নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশে কি আইয়ুব খান স্টাইলে সামরিক শাসন আসতে যাচ্ছে ?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৩৪


ইন্টেরিম সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে নাটকীয় ভাবে দেশের পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হতে শুরু করে। জুলাই অভ্যুত্থানের ধাক্কা জাতি সামলানোর আগেই মব জাস্টিস মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছিল। এরপর শুরু হয় আন্দোলন। একে একে দাবী দাওয়া নিয়ে রাস্তায় নামতে দেখা যায় বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের। ইন্টেরিম সরকার প্রথম দিন থেকে আজ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। সরকারের প্রশাসন ঠিকভাবে ফাংশান করতে পারছে না। অন্যদিকে বিরোধী দল গুলো জাতীয় নির্বাচনের জন্য চাপ জারী রেখেছে। লিন্তু সরকার দেশে যাতে আর কোন ফ্যাসিস্ট তৈরি না হয় তার জন্য সংস্কার করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। পরাজিত শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকার কে সেই কাজটুকু ঠিকভাবে করতে দিচ্ছে না। নানা রকম উসকানি দিয়ে দেশের মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ জাগিয়ে তুলেছে। তারই প্রেক্ষিতে গতকাল থেকে ধানমন্ডি ৩২ সহ অনেক আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িঘর ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছে বিরোধী প্রতিপক্ষ। ধারণা করা যায় সরকারের নিরব সম্মতিতে বি-জাত ও বৈবিছা সহ তাদের পকেট সংগঠন গুলো এই কাজে যোগ দিয়েছিল।

গতকালের ভাঙচুর ও আগুন দেয়ার আজও অনেক আওয়ামী লীগের নেতাদের বাড়ি আগুন দেয়া হয়েছে। একজন সমন্বয়ক হান্নান মাসুদ যিনি ভবিষ্যতে এমপি হতে চান তার ফেইসবুক স্টাটাসে আওয়ামীলীগের ৩০০ এমপিদের বাড়ি দখল করে সেখানে শহীদদের জন্য ফ্ল্যাট করার দাবী জানান। অর্থাৎ ঘৃণা ও প্রতিহিংসা মূলক পদক্ষেপ নেয়ার জন্য তিনি রাজনৈতিক দলের ছাত্রদের উসকানি দিচ্ছেন। কিন্তু সমস্যা হলো আওয়ামী লীগের একজন ওয়ার্ড কমিশনার যিনি তার এলাকায় মানুষের উপর জুলুম করেছে আপনি কি তার বাড়িঘরও ফ্যাসিবাদের প্রতীক হিসাবে ভেঙে ফেলবেন ? অনেকে গোপালগঞ্জে গিয়ে আরো ভাংচুরের আহবান জানাচ্ছে যা গৃহযুদ্ধের শামিল। সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উপরের নির্দেশে পুরোপুরি নিস্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এই ব্যাপারে অবশ্যই যুক্তিসঙ্গত পদক্ষেপ নিবেন বলে দেশের মানুষ আশাবাদী। সরকার আজকে বিবৃতি দিয়েছে যে সব কিছুর জন্য দায়ী শেখ হাসিনা। তার উসকানি মূলক বক্তব্যের কারণে আজ এত ভাংচুর হয়েছে। ভারত সরকারের কাছে অনুরোধ জানানো হয় যাতে শেখ হাসিনার মুখ বন্ধ রাখা হয়।

