![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
যদি প্রশ্ন করি, "আপনি কি কখনো এমনটা অনুভব করেছেন—কেউ যেন আপনাকে অনুসরণ করছে, অথচ পেছনে ফিরে তাকালে কেউ নেই ? কখনো কি শুনেছেন কোনো অদ্ভুত কণ্ঠস্বর, অথচ চারপাশে নেমে এসেছে নিস্তব্ধতা? কিংবা এমন কিছু দেখেছেন বা অনুভব করেছেন যা কোনো যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা করা অসম্ভব?" যদি উত্তর হয় 'হ্যাঁ', তাহলে আপনি হয়তো এমন এক রহস্যময় শক্তির প্রভাবে রয়েছেন, যাকে আমরা চিনি “কালো জাদু” নামে—হাজার বছর ধরে মানবজাতিকে ভীত ও বিভ্রান্ত করে আসা এক অদৃশ্য শক্তি। অথচ, এর বৈজ্ঞানিক নামটাও আমরা মুখে আনতে কুণ্ঠাবোধ করি।
দীর্ঘ আট দিন হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) থাকার পর গত ১০ই জুন সন্ধ্যায় না ফেরার দেশে পাড়ি জমান চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা। মাত্র ৩০ বছর বয়সে তার এই আকস্মিক প্রয়াণ গোটা সংস্কৃতি অঙ্গনে শোকের ছায়া ফেলেছে। কিন্তু এই মৃত্যুর পেছনে কি শুধু শারীরিক অসুস্থতা ছিল, নাকি আরও গভীরে লুকিয়ে ছিল এক নিদারুণ সামাজিক ও মানসিক ট্র্যাজেডি? তানিনের মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন করে আলোচনায় এসেছে তার একটি ফেসবুক পোস্ট। ১৯শে মে, অর্থাৎ অসুস্থ হওয়ার কিছুদিন আগে, তানিন লিখেছিলেন:
"কোনোদিন আমি তাবিজ বা কুফরিতে বিশ্বাস করতাম না। এখন করি। সুস্থ একটা মানুষকে এভাবে মেরে ফেলার চেষ্টা করে কি লাভ? ঘরের আনাচে কানাচে কত কি যে পেলাম। কেন এমন করছেন! আমি তো কারো ক্ষতি করিনি। লাস্ট ৪ মাস ধরে শুধু অসুস্থ আর অসুস্থ আমি। এসব এর ফল পাবেন চিন্তা কইরেন না। আল্লাহ ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেয় না।" এই পোস্টের কয়েকটি বাক্যই আমাদের চোখ খুলে দিতে পারে, যদি আমরা একটু গভীরে দেখার চেষ্টা করি। "ঘরের আনাচে কানাচে কত কি যে পেলাম," "সুস্থ একটা মানুষকে এভাবে মেরে ফেলার চেষ্টা," "লাস্ট ৪ মাস ধরে শুধু অসুস্থ"—এগুলো কি নিছকই মনের ভুল ছিল? নাকি এক তীব্র মানসিক যন্ত্রণার বহিঃপ্রকাশ?
