নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করুণাধারা

করুণাধারা

জীবন যখন শুকাইয়া যায় করুণাধায় এসো

করুণাধারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভয়ের সংস্কৃতি থেকে মুক্তি, আলোয় আলোয়!

২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫০



জনগনকে ভয় দেখানোর জন্য লীগ গং যতগুলো ব্যবস্থা নিতো তার মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী ছিল গুম করা। হুটহাট মানুষ হারিয়ে যেতো, কখনো শোনা যেত রাস্তায় একটা মাইক্রোবাস থামিয়ে সাদা পোশাকের ক'জন মানুষ তুলে নিয়ে গিয়েছে, কখনো বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গেছে, কখনো কোন চিহ্ন না রেখে মানুষ হারিয়ে যেতো।‌ একে বলা হতো গুম করা। আমাদের সামু ব্লগের কয়েকজন ব্লগারও গুম হয়েছেন। এ সংক্রান্ত দুটো পোস্ট:

লঞ্চের কেবিন থেকে ব্লগার জুলভার্ণ নিখোঁজ।

দিনে দিনে ব্লগারদের গুম ও গ্রেফতার লিস্ট দীর্ঘায়িত হচ্ছে: কান্ডারী অথর্ব, শের শায়রী, জুল ভার্নের পরে কি আপনি?

এই গুম করার মাধ্যমে ভয়ের সংস্কৃতি চালু করেছিল হাসিনা গং। এখন আর গুম হবার ভয় নেই, মানুষের মনে এখন ভয়-মুক্তির আনন্দ! এই স্বাধীনতার আনন্দ অনুভব করার জন্য অগাস্ট মাসে অনেকেই বিদেশ থেকে দেশে আসছেন। এইসময় কেন আসছেন, একথা প্রশ্ন করলে উত্তর পাই সেই বিখ্যাত উক্তি, "এই মনে করেন- ভাল্লাগে, খুশিতে, ঠ্যালায়, ঘোরতে... " এইসময়ে এই শব্দাবলীর ভাষান্তর করলে দাঁড়ায়, "স্বাধীনতার স্বাদ পেতে আসলাম!"

"ভয়ের সংস্কৃতি" নামের বইয়ের লেখকও ক'দিন আগে দেশে এসেছেন শুনে তার এক আপনজনকে সেই একই প্রশ্ন করলাম, কেন এইসময় এসেছেন! উত্তর পেলাম, "মুক্তির স্বাদ নিতে, মুক্ত দেশ দেখতে! এতদিন তো দেশে আসতে হতো গুম হবার সম্ভাবনা মাথায় রেখে।!" ইনি হাসিনা রেজিমের দুঃশাসন নিয়ে এতো কথা বলেছেন, বই লিখেছেন, পত্রিকায় নিবন্ধ লিখেছেন, ফেসবুকে সমানে লিখে গেছেন, তাই তাকে কোন একটা মামলায় জড়িয়ে দেওয়া বা গুম করা স্বাভাবিক ছিল। এটা তাঁরা করেনি, কারণ তিনি মার্কিন নাগরিক, একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক যাকে গুম করে হজম করা হাসিনার জন্য মুশকিল হতো।‌

এনার মতো দুয়েক জন ছাড়া এদেশের যে কোন নাগরিক, তা যত গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারী হোন না কেন, হাসিনার কোন অপরাধ নিয়ে ফেসবুকে লিখে পার পাননি। সম্প্রতি ইউটিউবে একজন সাবেক রাষ্ট্রদূতের একটি ভিডিও দেখতে পেলাম। তিনি বলছেন, তিনি ফেসবুকে হাসিনা সরকারের দুঃশাসন নিয়ে লিখতেন তাই তাকে ১৬ মাস গুম করে রাখা হয়েছিল। গুম করার কয়েক মাস আগে থেকে ফোন করে তাঁকে নিষেধ করা হতো ফেসবুকে লিখতে, তিনি বাড়ি থেকে বের হলে তার গাড়ির সাথে সাথে দুটি মোটরসাইকেল চলতে থাকতো। তারপর একদিন তাঁর গাড়ি থামিয়ে দিয়ে মাইক্রোবাসে তাকে তুলে নিল। তাকে মেরে ফেলতে পারতো, কিন্তু মারে নি। ১৬ মাস পর হাসিনা গং ফিরিয়ে দিয়েছিল যেন বাকিদের কাছে তিনি একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকেন, বাকিরা যেন ভয় পায়। তিনি গুম থাকাকালীন তার সন্ধান পেতে সাহায্য চেয়ে পরিবার থেকে, দেশি-বিদেশি উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ বারবার সরকারকে অনুরোধ করেছেন কিন্তু সন্ধান মেলেনি। একদিন জানা গেল তিনি বাড়ি ফিরে এসেছেন, কিন্তু কারো সাথে কথা বলছেন না। অবশ্য বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন কেউ তাঁর সাথে দেখা করতে গেল না ভয়ে, সবাই জানতেন এখনো তাঁর উপর নজরদারি বজায় আছে!

দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে লিখি কথা (সুকান্ত)। মানুষ ফেসবুকে মনের কথা লিখতে পারে। কিন্তু হাসিনার আমলে বাংলাদেশে ফেসবুকের দেয়ালে মনের খেয়ালে যা খুশি তাই লেখা যেত না। দুটি আইন খড়গ হয়ে ঝুলত ফেসবুকারদের মাথার উপরে, "ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন" এবং "জাতির জনকের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা আইন ২০০৯"। এদেশে বসে কেউ হাসিনা কিম্বা তার পরিবারের কারো সম্পর্কে ফেসবুকে তৈলবিহীন পোস্ট দিলে আর রক্ষা নাই, সাথে সাথে সারা দেশের নানা জায়গা থেকে হাসিনাকে তৈল মর্দনকারীরা পোস্ট দাতার বিরুদ্ধে মামলা দিতে শুরু করতেন এই দুটি আইনের বলে। ফলে জেল জরিমানা দিয়ে কখনও রক্ষা হতো কিংবা কখনও রক্ষা হতো না। বিদেশে বসে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েও রক্ষা ছিল না, তৈল মর্দনকারীরা পোস্ট দাতার দেশের বাড়ির ঠিকানা বের করে বাপ ভাইকে জেলে ঢুকিয়েছেন, বাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছেন। এমন ঘটনা অসংখ্য আছে। ফলে মানুষ কথা বলতো ভয়ে ভয়ে, মানুষের মনে অবিশ্বাস আর আশঙ্কা জেঁকে বসেছিল।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার হতো মানুষের মুখ বন্ধ রাখতে, কখনো চিরদিনের জন্য। মুখ বন্ধ করে দেয়া হতো ফেসবুকে লেখার কারণে। ফেসবুকে পোস্ট দেয়ার জেরে আবরারকে নির্মমভাবে পিটিয়ে মেরে ফেলল লীগ। ফেসবুকে লেখার জন্য দীর্ঘদিন বন্দি থেকে কারাগারে মারা যান মুশতাক আহমদ। উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া:

