নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদেশ কূটনীতিতে শেখ হাসিনার ধারে কাছেও নেই বিএনপি-জামাত - প্রথম কিস্তি।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৭


আওয়ামী লীগ মানেই শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনা মানেই আওয়ামী লীগ- এমনই কাল্ট তৈরি করেছে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা শেখ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা-কর্মী মনে করতো শেখ হাসিনা সবকিছু ম্যানেজ করতে পারেন। সো নো চিন্তা ডু করাপশন ! অন্যদিকে বিএনপির হাই কমান্ডের উপর খোদ তৃণমূল কর্মীদের ভরসা ছিলো না। বিএনপির জৈষ্ঠ্য নেতারা একেক জন একেক কথা বলতেন। তাতে কর্মীরা বিভ্রান্ত হতো। জামাত একটি রাজনৈতিক দল হিসাবে সুপরিচিত হলেও তাদের সাংগঠিক কার্যক্রম ইসলামিক দলের ভাবাদর্শে পরিচালিত হইতো। তাই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় জামাতের রাজনীতি প্রশ্নের মুখে পড়ে বারবার। বিদেশ কূটনীতিতেও শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের সাথে বিএনপি-জামাত জোটের পার্থক্য আকাশ পাতাল। এই পার্থক্যের কারণে বিএনপি-জামাত জোটের পক্ষে আওয়ামী লীগ কে ক্ষমতাচ্যুত করতে সময় লেগেছে সুদীর্ঘ দশ বছর।

আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনার বিদেশ কূটনীতিতে এত চতুর হওয়ার পিছনে প্রধান শক্তি হিসাবে কাজ করেছে ভারত ! ভারত ভবিষ্যতে সুপার পাওয়ার হওয়ার মতো যোগ্যতা রাখে। বর্তমান পৃথিবীর বাস্তবতায় ভারতকে অন্যসব পরাশক্তি তাদের সঙ্গে রাখতে চায় এর পিছনে প্রধান কারণ ভারতের বিশাল জনসংখ্যা। যে কোন বিদেশি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কাছে ভারতীয় বাজার সবসময় আকর্ষণীয়। ঐতিহাসিক কারণেও ভারত এবং আওয়ামী লীগের সম্পর্ক বরাবর উষ্ণ। ভারতের অনেক থিংক ট্যাংক শেখ হাসিনার বিদেশ নীতি কি হওয়া উচিত তা নিয়ে আলোচনা করতেন। শেখ হাসিনার সকল অপকর্ম ও প্রোপাগাণ্ডার প্রধান সহযোগী ভারত! ভারত ঠিক কি কারণে দেশের চেয়ে ব্যক্তির সাথে সুসম্পর্ক রাখতে বেশি কমফোর্ট ফিল করতো আল্লাহ ভালো জানেন। হতে পারে বাংলাদেশে যাতে এমন কোন শক্তির উদ্ভব না ঘটে যা ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি এমন চিন্তা থেকেই সো কল্ড সেক্যুলার দল আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনাকে বরাবর সাপোর্ট করে গিয়েছে ভারত। সে সুযোগ কাজে লাগিয়ে শেখ হাসিনার দল সারাদেশে লুটপাট ও মাফিয়ার সাম্রাজ্য গড়ে তুলে। ভারত নিজের জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে ২০১৪ সাল থেকে শেখ হাসিনার সকল এক তরফা ভোটকে বৈধতা দিয়েছিল। একই সাথে আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়ার কূটনীতিতে ভারত নির্ভরশীলতা ছিলো। চীনের প্রভাব কমাতে আমেরিকা ভারতের সাথে কাজ করতো। ভারতও তাই বারবার শেখ হাসিনার এক তরফা ভোটে জয়ী হওয়াকে বৈধ করার জন্য জাতীয় পার্টিকে একপ্রকার বাধ্য করে গৃহপালিত বিরোধী দল বানিয়ে ২০১৪,২০১৮ সালের নির্বাচন হালাল করে পুরো বিশ্ব এবং আমেরিকার কাছে। কিন্তু ২০২৪ সালে ভারত ও আওয়ামী লীগের সেই সেইম চাল কাজে আসেনি । শেখ হাসিনাকে গদি ছাড়তেই হয়েছে।