তানিনের কাছের মানুষদের ভাষ্যমতে, তিনি প্রায়শই বলতেন, "আমার মাথার ভেতর কথা বলা হয়," বা "কেউ আমাকে অনুসরণ করছে, আমার ক্ষতি করতে চাইছে।" এই কথাগুলো শুনলে আমাদের সমাজ দ্রুত দুটি সিদ্ধান্তে আসে: ক. তাকে জিন ধরেছে, বা খ. তার ওপর কালো জাদু করা হয়েছে। এরপর শুরু হয় ঝাঁড়ফুঁক, তাবিজ-কবজ, এবং ধর্মীয় নিরাময়ের নামে এক ভয়াবহ প্রহসন।
কিন্তু বিজ্ঞান কী বলে? মনোবিজ্ঞানীরা এই ধরনের লক্ষণকে হ্যালুসিনেশন (Hallucination) এবং ডেলুশন (Delusion) হিসেবে চিহ্নিত করেন। যখন একজন ব্যক্তি এমন কিছু শোনে বা দেখে যা বাস্তবে নেই (যেমন মাথার ভেতর কণ্ঠস্বর শোনা), তাকে বলা হয় হ্যালুসিনেশন। আর যখন কেউ এমন কিছু বিশ্বাস করে যার কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই (যেমন কেউ তার ক্ষতি করতে চাইছে, বা তার ওপর জাদু করা হয়েছে), তাকে বলা হয় ডেলুশন। এই দুটি উপসর্গই সিজোফ্রেনিয়া (Schizophrenia) নামক একটি জটিল মানসিক রোগের মূল লক্ষণ।
সিজোফ্রেনিয়া ব্রেনের একটি রোগ, যেখানে মস্তিষ্কের নিউরোকেমিক্যালস, বিশেষ করে ডোপামিন এবং সেরোটোনিনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। এটি সাধারণত কৈশোর বা তরুণ বয়সে (২০-৩০ বছর) শুরু হয় এবং মানসিক চাপ বা ট্রমা এর উপসর্গগুলোকে ট্রিগার করতে পারে। তানিনের কথাগুলো পর্যালোচনা করলে মনে হয়, তিনি হয়তো সিজোফেক্টিভ ডিসঅর্ডার বা সিজোফ্রেনিয়া-র মতো কোনো গুরুতর মানসিক রোগে ভুগছিলেন। তার "ব্রেইনে বান দেওয়া হয়েছে" বা "মাথার ভেতর কথা বলা হয়"—এগুলো পার্সিকিউটরি ডেলুশন এবং অডিটরি হ্যালুসিনেশনের স্পষ্ট ইঙ্গিত।
যখন ২রা জুন তানিন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন, তখন তাকে আফতাবনগরের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হয়। প্রাথমিক ভুল চিকিৎসায় তাকে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ দেওয়া হয়। কিন্তু সন্ধ্যার মধ্যে তার অবস্থার চরম অবনতি ঘটে, যা ইঙ্গিত দেয় যে এটি নিছক গ্যাস্ট্রিক ছিল না, বরং আরও গুরুতর কোনো শারীরিক জটিলতা ছিল, যা হয়তো মস্তিষ্কের চলমান চাপ ও রোগের ফলাফল। জানা যায়, তানিনের দুটি কিডনি প্রায় অকেজো ছিল এবং শারীরিক অবস্থার অবনতি থেকে তার স্ট্রোক হয়, যার ফলে ব্রেইনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। অথচ এই কিডনি সমস্যা বা ব্রেইন স্ট্রোকের পেছনে দীর্ঘদিনের মানসিক চাপ, অযত্ন, এবং ভুল চিকিৎসা কতটা দায়ী ছিল, তা প্রশ্নসাপেক্ষ। এখানেই আমাদের সমাজের নিস্পৃহতা প্রকট হয়ে ওঠে। যখন একজন মানুষ "মানসিক যন্ত্রণায়" ভোগে, তখন তাকে চিকিৎসার বদলে কুসংস্কার আর অন্ধবিশ্বাসের কূপে ঠেলে দেওয়া হয়।
পরিবারগুলো মানসিক রোগের চিকিৎসা নিতে ভয় পায়, কারণ "পাগল" উপাধি পাওয়ার ভয় থাকে। সমাজ মানসিক স্বাস্থ্যকে একটি ট্যাবু হিসেবে দেখে, যেখানে বিষণ্ণতা, উদ্বেগ বা সাইকোসিসকে দুর্বল ঈমান বা 'জিন-ভূতের আছর' বলে ব্যাখ্যা করা হয়। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে কোনো প্রাথমিক ধারণা দেয় না। আর আমরা, যারা এই সবকিছু দেখি কিন্তু কিছু করি না, তারাও এই ব্যর্থতার সমান অংশীদার।
মাত্র ১৪ বছর বয়সে বিয়ে, সন্তানের দায়িত্ব, দ্বিতীয় সংসার, এবং এর মধ্যে শোবিজ অঙ্গনে কাজ—এ সবকিছুই তানিনকে মানসিকভাবে প্রচণ্ড চাপ দিচ্ছিল। গ্ল্যামার আর আলোর ঝলকানির আড়ালে যে মানসিক চাপ এবং একাকীত্ব লুকিয়ে থাকে, তা আমরা ক'জনই বা উপলব্ধি করি? একজন সেলিব্রিটি যখন মানসিক রোগে ভোগেন, তখন তার পাশে সঠিক চিকিৎসকের চেয়ে কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের ভিড় বেশি হয়। তানিন সুবহার মৃত্যুর পেছনে হয়তো এই নীরব পতনও দায়ী।