২০২০ সালের মে মাসে গ্রেপ্তারের আগে আহমেদ তার একটি ফেসবুক পোস্টে বাংলাদেশ সরকারের কোভিড-১৯ মহামারী ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে হতাশা প্রকাশ করেন এবং লিখেন, "যখন একটি সমাজ মানুষের জীবনহানির চেয়ে অর্থনীতির ক্ষতির জন্য দুঃখ প্রকাশ করে, তখন তার ভাইরাসের প্রয়োজন হয় না, এটি ইতিমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ে।"
২১ বার জামিন প্রত্যাখ্যান হওয়ার পর ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তিনি কারাগারে মারা যান।


ভয়ের সংস্কৃতি আমাদের শিখিয়েছিল, মুখ বুঁজে সব মেনে নাও, না হলে মরো! তাই আমি সব মেনে নিতাম মুখ বুঁজে। সড়কে মৃত্যুর মিছিল, ভিআইপি চলাচলের জন্য বন্ধ করে দেয়া রাস্তায় দীর্ঘ সময় বসে থাকা, বাসের নিচে চাপা পড়া দুজন শিক্ষার্থী নিহতের খবর শুনে পরিবহন মন্ত্রীর হাসিমুখ দেখা, আর এমন নানা অন্যায় দেখে চুপ করেই থেকেছি। মাঝে মাঝে ক্ষোভের কথা জানাতে ইচ্ছা করতো, তখন কখনো ক্ষোভের আভাস দেয়া পোস্ট দিয়েছি সামুতে। view this link এরকম একটা পোস্ট দেবার পর একজন ব্লগার (যার সাথে আমার ব্লগীয় মিথস্ক্রিয়া ভালো ছিল) একটি পোস্ট দিলেন । পোস্টে বলা হয়েছিল, আমি যে পোস্ট দিয়েছি সে ধরণের পোস্ট সামুতে দেয়া বিপজ্জনক। পোস্টে মন্তব্য করে আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, "কথাটা কি আমাকেই বললেন"? তিনি উত্তর দিলেন "আপনাকেও, আবার সবাইকেও"! আমি সাথে সাথে আমার সেই পোস্ট মুছে দিলাম, ভয় পেয়ে! সেই প্রথম বুঝতে পারলাম সামুতেও ফেসবুকের মতো নজরদারি করা হয়।

গতবছরের শেষ দিকে নতুন কারিকুলামে শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েও তাই ভয়ে ছিলাম, কারণ এই বিষয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেবার পর কয়েকজন অভিভাবক এবং শিক্ষককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

কখনো কমেন্টে ক্ষোভ প্রকাশ করেছি। গতবছর এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের মাহাত্ম্য বর্ণনা মূলক সামুর এক পোস্টে আমি মন্তব্য করেছিলাম যে, এই উদ্বোধন উদযাপন করতে সারাদেশ থেকে আসা লীগের বাসের কারণে ঢাকা অচল হয়ে গিয়েছিল, ফলে আমি ডাক্তার অ্যাপয়েন্টমেন্ট মিস করেছি। আমার মন্তব্য দেখে যুক্তরাষ্ট্র বাসী একজন ব্লগার বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন।

দুঃখের কথা, হাসিনার পলায়নের পর থেকে সেই ব্লগারকেও যেমন আর সামুতে দেখছি না তেমনি আগে সামুতে নিয়মিত ছিলেন এমন অনেক ব্লগারদেরই এখন আর দেখতে পাইনা।

তবে সুখের কথা, এখন ব্লগে অনেক অনেক ব্লগারদের দেখা যায়। এদের কেউ কেউ এক দশক বা তারও বেশি সময় পর ফিরে এসেছেন! কিছুদিন আগেও যে ব্লগ নিস্প্রভ হয়ে থাকতো তা এখন প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে।

এই প্রাণবন্ততা দেখতে খুব ভালো লাগছে, ভালো লাগছে ভয়ের থেকে মুক্তি পেয়ে। এখন কিছু লিখতে গেলে আর ভাবতে হচ্ছে না, লিখে বিপদে পড়ব কিনা! মুক্তির এই আনন্দে এই মাসে নয়টা পোস্ট দিয়েছি। আমার আট বছরের ব্লগীয় জীবনে কখনো এক মাসে এত পোস্ট দেই নি! এই মাসেই সামু ব্লগে আমার আট বছর পূর্তি হল। আট বছরে ভার্চুয়াল এই জগতে অনেকের সাথে পরিচয় হয়েছে, বেশিরভাগই আমার সাথে তেমন ব্যবহার করেছেন বাস্তব জগতে একজন মানুষ আরেকজন মানুষের সাথে যেমন ব্যবহার করে। ‌ কেবলমাত্র একজন আমার সম্বন্ধে নানা মিথ্যা কথা লিখেই চলেছেন, সম্ভবত তার স্বভাব দোষে। এই ভালো ব্যবহার করা, কটুক্তি করা ব্লগার, সবাই ভালো থাকুন। আমি সবার সাথে সামুতে ব্লগিং করতে চাই আরো অনেক বছর।

