![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঠেলোয়াড় সম্পর্কিত খসড়া
-------------------------------------------
চাইলেই অধর্মকে যেভাবে ঠেলে ফেলা যায়, ধর্মকেও ঠেলে ফেলা যায় সেভাবেই।
ঠেলে ফেলে দেওয়ার প্রবণতা থেকে স্বভাবকে মুক্ত রাখতে পারাটুকুই সভ্যজনের সফলতা। সতর্কজনেরা যেকোনো কাজের শুরুতেই পরিণতির প্রতিক্রিয়া বিবেচনায় রাখে।
অবশ্যই, যেকোনো ধর্ম কিম্বা সম্প্রদায়ের প্রতি সামান্য আঘাতেই আমিও সংবেদনশীল। আমি চাই না অসভ্য আচরণের কোনো চরিত্রকে কোনো বর্ণ বা গোত্রের সাথে কোনোভাবে জড়িয়ে বিবেচনা করা হোক।
যারা শিষ্টাচার মানে না, বহিরাবরণে তাদেরকে কোনো ধর্ম-মতাবলম্বীর মতো দেখা গেলেও তারা কোনো ধর্মাচারে বিশ্বাসী নয়, এটুকু বোঝার জন্যে কোনো বিদ্যাপীঠ থেকে পাণ্ডিত্য অর্জন করার প্রয়োজন পড়ে না, সাধারণ জ্ঞানই যথেষ্ট।
কোনো বিশৃঙ্খলাকর্মী নোংরা চরিত্রকে ধার্মিক পদবি দিয়ে, নিজস্ব বর্ণনায় সভ্যজনদের ধর্মকেই বীভৎস রূপে মেলে ধরাটা নিঃসন্দেহে ঠেলুড়েদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত শয়তানি। ধার্মিকগণের সাথে অভদ্রদের তুলনা এজন্যেই হ’তে পারে না যে, অভদ্র ঠেলুড়ে স্বেচ্ছাচারীরা কখনোই ধার্মিক নয়।
ধর্মের শৃঙ্খলাকে অশ্রদ্ধা করার উদ্দেশ্যে অথবা স্বেচ্ছাচারিতার পক্ষে প্রচারণা চালানোকে ঠেলুড়েগুলোর আত্মঘাতী পতঙ্গ-সদৃশ বীরত্বের প্রদর্শন বলা যেতে পারে, ভদ্রজনেরা যা’ করেন না। পরিণতি বুঝেই বিবেচকেরা কখনো কোনো ঠেলোয়াড়কে নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি জড়াজড়ি করেন না।
এমন কোনো বাক্য উচ্চারণ না-করাই সকলের জন্যে ভালো, যা’ থেকে মানবসমাজে কোনো কলহ সৃষ্টি হ’তে পারে। সামাজিক শান্তির লক্ষ্যে ঠেলুড়েগুলোকে যেকোনোভাবে দূরে দূরে রাখাই ভালো।
---------------------------------------------------------------------
করণিক : আখতার২৩৯
##### ৩০/১২/২০১৭খ্রি:
ঠেলোয়াড় সম্পর্কিত খসড়া
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে হানাহানি আমার একটুও ভালো লাগে না।
৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০০
কল্পদ্রুম বলেছেন: 'ঠেলোয়াড়' শব্দ নির্বাচনটা ভালো লেগেছে।যাই হোক,আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সঠিক, আমার কারনে সমাজে কোন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেদিকে সবারই খেয়াল রাখা উচিৎ।