শেখ হাসিনা ভেটো ক্ষমতাধর দেশ রাশিয়াকে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বানানোর জন্য দায়িত্ব দেন । মূলত ২০১৪ সালের পর থেকে রাশিয়ার সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে শেখ হাসিনা। কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়ে বাংলাদেশ-রাশিয়া রিলেশন সঠিক ভাবে এগুতে পারছিল না। বাংলাদেশে পাওয়া টাকা পরিশোধ করতে পারছিল না ডলারে কারণ রাশিয়াকে swift থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। তাছাড়া রাশিয়ার জাহাজ বিদুৎ কেন্দ্র তৈরির সরঞ্জাম নিয়ে ছদ্মবেশে বাংলাদেশে আসতে চাইলেও আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার কারণে সেটাও সম্ভব হয়ে উঠেনি। তাছাড়া ২০২৪ সালের নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিয়ে আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাপ থাকা সত্ত্বেও রাশিয়া শেখ হাসিনার পক্ষ নিয়ে ক্রমাগত আমেরিকার বিরুদ্ধে কথা বলে যায়। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরির কাজ রাশিয়াকে দেয়ার পিছনে শেখ হাসিনার কুটিল কূটনীতি কাজ করেছে।

( চলবে)

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:০৯

ক্লোন রাফা বলেছেন: ভুল উপস্থাপন! আওয়ামিলীগ সরকারের বাস্তবিক কুটনৈতিক সাফল্য বলতে সরকারের স্থায়িত্বকাল লম্বা। বাস্তবিক অর্থে শিক্ষা, বিজ্ঞান, ইন্ডাষ্ট্রী বা অর্থনৈতিক ভিত মজবুত না করতে পারা! কোন একটা বিষয়েও সুদৃঢ অবস্থান নেই আমাদের। আদম রপ্তানি সেটাও দুর্ণীতির মাধ্যমে নষ্ট করেছি আমরা। এমনকি স্কিলড ম্যানপাওয়ার তৈরি করতে পারিনি আমরা।
বিদেশে প্রথম কিংবা ২য় শ্রেনীর যতটুকু ম্যান পাওয়ার কাজ করছে সব ব্যাক্তিগত প্রচেষ্টা। সরকারি কোন অবদান নেই শুধু লেবার আর কাজের বুয়া প্রডিউস করা ছাড়া।
ধন্যবাদ॥

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৩৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার কাছে যেটা ভুল অন্যের কাছে সেটা ঠিক! সবই দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার। সকল বিদেশি শক্তিকে বাংলাদেশে এনেছে শেখ হাসিনা। এখন এরা বাংলাদেশ কে নিয়ে খেলছে।

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২৩

কাঁউটাল বলেছেন: আওয়ামিলীগ যেইটা করে সেইটা কূটনীতি না। সেইটা মুনাফেকি, নতজানু পররাস্ট্রনীতি। কাজেই স্বাভাবিক কুটনীতির সাথে এইটা তুলনীয় না।

এক প্লেট হাগু কখনো এক প্লেট ভাতের সাথে তুলনীয় না। - আপনারা হাউয়ামী চুশীলরা এইটা বুঝার কথা না। এইজন্যই ব্লগে আইসা এই ধরণের "বাল ফালানি" পোষ্ট করেন।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৩৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তারপর ও সেটা কূটনীতি! বাশ মারা কূটনীতি যাহাকে বলেন।

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৯

রাসেল বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে আওয়ামিলীগ, বিএনপি, এবং জামাত; একে অপরের সাথে তুলনা করাটা বিবেচ্য নয়। কোন দল কতটা দেশের স্বার্থ এবং নৈতিকতা রক্ষা করেেছ, তা আলোচনা করা যেতে পারে। তাহলে আমরা সংশোধন করার জন্য বর্তমানের বিকল্প খুঁজতে পারব।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একটু তুলনার দরকার! বিরোধী দল যদি কূটনৈতিক প্রজ্ঞা দেখাতে না পারে জনগণ কে ভুগতে হয়। আমরা এখন ভুগছি :-<