যে কেহ মোরে দিয়েছ সুখ দিয়েছ তাঁরি পরিচয়,
সবারে আমি নমি ।
যে কেহ মোরে দিয়েছ দুখ দিয়েছ তাঁরি পরিচয়,
সবারে আমি নমি ।
যে কেহ মোরে বেসেছ ভালো জ্বেলেছ ঘরে তাঁহারি আলো,
তাঁহারি মাঝে সবারি আজি পেয়েছি আমি পরিচয়
সবারে আমি নমি ।
যা-কিছু কাছে এসেছে, আছে, এনেছে তাঁরে প্রাণে,
সবারে আমি নমি ।
যা-কিছু দূরে গিয়েছে ছেড়ে টেনেছে তাঁরি পানে,
সবারে আমি নমি ।
জানি বা আমি নাহি বা জানি, মানি বা আমি নাহি বা মানি,
নয়ন মেলি নিখিলে আমি পেয়েছি তাঁরি পরিচয়,
সবারে আমি নমি ।

(রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: গীতবিতান)

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৯

জটিল ভাই বলেছেন:
আপা আপনার সুরেই সুর মিলিয়ে বলি, এই ভালো ব্যবহার করা, কটুক্তি করা ব্লগার, সবাই ভালো থাকুন। আমি সবার সাথে সামুতে ব্লগিং করতে চাই আরো অনেক বছর ♥♥♥

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩১

করুণাধারা বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং লাইকের জন্য ধন্যবাদ জটিল ভাই।

আমি চাই কটুক্তি করা ব্লগারও থাকুন, কিন্তু তার অহমিকা, মিথ্যাচার আর গুজব ছড়ানোর প্রবৃত্তি অনেক বেড়ে গেছে। এর সাথে যোগ হয়েছে প্রতিদিন পোস্ট দিয়ে কোনো ব্লগারের নামে কুৎসা রটনা করা! সহ্য করাটা মুশকিল হয়ে গেছে।

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৬

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: অসাধারণ একটি লেখা আপু। আপনার এই লেখার মাধ্যমে সামুর ব্লগারদের সম্পর্কে কিছু ধারণা পেলাম। আমি নতুন ব্লগ সম্পর্কে
আমার তেমন কোন ধারণা নেই। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটা লেখা পড়লাম।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৮

করুণাধারা বলেছেন: মন্তব্য এবং লাইক দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ অস্বাধীন মানুষ।

আপনি নতুন কিন্তু আপনার পোস্টগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে। একটা মন্তব্য রেখে এসেছি আপনার পোস্টে। ‌

আশা করি শিগগিরই আপনি প্রথম পাতায় লিখতে পারবেন, শুভকামনা রইল।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৪

এম ডি মুসা বলেছেন: বর্তমানে কি হচ্ছে? আওয়ামীলীগ যেমন করছে। ভালো করে কে?? এটা কি বাংলাদেশ ঘৃণা হচ্ছে এই দেশের মানুষ আর কাহিনী দেখে

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৯

করুণাধারা বলেছেন: আমি আশাবাদী। অবশ্যই নতুন বাংলাদেশ দেখতে পাবো আমরা।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ এম ডি মুসা।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: এটা ঠিক যে, বিদেশে থাকায় অনেকটাই স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পেরেছি এতটা বছর। কলমের সাথে কোনদিনই আপোষ করতে হয়নি। তাই দেশে থেকে যারা গুম এর মত ভয়াবহ বিষয়টাকে মাথায় রেখেও আপষহীনভাবে আওয়ামী সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লিখে গেছে তাদের প্রতি অনেক অনেক শ্রদ্ধা। আপনার এই লেখায় আজ বিশেষ ভাবে শ্রদ্ধা জানাতে চাই ব্লগার জুলভার্ন, বিদ্রোহী ভৃগু , শের শাইরি , করুনাধারা , কিরমানি লিটন প্রমুখ ব্লগারবৃন্দদের।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

করুণাধারা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঢাবিয়ান!

বিদ্রোহী ভৃগুর পোস্টগুলো আমি খুব মন দিয়ে পড়তাম। তাঁর পোস্ট থেকেই প্রথম জেনেছিলাম, আমাদের একজন ব্লগারকে গুম করা হয়েছে। জানিনা বিদ্রোহী ভৃগু কেন এখন ব্লগে আসছেন না! বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে তার কাছ থেকে চমৎকার কিছু পোস্ট আশা করছিলাম।

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪১

প্রহররাজা বলেছেন: এখন ইউনুসের বিরুদ্ধে কথা বললে ছাত্র হত্যা মামলায় ফাসিয়ে দিয়ে ব্যাংক একাউন্ট ফ্রিজ করে দিবে। এর সাথে ছাত্র লেলিয়ে দিয়ে বাসা ভাংচুরও করতে পারে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২৬

করুণাধারা বলেছেন: এখন ইউনুসের বিরুদ্ধে কথা বললে ছাত্র হত্যা মামলায় ফাসিয়ে দিয়ে ব্যাংক একাউন্ট ফ্রিজ করে দিবে। এর সাথে ছাত্র লেলিয়ে দিয়ে বাসা ভাংচুরও করতে পারে।

দিবে..., পারে... এসব জ্যোতিষীসুলভ বয়ান না দিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকলে বলুন। হাবিজাবি বকবেন না আমার পোস্টে!

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ প্রহররাজা , তাই নাকি ? কার ক্ষেত্রে এমন হয়েছে ? দয়াকরে তথ্যসহ লিঙ্ক দেন। দেখি কোন ফুলের মত পবিত্র চরিত্রের সাথে এমনটা করা হয়েছে!

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২৭

করুণাধারা বলেছেন: ইনি একজন গুজব লীগ এবং আফসোস লীগ সদস্য! :D

৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বিচার বিহীন হত্যা থেকে ফিরে আসুক, একটা নির্মল দেশে বাচঁতে চাই আগামী দিনের বভিষ্যতদের নিয়ে। ফ্যাসিবাদিরা নিম্মজিত হউক তাদের পাপ নিয়ে। পাপ মুক্ত একটা সমাজ গঠন হউক। সবাই মিলি মিশে বসবাস করি এই সুন্দর ধরিত্রীতে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩০

করুণাধারা বলেছেন: ফ্যাসিবাদিরা নিম্মজিত হউক তাদের পাপ নিয়ে।

তাদের পাপ এতই বেশি, এবার শাস্তি তাদের পেতেই হবে। তারপর আমরা সবাই সবাই মিলি মিশে বসবাস করি এই সুন্দর ধরিত্রীতে।

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১৭

শায়মা বলেছেন: আমিও সেদিন কয়েকজন ব্লগারভাইয়াদেরকে ভাবছিলাম। তারা আসছেই না আর ব্লগে। :(

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

করুণাধারা বলেছেন: ঠিক! আমিও লক্ষ্য করছি নিয়মিত ব্লগারদের মধ্যে কারা এখন আসছেন না!

