![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সেন্ট জোসেফের জোসেফাইট এবং \\\\\\\\\\\'আমি সাক্ষ্য দেই কোনো ঈশ্বরই নেই, শুধুমাত্র আল্লাহ ব্যতীত\\\'\\\\\\\\।
করুন বাস্তবতাঃ
এক শিক্ষক তাঁর তিন ছাত্রের হাতে কিছু
মরিচ দিয়ে বললেন, এই বিড়ালটিকে মরিচ খাওয়াও। প্রথম ছাত্র মরিচ বিড়ালের মুখের কাছে নিয়ে গেল বিড়াল গন্ধ শুঁকেই মুখ ফিরিয়ে নিল।
দ্বিতীয় ছাত্র দুধের সাথে মরিচ মিশিয়ে
দিল, বিড়াল গন্ধ পেয়ে দুধই খেলনা
তৃতীয় ছাত্র জোর করে ধরে বিড়ালকে
মরিচ খাওয়াতে গিয়ে নখের আঁচরে আহত
হল
ছাত্ররা বিড়ালকে মরিচ খাওয়াতে ব্যর্থ
হলে শিক্ষক নিজের হাতে কিছু মরিচ
নিয়ে বিড়ালের পেছনে ডলে দিলেন
মরিচের জ্বালা সইতে না পেরে বিড়াল
নিজেই তার জিহ্ববা দিয়ে মরিচ চেটে
খেতে শুরু করল, আর ঘুরে ঘুরে নাচতে
লাগল
তেমনি পাকিস্তানও আমাদের সামনে
দিয়ে উর্দু খাওয়াতে চেয়েছিল কিন্তু আমরা
খাইনি, আর ইন্ডিয়া আমাদের পিছনে
হিন্দী ডলে দিয়েছে টিভি চ্যানেল দিয়ে।
আর এখন আমরা বাধ্য হয়েই হিন্দী গান গাই,হিন্দী গানে নাচি আর হিন্দি দিয়েই বিনোদন করি বাংলা ভাষাকে বাদ দিয়ে।এমনকি আমরা হিন্দীর জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত।মজা মনে করলেন না না মজা না বাঙ্গালীরা এতই বোকা যে,'পাখি' নামক পোশাক না পাওয়ার কষ্টে আত্মহত্যা করেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক কিশোরী ও গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার 'নূরজাহান খাতুন' নামের আরেক কিশোরী।
এগুলো শুনে অবাক হতে হয়।
স্টার জলসা, স্টার প্লাস ও জি বাংলার আগ্রাসনে ধ্বংস হচ্ছে নীতি নৈতিকতা ও সুস্থ সংস্কৃতি।আমাদের ঝি-বৌরা এক সময়ে শ্বাশুড়িদের মায়ের মতো শ্রদ্ধা করত, শ্বাশুরি মমতা দিয়ে পুত্র বধুকে মেয়ের মতো আপন করে নিত, পিতা-পুত্রের সম্পর্ক ছিল বন্ধুর মতো, সকলেই যৌথ পরিবারে বসবাস করতে পছন্দ করত, পারিবারিক আয়োজনে বিবাহ বন্ধন হতো, আত্মার বন্ধনে আত্মীয় হতো। কিন্তু এখন লাভ-ম্যারেজ, বিয়ে করে পালিয়ে বেড়ানো, পাখি ড্রেস কিনে না দেয়ায় আত্মহত্যা, পাখি ড্রেস না দেয়ায় বিবাহ বিচ্ছেদ, 'ঐশীর' মতো মেয়ের হাতে বাবা-মা খুন, পরকীয়া, বিবাহ ছাড়া বাবা-মা হওয়ার মতো ন্যাক্কারজনক ঘটনা নিয়মিত ঘটছে।
এখানেই শেষ নয়। ‘পাখি’ ড্রেস নিয়ে বিবাহবিচ্ছেদ, আত্মহত্যা ঘটনা চলেছে বাংলাদেশে।
