নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কারের সাথে জাতীয় নির্বাচনের কি সম্পর্ক ?

১১ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১:০৭


জাতীয় নাগরিক পার্টির আহবায়ক নাহিদ ইসলাম গত ১০ই জানুয়ারি এনসিপির আয়োজিত একটি ইফতার মাহফিলে ঘোষণা দিয়েছেন সংস্কার, শেখ হাসিনার বিচার ও গণ পরিষদ নির্বাচন ইস্যুতে খুব শীগ্রই মাঠে নামবে তার দল। শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার নিয়ে দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চায় জানপা। জানপার বিরুদ্ধে জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার অভিযোগের বিরুদ্ধে নাহিদ বলেছেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত্যে পৌছায় তবে নির্বাচন নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি থাকবে না। রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় নির্বাচনের দোহাই দিয়ে সংস্কার ও বিচারিক কার্যক্রম পিছিয়ে দিতে চায় বলেও নাহিদ পাল্টা অভিযোগ করেছে। জানপার নেতা সারজিস আলম বলেছে রাজনৈতিক দলগুলো কিভাবে জাতীয় নির্বাচন চায় যেখানে এখনো জুলাই নিহতদের রক্তের দাগ শুকায় নাই। জনগণ সে সব রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে দাঁতভাঙ্গা জবাব দিবে বলে সারজিস আশাবাদ ব্যক্ত করেন। জানপার আরেক নেতা আলোচিত চিকিৎসক তাসনিম জারা বলেছেন, সংস্কার ও বিচারের আগে তার দল কোন নির্বাচন দেখতে চায় না।

জাতীয় নির্বাচনের আগে কেন গণপরিষদ নির্বাচনের প্রশ্ন আসছে ? প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা সালাউদ্দিন বলেছেন একই সাথে গণপরিষদ ও জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ঐক্যমত্য হবে না। বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহল কবীর রিজভী গণ পরিষদ নির্বাচনে যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। দেশে ইতিমধ্যে একটি সংবিধান রয়েছে। যদি সংবিধানে সমস্যা থেকে থাকে তবে তা সংশোধন হতে পারে। কেন গণপরিষদ নির্বাচন করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে ? রিজভী সাহেব আশঙ্কা করেছেন এসব ইস্যু মূলত জাতীয় নির্বাচন কে প্রলম্বিত করার অপকৌশল।

শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার ইস্যুতে জানপার বক্তব্য বাল্যসুলভ ছাড়া আর কিছুই নয়। নির্বাচিত সরকার কি আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিচার করবে না ? বর্তমানে যে সব দল মাঠে সরব প্রত্যেকেই ক্ষমতায় গেলে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার করবে।কারণ বিগত ষোল বছর রাজনৈতিক দলগুলোর জীবন তামা তামা করে ফেলেছে আওয়ামী লীগ। কোন ইস্যু পেলেই গ্রেফতার ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে। তাই শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার নির্বাচিত সরকার করবে না এই বক্তব্য বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গ্রহণযোগ্য নয়। তাছাড়া সম্পূর্ণ বিচার শেষ হতে দীর্ঘদিন সময় লাগবে। এতদিন কি একটি অনির্বাচিত সরকার দেশ চালাতে পারবে ?

সংস্কারের জন্য কেন জাতীয় নির্বাচন পেছাতে হবে ? সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। অতীতেও আমরা অনেক সংস্কার দেখেছি এবং ভবিষ্যতেও দেখবো। তাছাড়া ইন্টেরিম সরকারের সংস্কার সংক্রান্ত অধ্যাদেশ বৈধতা দিতে পারে একমাত্র নির্বাচিত সরকার। ইন্টেরিম সরকারের পক্ষ থেকে সংস্কারের সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর নিকট চিঠি পাঠানো হয়েছে। সরকার জুলাই চার্টারের মাধ্যমে নির্বাচনের পূর্বে বাস্তবায়ন করা সম্ভব এমন সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচিত সরকার বাস্তবায়ন করবে এই জাতীয় সংস্কারও লিপিবদ্ধ করে রাখবে বলে ভাবনা চিন্তা করছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি চায় নির্বাচন যত পিছানো যাবে তাদের দল গোছাতে তত বেশি সুবিধা হবে। তাছাড়া বড়ো রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে নির্বাচনে আসন নিয়ে সমঝোতার একটি রাজনীতি রয়েছে এখানে। বিএনপি জোট ব্যতীত বাদ বাকি রাজনৈতিক দলগুলোর ভোট ব্যাংক খুবই নগণ্য। সম্ভাবনা আছে বিএনপির দুই-তৃতীয়াংশ আসনে জয়ী হওয়ার। বিএনপি একমাত্র দল যারা বিরোধী দল হিসাবেও একশত-দশের বেশি আসনে জয়ী হয়েছিলো । আওয়ামী লীগের বর্তমানে যে অবস্থা নির্বাচনে আসলেও বিএনপির বিরুদ্ধে ফাইট দেয়ার মতো জনপ্রিয়তা নাই। জামায়াতে ইসলামী তাদের রাজনৈতিক ইতিহাসে এখন পর্যন্ত একক ভাবে সরকারি বা প্রধান বিরোধী দল হওয়ার মতো আসন পায় নাই। বাকিরা গণনার বাইরেই থাক।