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি খেয়াল করেছেন কিনা জানিনা, সামুতে এখন বেশকিছু পুরানো ব্লগার নতুন নিকে এসেছে। কে কোনজন, তা অবশ্য বলতে পারবো না। :P

আম্রিকা প্রবাসী দুই ব্লগার মনে হয় শরমে ব্লগে আসে না। পদলেহনকারী লোকজন সাধারনতঃ নির্লজ্জ টাইপের হয়, ভালো যে এনাদের শরম আছে। সাধুবাদ পাবার যোগ্য। তবে কিছু নিলর্জ্জ ব্লগার এখনও তাদের নির্লজ্জতা চালিয়ে যাচ্ছে। এদের কথাবার্তা অপ্রকৃতস্থ মানুষের মতো। হালুয়া-রুটির দুঃখ ভুলতে খানিকটা সময় লাগবে।

আমি যে ব্লগিং করি তা আমার দুইবোন জানে। একবার দেশে থাকা আমার ইমিডেয়েট বড়বোন আমাকে খুব বকা দিয়েছিল আমার কিছু পোষ্ট আর মন্তব্য দেখে। ক্ষেপে গিয়ে বলেছিল, তুই এসব লেখিস, আমরা কি দেশে থাকি না? আমি তারপর থেকে বেশ সাবধানে লিখতাম। দেখেন অবস্থা, বিদেশে বসেও শান্তি নাই!!!! X(

পতিতা হাসিনা মহিলা মানুষ, বেশী কিছু বলতেও পারি না। তবে একে যদি ঢাকা স্টেডিয়ামে উল্টো করে লটকে রাখা হতো, তাহলে লোকজন টিকেট কেটে দেখতে যেতো। মনে করেন, একটা জুতা মারার জন্য এক্সট্রা ফি এক হাজার টাকা। সরকারের প্রচুর রাজস্ব আয় হতো!!!! =p~

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০১

করুণাধারা বলেছেন: অনেক নতুন নিকের ব্লগার দেখছি, যারা কেবল মন্তব্য করছেন কিন্তু মন্তব্য পড়ে বোঝা যাচ্ছে তারা এই ব্লগে আগেও ছিলেন। আপনার মতই আমিও বুঝতে পারছি না কে কোন জন! :P

এছাড়া মাঝে মাঝেই অনেক পুরানো ব্লগারদের দেখি পোস্ট দিতে। আজকে প্রথম পাতায় পোস্ট দিয়েছেন আনন্দক্ষণ, দশ বছর পর! খুব ভালো লাগছে ব্লগকে এমন প্রাণবন্ত হতে দেখে। আমেরিকা প্রবাসী দুই ব্লগারকে আমি মিস করি কারন ওনারা আজগুবি গল্প শোনালেও কখনো কারো প্রতি অশোভন মন্তব্য করতে দেখে নিই। কিন্তু বর্তমানের অপ্রকৃতিস্থ কিছু ব্লগার এই কাজ করে যাচ্ছেন।

হাসিনা সম্পর্কে যা বলেছেন ঠিক আছে। আরেকটা কাজ করা যেতে পারে স্টেডিয়ামে টিকেট বিক্রি করে দর্শকদের দেখার সুযোগ দেয়া হবে, স্টেডিয়ামের মাঝখানে হাসিনাকে রাখা হবে। ৫০ গজ দূর থেকে হাসিনাকে জুতা মারতে হবে। দর্শকেরা হাততালি দিয়ে অভিনন্দন জানাবে জুতা নিক্ষেপ কারীকে।

জানি যারা আমার লেখা পড়তে পছন্দ করতেন, তারা এখন আমার এই ধরনের মন্তব্য পড়ে বিরক্ত হচ্ছেন! কিন্তু ওই যে মনের ভাবনা গুলো এখন নির্দ্বিধায় লিখতে পারছি, তাই লিখছি...

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা দৃঢ় হলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

করুণাধারা বলেছেন: সব ধরনের অরাজকতা, যা এখন সৃষ্টি করা হচ্ছে তার অবসান অবশ্যই হবে। তখন অবশ্যই সব সমস্যার সমাধান হবে।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:২৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: তথাকথিত আয়নাঘর বলে কিছু নাই। মিডিয়া তো স্বাধীন। আয়নঘর তো দেখাতে পারলো না। কেউ যদি সত্যিকারের গুম হয় তাহলে আবার ফিরে আসে কেমনে?
গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর কিছু সেফ হাউজ আছে। মহিউদ্দিন আহমেদের একটা বই পড়ে জানতে পারি আমার এলাকার খুব কাছে এরকম একটা সেফ হাউজে সন্তু লারমা ছিলেন অনেক দিন। জায়গাটা ক্যান্টনমেন্টের বাইরে কিন্তু কাছাকাছি।
যেহেতু শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে তাই যার যেমন ইচ্ছে মনের মাধুরি মিশিয়ে কোন কোন বাটপার কাহিনি বানাচ্ছে।
কিছু মানুষ তো নিখোঁজ হয়েছেন যারা আজও ফিরে আসেন নি। আসার সম্ভাবনাও নেই বললেই চলে।

আপনারা মনে করছেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের সবাই মুক্ত, স্বাধীন। যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে লিখতে পারবেন। তবে কতদিন পারেন সেটা দেখার বিষয়।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

করুণাধারা বলেছেন: আয়নাঘর সম্পর্কে আপনার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাবিয়ান মন্তব্য করেছেন। সেটা এখানে তুলে দিলাম।