বাংলাদেশে এই চ্যানেল-দুটি এখন প্রবল সমালোচিত। স্টার জলসা ও জি বাংলায় প্রচারিত কয়েকটি টিভি সিরিয়াল এ দেশের যুব সমাজে ব্যাপক বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ।আরেক আম ব্যবসায়ী আব্দুর সাত্তারের মেয়ে 'হালিমা' এবারের ঈদে বাবার কাছ থেকে ‘পাখি’ থ্রি-পিস কিনে দেওয়ার আবদার করে। ড্রেসটি কিছুটা থ্রি-পিসের মতো হলেও গলার দিকটা বিশেষভাবে কাটা। এছাড়াও হাফ স্লিভের সুতির এই ড্রেসটিতে রয়েছে কিছু বিশেষ কারুকার্য।
‘বোঝে না সে বোঝে না’ ধারাবাহিকটির কেন্দ্রীয় চরিত্র পাখি-র পোশাক এবার ঈদে বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। হালিমার বাবা তাকে কয়েকদিন পর জামাটি কিনে দেবেন বলে আশ্বস্ত করেন। কিন্তু জামা কিনে দিতে দেরি হওয়ায় গত ৯ জুলাই কিশোরী 'হালিমা' নিজের ঘরে অভিমানে গলায় ফাঁস দেয়।
পাখি জামা কিনে না দেয়ায় অভিমান করে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এক স্কুল ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে। সে পার্বতীপুরের জামতলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেনীর ছাত্রী।
জেসমিন উপজেলার মথমথপুর ইউনিয়নের খোড়াখাই সরদারপাড়া গ্রামের মজিবর রহমানের কণ্যা।
এলাকাবাসীরা জানায়, পাখি জামা কিনে না দেয়ায় অভিমান করে আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বাড়ীর সবার অজান্তে নিজ ঘরের বরগায় ওড়না পেচিয়ে 'জেসমিন আরা' (১৭) আত্মহত্যা করে।
প্রকৃত মানুষ হওযার জন্য সুস্থ বিবেকের বিকল্প নেই। হিন্দি-উর্দু- চলচ্চিত্র আমদানি ও প্রদর্শেনের বিরুদ্ধে অবস্থানের পূর্বে নগ্ন-অশ্লীল-নারীদেহ প্রদর্শন, যৌন সুড়সুড়ি , যৌন আবেদনমূলক পোস্টার ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া জরুরী।তাই আমাদের সচেতন হতে আপনার মেয়ে এবং স্ত্রীকেও এই চ্যানেলগুলো দেখতে বাধাঁ দিন নয়তো বা সেও 'ঐশী' বা 'হালিমা' হয়ে উঠবে না তার গ্যারান্টি কী??
ভারতের আরও কুকীর্তি দেখতে (ক্লিক করুন) আমার সবচেয়ে জনপ্রিয় পোষ্ট অথবা সকল পোষ্টে যেতে এখানে ক্লিক করুন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৩
কিং ফাহিম বলেছেন: ভাই আমি মনোযোগ দিয়ে মনোবিজয়ঞান ও পড়ি।
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের এত্ত এত্ত চ্যানেল!!!!!!!!!
সব ঘাস খায়!
একটা সিরিয়াল কেন আর অয়োময় হয় না! বহুব্রিহী বা এইসব দিনরাত্রিও তো সিরিয়ালই ছিল নাকি!!!!!!
এখন কেবলই পরকীয়া, নেশা, আর মন্দ সবে ভরে দেয়া জগাখিচুরী!!!
আমাদের জাতীয় সাংস্কৃতিক নীতিমালা কই?
