নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

থানা হতে লুট হওয়া অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি !

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:১৮


দেশের রাজনীতিতে পুরাতন ও নতুন কাউয়ারা কা কা করছে। এতে জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো বারবার ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। জনগণ যে সব বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কথা সচতুর ভাবে তা ঢেকে দেওয়ার জন্য নতুন দৃশ্য সামনে আনা হচ্ছে। অথচ জুলাই অভ্যুত্থানের পর নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে কাউকে তেমন সরব দেখি না। প্রিন্ট মিডিয়ায় হোম এডভাইজারের " দেশ এখন আল্লায় চালাচ্ছেন " শুনে স্বস্তির নিশ্বাস ফেললে বোকামী হবে। কারণ এখন পর্যন্ত পুলিশ থানা ও ফাঁড়ি হতে লুট যাওয়া দেড় হাজার অস্ত্র এখনো উদ্ধার করা যায় নি। গোলাবারুদ উদ্ধার হয়নি ২ লাখ রাউন্ডের বেশি। পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে, লুট হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে, এসএমজি, এলএমজি, বিভিন্ন ধরনের রাইফেল, পিস্তল, শটগান, গ্যাসগান। এ ছাড়াও রয়েছে কাঁদানে গ্যাস লঞ্চার, কাঁদানে গ্যাসের শেল, কাঁদানে গ্যাসের স্প্রে, সাউন্ড গ্রেনেডসহ বিভিন্ন অস্ত্র লুট হয়েছে।

এদিকে, গণভবনের দায়িত্বে থাকা এসএসএফ সদস্যদের বিশেষায়িত অস্ত্র ও বিভিন্ন সরঞ্জামাদি এখনো উদ্ধার হয়নি। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরপরই বিক্ষুব্ধ জনতা গণভবনে ঢুকে লুট করে। এসবের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ট্যাক্টিক্যাল গিয়ার, অস্ত্র, গোলাবারুদ, সাজসরঞ্জাম, বেতার যোগাযোগ ও অপারেশনাল সরঞ্জামাদির মজুত ছিল। এ ছাড়া জাতীয় সংসদ ভবনেও এসএসএফের অস্ত্র গোলাবারুদ মজুত ছিল। ৫ই আগস্ট জনতা গণভবন ও জাতীয় সংসদ ভবনে প্রবেশ করার পর ঐসব অস্ত্র লুট হয়ে যায়। লুট হওয়া অস্ত্রের মধ্যে অত্যাধুনিক অ্যাসল্ট রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল, ফ্ল্যাশব্যাং গ্রেনেড, অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেম, বেতার যোগাযোগের ডিভাইস ও বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদসহ ৩২টি ভারী অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি।

এছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের সময় ২০০০ এর বেশি আসামি লোক থানা থেকে পালিয়েছিলো। তাদের মধ্যে ৭০০ জন এখনো গ্রেফতার হয়নি। উপরের মহলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শীর্ষ ১৪৩ জন সন্ত্রাসী ছাড়া পায় যা ব্যাপক আলোড়িত হয়েছে। এসব অপরাধীর মধ্যে কিশোর গ্যাং, চরমপন্থী ও মাদক চোরাকারবারি আছে। এরা সমাজে মুক্ত ভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে অন্যদিকে সব অস্ত্র পুলিশ যে উদ্ধার করবে সেই বুদ্ধি ও ক্রিয়েটিভি নাকি পুলিশের নাই। পুলিশের ক্রিয়েটিভিটি ছিলো হাসিনার আমলে বিরোধী দল দমনে। নানা ফন্দি ফিকির করে মানুষকে হয়রানি করতো সেই পুলিশের নাকি এখন বুদ্ধি কমে গেছে।

দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কিছুই নিয়ন্ত্রণে নেই। কিন্তু আমাদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন সব কিছু আল্লাহ ঠিক ঠাক চালাচ্ছেন। গতকাল দেখলাম গণপরিষদের এক নেতার উপর জুলাই অভ্যুত্থানের আহতরা হামলা করেছে। এখন কে কাকে কিসের জন্য টার্গেট করেছে তা বোঝা অসম্ভব।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কবে পূর্ণ শক্তি দিয়ে হারানো অস্ত্র ও শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ধরবে? এসব শীর্ষ সন্ত্রাসীরা এখন সমাজের বিভিন্ন জায়গায় নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করছে। তাদের হাতে লুটের অস্ত্র গিয়ে থাকলে ভবিষ্যতের রাজনীতি সংঘাতময় হয়ে উঠবে।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: এই অস্ত্রের জোরেই তারা গৃহ যুদ্ধের কথা বলছে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সবাই মিলে একি শুরু করলেন? বিগত ৫ মাস ধরে এই কথা শুনছি। বাস্তবে দেখলাম না।