@ ডার্কম্যান , ২০১৬ সালের ২২শে অগাস্ট নেত্রনিউজ এর অনুসন্ধানী রিপোর্ট আয়নাঘর: ডিজিএফআইয়ের গোপন বন্দীশালা
Click This Link এবং জল্লাদের জবানবন্দি https://netra.news/2023/executioners-speak-bn/ প্রকাশিত হয়। সেই প্রথম মানুষ জানতে পারে যে, সাদা পোষাকে কারা এসে মানুষদের গুম করে নিয়ে যায় এবং কি ঘটে তাদের ভাগ্যে । ডিজিএফআই এর এই টর্চার সেলকেই আর্মিতে আয়নাঘর ডাকা হত। সেনাবাহিনীর বাইরের টর্চার সেলগুলোকেও এখন মানুষ আয়নাঘর হিসেবে অভিহিত করছে।


১৫ নম্বর মন্তব্যে ঢাবিয়ান লিঙ্ক দিয়েছেন। সেখান থেকে আপনি দেখতে পারবেন।

আপনারা মনে করছেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের সবাই মুক্ত, স্বাধীন। যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে লিখতে পারবেন। তবে কতদিন পারেন সেটা দেখার বিষয়।

এখন তো লিখতে পারছি! ভবিষ্যতে লিখতে পারবো না, এমন কোন তথ্য পেয়েছেন আপনি?

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৪:১১

এম এ কাশেম বলেছেন: গণতন্ত্র হত্যাকারীর নির্লজ্জ সমর্থক বেহায়া বলদ গুলো এখন আবার গণতন্ত্রের কথা বলা শুরু করেছে।
গত ১৫ বছর ধরে যে সাধারণ জনগণ একটা ভোটও দিতে পারে নাই তখন এরা বলদের মত চুপ ছিলো।
এরা নিজের দল থাকলে বলদ তন্ত্রের কথা বলে আর অন্য দল এলে তখন গণতন্ত্রের সমজদার হয়ে যায়।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১০

করুণাধারা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। যখন গণতন্ত্র ছিল না, তখন এনারা গণতন্ত্র হত্যাকারীকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। এখন এসেছেন গণতন্ত্রের কথা বলতে!!

১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৫:০৩

জিকোব্লগ বলেছেন:



ভয়ের সংস্কৃতি মনে হয় এখনো কিছু সন্ত্রাসী লীগ পন্থীরা জিইয়ে রাখতে চাচ্ছে।
এক চাচায় তো লিখেছেন, খুনি হাসিনা নাকি রিমোট কন্ট্রোল দিয়ে ইন্ডিয়া থেকে
বাংলাদেশ চালাচ্ছে। এইজন্যেই ডার্ক ম্যান, বাউন্ডেলে, মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন,
সোনাগাজী, আদিত্য ০১ ইত্যাদি সন্ত্রাসী লীগের সদস্যরা এখনো ব্লগে উৎপাত
করেই যাচ্ছে। উহাদের এখনো আশা, 'র' কে দিয়ে দেশে আবার খুনি হাসিনা ফিরে
এসে, হিটলারের নাৎসি কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পের মত শেখ কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প গঠন
করে আন্দোলিত ছাত্র-জনতা কে মৃত্যু ক্যাম্পগুলোতে গ্যাস চেম্বারে পুড়ে মারবে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

করুণাধারা বলেছেন: উহাদের এখনো আশা, 'র' কে দিয়ে দেশে আবার খুনি হাসিনা ফিরে
এসে, হিটলারের নাৎসি কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পের মত শেখ কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প গঠন
করে আন্দোলিত ছাত্র-জনতা কে মৃত্যু ক্যাম্পগুলোতে গ্যাস চেম্বারে পুড়ে মারবে।


শুধু আশা না, এরা এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। আপনি যে সমস্ত ব্লগারের নাম করলেন, এরা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। লক্ষ্য হচ্ছে গুজব ছড়িয়ে এবং মিথ্যা কথা বলে কিছু মানুষকে বিভ্রান্ত করা এবং কারা তাদের সাথে একই মতের তাদের তালিকা করা। এদের ধারণা এইসব করে তারা সফল হবে! তবে সোনাগাজী মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছেন, জুল ভার্ন সম্বন্ধে উনি অপবাদ ছড়াচ্ছেন। এর জবাব অবশ্যই তাকে দেয়া হবে।

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



কিছু নিক থেকে এখনও নিকৃষ্ট ফ্যাসিবাদের পক্ষে, খুনী হাসিনার পক্ষে, পালিয়ে যাওয়া ঘৃণিত লুটেরাদের হয়ে এখানে নির্লজ্জ দালালির চেষ্টা করা হচ্ছে। দুর্ণীতিবাজদের পক্ষে সাফাই গাওয়ার অপচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

ছদ্মনামের এই আইডিগুলোর পেছনের কারিগরগুলো এতটাই বেশরম যে, এদেরকে একটা প্রশ্ন করলে আরেকটা উত্তর দেয়, অথবা, উত্তরই না দিয়ে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে হলেও হাসিনার প্রতি এদের যে ধাতু দৌর্বল্য তা প্রদর্শন করবেই। এদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। লুটের টাকায় এত বছর যে অঢেল হালুয়া রুটি, কোপ্তা বিরিয়ানি খেয়েছে - হঠাৎ ছন্দপতন মেনে নিতে পারছে না হয়তো। ধাতস্ত, আত্মস্থ এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে অভ্যস্ত হতে সময় অবশ্য কিছুটা তো লাগারই কথা।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬

করুণাধারা বলেছেন: লুটের টাকায় এত বছর যে অঢেল হালুয়া রুটি, কোপ্তা বিরিয়ানি খেয়েছে - হঠাৎ ছন্দপতন মেনে নিতে পারছে না হয়তো

এদের কাজ ছিল ব্লগে ফেসবুকে খুনি হাসিনাকে প্রমোট করা। আমি সন্দেহ করি একজনকে ব্লগে নজরদারি করতেন বলে। অবশ্যই চিনি হালুয়া রুটির বিনিময়ে কাজ করতেন। তিনি সহ কিছু ব্লগার এখন অপ্রকৃতিস্থর মতো আচরণ করছেন। মনে হচ্ছে ইনারাও একই গোয়ালের গরু!