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
সাফায়েতুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন । বিশেষ করে ছাত্র শিক্ষকের উদাহরণটা বেশি ভাল লেগেছে ।
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
শাহ আজিজ বলেছেন: সবকিছু নিজেদেরই করে নিতে হয় গড়ে নিতে হয়। ওদের সাংস্কৃতিক অঙ্গন রাজনীতি দ্বারা ধর্ষিত হয়নি। ওরা ৮০র পরে কাদের কিরকম সিনেমা দরকার তাই ক্যাটারিং শুরু করল। আরব এবং আফ্রিকা ভরে গেল হিন্দি সিনেমায়। নিজেদের একটা মার্কেট তোঁ ছিলই তাও পুরন হতে লাগলো। সিনেমা মেকাররা কোন রাজনীতিতে জড়ান না । অর্থ অর্থের নীতিতেই চলে । তারা কিছুটা উন্মুক্ত করল সিনেমার সনাতন ব্যাপার স্যাপার। এরি মধ্যে কেবল টি ভি আর গত ২০ বছর ধরে দেখছেন কিভাবে হিন্দি সিনেমা আর সিরিয়াল , নাটক ইন্ডিয়া ভরে উপচে পড়ল পাকিস্তানে এবং বাংলাদেশে। ইন্ডিয়া গত একদশক ধরে পৃথিবীর সবচে বড় সিনেমা নির্মাতা। দিল্লীতে তাদের নাটকের স্কুল দেখেছি ৮২ সালে। ওখানে কারো হাত নেই বা লাগায় না । আমরা তেমন কিছুই করিনি এইসব ক্ষেত্রে বরং শ্লীলতার বাহানায় যাত্রা বন্ধ করেছি । সব রাজনৈতিক দল ধর্ম ভাবাপন্ন হয়ে পড়লে এরকম বিপদই হয়। লোকের মনের আকাঙ্ক্ষায় ছাই দিয়ে কতকাল? আর আমরা একসময় তোঁ ভারতের অংশই ছিলাম। নানা কাজে আমরা ভারত যাচ্ছি , জ্বিহাদ শিখতে পাকিস্তান যাই। পাকিস্তানের সময় কিন্তু আরও উন্মুক্ত সাংস্কৃতিক অবস্থা ছিল। যা ঘটেছে তা সামাল দেবার ক্ষমতা আমার আপনার নেই। শুধু বলব রাজ কাপুর আর মনোয়ার হোসেন ডিপজলের পার্থক্য বুঝতে পারলে আমার বয়ানটুকু বুঝতে পারবেন । এই নেটের যুগে সব কিছু বন্ধনহীন । আপনি ভালো থাকলে সব ভালো। এখন বাজারভিত্তিক অর্থনীতিতে আপনার আবেদন অচল।
আমি ভারতীয় খবর দেখি কিন্তু সিরিয়াল দেখা হয়না তবে স্ত্রী আমার সময় এলেই তার সি আইডি ছেড়ে দেওয়ার আগে ওই সুন্দর সুন্দর পেলব গাল মনে রং ধরিয়ে দেয়, মাইরি বলচি দাদা। তুমিও দেকে নিও কিন্তু
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: @শাহ আজিজ ভাইঃ সহমত!
আমাদের সমস্যা হল, আমরা সবসময় মন্দটা নিতেই আগ্রহী!! কাজেই রাজ কাপুরের ছবি দেখার চাইতে আমরা ডিপজলকেই প্রমোট করবো, এটাই স্বভাবিক :-< :-< :-<
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
তুষার কাব্য বলেছেন: ভালো বলেছেন,,তবে আমরা কেন আমাদের দর্শকদের ধরে রাখতে পারছিনা !
কেন তারা ওপার মুখো হচ্ছে এটাও ভেবে দেখতে হবে ।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: শুধু শুধু মহিলাদের একা দোষ দিয়ে কি লাভ? ডিজিটাল পোলাপানদেরও তো বুঝতে হবে, তারা যে ইন্ডিয়ান মোটরসাইকেল আর ইন্ডিয়ার গাড়ি ছাড়া কিছুই বুঝে না।
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: ভাই ভারত আমাদের শেষ করে ফেলল।
ওদের জিনিষ আর না খাই, ওদের জিনিষ আর না দেখি।
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: আর মুসলমানরা কিন্তু বাঙালি না। এদের ভাষা বাংলা হতে যাবে কেন? আরবি না হলেও নিদেন পক্ষে উর্দু।
আর হিন্দি হিন্দুগো, বুঝছেন হিন্দুগো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ভাই, ড্রেসের নামের সাথে নাটকের চরিত্র বা কস্টিউমের কোন সম্পর্ক নেই। জনপ্রিয় সিরিয়ালের নামে্এক-একটি ড্রেসের নাম দেয়া হয় শুধুমাত্র ব্যাবসায়িক স্বার্থে।
আর যে আত্মহত্যা করার, সে জামার নাম "পাখি" না হয়ে সংশপ্তক-এর "ফুলমতি" হলেও করতো।