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৪৬

ক্লোন রাফা বলেছেন: আতংকিত হওয়ার মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । মিটিকুলাসলি ডিজাইনের অংশ বিধায় বর্তমান প্রশাসনের উদ্বেগ নেই । কারণ কেচোর পরিবর্তে এনাকোন্ডা বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা আছে!এখন পর্যন্ত প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা প্রকাশ্যে আসেনি । এমনকি আহত দেখবেন ঘুরে ফিরে দশ বারো জন দেখি আমি মিডিয়ার কল্যাণে । কুমিরের ছানার মত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এদের দেখা পাই ‼️

মনে হয়না এদের ক‍্যাপাসিটি এবং সৎ সাহস আছে সত‍্য প্রকাশ করার । ভন্ডামি করে যত বেশি সম্ভব সরকারি টাকার অপচয় করা।
সবার ট‍্যাক্সের টাকায় হানিমুন আর পিকনিক চলছে ।
ধন্যবাদ,সৈ.কুতুব।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৫৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অস্ত্রতো আওয়ামী লীগের কাছেও যেতে পারে ! B-))

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:০০

ক্লোন রাফা বলেছেন: সেই সম্ভাবনা ২% নেই । যদি থাকতো অন্তত সমন্বয়করা এতদিনে বলতো সবাই রাজুতে আয়। :P

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সাপকে বিশ্বাস করা যায় আওয়ামী লীগ এবং জামাতকে নয়। সেদিন দেখলাম আওয়ামী লীগের কর্মীকে থানা থেকে মুক্ত করতে জামায়াতের কর্মীরা গিয়েছে। তলে তলে সমঝোতা হচ্ছে নাকি? ;)

৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:১২

কামাল১৮ বলেছেন: আপনি কি ঘাসে মুখ দিয়ে চলেন।আওয়ামীদের কাছে লুটের অস্ত্র আছে।তাদের জীবন নিয়ে টানাটানি।কোর্টেও তাদের উপর আক্রমন হচ্ছে।গ্রহনযোগ্য কথা বলতে চেষ্টা করুন।নয়তো লোকে হাসবে।
আপনি কি চিন্তা করে ভালো ভালো স্থাপনায় আগুন দিতে রাস্তায় গেছেন।আপনি নিজেই বলেছেন আন্দোলনে রাস্তায় ছিলেন।তারা কি করেছে আমরা দেখেছি।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি আপনাদের দুই পক্ষের কর্মকান্ডে কনফিউসড হয়ে গিয়েছি। গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় আগুন লাগানো নিয়ে আমি লিখেছি। সত্য চাপা থাকে না। আজ হোক কাল হোক কারা কি করেছে তা বের হবেই।

আন্দোলনে তো অনেক ভেড়িয়া ঢুকে গিয়েছিলো। এখন কাকে বিশ্বাস করবো? আওয়ামী লীগের নেতারা তাদের পাপের শাস্তি পাচ্ছে।। আওয়ামী লীগ কোন দুর্বল দল নয়। ইহার কাছে প্রচুর টাকা আছে।

৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:১৫

ক্লোন রাফা বলেছেন: আওয়ামিলীগের কর্মী না,এরা শিবিরের বাই প্রোডাক্ট । সমন্বয়কদের মত ঘাপটি মেরে ছিলো আওয়ামীলীগে। ;) আপনার মত বুদ্ধিমানেরা না বুঝলে সাধারণ মানুষকে দোষারোপ করা খুব ভুল। তাদের সমীকরণ মেনে নেওয়া যায় । কিন্তু ..... ‼️

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: :D

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:২৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ঐসব অস্ত্র উদ্ধার হবে না, সময়মত ব্যবহার করা হবে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পুলিশ জানে না কিভাবে অস্ত্র উদ্ধার করতে হয়! :(

৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬

কিরকুট বলেছেন: এই ব্যাপারে কারো কোন মাথা ব্যথা নাই । অবশ্য না থাকাই স্বাভাবিক । চোর কখনোই নিজের চুরিত্ব জাহির করে না ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: চোর কে বা কাহারা?

৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩

নতুন বলেছেন: উপদেস্টা পাল্টানো উচিত যদি ঠিক মতন কাজ করতে না পারে।

দেশের আইন সৃংখলা পরিস্থিতি ঠিক করতে পারার মতন ভালো লোক নাই? অবশ্যই আছে যে পুলিশ বাহিনিকে আবার সংঘটিত করে তাদের ইমেজ ঠিক করার কাজ করতে পারে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে দুই পক্ষের কাছেই কিছু অস্ত্র থাকতে পারে। বুঝেন ই তো এরা কারা? আমার পোস্ট দেয়ার উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জন্য। বিপদে আছি আমরাই। কোন আওয়ামী লীগ নেতা বা তার পরিবার এই অস্ত্রের মুখোমুখি হবে না। হবো আমরা সাধারণ মানুষ।

৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: সব অস্ত্র আছে জামাত শিবিরের কাছে। তারাই জ্বালাও পোড়াও করেছে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের কাছেও থাকতে পারে। তাদের কাছে টাকা আছে। কিনে নিতে পারবে!

১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৪

কিরকুট বলেছেন: লেখক বলেছেন: চোর কে বা কাহারা?