জানপা প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলোর মতোই আচরণ করছে। নতুন রাজনৈতিক দলটি বর্তমানে যে সব ইস্যু নিয়ে রাজনীতি করতে চাচ্ছে সাধারণ জনগণের সাথে কানেক্টেড হতে পারবে না। নির্বাচন ইস্যু নিয়ে জানপার আহবায়ক নাহিদ ইসলাম আইনশৃংখলা পরিস্থিতির দোহাই দিলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির কারণে দেশে চাকুরির পরীক্ষা স্থগিত তা নিয়ে কোনো বক্তব্য দিতে দেখি না। নাহিদেরা রাজনীতিতে প্রবেশ করেছে তাই হয়তো তাদের চাকুরির দরকার নেই কিন্তু তাদের সমবয়সী অসংখ্য ছেলে-মেয়ে আছে যাদের চাকুরি করে চলতে হবে।

বেক্সিমকো সহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে জুলাই অভ্যুত্থানের পর সে সব নিয়ে তারা সরকারের গৃহীত নীতির কোনো সমালোচনা করে না। জানপার সমর্থিত সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও প্রতিনিয়ত ন্যায় বিচারের জন্য ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের আন্দোলন করা লাগছে। এতে বিঘ্নিত হচ্ছে লেখাপড়া। জানপা কি এসব বিষয় নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেছে ? অবশ্য কিংস পার্টি হিসাবে তারা চাইলেও সরকারের বিরুদ্ধে খুব বেশি কঠোর ভাব দেখাতে পারবে না। কারণ তাদের নবগঠিত রাজনৈতিক দলটির প্রশাসনের সাহায্য লাগবে যদি সারা দেশে প্রভাব বিস্তার করতে চায়। জনগণের সাথে নিজেদের কানেক্টেড হতে হলে অবশ্যই জনগণ কি চায় আগে তা জানতেব হবে। প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে নতুন রাজনৈতিক দলটির তখন পার্থক্য দৃশ্যমান হবে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আলীগকে নির্বাচনের বাইরে রাখার অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয়।

১১ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:১৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রধান উপদেষ্টার কথার টোন তো অন্য কিছু মিনিং করছে।

২| ১১ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:২৮

নতুন নকিব বলেছেন:



জাতীয় নির্বাচন/ গণপরিষদ নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যুতে জানপার অবস্থান রাজনৈতিক কৌশল ছাড়া কিছুই নয়। নির্বাচনী প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত করার মাধ্যমে তারা সময় নিতে চায়, যা মূলত দল গোছানো ও আসন সমঝোতার অংশ। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার নির্বাচিত সরকারই করবে, এটি একরকম রাজনৈতিক বাস্তবতা।

সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা নির্বাচন পেছানোর অজুহাত হতে পারে না। জানপার অবস্থান বাস্তবধর্মী না হয়ে রাজনৈতিক সুবিধাভোগিতার ইঙ্গিত দেয়। তদুপরি, চাকরি পরীক্ষা স্থগিত হওয়া, শিল্প-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়া ও শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে তাদের নিরবতা প্রশ্নবিদ্ধ। জনগণের সাথে সত্যিকারের সংযোগ ছাড়া জানপার ভবিষ্যৎ প্রভাবশালী রাজনৈতিক শক্তি হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ক্ষীণ।

১১ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:১২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:২০

রাসেল বলেছেন: অতীতের নিষ্পাপ (!) ব্যক্তিদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষনের আলোকে বলা যায়- গ্রহনযোগ্য সংস্কার না হলে: দেশপ্রেমিকরা (!)আবারো দেশকে ভালোবেসে (!) নিজের করে নিবে; প্রশাসন, বিচারালয় পুত:পবিত্রতায় (!) ভরে যাবে। বর্তমান সরকারের সংস্কারে সদিচ্ছা আছে কিনা, প্রশ্ন সাপেক্ষ। স্বীকার্য যে, বর্তমান সরকার সহযোগিতা পাইতেছে না।

১১ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:১২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আজকে কি বাগ হয়েছে নাকি? এত বার পঠিত কেন দেখাচ্ছে?

৪| ১১ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৫৩

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: ভালো বলেছেন ।

১১ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধইন্যবাদ।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনার অন্যায় কি? তার বিচার কেন হবে? মেট্রোরেল, পদ্মাসেতু, এলিভেটেড এক্সপ্রেওয়ে করেছেন সেজন্য? নাকি রাজাকারদের বিচার করছেন, বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচার করেছেন সেজন্য?