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ ডার্কম্যান , ২০১৬ সালের ২২শে অগাস্ট নেত্রনিউজ এর অনুসন্ধানী রিপোর্ট আয়নাঘর: ডিজিএফআইয়ের গোপন বন্দীশালা
Click This Link এবং জল্লাদের জবানবন্দি https://netra.news/2023/executioners-speak-bn/ প্রকাশিত হয়। সেই প্রথম মানুষ জানতে পারে যে, সাদা পোষাকে কারা এসে মানুষদের গুম করে নিয়ে যায় এবং কি ঘটে তাদের ভাগ্যে । ডিজিএফআই এর এই টর্চার সেলকেই আর্মিতে আয়নাঘর ডাকা হত। সেনাবাহিনীর বাইরের টর্চার সেলগুলোকেও এখন মানুষ আয়নাঘর হিসেবে অভিহিত করছে।

সত্যকে চোখের সামনে দেখেও তা বেমালুম অস্বীকার করে কাচা মিথ্যা কথা বলা আওয়ামিলীগের অন্যতম একটা অস্ত্র যা তারা এখনও অব্যহত রেখেছে। ব্লগে আপনাদের এইসব মিথ্যাচার পার্মানেন্টলি বন্ধ করার বিষয়ে একটা পদক্ষেপ নেয়া খুবই জরুরী বলে মনে করছি। বাক স্বাধীনতার অর্থ মিথ্যাচার প্রচার নয়। ব্লগ কেন প্রপাগান্ডা মেশিন হবে ? আমার মনে হয় সোনাগাজি, হাসান কালোবৈষাখি , বাউন্ডুলে সহ আপনাদের প্রপাগান্ডা মেশিন এইবার বন্ধ করার সময় এসেছে।

আপনারা আওয়ামিলীগকে সমর্থন করুন, তাতে কোন সমস্যা দেখি না। কিন্তু মিথ্যাচারের আশ্রয় নিলে সেই পোস্ট কমেন্ট মডারেশনের আওতায় আনার দাবী জানাচ্ছি।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯

করুণাধারা বলেছেন: লিংক গুলো দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ঢাবিয়ান। আমার পোস্টকে এগুলো সমৃদ্ধ করলো।

আসলেই ব্লগ কে এরা প্রোপাগান্ডা মেশিন হিসেবে ব্যবহার করছে। ৩০ হাজার শিক্ষার্থীদের নাকি পাকিস্তান থেকে ট্রেনিং দিয়ে আনা হয়েছে!! এই ধরনের অবাস্তব গুজব ছড়াচ্ছে এরা!! এদের বন্ধ করা দরকার।

১৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:০৯

দেখা হবে রাজপথে বলেছেন: গত ১৬ বছরে দেশে থাকা কত ব্লগার কত রকম নির্যাতন নিপীড়নের মধ্য দিয়ে গেছেন অনেকেই তার কিছুই জানেন না।
আপনি একজন নারী হয়ে মেরুদন্ড সোজা করে দেশে বসে যতটুকু বলতে পেরেছেন বা পারছেন- দূর পরবাসে অনেক পুরুষের সেটুকু বলতে ঘাম ছুটে গেছে!
এই ব্লগটা আসলে একটাসময় প্রবাসীদের দ্বারাই ডোমিনেট হচ্ছিল- তারা দেশের ভেতরের ভয়াবহ পরিস্থিতি না বুঝেই দেশীয় ব্লগারদের বিভিন্ন সময়ে উস্কানি দিয়ে যাচ্ছিল। কিছু ব্লগার তাদের ফাঁদে পা দিয়ে নিজেদের অজান্তেই ভয়ংকর পরিণাম ডেকে আনছিল। আমি বলছি না যে উস্কানি গুলো সব ক্ষেত্রেই ছিল উদ্দেশ্যপ্রণীত, তারাও আসলে দেশের পরিবর্তন চাচ্ছিল ভালো কিছু চাচ্ছিল।
ব্লগের কিছু সুচতুর বয়স্ক ব্লগার সাধারণ ও মেধাবী ব্লগারদের নিয়ে বড় ধরনের গেইম খেলেছে- এখনো খেলছে তাদের ব্যাপারে সাবধান!!

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৩

করুণাধারা বলেছেন: দেখা হবে রাজপথে, আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে কখনো কোন রাজপথে আপনাকে দেখেছি! স্মরণশক্তি খুব দুর্বল হয়ে গেছে!

অসংখ্য ধন্যবাদ, আমার প্রশংসা করার জন্য। আমার সব সময় মনে হয়, সত্য- মিথ্যা, ন্যায়-অন্যায়ের পার্থক্য বুঝতে হবে এবং তারপর সত্য আর ন্যায়ের পথে থাকতে হবে। দেখে অবাক হই, এত গুলো নিরপরাধ মানুষকে যারা খুন করল, কিছু ব্লগার তাদের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে এবং তাদের পক্ষে নানা রকম মিথ্যা গুজব ছড়াচ্ছে!! এদের বাড়াবাড়ি থামাতে হবে। ‌ আমি জুল ভার্নের গুম হওয়া সম্বন্ধে একটা পোস্ট দিতেই সোনাগাজী তাতে সন্দেহ প্রকাশ করে পোস্ট দিলেন। সেখানে একজন মিছেমিছি মন্তব্য করলেন পাকিস্তানি জঙ্গিদের সম্পর্কে জানেন দেখে তাকে গুম করা হয়েছে! অথচ আমার পোস্টেই স্পষ্ট বলে দেয়া আছে ফেসবুকে লেখার কারণেই জুল ভার্নকে গুম করা হয়েছিল, যেমন একই কারণে অন্য কয়েকজনের গুমের কথা আমি পোস্টে উল্লেখ করেছি। এরা জিনিসটাকে টুইস্টেড করে পাকিস্তানি জঙ্গি পর্যন্ত টেনে আনলো!!

১৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩২

প্রহররাজা বলেছেন: ইউনুস দাদুর আবিষ্কার: আয়নাঘর।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫

করুণাধারা বলেছেন: ইউনুস দাদুর আবিষ্কার: আয়নাঘর।

একটু খোঁজখবর রাখার চেষ্টা করুন। দুবছর আগেই নেত্র নিউজ এ আয়নাঘরের খবর বের হয়েছিল।

১৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

আমি সাজিদ বলেছেন: ছোট থেকে বড় সব লেভেলের নেতা কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে এই দেড় যুগ। ছোট নেতাদের কোটি টাকা, মিডিয়ামদের শত কোটি আর বড়দের হাজার কোটি, এর নিচে দেখলাম অংক নেই। অথচ সাবেক প্রধানমন্ত্রী আর তার পি আর মিডিয়া কতো কনফিডেন্টলি বলতেন যে, এই উন্নয়ন করেছেন / সেই উন্নয়ন করেছেন/ উন্নয়নের চিন্তায় রাতে চার ঘন্টা ঘুমান / তাহাজ্জুদে উন্নয়নের জন্য কান্না করেন! কি এক অবস্থা!

আওয়ামী লীগ নৈতিকভাবে রাজনীতি করার অধিকার হারিয়েছে। যে সন্ত্রাসী / ডাকাতি করেছে তা ভুলে গিয়ে ওদের সমর্থন দেওয়া তাও শুধুমাত্র স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির ব্রান্ড লাগিয়ে, সম্ভব নয়। অথচ রাজনৈতিক সচেতনতা আমার জেনারেশনের শুরু হয়েছিল সেই ২০০৮/০৯ সালে, যখন আমরা স্কুলে পড়ি, এসএসসি দিবো সামনে, আওয়ামীলীগের সারা শরীরে যুদ্ধাপরাধীর বিচার, স্বাধীনতার চেতনা! আমাদের পুরো এক প্রজন্মের সাথে প্রতারণা করেছে আওয়ামী লীগ, আমরা ওদের স্বাধীনতার পক্ষের দল বলে দেশ ডাকাতি ও বিক্রি / স্বৈরাচার কায়েম / রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানে হস্তক্ষেপ করতে দেখতে চাই নাই। আমাদের পরের প্রজন্মের ছোট ভাই বোনরা মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে, এইটাই আমাদের হয়ে ওদের প্রতিশোধ, আওয়ামী মিথ্যা সাম্রাজ্যের উপর।


এখন বাংলাদেশকে সফল করতে হবে। আমাদের মানুষ আছে, দিনে পনের ঘন্টা কাজ করে শ্রমিক আছে, আমাদের উর্বর ব দ্বীপ, আমরা সাউথ এশিয়ার লিডার আর এশিয়ার সত্যিকারের বাঘ হবো। আমাদের মানুষ দেশ বিদেশ গিয়ে দূর দূরান্তে ওইসব দেশ নির্মাণ করেছে শুন্য থেকে ( যেমন মিডেল ইস্টের বড় বড় দেশগুলো বা সাউথ এশিয়ার ছোট ট্যুরিস্ট দেশ মালদ্বীপ) , আমরা শুন্য থেকেও শুরু করতে পারি।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০

করুণাধারা বলেছেন: কথাগুলো খুব ভালো লাগলো আমি সাজিদ!

আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে মনে পড়লো, আজ পয়লা সেপ্টেম্বর। মাত্র দু মাস আগে পয়লা জুলাই, কয়েকজন ছাত্র শাহবাগ মোড়ে মানববন্ধন করে যে আন্দোলনের সূচনা করেছিল, তখন কেউ ভাবতেও পারেনি যে অসীম ক্ষমতাধর হাসিনা রেজিমকে এইভাবে শেষ করে দেয়া যাবে!! কিন্তু দিনের পর দিন দমন নিপীড়নের ফলে মানুষের মনে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ অবশেষে হাসিনাকে পরাজিত করল!

এখন চলছে নানা রকম ষড়যন্ত্র এই সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতার সিংহাসনে বসার জন্য।

আশা করি এত রক্তপাত, এত পরিবারের কান্না বৃথা যাবে না। আমাদের দেশটা শোষণ মুক্ত শান্তিময় দেশ হিসাবে গড়ে উঠবে। আমি আপনার সাথে একমত আমাদের মানব সম্পদকে কাজে লাগালে দেশটা উন্নত হয়ে উঠবে। আমি একটা গল্প লিখেছিলাম মানবসম্পদকে কাজে লাগানো নিয়ে। নির্মাণ শ্রমিক, নার্স, স্যানিটারি মিস্ত্রী, গাড়ির মেকানিক, নাপিত এইসব পেশায় আমাদের দেশে অনেক দক্ষ মানুষ আছে। এদেরকে ঠিকমতো ট্রেনিং দিয়ে এবং ভাষা শিক্ষা দিয়ে সহজেই বিদেশ পাঠানো যায়।

আপনার কথা আমারও, এখন বাংলাদেশকে সফল করতে হবে। আমাদের মানুষ আছে, দিনে পনের ঘন্টা কাজ করে শ্রমিক আছে, আমাদের উর্বর ব দ্বীপ, আমরা সাউথ এশিয়ার লিডার আর এশিয়ার সত্যিকারের বাঘ হবো। আমাদের মানুষ দেশ বিদেশ গিয়ে দূর দূরান্তে ওইসব দেশ নির্মাণ করেছে শুন্য থেকে ( যেমন মিডেল ইস্টের বড় বড় দেশগুলো বা সাউথ এশিয়ার ছোট ট্যুরিস্ট দেশ মালদ্বীপ) , আমরা শুন্য থেকেও শুরু করতে পারি।

১৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস এবার সেটা ছাত্ররা প্রমাণ করেছে। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় যে ভয় দেখিয়ে বা জোর করে ক্ষমতা স্থায়ী করা যায় না। কেউ পারেনি। পরিণতি-ও হয়েছে সেই রকম।

