নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিং ফাহিম ব্লগ

আমি সেন্ট জোসেফের জোসেফাইট এবং \\\\\\\'আমি সাক্ষ্য দেই কোনো ঈশ্বরই নেই, শুধুমাত্র আল্লাহ ব্যতীত\'\\\\\\।

কিং ফাহিম

আমি সেন্ট জোসেফের জোসেফাইট এবং \\\\\\\\\\\'আমি সাক্ষ্য দেই কোনো ঈশ্বরই নেই, শুধুমাত্র আল্লাহ ব্যতীত\\\'\\\\\\\\।

কিং ফাহিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাগ মানুষকে পশু করে তোলে তা থেকে মুক্তির উপায়।X(

২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৩

মানুষ রেগে কোনো সিদধান্ত নিলে তা কখনও সঠিক হয় না এভাবে অনেকের স্ত্রী ভাই বোন ও বন্ধু বান্ধব এর সাথে সম্পর্কের ছেদ হয় শুধু তাই নয় অনেকে তো মোবাইল,টিভি পর্যন্ত ভেঙ্গে ফেলে পরে আফসোস করে।তাই আমাদের রেগে কোনো সিদধান্ত নেওয়া উচিত নয় রাগ থামার পরই সিদধান্ত নেওয়া উচিত।

আমরা নিচে নামতে নামতে এতই নিচে নেমে গেছি যে বাইরে সবচেয়ে বেশি ঝগড়া করি রিকশাওলার এবং বাসের কন্টেকটরের সাথে আর ভিতরে মা অথবা স্ত্রীর সাথে।রিকশাওলার সাথে চুক্তি করে ওঠেন,নইলে যখনি আপনি উঠছেন তিনি ভাবছে কিছু টাকা আদায় করা যাবে যা বেশি হলে পাঁচটাকা, আপনি নামার সাথে সাথেই তার আশাটা ভেঙ্গে দিলেন।এরকম সব ব্যাপারেই সামান্য মনুষত্ব দেখালে আর রাগ করার প্রয়োজনী পরে না সাইক্লোজী বলে।

মুক্তির উপায়ঃ(নবী (সা)এর বাণী এতে খুব প্রভাবক সাইক্লোজী দ্বারা প্রমাণিত)



একদিন রসূলাল্লাহ (সঃ) এর কাছে

এক ব্যক্তি এসে বললেন,“হে

আল্লাহ্র রসূল, আপনি আমাকে

কিছু অসিয়ত করুন।”

উত্তরে নবী করিম(সঃ) বললেন,

“তুমি রাগান্বিত হইয়ো না” সে ব্যাক্তি একথাটি

কয়েকবার বলল। তিনি

(প্রত্যেকবারই একই কথা) বললেন,

“তুমি রাগান্বিত হইয়ো না”

[সহীহ বুখারী ৫৬৮৬ ইফা]

নবী করিম(সঃ) আরও বলেন,

“সে প্রকৃত বীর নয়, যে কাউকে

কুস্তীতে হারিয়ে দেয়। বরং সেই প্রকৃত

বাহাদুর, যে ক্রোধের সময় নিজেকে

নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম।”

[সহীহ বুখারী ৫৬৮৪ ইফা]

নবী করিম(সঃ) এই উপদেশটি দিয়েছিলেন

কারণ তিনি বুঝতে পেরেছিলেন কেউ রাগান্বিত হয়ে পড়লে তা তার এবং তার আশেপাশের লোকজনের জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে কতটা ক্ষতিকর ও বিপদজনক।

কিন্তু তিনি এটাও জানতেন যে রাগের মুহূর্তে এই উপদেশটা মেনে চলা এত সহজ নয়,

তাই তিনি রাগ নিয়ন্ত্রণের উপায়ও

শিখিয়ে দিয়েছেন আমাদেরকে। তাকে যখন

জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল,

“হে আল্লাহ্র রসূল (সঃ), তাহলে (রাগের)চিকিৎসা কি?”

উত্তরে নবী করিম(সঃ) বললেন,

“কেউ যদি দাঁড়ানো অবস্থায় রাগান্বিত

হয়ে পড়ে তার উচিত সাথে সাথে বসে পড়া, আর রাগ না কমা পর্যন্ত ওই অবস্থায় থাকা।

অন্যথায় তার উচিত শুয়ে পড়া।”

[আবু দাউদ ৪৭৬৪]



সকল পোষ্টে যেতে এখানে ক্লিক করুন

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

অন্ধ বিন্দু বলেছেন: অসাধারন পোস্ট :|

২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪

কিং ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

২| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

বাউল আলমগী সরকার বলেছেন: সুন্দন লাগল৩

২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

কিং ফাহিম বলেছেন: Thanks vhai.

৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালো পোষ্ট!!

২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

কিং ফাহিম বলেছেন: যাযাক আল্লাহু খায়ের ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.