![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিতান্তই সাধারণ ভাসমান প্রশ্নটি ..
*****
ধর্মের বাণী খোদিত কোনো ধাতব কিম্বা পাথরের ফলক ছুড়ে হানাহানি হয়নি, তারপরও কিছু ধর্মব্যবসায়ী ঐ নৃশংস হত্যাযজ্ঞকে ধর্মের সাথে জড়ানোর ঘৃণ্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে,- ওটা তাদের পেশা জন্যে তারা তা’ চালিয়ে যাবে এবং হয়তোবা তারা ক্ষমাও পেয়ে যেতে পারে।
ধার্মিক তথা ধর্মে যারা বিশ্বাসী, তাদের আত্মরক্ষা ক’রে যাওয়া ছাড়া অন্য কিছুই করার ছিল না।
মানবাধিকার ব্যবসায়ীরা যে পক্ষপাতদোষে দুষ্ট, তা’ তো অনেকেই জানে এবং তাদের কাছ থেকে কেউ ভালো কিছু পাবার আশাও করেনি।
ইজ্রাইলে নিরস্ত্র মানবসন্তানকে হত্যা করেছে মারণাস্ত্রধারী কিছু হত্যাকর্মী।
অস্ত্রধারীর আঘাতে অস্ত্রধারী মরলে সেখানে সাধারণ ভদ্র সভ্যদের কোনো দায়বদ্ধতা না-ও থাকতে পারে, কিন্তু, বিশ্বব্যাপী বিশাল মানবগোষ্ঠীর সামনে যখন নিরস্ত্র মানবসন্তানেরা হতাহত হচ্ছিল, তখন সচল মানবগোষ্ঠীটা কি কোনো যুক্তির জোরে দায়বদ্ধতা এড়াতে পারবে? নিতান্তই সাধারণ প্রশ্নটি ভাসমান,- যেমন,- মানবগোষ্ঠীটার কিছুই কি করার ছিল না তখন? -কিম্বা, ‘মানুষ’ পদবি ভূষিত কোনো একটি প্রাণীও কি সেখানে ছিল না!?
নিশ্চয়ই কোনো মানুষের সামনে ২০১৪-এর ইজ্রইলের মতো এমন নৃশংস ঘটনা ঘটানো অসম্ভব।
গণকরণিক : আখতার২৩৯ ##### ০৩/০৮/২০১৪খ্রি:
©somewhere in net ltd.