| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কলিমুদ্দি দফাদার
“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”
২০১৪ সালে মুক্তি পাওয়া আমেরিকান চলচ্চিত্র 'আনব্রোকেন' একটি সত্যি ঘটনার ওপর নির্মিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে, আমেরিকান বোমারু বিমানের কিছু ক্রু একটি মিশন পরিচালনা করার সময় জাপানিজ যুদ্ধ বিমানের আঘাতে সাগরে নিমজ্জিত হন। ক্ষুধা, কষ্ট, সূর্যের তাপ, এবং ডিহাইড্রেশনের সঙ্গে লড়াই করে তারা টানা ৪৭ দিন সাগরের পানিতে ভেসে ছিলেন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, ভাসতে ভাসতে তারা জাপানিজ নৌবাহিনীর হাতে ধরা পড়েন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান আত্মসমর্পণ করার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত যুদ্ধবন্দীর ক্যাম্পে তাদের ওপর যে নির্মম অত্যাচার চালানো হয়, তা সাগরের ভাসমান কষ্টের চেয়েও ছিল ভয়াবহ।
এই ঘটনার সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণ তথা দেশবাসীর এক অদম্য মিল রয়েছে। দীর্ঘ ষোলো বছরের আওয়ামী লীগ (শেখ হাসিনা সরকারের) দুর্নীতি, লুটপাট, গুম ও খুনের পর ড. ইউনূস যখন জাপানিজ নেভীর মতো দেশবাসীকে উদ্ধার করেন, এরপরেই তিনি যেন দেখালেন 'ভানুমতির আসল খেল'। মাত্র দুই বছরের মধ্যে তিনি গত ১৫-১৬ বছরের সকল রেকর্ড মাত্রা আমাদের ভুলিয়ে দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি বিতর্কিত ও সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত মন্ত্রণালয়ের সদ্য বিদায়ী দুই উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য করেছেন, "এই অল্প সময়ে যা করেছো তা দেশবাসী প্রাণ ভরে মনে রাখবে।" সেই স্বর্গীয় বাণীই আবার মিডিয়ার সামনে পাঠ করেছেন একসময় যার দৃষ্টিতে শেখ হাসিনা ছিল 'সেরা বাঙালি' খেতাব পাওয়া প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব, 'কেরানি' সফি...
জুলাই আন্দোলনের সময় কোরিয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিলন ভাই একটি ছবি পাঠিয়ে বলেছিলেন, "আন্দোলন তোমরা যেমনটা ভাবছো, এটা ঠিক তেমন নয়; এর পেছনে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও গোষ্ঠী আছে।" আসলে শেখ হাসিনার কথাবার্তা, বেপরোয়া ছাত্রলীগের অত্যাচার-নিষ্ঠুরতা, ব্যবসায়ীদের একচেটিয়া আধিপত্য (মনোপলি), এবং দুর্নীতি এমন এক মাত্রায় পৌঁছেছিল যে তখন স্বয়ং দেবদূতও যদি হাসিনার পক্ষে কোনো ঐশ্বরিক বাণী নাজিল করতো, সাধারণ মানুষ ঘৃণাভরে সেটা প্রত্যাখ্যান করতো।
আন্দোলনের নেপথ্যের 'দূরভিসন্ধি'
