নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবিবাহিত ছেলে

confusing character...but ভালোবাসি পিছনের বেঞ্ঝে বসতে.. ক্লাশে স্যারদের জ্বালাতে (এখন BOSS কে).. ভয়?? সেটা আবার কী জিনিস !! নারীকে শ্রদ্ধার চোখে দেখি,তাই তারা সহজেই আপন করে নেয়... বাচ্চাদেরকে আমার বেহেস্তের ফুল মনে হয়.... দুষ্টুমি?? সেটাতো আমি এমনি এমনি করি... বন্ধুত্ব আমার জন্য অক্সিজেনের মতো... খেতে আর খাওয়াতে খুবই পছন্দ করি... সততার চর্চা করি, তাই নির্ভয়ে থাকি... লুকিয়ে থাকি, কারণ কিছু সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে পারছি না। বিশ্বাস ও ভরসা করি ঐ এক মহান সত্বার উপর, যার কোন শরিক নেই ।

অবিবাহিত ছেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মা এবং বাবা কেউই আমাকে খুন করবে না ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

সময় এমন হয়েছে মা-বাবারা ভাবছে যে সন্তান লেখাপড়া না করলে বেচে থেকে কোন লাভ নেই । অথচ একজন মানুষ অসীম সম্ভাবনা নিয়ে জন্মগ্রহন করে । আজ হয়তো আপনার সন্তান পড়ালেখায় ভালো না কিন্তু কে জানে সে ভবিষ্যতে আপনার একমাত্র অবলম্বন হবে । আমার নিজের জীবনে কখনই ভালো ছাত্র ছিলাম না । এস.এস.সি পরীক্ষার আগে আমি টেস্ট পরীক্ষায় সব বিষয়ে ফেল করেছিলাম । সেবার আর পরীক্ষা দিতে পারিনি । মা-বাবার নিরন্তর ভালোবাসা আর আস্থার কারনে আজ আমি ব্যাংকার । পড়ালেখা করেছি দেশের প্রথম সারির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে । ব্যাংকার-ট্যাংকার কিছু না হতে পারলেও মা-বাবাকে তো ভালোবেসে আগলে রাখতাম ঠিকই । এতো গেলো আমার কথা । আমার চেনা জানা অনেকেই আছে যারা স্কুল বা কলেজের গন্ডি পেরোতে পারেনি । কিন্তু তারা আজ আমার চেয়ে চারগুন অর্থ উপার্জন করছে । মা-বাবা নিয়ে বিলাসী জীবন যাপন করছে ।

আরে ভাই পড়ালেখাই জীবনের শেষ কথা না । বৈষয়িক উন্নতির জন্য পড়ালেখা ছাড়া আরো অনেক ভালো উপায় আছে । আর জীবনে চলার জন্য খুব বেশী টাকা, ভালো চাকরী, ক্ষমতা ইত্যাদি জরুরী না । জরুরী ইতিবাচক চিন্তা আর অল্পতে তুষ্টির অভ্যাস । জীবনের চেয়ে মূল্যবান কিছুই না ।

নুসরাত আর আলভী তোমরা যেখানেই থাকো, ভালো থাকো ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

উলে উলে বাবুতারে বলেছেন: অবশেষে বেরিয়ে এলো শফিক রেহমানের থলের বেড়াল। সজীব ওয়াজেদ জয় সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সংরক্ষিত তথ্য পেতে ঘুষ লেনদেনের ঘটনায় দণ্ডিতদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকের কথা স্বীকার করেছেন শফিক রেহমান।

রিমান্ড চলাকালীন সময়ে অফিসারদের খাওয়ানোর জন্য পাতিল থেকে দুটো সিদ্ধ ডিম উঠানো হলে তা দেখে কোনো কারণে একটু ভড়কে যান শফিক রেহমান। তারপরই তিনি তোতলানো শুরু করেন। ডিম দুটো একটি প্লেটে করে রিমান্ড চেম্বারের টেবিলের সামনে আনা হলেই কাপুনি শুরু হয় তার। একপর্যায়ে তিনি হরহর করে সব গোপন তথ্য বলে দিতে শুরু করেন।



এরপর আলামত সংগ্রহের জন্য শফিক রেহমানকে সাথে নিয়ে গোয়েন্দা পুলিশ তার বাড়িতে তল্লাশি চালালে তার বিছানার তোশকের নিচ থেকে ৮পিস যৌন উদ্দীপক ভায়াগ্রা, ভারতীয় 'উস্তাদ কনডম' ও কিছু চটি ম্যাগাজিন সহ প্রায় সতেরো লোকাল পর্নোগ্রাফির সিডি জব্দ করা হয়।

এদিকে শফিক রেহমানকে নিয়ে গোটা অনলাইন জুড়ে চলছে তীব্র নিন্দা ও সমালোচনা। এমনই একজন বিক্ষুদ্ধ ব্যক্তি, ফেসবুকের জনপ্রিয় মুখ খস্তগীর প্রথম আলু সাংবাদিককে জানিয়েছেন, "লাল গোলাপ দিয়ে টাক ঢাকার চেষ্টা করতে গিয়ে এমন কাবজাবে পড়তে হবে, শফিক এটা জিন্দেগিতেও ভাবেনি। কিন্তু আল্লাহর কি কুদরত। এই শেষ বয়সে এসে ঠিকই পক্ষী মারা খেলেন শফিক রেহমান।"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.