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পশ্চিমা দেশগুলি অনেক সময় স্বৈরশাসকদের পালে। এক সময় ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এটা শেখ হাসিনা বুঝতে পারেনি। শেখ হাসিনা ভেবেছিল যে ভারত তার প্রভু। কিন্তু বুঝতে পারেনি যে আমেরিকাও তার প্রভু। প্রভুর বিরুদ্ধে কথা বললে কিংবা প্রভুর শত্রুর সাথে সুসম্পর্ক রাখলে প্রভু সন্দেহের চোখে দেখে।

বাইরের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনেক বছর ক্ষমতায় থাকা যায় কিন্তু যে কোন সময় বাইরের সমর্থন উঠে যেতে পারে এটা শেখ হাসিনা বোঝেনি। ভারতের বা চীনের মত দেশ সব সময় লিপ সার্ভিস দেবে। এরা কখনও শক্রিয় সহায়তা দেবে না। এমন কি নিজের দেশের আর্মিও এক পর্যায়ে সরকার প্রধানের অন্যায় মেনে নেয় না। এরশাদের সময় এটা হয়েছে। শেখ হাসিনার সময়ও তাই হয়েছে।

শেখ হাসিনা যা করে সেটা কূটনীতি না সেটা কূটচাল। বিএনপি কোনটাই পারে না।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জামাত ও পারে না। চীন থেকে উষ্টা খেয়ে আসছে।

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০

শিশির খান ১৪ বলেছেন: নিজে ক্ষমতায় থাকার লোভে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে আস্ত দেশ বিক্রি করে দেওয়াকে বিদেশ কূটনীতি বলে না ভাই, দেখেন নাই রূপপুর পারমানিবিক কেন্দ্রে বালিশের দাম কতো ছিলো ,আদানির সাথে করা বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসী হাসাহাসি করে।আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ এর অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এভাবে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে চুক্তি করতে রাজি হবে না জামাত তো আরো করবে না।বাস্তবতা হচ্ছে ২৪ সালের দ্বিতীয় স্বাধীনতায় জামাত জীবন দিয়ে দেশের গণতন্ত্র রক্ষা করেছে আর একটু হলে ভারত বাংলাদেশ দখল করে ফেলতো। তাই এই স্বাধীনতা যুদ্ধের মুক্তিযুদ্ধা তারা আর রাজাকার হচ্ছে আওয়ামীলীগ যারা ভারতের বিপক্ষে কথা বললে রাতের আঁধারে ঘর থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেছে আয়না ঘরে সেখানে বিনা বিচারে গুম খুন নির্যাতন চালিয়েছে হানাদার বাহিনীর কেম্পের মতো।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বদ কূটনীতি। ধন্যবাদ।

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: রাজনীতি করতে জ্ঞান বুদ্ধি জটিলতা কুটিলতা যা যা লাগে, সবই আছে শেখ হাসিনার।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কিলার হাসিনা! :|

৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৬

জটিল ভাই বলেছেন:
টপিক সিলেকসন চমৎকার। এবার ভালো করে চালান :)

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কি জানি! মূলত বিসিএসের পড়াশোনা করতে গিয়ে শেখ হাসিনার কূটনীতি গুলো পড়তাম। তখন মনে প্রশ্ন আসতো বিরোধী দল গুলো কেন বসে আংগুল চুষছে? এক অরাত আমাদের সকল ধনসম্পদ বিদেশে পাচার করছে আর বিরোধী দল ব্যস্ত আছে ইদের পর আন্দোলন নিয়ে! |-)

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪০

বাকপ্রবাস বলেছেন: লীগ আর ভারত একাকার, দুই পক্ষই বাংলাদেশ বিপক্ষ এটাতো এখন প্রমাণিত। হাসিনার নীতি বা কূটনীতি সবই দেশ বিরোধী। সে এখন সেখানে বসে ভারতকে লেলিয়ে দিচ্ছে অশান্তি করার জন্য

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বদ কূটনীতিরে রাণী শেখ হাসিনা।

৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৮

আদিত্য ০১ বলেছেন: আওয়ামীলীগে হাসান কাদেরের মত অনেক লোক ডাকাত আর চোরের জায়গা দিয়েছে, ছাত্রলীগ করতো এমন নেতা এখন শিবির তার মানে এই পদগুলোতেও ঘুসের বানিজ্য চলত মানে দলে এই খারাপ লোকদের কারনে এমন অবস্থা তারা দেশের টাকা তো ডাকাতি করছেই, আবার দলে পদ পদবীর জন্য ডাকাতি করতো, তাদের উচিত ছিলো দলকে সুসংঘঠিত রাখা এর জন্য পদ পদবীর ব্যাপারে ঘুস তো দুরে থাক ভালো লোককে নেতা বানানো। যাইহোক, এইটা থাক

শেখ হাসিনা আসলেই এই লোক গুলোর লাগাম টানে নি, এখন সব দোষ তার ঘাড়ে। তার উচিত ছিলো শিক্ষা ব্যবস্থা ভালো করা, কর্ম সংস্থান সৃষ্টি করা, দুর্নীতির ব্যাপারে সজাগ থাকা, আর দলকে সুসংঘঠিত রাখা, তাহলে এমন অবস্থা হত না

শেখ হাসিনা শেষ দিকে কূটনৈতিক সম্পর্ক নাজুক হয়ে গেছিলো, বিশেষ করে বাইডেন প্রশাসনে সাথে, পিটার হাস পুরুপুরি বিএনপির আন্দোলনে সাপোর্ট করতো, এর কারন জি৭ বা এর মত কিছু বলইয়ে যাওয়া, রাশিয়ার সাথে সম্পর্ক ভালো করা, চীনের সাথে ভালো সম্পর্ক করা, এগুলো বাইডেন প্রশাসন ক্ষিপ্ত ছিলো এক কথায়, বাইডেন প্রশাসন অনেকগুলো সেঙ্কশন দিয়েছিলো ওয়ার্নিং হিসেবে কিন্তু শেখ হাসিনা সেভাবে কূটনৈতিক সম্পর্ক ভালো করে নি

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩০

আদিত্য ০১ বলেছেন: আমরা বাঙ্গালীরা কতটা বেকুব বা লিলিপুট যে আমেরিকা আমাদের দেশের সবকিছু ঠিক করে দিতে চায়, সেই ১৯৭১ এ এক পাকিস্তান রাখতে চেয়েছিলো, আবার এখন এমন এক অন্ধকারে দিকে ঠেলে দিয়েছে যে এই অন্ধকার থেকে বের হওয়ার কোন প্ল্যান নাই, শেখ হাসিনাকে সরাইতে সব স্বাধিনতা বিরোধীকে এক করে দেশকে তাদের হাতে দিছে

আগে ডিসেম্বরের বিজয় মাসে প্রতিদিন সংবাদপত্রে কলাম বা বড় ক্রোড পত্র থাকতো, এখন সেই জুলাই এসে সব ওধাউ মানে ১৯৭১ যুদ্ধ হয় নাই এমন একটা অবস্থা দেশটা যে স্বাধিনতা বিরোধীদের হাতে কিভাবে চলছে তার চিহ্ন সবকিছুতে

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসবের জন্য আওয়ামী লীগ দায়ী!

১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: এসবের জন্য আওয়ামী লীগ দায়ী!

আসলেই দায়ী, তারাই সুযোগ করে দিছে

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বোঝার জন্য ধন্যবাদ।

১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫২

আদিত্য ০১ বলেছেন: ভারতে সরকারি দল বা বিরোধী দল তাদের দেশের স্বার্থে সবাই এক, কেউ দেশ বিরোধী নেই। আপনি তাদের প্রতিটা পলিছি মেকিং দেখেন যখন যে দল ছিলো সে দল নিজের দেশের জন্য সব করেছে, বিরোধী দলও তাই। কিন্তু আমরা পাইছি যত আগাছা। জামাত আছে তার আগের পাকি বাপের সাথে জোরা তালি দেওয়ার আর তাতে বিএনপিও গলায় গলায় পিরীতি নিয়ে। আর আওয়ামীলীগ অনেক সুযোগ পেয়েও চোর আর ডাকাতদের জায়গা দিয়ে অবস্থা খারাপ

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে একটিই রাজনৈতিক দল ছিলো। বাকি দলগুলো মূলত সেই রাজনৈতিক দলের এন্টি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.