ও পাঠানো ছবিটি নিয়ে কিছু বলি। ২০০৭-০৮ সালে গঠিত ড. ইউনূসের গঠিত 'জনশক্তি' দলের একাংশের ছাত্রনেতা ছিলেন এনসিপি'র নাহিদ ও আক্তার। বাদবাকিরা অন্যান্য বিভিন্ন দলে যুক্ত ছিলেন। আন্দোলনের সুযোগ বুঝে নাহিদ ইসলামকে প্রধান সমন্বয়ক ও পরবর্তীতে ইউনূসকে 'ইন্টারিম প্রধান' করা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এটি এই দূরভিসন্ধিমূলক পরিকল্পনারই একটি অংশ। শেখ হাসিনার পতনের পরে, এই আন্দোলনের আবেগের পুঁজিকে কেন্দ্র করে এনসিপি গঠনের ঘটনা ঘটানো হয়। মূল উদ্দেশ্য ছিল বড় দলগুলোকে মাইনাস করে ক্ষমতার কেন্দ্রে আসীন হওয়া। যখনই দুর্নীতি, আর্থিক কেলেঙ্কারি, নিয়োগ এবং ট্রান্সফার-বাণিজ্যের খবর বের হতে শুরু করে, তখনই সাধারণ জনগণ এই দূরভিসন্ধিগুলো বুঝতে পারে। ক্ষমতার এই হঠাৎ পালাবদল এবং ইউনূস ও এনসিপি'র অতি-দেশপ্রেমিক সাজার পাঁয়তারাগুলো আবদুর নূর তুষার, খালেদ মুহিউদ্দীন, জুলকারনাইন সায়ের-সহ আরো কিছু মানুষ প্রথম থেকেই জানতেন ও বুঝতেন। তাঁরা প্রথম থেকেই এনসিপি'র দুর্নীতি এবং ইউনূসের দেওয়া অবৈধ সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সোচ্চার ছিলেন।কিংস পার্টির 'নাদান' রাজনীতি কৈশোর বয়সে নতুন বা* গজানোর মতোই কিংস পার্টির নাদান নেতৃবৃন্দ মেতে উঠে সেই পুরোনো 'ট্যাগিং সংস্কৃতিতে'।
বিএনপি: অন্তর্কোন্দল, চাঁদাবাজি, নেতৃত্বশূন্যতা এবং সাংগঠনিকভাবে দুর্বল হওয়ার কারণে এককভাবে নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করলে তাদের ভোটব্যাংক কমবে।
জামায়াত: ইতিহাসের সেরা সময় কাটাচ্ছে, প্রশাসন-সহ অন্যান্য ক্ষেত্রগুলো দখল করে। তাদের মহিলারা বাসাবাড়িতে গিয়ে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে জামায়াতের জন্য ভোট চাইছে এবং টাকা দিয়ে আমান আজমীর 'সংগ্রামী জীবনের বই' কিনতে বলছে।
জাতীয় পার্টি (জাপা): একটি বিকলাঙ্গ দল।
আওয়ামী লীগ: রাজপথে গরম করার মতো একমাত্র দল, তারাও দেশের বাইরে।
সাধারণ জনগণ এখন আরেকটি নতুন আন্দোলনের জন্য রক্ত দিতে প্রস্তুত নয়। ঠিক এই নির্মম বাস্তবতায় নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করছেন ইউনূস এবং এনসিপি। তাই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আমি এখনো কিছুটা সন্দিহান।
উপরের তথ্যগুলোকে কাল্পনিক গালগল্প বা গুজব ধরে নিলেও, এই দুই বছরের শাসনামলকে 'জনবান্ধব' সরকার বলার উপায় নেই। কিছু উদাহরণ দেওয়া যাক:
পূর্বেকার দুর্নীতিগ্রস্ত ও কর্তৃত্ববাদী সকল সরকার টিআইবি'র (ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল) রিপোর্ট ও সমালোচনাগুলো বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে প্রত্যাখ্যান করতো। আমাদের নোবেল লরিয়েট নিজে মুখে কিছু না বললেও, তাঁর প্রেস সচিব 'কেরানি' সফি ঠিক এই রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করেছেন। উপদেষ্টা পরিষদের আর্থিক সম্পদের বিবরণী, দুর্নীতির অভিযোগ—সবকিছু ফ্রিজ করে রাখা হয়েছে। জবাবদিহিতা শুধুই কাগজে-কলমে। ভারত বিরোধিতা ও ভারতীয় দূতাবাসের সড়ক ফেলানী নামকরণ শুধু রাজনৈতিক আইওয়াশ। উনি নিজে ও ভারত তথা পশ্চিমা প্রভুদের সমর্থন নিয়ে হয়তো আরো কিছুদিন থেকে যেতে চাইছেন। ভারতে ইলিশ রপ্তানির টাইফুন ক্রয় প্রভুদের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্য ক্রয় করা।