দেশের ভিতরে জনমনে এখন নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। একশ্রেণী বলছে সরকার কে ব্যর্থ দেখাতে এতসব ঘটনা সুপরিকল্পিত ভাবে ঘটনা হচ্ছে। সরকার কে কারা ব্যর্থ দেখাতে চায় ? ১- সরকার ব্যর্থ হলে দ্রুত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। এতে লাভবান হবে বিএনপি কারণ তাদের আগামী নির্বাচনে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আবার গতকালের ঘটনায় বিএনপির মধ্যে নিরবতা ও কর্মীদের মধ্যে উৎসব ভাব ছিলো। কারণ তারা ভাবছে খালেদা জিয়াকে বাসভবন ফিরোজা থেকে বের করে দেয়ার প্রতিশোধ নেয়া গেল। তাই সরকারের সহায়তা প্রদানকারী ছাত্র সংগঠনের সাথে তারাও বিপুল বিক্রমে যোগ দিয়েছিল। ২- রাজনৈতিক দলের পকেট হিসাবে পরিচিত ছাত্ররা ও তাদের গুরুরা তখন জোর করে বিপ্লবী সরকার গঠনের চেষ্টা করবে বলে শোনা যাচ্ছে। সংবিধান বাতিল করে নিজেদের ইচ্ছামত অর্ডিন্যান্স ও ডিক্রি জারী করে ইচ্ছামতো দেশ চালানোর স্বপ্ন রয়েছে তাদের। কিন্তু এতে করে বিএনপির সাথে তাদের কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট দেখা দিবে। বিএনপির সাথে এই ভঙ্গুর পরিস্থিতিতে তারা সংঘাতে যাবে না। তাহলে কি ১/১১ অথবা আইয়ুব খান স্টাইলে সামরিক শাসন আসবে ?

১৯৫৬ সালে পাকিস্তানে পাটের কারখানা গুলোতে আগুন লাগিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলা হয়েছিল। বাংলাদেশে এখন অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এরকম অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে সাধারণত ক্ষমতার পটপরিবর্তন ঘটে যায়। পাকিস্তানে এরকম অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে দেশের ক্ষমতা দখল করেন। এরপর থেকে পাকিস্তানে শুরু হয় দীর্ঘ সময় ধরে সেনাবাহিনীর শাসন। বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য বলতে গেলে ১/১১ এর মতো সামরিক সরকার একবার দেশে শাসন ক্ষমতায় ছিলো। কিন্তু সেই শাসন ব্যবস্থা রাজনৈতিক দলগুলোর কারণে ব্যর্থ হয়। এবার এই ধরণের সামরিক সরকার চাইলে শুরু থেকেই ক্ষমতা নিতে পারতো। কিন্তু তা না করে সেনাবাহিনীর সমর্থনে ইন্টেরিম সরকার গঠিত হয়। কিন্তু দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে না পারলে তখন সাধারণ জনগণ অনিচ্ছাকৃত ভাবে সামরিক শাসন দেখতে চাইলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।

দেশে সামরিক শাসন আসলে বিএনপির তেমন লাভ দেখি না। বাকি দলগুলো কিভাবে রিয়েক্ট করে সেটাও বোঝা যাচ্ছে না। কিন্তু এবার দীর্ঘদিনের জন্য সামরিক সরকার আসতে পারে। কারণ যোগ্য কোন রাজনৈতিক দল নেই এই অজুহাতে সেনাশাসনের সময়কাল দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। আর এমন কিছু ঘটলে পাকিস্তানের ভাগ্য বাংলাদেশ কে বরণ করতে হবে।

পাকিস্তানে সামরিক শাসনের কুপ্রভাব থেকে জনগণ আজো মুক্তি হতে পারেনি। সেখানে এখনও গণতান্ত্রিক দলগুলোর ক্ষমতায় যাওয়া নির্ভর করে সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার উপর। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার মদদে প্রতিদিন গুম খুনের শিকার হতে হচ্ছে জনগণ কে। গোয়েন্দা সংস্থার প্রত্যক্ষ মদদে পাকিস্তানে চরমপন্থীরা একে অপরের উপর হামলা করছে। পুরো দেশে সেনাবাহিনী ছাড়া পাকিস্তানের আর কেউ শান্তিতে নেই। বাংলাদেশে বর্তমানে আইয়ুব খানের ক্ষমতা গ্রহণের সময় যে ধরণের ইলিমেন্ট ছিলো তার কিছু অংশ প্রতীয়মান হচ্ছে। সামরিক শাসন আসলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের তীব্র সংকট দেখা দিবে। সেনাবাহিনীর ক্ষমতা প্রলম্বিত হলে তারা নানা ধরণের অপরাধ কর্মে জড়িয়ে পড়বে। এর প্রমাণ বিগত ছয়মাসে পত্র পত্রিকা খুললে আমরা দেখতে পাবো। সেনাবাহিনী দেশের ক্ষমতা নিতে চাইলে বাংলাদেশের জনগণ সাধুবাদ জানাবে। তারা কোনদিন দক্ষিণ কোরিয়ার মতো সেনাবাহিনীর বন্দুকের নলের সামনে দাঁড়াবে না।