ব্লগে যারা অন্ধ হাসিনা সমর্থক ছিল তাদের অনেকে এখন অনিয়মিত বা অনুপস্থিত। তাদের নৈতিক জোর থাকলে তারা আরও বেশী করে এখন লিখতো হাসিনার পক্ষে। তারা লেখে না কারণ হাসিনার এই অন্যায়ের সমর্থনে লেখার মত কিছু তারা খুঁজে পাচ্ছে না। এবারের আন্দোলনে হাসিনার এই জঘন্য হত্যাকাণ্ড দেখার পরেও কেউ যদি হাসিনাকে সমর্থন দিয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে যে মানসিকভাবে অসুস্থ। হাসিনার মত।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০১

করুণাধারা বলেছেন: জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস এবার সেটা ছাত্ররা প্রমাণ করেছে। সত্যিই! এমন ক্ষমতাবান রাষ্ট্রযন্ত্র জনগণের ক্ষমতার কাছে হেরে গেল। এই প্রত্যক্ষ প্রমাণ না থাকলে এটা কখনোই আমরা বুঝতে পারতাম না।

এবারের আন্দোলনে হাসিনার এই জঘন্য হত্যাকাণ্ড দেখার পরেও কেউ যদি হাসিনাকে সমর্থন দিয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে যে মানসিকভাবে অসুস্থ। হাসিনার মত।

আমি খুবই অবাক হই এদের দেখে। এই যে আজকে দেখতে পেলাম পাঁচ আগস্ট মানুষ হত্যা করে তাদের হত্যার প্রমাণ লোপাট করার জন্য পুড়িয়ে মারা হয়েছে। মনে পড়ে গেল হলোকাস্টের কথা। এইসব দেখেও তারা হাসিনার কর্মকান্ডকে বৈধ বলে মনে করে! এখন যদি এই ব্লগাররা বলতেন যে, তারা আগে বুঝতে পারেননি হাসিনা কতটা ভয়ানক ছিলেন কিন্তু এখন বুঝতে পারছেন, তাহলে আমরা তাদের কথা মেনে নিতাম।

দেশের কল্যান যে কামনা করে সে নিরপেক্ষভাবে পরিস্থিতি নিয়ে ভাববে এবং কোন কাজটা করলে দেশের উন্নতি হবে সেটা ভাববে। বর্তমান সরকার সম্পর্কে এভাবে গুজব ছড়াবে না। কিন্তু কিছু ব্লগারকে দেখা যাচ্ছে এই কাজ অবিরাম করেই চলেছেন।

২০| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: কোনো কিছুই দীর্ঘদিন চলতে পারে না।
সব কিছুর একটা শেষ আছে। আওয়ামীলীগের অত্যাচারের দিন শেষ। ভয় কেটে গেছে। এখন থেকে আমরা মন খুলে লিখতে পারবো ।।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

করুণাধারা বলেছেন: আওয়ামী লীগের অত্যাচারের দিন শেষ ঠিক বলেছেন রাজীব নুর! এখন মন খুলে লেখা যাবে, তাই আমি লিখছি! আপনিও লেখা শুরু করুন!

২১| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভয়ংকর এই দিনগুলো যেন আর ফেরত না আসে। মানুষ বাঁচুক স্বাধীন। কথা বলুক স্বাধীন। আগামিতে যারা ক্ষমতায় আসবেন, ভাববেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী। এই জালিম থেকে শিক্ষা যেন নেন

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬

করুণাধারা বলেছেন: সত্যিই দিনগুলো ভয়ংকর ছিল। মাথার উপরে ঋণের বোঝা কেবলই বেড়ে যাওয়া এবং সেটা সামাল দেবার জন্য জনগণের উপর নানাভাবে কর চাপিয়ে দেওয়া, পথে বের হলে ঘরে ফেরার নিশ্চয়তা না থাকা, ছেলে সন্তান এবং মেয়ে সন্তান দুজনকে নিয়েই দু'রকম ভয়ে থাকা, এইসব ভয়ঙ্কর দিনের অবসান হয়েছে। আশা করি এবং প্রার্থনা করি, আগামী দিনগুলো শান্তিময় হবে।

২২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ঢাবিয়ান @আমার মনে হয় সোনাগাজি, হাসান কালোবৈষাখি , বাউন্ডুলে সহ আপনাদের প্রপাগান্ডা মেশিন এইবার বন্ধ করার সময় এসেছে।
আপনি কি ব্লগ পরিচালনাকারী টিমের সদস্য?
ভাই, আমি অনেক ভীতু মানুষ। আমার লেখার ক্ষমতা নাই। কমেন্ট করার ক্ষমতাও যদি কেড়ে নেন। তাহলে তো শেষ।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এক জামায়াত কর্মী আমাকে হুমকি দিয়ে বলেছিল, আমাকে দেখে নিবে। আমি বলেছিলাম, আমি ভীতু মানুষ। দারোয়ান দেখলেই ভয় লাগে। রগ কাটা শিবির দেখলে তো হার্ট ফেল হবে। তিনি আরও ক্ষেপে গেলেন।

এখন তো জনতার সরকার। আয়নাঘর থাকলে উন্মুক্ত করে দিক। আমরাও দেখি। কয়দিন পর চামড়া শিল্পীরাও বলবে তারা আয়নাঘরে ছিল।

@ করুণাধারা। সেনাবাহিনী পার্মানেন্ট ক্ষমতা নিলে তখন বুঝবেন বাক স্বাধীনতা কারে বলে। মন খুলে লিখতে পারবেন প্রতিনিয়ত।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯

করুণাধারা বলেছেন: সেনাবাহিনীকে ক্ষমতায় দুবার দেখেছি, এরশাদের সময়ে এবং সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ের সরকারের সময়ে। সেই সময়ে বাক স্বাধীনতা ছিল হাসিনার সময়ে বাক স্বাধীনতার চাইতে অনেক ভালো, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেক ভালো ছিল বলাই বাহুল্য। সুতরাং আমি এ কথা বারবার বলব, হাসিনা শাসন আমলের চাইতে খারাপ শাসন আমল আর কিছু হতে পারে না।

২৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৮

প্রহররাজা বলেছেন: আপনে কি নিয়মিত ওয়াজমাহফিলে হাজিরা দেন? এতো মূর্খ কেন আপনি?

২৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৩

রাকু হাসান বলেছেন:


দুর্দান্ত! আশা করছি বাংলাদেশ আর গুমের ইতিহাসে ফিরবে না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.