পূর্বে শত প্রতিকূলতা, বাধা-বিপত্তি ও অসহিষ্ণুতা থাকা সত্ত্বেও দেশে একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার ছিল। বয়োজ্যেষ্ঠ তথা জ্ঞানী-গুণী-শিক্ষিতরাই রাজনীতি ও সমাজে নেতৃত্ব দেবেন, এবং তরুণেরা দিকনির্দেশনা মোতাবেক কাজ করবে—এমনটাই ছিল প্রত্যাশা। এই আন্দোলনের মাধ্যমে ড. ইউনূস শিক্ষার্থীদের হাতে অবাধ ক্ষমতা দিয়ে রাজনীতি ও সমাজে নতুন একটি মেরুকরণ সৃষ্টি করেছেন। এই ধারাবাহিকতা যদি বহমান থাকে, এর ফলাফল হবে ভয়াবহ। ৫ আগস্টের পর থেকে দেখবেন এই সব শিক্ষার্থী তথা তরুণরা বড়দের বড় মানে না, ছোটদের ছোট না। ১০-১৫ জন একত্র হয়ে রাস্তা-ঘাট অবরোধ, আন্দোলন, দাবি-দাওয়া, বেয়াদবি, মবসন্ত্রাস এবং মিডিয়াতে বড়দের বাক-বিতণ্ডায় আঙ্গুল উঁচিয়ে নিজেদের সেরা প্রমাণ করার এক অদম্য চেষ্টা চলছে। আম তারেক, জাম নুরু, বেদানা মফিজ, রিকশাওয়ালা, টোকাইরা এখন রাজনৈতিক নেতা ! কি অদ্ভুত তাই না?
শুনতে খারাপ লাগলেও, ইউনূস তথা এনসিপি'র এই নতুন মনোপলি ভেঙে দেওয়ার একমাত্র উপায় এখন শুধু আওয়ামী লীগ সহ সকল দলের অংশগ্রহণের একটি নির্বাচন করা। যারা অপরাধ করেছে, তাদের বিচার করুন, সমস্যা নেই; কিন্তু ফ্যাসিবাদীর জুজু ঝুলিয়ে নিজেরাই রক্ষকের পরিবর্তে ভক্ষক হবেন—এটা আর হয়তো হচ্ছে না। দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এবং ব্লগে আওয়ামী লীগ নিয়ে কথা বলার কোনো উপায় নেই। তাই জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিষয়ক একটি পোস্ট দিয়েছিলাম। বাহ! কিছু ব্লগার এখন আমাকে 'জাপা' বানিয়ে দিয়েছে।
সুত্র: আনোয়ার টিভি (মজা করে)
সাইফুর সাগরের
এতগুলো বছরের সরকারের বিপক্ষে বলা সাইফুর সাগরের এই ভিডিওটি দেখতে পারেন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
যদি দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বুঝে থাকেন তাহলে এটাই বোঝার কথা নেতাকর্মীদের উপস্থিতি থেকে বেলট পেপারে নৌকা প্রতিক টা থাকাটাই জরুরী।
২|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একটা দেশের কেন্দ্রীয় নেতা সব চোর, ডাকাত লুটেরা। ভারত থেকে পালাতে চাচ্ছে এখন কিন্তু পারছে না। একেকজনের বিরুদ্ধে ১০০/২০০ মামলা। এই সিচুয়েশনে তারা নির্বাচন করতে পারবে না। ব্যালটে সিল থাকলেও পারবে না।
শেখ হাসিনা বিদেশে আর দল দেশে ইলেকশন করবে এটা হয় কখনো? আপনি দেখেছেন যে খালেদা জিয়াকে বিদেশ যেতে দেয়া হচ্ছে না? তিনি অসুস্থ হওয়ার পরও বিএনপি তার নেতৃত্বে অটুট।
পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতির কুফল এটা।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২১
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
তারেক রহমান লন্ডনে থেকে ও বিএনপির ৪-৫ জন কিভাবে ২০১৮ নির্বাচনে কিভাবে সংসদে ছিল?
বাবর সহ কত নেতাই তো মামলা ঘাড়ে জেলে ছিল। ইহা কোন বিষয় নয়?
ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং ভারসাম্য দরকার।
এইজন্য আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনা প্রয়োজন।
কেরানি সফি কি বলেছেন শুনেছেন- "দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ পত্র নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর অনুমোদন হবে"
মানে নির্বাচন না হলে তারা আবার উপদেষ্টা পদ ফিরে পাবেন।
৩|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
এ পথের পথিক বলেছেন: আপনি লিখেছেনঃ সম্প্রতি তিনি বিতর্কিত ও সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত মন্ত্রণালয়ের সদ্য বিদায়ী দুই উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য করেছেন, "এই অল্প সময়ে যা করেছো তা দেশবাসী প্রাণ ভরে মনে রাখবে।"
এই কথার রেফারেন্স দিবেন ভাইজান ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
রেফারেন্স আনোয়ার টিভি ভাইজান। ছবি তো দিয়াই দিলাম।
আর আপনে এই ভিডিওটি দেখেন।
সাইফুর সাগর
৪|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
মাথা পাগলা বলেছেন: একটু আগে নুরুল হকের স্ট্যাটাস দেখলাম। মনে হয় আসিফ মাহমুদ নুরার দলে যোগ দিবে। মাহফুজ আলমের কথা জানি না তবে আসিফ মাহমুদ অল্প সময়ে হাজার কোটি টাকার মালিক।
@সৈয়দ কুতুব
লীগ ক্ষমতায় থাকলে বিরোধী দলে কর্মীদের ওপর ১০০~২০০টা করে মামলা দিলে আপনি তা অস্বাভাবিক, মানব বিরোধী মনে করেন। কিন্তু একই ধরনের মামলা এখন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হলে ঠিক আছে।
বিএনপির উচিত দেশ এবং নিজেদের স্বার্থে লীগে যারা অপকর্ম করেছে তাদের বিচারের দাবি জানিয়ে লীগের তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়া।
আর হাসিনা তো বলেই দিয়েছে যতোদিন অবৈধ জঙ্গি সরকার থাকবে ততোদিন তিনি বাংলাদেশে ফিরবেন না। আপনারা হুদাই জোর কইরা তারে দেশে আসতে দিবো না ক্রেডিট লইতে চান ক্যান? পররাষ্ট্র মন্ত্রালয় কালকে বয়ান দিয়েছে, ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত না পাঠালে বাংলাদেশের কিছু করার নেই।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
২৪ এর বীরশ্রেষ্ঠ জুলাই যোদ্ধা, আগামীর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নুরু ভাইকে
নিয়ে কিছু বলবো না। কুতুব ভাই রাগ করেন। :p
নুরু ভাই সবচেয়ে বেশি মাইর খাওয়া ছাত্র নেতা সেটা বলেন কিন্তু
নুরু ভাই দেখলাম ১ কোটি ২০ লাখ টাকার টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার চলেন সেটা বলে না।
যাইহোক ১৫০০ প্রানহানী, জুলাই আন্দোলন তো উসিলা মাত্র।
আসিফের দুর্নীতি নিয়ে টকশো কাঁপানো রাশেদ-নুরুরা এখন তাকে বুকে জড়িয়ে ধরবে।
টাকাই সব!
৫|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
পবন সরকার বলেছেন: আওয়ামীলীগের শেষ সময় আপানার মতো এতটুকু লেখার সাহসও কেউ পেত না, আবরার তার প্রকৃষ্ট উদাহারণ আপনি যে ইউনুসের বিরুদ্ধে লিখতে পেরেছেন এইজন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
হাসিনা ১০ বছরের ক্ষমতায় টিকে যাওয়ার আবরার কে হত্যা করছে। ইউনূস সাহেব দশ বছর ক্ষমতায় থাকুক তারপরে দেখি প্রান ভরে তার কত সমালোচনা করে লিখতে পারি; আপনাকে ও ধন্যবাদ।

৬|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মাথা পাগলা @ বিএনপি চায় না আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হোক। জাশি-এনসিপি চেয়েছে। বিএনপির সেই হ্যাডম নেই যে সাহস করে বলবে যে লীগ ছাড়া ইলেকশন করলে ভালো দেখায় না।
৭|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
এ পথের পথিক বলেছেন: লেখক বলেছেন: রেফারেন্স আনোয়ার টিভি ভাইজান। ছবি তো দিয়াই দিলাম।
আর আপনে এই ভিডিওটি দেখেন।
হাসাইলেন ভাউ । আনোয়ার টিভি সম্পর্কে আপনার ধারনা আছে ?
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
হাসাইলেন ভাউ । আনোয়ার টিভি সম্পর্কে আপনার ধারনা আছে ?