ইন্টেরিম সরকারের এই মূহুর্তে কি করণীয় ? আপাতত তারা রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য স্থাপন করতে কাজ করতে পারে। ন্যুনতম কিছু সংস্কার করে তারা আগামী বছর জানুয়ারি মাসে নির্বাচন দিতে পারে। দিন যত যাচ্ছে ইন্টেরিম সরকারের দূর্বলতা তত প্রতীয়মান হচ্ছে। যে সরকারের দেশের প্রশাসনের উপর নিয়ন্ত্রণ নাই তাকে আর যাই হউক সরকার বলা চলে না। কিন্তু সরকারের নিজস্ব ইন্টারেস্ট আছে রাজনৈতিক দল গঠনের। তাই তারা সময়ক্ষেপণ করার চেষ্টা করবেই। আর দেশের অস্থিতিশীল অবস্থার অজুহাতে নির্বাচন পেছাতে চাইলে চরম লাঞ্চনার মধ্যে দিয়ে এই সরকারের পতন ঘটবে।


মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: অপেক্ষা করুন। দারুণ কিছু হবে ভারতের জন্য।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৪৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অনেকদিন পর দেখলাম। ভারতের কিছুই করার নেই এবার। শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন অসম্ভব।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৩২

Al Firdaws বলেছেন: নওগাঁর সাপাহার সীমান্ত থেকে সিরাজুল ইসলাম (৩৮) নামে এক বাংলাদেশী যুবককে আটক করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১ এস পিলার ও ভারতের অভ্যন্তরে নাইরকুড়ি এলাকা থেকে বিএসএফ তাকে ধরে নিয়ে যায়।
আটক সিরাজুল ইসলাম উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে বলে জানা গেছে।
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে সিরাজুলের স্ত্রী এজেলা খাতুন গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে স্থানীয় কয়েকজনের সাথে তার স্বামী সিরাজুল ভারতে গিয়েছিল। এরপর সকালে সবাই ফিরে এলেও সিরাজুল আর ফিরে আসেনি। যারা ফিরে এসেছে তাদের কাছ থেকে তার স্বামীর আটকের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন তিনি।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এখানে আলোচনা হচ্ছে সেনাবাহিনীর ক্ষমতায় আসা নিয়ে। ভারতের টপিক অপ্রাসঙ্গিক।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:২৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: সেনাবাহিনীর খায়েশ পূরণ হতে পারে আবার নাও পারে। তবে বিএনপির খায়েশ পূর্ণ হবে না। মাঝখান দিয়ে লাভবান হচ্ছে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ।

শেখ হাসিনা বন্ধুক ভারতের কাঁধে তুলে দিয়েছেন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৫০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিএনপি হতাশ করলো আমায়। কাল এসব গেঞ্জামে না গেলেও পারতো। আরে ভাই ক্ষমতায় যাওয়ার পর এমনিতেই সাইজ করা যাইতো। ভারত এবার পারবে না। আমার ধারণা সেনাবাহিনীর শাসন আসতেছে।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০৪