১৪ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গুম, খুন ও জুলাই হত্যার কারবে সকল অর্জন মাঠে মারা গেছে।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:২৪

আদিত্য ০১ বলেছেন: আমার তো মনে হচ্ছে নির্বাচনের আগে হয়ত ২ মাস আগে ইউনুস পদত্যাগ করে এনছিপির হয়ে প্রার্থী হবে। কিন্তু ড কামালের মত জামানত বাজেয়প্ত হওয়ার সম্ভবনা থাকবে। বাংলাদেশের তরুন ভোটার না হয় ধরলাম এনছিপি চিনে, কিন্তু এদের ছাড়াও বড় অংশ আছে কৃষক, খেটে খাওয়া মানুস ও অনেক মধ্য বয়সী তারা এনছিপি নিয়ে ততটা আগ্রহী না। এই দেশের মানুস চিনে আওয়ামীলীগ আর বিএনপি। সুষ্ঠু ভোট হলেও, আওয়ামীলীগকে যদি অংশগ্রহন করতে দিলেও প্রার্থীদের প্রচারনা বা ভোটের মাঠে নামতে দিবে না
তাই আমার মনে হচ্ছে

বিএনপি-১৯০/১৮০
আওয়ামীলীগ - ৬০/৭০
জাতীয় পার্টি - ১০/১২
জামাত- ৯/১০
এনছিপি- ২/৩
অন্যান্য দল- ১০/১২

বিএনপি জামাত এনছিপি ৩ দলীয় জোট হওয়ার পসিবিলিটি আছে, ২০০১ যেভাবে ৪ দলীয় জোট হইয়েছিলো

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৩৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই লেখার ভিউ আপনার কাছে অস্বাভাবিক লাগে না? এরকম মরাধরা লেখা কিভাবে ১৬০০+ বার পঠিত হইলো ?

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৪৩

আদিত্য ০১ বলেছেন: আরে আমি তো ভিউ দেখিনাই, আপনি হেভভি আগাই গেছেন। মনে হয় এনছিপির ওপর ব্লগারের বড় অংশ বিরক্ত বা এনছিপিকে পছন্দ করে- দুইটার মধ্যে একটা হবে, এইজন্য এই লেখাটা এত বার পঠিত।

বাস্তব হইলো, বিএনপি আগামী নির্বাচন সরকার গঠন করবে। যত যাই বলুক, কারন ফ্যাক্ট অনেক কিছু। এনছিপি জাতীয় পার্টি বা জামাতের মতই ছোট দল হইয়ে বার বার নির্বাচনে অংশগ্রহন করবে। একটা নির্বাচনে বড় অংশ আসন পেতে হলে সেই দলের ভালো দক্ষ সংঘঠক লাগে। যেটা এনছিপিতে নাই, হবে বলে মনে হয় না। এদের লোভ বেশি। লোভ সবারই থাকে, কিন্তু দলের জন্য অনেক কিছু ছাড় দিতে হয়। এইটা এনছিপিতে কোন দিন হবে না, এইটা তাদের আচরনে বুঝা যায়। আর সবগুলাই উদ্ভট, কথাও বলে চরমপন্থীদের মত, বিএনপিকে আওয়ামীলীগ সবাইকে শাসন করতে চায়।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এনসিপি নারী ভোট পাবে না জামায়াতের মতো। খালেদ মহউদ্দীনের ঠিকানায় এনেছিলো এনসিপির নেত্রী সামান্তা শারমিন কে! যে সব উত্তর দিয়েছে সে মেয়েরা এখনই বলছে এই দল কে ভোট দিবে না। সহজ প্রশ্নের উত্তর এই মেয়ে দিতে পারে নাই।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৪৯

আদিত্য ০১ বলেছেন: শেখ হাসিনা বিচার মূলত আমার কাছে মনে হয় একটা তুরুপের তাস। এইটা দিয়ে ভালো খেলা খেলবে সবাই। এইটাকে কাউন্টার এটাক খেলাও খেলার সুযোগ সৃষ্টি হবে।আসলেই রাজনীতি অনেক জটিল খেলা। এইটায় এনছিপি বা ইউনুস পরিপক্ক হতে পারবে না।

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৫৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনা কে নিয়ে ভারত আগামীতে যারা সরকার গঠন করবে তাদের সাথে দেন দরবার করবে।

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৫৭

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: শেখ হাসিনা কে নিয়ে ভারত আগামীতে যারা সরকার গঠন করবে তাদের সাথে দেন দরবার করবে। [/sb
ওইটাই, তুরুপের তাস, রাজনীতি অনেক জটিল খেলা। আবার আওয়ামীলীগও সেই তুরুপকে কাউন্টার এটাকে খেলে দিবে সুযোগ বুঝে। রাজনীতিটা এমনই।সময়ের সাথে অনেক কিছু হবে। এই ৭ মাসেই কত কিছু দেখছি, কেন যেন খেলার দিক পরিবর্তন হওয়ার ক্ষেত্র সৃষ্টি হচ্ছে। আসলে নিজের দোষেও অনেক সুযোগ করে দেয়। শেখা হাসিনা যেমন ভুল করে সুযোগ সৃষ্টি করে দিছিলো। রাজনীতি খেলা এমনই, ভুল হবেই, এইটা অবধারিত

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১:০৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.