আপনার উওর শুইনা নিজেরে ভোদাই মনে হইতেছে। আনোয়ার, জানোয়ার, কামবেলা সব সম্পর্কে ধারনা আছে ভাউ।
ভিডিও লিঙ্ক দিছি, মনে হয় নাই দেখছেন ৯.৫১ সেকেন্ডর।ভিডিও ১০ মিনিটের মধ্যে মন্তব্য।
৮|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
harveyharvington বলেছেন: It's intriguing to see how Kolimddi's presence in a familiar setting hints at the complexities of nostalgia and change. How do you think his experiences shape the narrative of freedom and identity in this context? https://wigglypaint.fun/
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
Cant speak or write English. Bangla please :p
৯|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আমি নই বলেছেন: আনোয়ার টিভির সুত্র ব্যাবহার করলেন!! এটা একটা ফানি পেজ কোনো সাংবাদ মাধ্যম নয়।
পাগল ও শিশু ছারা বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষই দুর্নিতিবাজ এবং স্বার্থপর সুতরাং এই দেশে ভাল শাষক কখনই আসবেনা।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
বুঝলাম না; আমার মতো আপনি ও কি ছোট বেলায় আয়োডিন কম খাইছেন নাকি? :p
আপনারে তো জ্ঞানী-বিজ্ঞ ব্লগার বলেই মনে হয়তো।
আনোয়ার টিভির ছবি মজা কইরা দেওয়া।
ইহা কোন তথ্যসূত্র না।
কেরানি সফির প্রেস কনফারেন্স দেখবেন।
আপনার আর পথিক পিঁড়া-পিড়িতে সাইফুর সাগরের একটি লিংক ও যুক্ত করে দিলাম।
১০|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: কি শোচনীয় অবস্থা এই ব্লগের !! গাজী সাবের গরু রুচনা , গার্বেজ শব্দগুলো এতদিনে সার্থকতা অর্জন করল!
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫১
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আহা! কিংস পার্টি লাভার ঢাবিয়ান/দুঃখিত মেঠোপথ রুহানী আত্না জাগ্রত হয়েছে এনসিপি নিয়ে লিখার পর!
সচিবালয়ে থেকে কেমন কামাই করলেন জানাবেন অনুগ্রহ পূর্বক? :p
আর গিরগিটির এর মতো কয়েকদিন পর পর রাজীব নুর/চাদগাজির উদাহরণ
রং পরিবর্তন করাটা বন্ধ করুন।
১১|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: "এই অল্প সময়ে যা করেছো তা দেশবাসী প্রাণ ভরে মনে রাখবে।"
................................................................................................
প্রান দিয়ে উপভোগ করার দিন চলে এসেছে,
কাউন্ট ডাউন শুরু করুন, ইতিহাসের সেরা মুভি
শুরু হচ্ছে,
গদি রক্ষার জন্য প্রয়োজনে আওয়ামী ফ্যাসিট হবার সব
ধরনের অনুমোদন তাদের আছে ।
১২|
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:২৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: উপরে এক প্রতিবন্ধী কমেন্ট করেছে, আওয়ামী লীগের শেষ সময় আপনার মতো এতটুকু লেখার সাহসও কেউ পেত না, আবরার তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। আপনি যে ইউনূসের বিরুদ্ধে লিখতে পেরেছেন এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ওই প্রতিবন্ধীকে জিগান তো ইউনূসের সমালোচনা করে পোস্ট করায় কতজনের চাকরি গেছে তার হিসাব কি তার কাছে আছে? শেখ হাসিনার সময় কিছু দালাল আছে, এখন আছে ইউনুসেক্সোয়াল; এরা ইউনূস যাই করে তাতেই মুগ্ধ। একটা খুন হলে আপনি ইউনূসের দোষ বললে এরা দালালি করে বলবে এখন তো লিখতে পারছেন। মনে হয় গত ১৬ বছর কিছুই লেখা যায়নি।
১৩|
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৩০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনার এই লেখাটা মোটামুটি নিরপেক্ষ। তাও দালালদের পুচ্ছে আগুন ধরেছে। আসলে এই দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত বা এনসিপি বলয়ের বাইরে যেতে পারবে না। দুই টাকা দিয়ে এদের কেনা যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এখন নিজ এলাকায় দাড়াতে পারবেন?