আদিত্য ০১ বলেছেন: ভাই আমার কাছে তাই মনে হচ্ছে, কি যে কি হচ্ছে ? চারদিকে হোলি খেলা, ভাই যার ক্ষমতা দরকার তোরা ক্ষমতা নে । আগুনের হোলী খেলা বন্ধ কর। ভাইরে কি হচ্ছে। অসুস্থ পরিস্থিতি!, এ যেন নরক পুরিতে পরিনত হচ্ছে বাংলাদেশ

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যেহেতু মানুষ মারা যায় নি তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে আমি মনে করি না।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০৭

আদিত্য ০১ বলেছেন: ভাই আর এনালাইসিস করতে ইচ্ছে করছে না, আমি আপাতত নিউজ ও সোশাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকবো, কেমন জিঘাংসা। বাংলাদেশ তুমি আমাদের মত সাধারন জনগনের না

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সামরিক শাসন চাই না। এতে দেশের ক্ষতি।

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১৩

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: সামরিক শাসন চাই না। এতে দেশের ক্ষতি। ওয়াকার ভাই কোন গুটি চাল দিয়েছে কিনা কে জানে, কি হচ্ছে মহান আল্লাহই ভালো জানেন। শান্তি আসুক

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমার তাকে সন্দেহ হচ্ছে। কারণ এসব ঘটনায় সাধারণত গোয়েন্দা সংস্থা ও আমলাদের হাত থাকে। সেনবাহিনীর শাসন আসলে দেশে দূর্ভিক্ষ হবে। কারণ আগামী বছর থেকে বড়ো লোনের ইনস্টলমেন্ট দিতে হবে। অনেক চাপ আছে।

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:২০

আদিত্য ০১ বলেছেন: আমি ধরে নিয়েছিলাম বিএনপি আসুক, আর বাংলাদেশে এক সরকারের পর অন্য সরকার আসুক, এভাবে চলতে থাকুক, আগামী নির্বাচনে বিএনপি আসুক, এইটা আমি চাইছিলাম, কিন্তু এখন যে অবস্থা তাতে তো সব উল্টাপালটা লাগছে

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইউনূস সাহেব বলেছে দব ঠিক হয়ে যাবে। সো চিল থাকেন।

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: দেশে আজ আওয়ামীলীগের যে অবস্থা হয়েছে, এইসব উপদেষ্টাদের সেই অবস্থা হবে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনারাই তাদের খারাপ বানিয়ে ছাড়বেন। B-)

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গত ৫৪ বছরে সামরিক শাসকরা সিভিলিয়ান শাসকদের চেয়ে কম খারাপ ছিল। তবে এই যুগে কোন সেনাপ্রধান বা সেনাবাহিনী সামরিক শাসন ঘোষণা করবে না যদি না সেটা বাইরের কোন শক্তিশালী দেশের ইশারায় না হয়। যদি সামরিক শাসন আসে তাহলে ধরে নিতে হবে যে অ্যামেরিকা বা ইউরোপের শক্তিশালী দেশগুলির ইচ্ছাতেই সেটা হচ্ছে। এই সমর্থন বা ইচ্ছা ছাড়া কোন সামরিক শাসক ২ বছরের বেশী টিকতে পারবে না।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমেরিকা এখন কোন দেশে সামরিক শাসন চায় না। তারা এখন গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখতে আগ্রহী। তবে বাংলাদেশ কে পাকিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্র করতে পাকিস্তানের আইএসআই চায়। সামরিক শাসন সবচাইতে জঘন্য।

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৫

কু-ক-রা বলেছেন: আজ বাকশালীদের কান্নাকাটি করিবার দিন। উহাদের তীর্থ ধ্বংস করিয়া দেওয়া হইয়াছে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সাথে আল বদর বাহিনীর ক্ষমতায় যাওয়ার আশাভঙ্গ হইয়াছে। খেলারাম খেলে যা! ;)

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০২

কাঁউটাল বলেছেন: বাল কুকুরের নৃত্যকলা
ভাদা কুকুরের ছাল

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: খেলারাম খেলে যান! ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.