![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সেন্ট জোসেফের জোসেফাইট এবং \\\\\\\\\\\'আমি সাক্ষ্য দেই কোনো ঈশ্বরই নেই, শুধুমাত্র আল্লাহ ব্যতীত\\\'\\\\\\\\।
(হযরত আলী রা এর নামায এর গুরুত্তে নবীজী ডুবন্ত সূর্যকে পুনরায় উদয় করেন ।)লিন্কঃ একদিন নুর নবী হযরত মোহাম্মাদ সাঁ হযরত আলী রা আনহুম কে সঙ্গে নিয়ে সফরে বেড়িয়েছিলেন । পথিমধ্য এক বৃক্ষের নিচে উভয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন । সময়টা আছরের ওয়াক্ত । নবীজী আলী রা এর উরুর মাঝে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়লেন । এদিকে আসরের সূর্য প্রায় ডুবে ডুবে । হজরত আলী আসরের নামায
না পড়তে পারায় অনেকটা বিচলিত তার কপাল বেয়ে ঘাম ঝরতে লাগল । এক পর্যায়ে নবীজী সজাগ হলেন এবং দেখলেন আসরের সময় অতিক্রান্ত । নবীজী
হযরত আলীর দিকে তাকালেন এবং বললেন আসরের নামায পড় নাই মনে রেখ
এতক্ষন তুমি আমার খেদমতে নিয়োজিত ছিলে এজন্য আল্লাহ তোমাকে আখেরাতে অনেক পুরস্কার দেবে ।
হযরত আলী রা তবুও মাথা নিচু করে রইলেন , নবীজী ডুবন্ত সূর্যকে শাহাদৎ অঙ্গুলি দ্বারা ইশারা করলেন । দুবন্ত সূর্য আবার উদয় হল , হযরত আলী রা আসরের নামায আদায় করে নিলে সূর্য আবার ডুবে গেল ।
আল হাদিস ।
@Masud Vai ভাই এই হাদীস কোথা থেকে পেলেন রেফারেন্স আমার মনে হচ্ছে হাদীসটি জাল আল্লাহ ছাড়া কেউ এমন ক্ষমতা রাখে না আবার চেক করুন। সবাই সাবধান!~!
১়নবী(সা) নুরের তৈরি নয় কেউ এই আকিদা রাখলে তা কুফরি,
২়নবী(সা) একবারই চন্দ্র দ্বিখন্ডিত করেছিলেন তাও আল্লাহর আদেশে একাই নয়,আর সূর্য আগিয়ে আনলে তা সবাই জানত এটা তো 'লালসালু'র কিসসার মত,
৩়আপনাদের মন কি বলে ফরজ সালাত আদায় করা বুদ্ধিমানের কাজ না সালাতের সময় নষ্ট করে নবী(সা) কে সেবা করে নবী(সা)সহ নিজের সালাত কাজা করা বুদ্ধিমানের কাজ।আলী (রা) বোকা ছিলেন নাকি,
৪়রেফারেন্স দেয় নাই তালে তাহকীক দেখে সিওর হওয়া যেত যে জাল,
৫়নবী(সা)র নামের সাথে (সা) যোগ করে নাই যা কাফের রা করে।
৬়নবী(সা) এর দাঁত যে ওহুদের যুদ্ধে ভাঙ্গল তখন তালে জোরা লাগালেন না কেন যদি নবী(সা) নিজেই সব করতে পারেন আল্লাহর সাহায্য ব্যাতীত।
ব্লগের অথোর কে জানাই যে মানুষ রেফারেন্স ছাড়া পোষ্ট করবে তাকে ব্লগ করতে।
(এগুলোর রেফারেন্স দেখেনঃ
আরওঃ
আরওঃ
)
new আমরা জয়ী হয়েছি সে তার পোষ্ট ডিলিট করেছে।আলহামদুলিল্লাহ।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
কিং ফাহিম বলেছেন: ভাই আপনার চন্দ্র বিদীর্ণ হওয়া নিয়ে কোরআনেই একটি সূরা আছে সূরা কামার বা চন্দ্র।এই বিদীর্ণ হওয়া তো সাহাবীদের সামনেই হয়েছে তারা তো আর পাগল ছিলনা তাই আমার ইমান আরও তাজা হইছে।
সূরা কামার বা চন্দ্র -৫৪
৫৫ আয়াত, ৩ রুকু, মক্কী
[দয়াময়, পরম করুণাময় আল্লাহ্র নামে ]
০১। কেয়ামত নিকটবর্তী ৫১২৭, এবং চন্দ্র বিদীর্ণ হয়েছে ৫১২৮।
৫১২৭। দেখুন ৫৩ নং সূরার ভূমিকার দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ। "কেয়ামত আসন্ন" এই বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে এই সূরার প্রথমে এবং পূর্ববর্তী সূরার [ ৫৩ নং ] শেষে [ ৫৭ নং আয়াতে ]।