যারা বলে ঠাকুর ঘড়ে কে রে ? আমি কলা খাই না ।

তারা ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কবি এখানে নিরব! ;)

১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে দুই পক্ষের কাছেই কিছু অস্ত্র থাকতে পারে। বুঝেন ই তো এরা কারা? আমার পোস্ট দেয়ার উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জন্য। বিপদে আছি আমরাই। কোন আওয়ামী লীগ নেতা বা তার পরিবার এই অস্ত্রের মুখোমুখি হবে না। হবো আমরা সাধারণ মানুষ।

ফরিদপুরের থানা লুটের একটা ভিডিও তে দেখলাম একজন একটা বাচ্চা কোলে করে হেটে যাচ্ছে হাতে থাকার একটা অস্র। তার অর্থ তিনি হয়তো দেখতে এসেছিলেন এবং একটা বাসায় নিয়ে গেছে.... :| এই হইলো আমাদের জনগনের সচেতনতার অবস্থা।

যেকোন সন্ত্রাসীরাই অস্র পাইলে নিজের কাছে রাখতে চাইবে। কিন্তু বিএনপি/জামাত এখন এদের পালন করবে। আয়ামীলীগ তো বর্তমানে দৌড়ের উপরে আছে।

পুলিশকে ধংষ করে দিয়ে এখন আইন ব্যবস্থার অবনতির জন্য কান্না করছে আফসোসলীগ। পুলিশ এখন নিজেরাই রাতে বাইরে ঘুরতে ভয় পায়। :|

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি আওয়ামী লীগ কে হালকা ভাবে নিয়েন না। এদের কাছে বেশম্ভব টাকা আছে। টাকা থাকলে অস্ত্র ম্যানেজ করা ব্যাপার না। টাকা ও গান থাকলে যে কোন কিছু করা সম্ভব। বিএনপি-জামাতের কাছে অত টাকা নেই।

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"জুলাই অভ্যুত্থানের সময় ২০০০ এর বেশি আসামি লোক থানা থেকে পালিয়েছিলো।"

এত সরলীকরণ করলে হবে?

৫ ই আগস্টের অনেক আগে জুলাইয়ের শেষ দিকে থেকেই বিভিন্ন থানা এবং কারাগারে কথিত ছাত্র আন্দোলনের নামে টার্গেট করে জঙ্গি হামলা হয়েছিল। দণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গিদের ছাড়িয়ে আনার জন্য।
মোট ৩-৪ টি কারাগারে কমান্ডো কায়দায় হামলা চালানো হয়েছিল। সকল জঙ্গিদের মাইক্রোবাসে উঠিয়ে সকল অস্ত্র লুণ্ঠন করা হয়েছিল।
এভাবে ৪০০ থানায় পরিকল্পনা ভাবে জঙ্গি হামলা করে সাড়ে চার হাজার পুলিশ হত্যা করা হয়। সকল অস্ত্র লুণ্ঠন করা হয়।
গণভবনের উন্নত ভারী অস্ত্রশস্ত্র সহ সকল অস্ত্রশস্ত্র এখন জঙ্গি তথা জামাত শিবির হিজবুতের মিলিশিয়া কমান্ডো বাহিনীর হাতে আছে।


০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৪১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই অস্ত্র দিয়ে যাই হোক গৃহযুদ্ধ হবে কিনা সামরিক বিশেষজ্ঞ থেকে জানতে হবে। আওয়ামী লীগের কাছে যে অস্ত্র নাই সেটা কিভাবে জানলেন? নিষিদ্ধ লীগের ;) কাছে প্রচুর জনগণের টাকা রয়েছে। এসব অস্ত্র তারা কিনে নিয়ে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে। আপনাদের ব্লগার দের মধ্যে দুই পক্ষ আছে যারা একে অপরের কাধে দোষ চাপায়।

১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০৬

বিষাদ সময় বলেছেন: সরকার কেঁচো খুড়তে সাপ বের হওয়ার ভয়ে এগুলো উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে না। একেবারে ছিচকে টাইপের যে সব অপরাধী অস্ত্র নিয়েছিল তাদের হয়তো অনেকে ভয়ে কোথাও ফেলে দিয়েছে। কাজেই অনেক অস্ত্র হয়তো অলরেডি নষ্ট হয়ে গেছে। অত্যাধুনিক অস্ত্র বাদে যে পরিমাণ অন্ত্র খোয়া গেছে আমার ধরণা তা এদেশে যে পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র আছে তার তুলানায় খুব নগন্য। কাজেই সাধারণ আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির জন্য এগুলো খুব বেশি উদ্বেগজনক নয়। কিন্তু অত্যাধুনিক অন্ত্র গুলো বিশেষ পরিস্থিতিে ব্যবহার হলে তা ভয়ঙ্কর হতে পারে। তবে এ নিয়ে সরকারের নির্লিপ্ততায় মনে হচ্ছে এসব অস্ত্রের অবস্থান সম্পর্কে তারা কিছুটা জ্ঞাত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.