখন করোনা পরিস্থিতি কেমন? শুনতে পাচ্ছি যে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে।
ভালো থাকুন, শুভকামনা---

৩১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৩

সাদীদ তনয় বলেছেন: মানুষের জন্য দিনের একটা সময় নিজের মতো করে হাঁটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। করোনা সবার স্বাভাবিক জীবনকে অস্বাভাবিক করে তুলেছে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মন্তব্যের দুটো বাক্যই সঠিক পর্যবেক্ষণ। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আমার ব্লগে এটাই আপনার প্রথম আগমন। আপনাকে সুস্বাগতম!

৩২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০২

*আলবার্ট আইনস্টাইন* বলেছেন: আপনার পোস্টখানা ভালো লাগলো

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার ব্লগে এটাই আপনার প্রথম আগমন। আপনাকে সুস্বাগতম!
পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম।

৩৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৪২

সোহানী বলেছেন: বছর দেড়েক গৃহবন্দী!! আর কত! যদিও আমরা সেরকমভাবে বন্দী ছিলাম না বিশেষকরে আমি। সব কাজেই দৈাড়াতে হয়েছে।

মুক্তির আনন্দের ছবিতে ভালো লাগা।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: মুক্তির আনন্দের ছবিতে ভালো লাগা - এ ছোট্ট বাক্যটি আমারও খুব ভালো লাগলো।
পুনঃমন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৩৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মিরোরডডল বলেছেন:



পরিস্থিতি ভালো না ।
গত বছরের চেয়ে এবারের অবস্থা বেশী খারাপ ।

থ্যাংক ইউ । Stay safe.

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিকে ফিরে আসুক, এটাই প্রত্যাশা। ট্যুরিস্ট ভিসার ব্যাপারে অস্ট্রেলিয়া বিধিনিষেধ তুলে নিলে আরেকবার সেখানে যাবার ইচ্ছে আছে।

আপনিও সাবধানে থাকবেন। শুভকামনা....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.