৫১২৮। এই আয়াতটি দ্বারা যে ঘটনাকে বোঝানো হয়েছে তা তিন ভাবে ব্যাখ্যা করা যায়।
১) হিজরতের পাঁচ বৎসর পূর্বে হজ্জ্বের মৌসুমে মিনায় যখন লোক সমাগম ছিলো, কাফেররা তখন রাসুলুল্লাহ্কে (সা) মুজেজা প্রদর্শন করতে বলেন। তিনি আল্লাহ্র হুকুমে চন্দ্রের দিকে ইশারা করেন। চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হয়ে স্থির হয়ে যায় এবং কিছুক্ষণ পর আবার খন্ড দুটি মিলিত হয়ে চন্দ্র আবার পূর্ব আকার ধারণ করে।
২) "চন্দ্র বিদীর্ণ হয়েছে " - এই বাক্যটি দ্বারা ভবিষ্যত কালকে বোঝানো হয়েছে, চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হওয়া কেয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার লক্ষণ - ভবিষ্যত কাল দ্বারা তাই বোঝানো হয়েছে।
৩) বাক্যটি রূপক অর্থ বহন করে। অর্থাৎ কেয়ামতের বিষয়বস্তু চন্দ্রের ন্যায় স্বচ্ছ ও সুস্পষ্ট।
১) নম্বর ঘটনাটি বহু লোক দর্শন করে যার মধ্যে বহু অবিশ্বাসীও ছিলো, যাদের উল্লেখ ২নং আয়াতে করা হয়েছে। ২) নম্বর ব্যাখ্যাটি কেয়ামতের লক্ষণ হিসেবে গণ্য করা যায় যখন সম্পূর্ণ সৌর মন্ডল ধ্বংস হয়ে যাবে। দেখুন [ ৭৫ : ৮ - ৯ ] আয়াতের বর্ণনা।
০২। কিন্তু ওরা যদি কোন নিদর্শন দেখে, তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বলে, " ইহা তো সেই প্রচলিত যাদু।" ৫১২৯
৫১২৯। "Mustamirr" অর্থাৎ ক্রমাগত অথবা শক্তিশালী। এর যে কোন একটি অর্থ এখানে প্রযোজ্য হতে পারে। অবিশ্বাসীরা চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হওয়ার মত ঘটনাকে অবলোকন করে তা অস্বাভাবিক বলে স্বীকার করে কিন্তু তাকে যাদু বিদ্যা বলে সনাক্ত করে। তারা এর দ্বারা কোনরূপ আধ্যাত্মিক শিক্ষা গ্রহণ করে নাই।
বিস্তারিতঃhttp://www.quranandtafsir.com/sura/54-qamar
এবং Click This Link
২| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৮
ইমরান আশফাক বলেছেন: সহমত, ধন্যবাদ।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৯
কিং ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
দিন যায় কথা থাকে বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।ব্লগে এখন মেন্টালি সিক লোকজন ব্লগিং করে।এই পোস্ট তার নমুনা।মন যা চায় তাই পোস্ট করে।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৮
কিং ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমরা জয়ী হয়েছি সে তার পোষ্ট ডিলিট করেছে।আলহামদুলিল্লাহ।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
কিং ফাহিম বলেছেন: রেফারেন্স দেখেন উক্ত পোষ্টে এডিড করা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৬
হানিফঢাকা বলেছেন: Thanks. Brother, I would like to know a relevant since this is mentioned in this post. Like you, from childhood I heard the story of dividing moon by the prophet (s). Do you have any reference for it? I did not find any authentic one. if u have, plz mention