তানিন সুবহার মৃত্যু কেবল একটি ব্যক্তিগত ট্র্যাজেডি নয়, এটি আমাদের সমাজের সম্মিলিত ব্যর্থতার এক জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত। যখন একজন মানুষ "আমার মাথার মধ্যে শব্দ হয়" বলে চিৎকার করে, তখন তাকে ওঝার কাছে না পাঠিয়ে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যাওয়া উচিত ছিল। যখন সে মানসিক যন্ত্রণায় ভোগে, তখন তাকে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে বলা উচিত ছিল, "তুমি একা নও, এটা চিকিৎসাযোগ্য।"
তানিনের এই অকাল প্রয়াণ আমাদের মনে করিয়ে দেয়: মানসিক স্বাস্থ্য কোনো বিলাসিতা নয়, এটি জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। আসুন, এই ট্র্যাজেডি থেকে শিক্ষা নিই। চারপাশে যারা মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছেন, তাদের প্রতি সংবেদনশীল হই। কুসংস্কারের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে এসে বিজ্ঞানের আলোয় আলোকিত হই। তানিনের মতো আর কারো পরিণতি না হোক । তার মৃত্যু হোক মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার এক নতুন পথের সূচনা।
১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:১৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কোন কুসংস্কার বিশ্বাস করে বসে আছি ? এখানে আলোচনা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ মানসিক সমস্যা নিয়ে উদাসীন সে ব্যাপারে আর আপনি আমার বিশ্বাস-অবিশ্বাসের পিছনে পড়ে গেলেন।
২| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:২১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্যবাদ এই বিষয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য। আমি দিবো ভাবছিলাম। পরে বিরত থেকেছি, কারণ ব্লগের অনেকে আমাকে জীন নিয়ে ঠাট্টা মশকরা করে। আরও বেশী লিখলে আমাকে জীনের বাদশাহ বানিয়ে দিতে পারে।
জীন মানুষকে শারীরিকভাবে ক্ষতি করতে পারে তার প্রমাণ হল কোরআনের সুরা বাকারার ২৭৫ নাম্বার আয়াতের অংশ বিশেষ;
Those who consume interest cannot stand [on the Day of Resurrection] except as one stands who is being beaten by Satan into insanity.
অর্থ- যারা সূদ খায়, তারা (কিয়ামতে) সেই ব্যক্তির মত দন্ডায়মান হবে, যাকে শয়তান স্পর্শ দ্বারা পাগল করে দিয়েছে।
বলতে পারেন যে শয়তান আর জীন তো এক জিনিস না। কিন্তু আসলে ইবলিস শয়তান জীন জাতির সদস্য। এই কথাও কোরআনে আছে। আর বদ জীনেরা শয়তানের শাগরেদ, এই কথাও কোরআনে আছে। আশা করি বিষয়টা পরিষ্কার।
তবে এই নায়িকাকে জীনে ধরেছিল কি না সেটা গবেষণা সাপেক্ষ ব্যাপার। শয়তান জীনের কারণেও মৃগী রোগ, সিজোফ্রেনিয়া এবং আরও কিছু রোগ হয়ে থাকে। অন্য কারণেও হতে পারে।
এখন কেউ যদি ইব্লিস শয়তানের অস্তিত্ব অস্বীকার করে তাহলে সে কোরআনকে অস্বীকার করলো। একই কথা জীনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
অনেক ধন্যবাদ চমৎকার একটা বিষয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য।
১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমার চাচার বড়ো মেয়ের সিজোফ্রেনিয়া রোগে আক্রান্ত ছিলো। আমার ফুফাতো বোনের শশুর খোনার ! সিজোফ্রেনিয়া রোগী ও মানসিক হাসপাতালে যাওয়ার বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলে সব কিছুই ব্লাক ম্যাজিক মনে হবে।
তানিন সুবহার লক্ষণ সিজোফ্রেনিয়া রোগের সাথে ৯৫ ভাগ মিলে যায়। ধন্যবাদ !
৩| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোরআনের এই আয়াত আপনি এড়িয়ে গেলেন কেন? এটার ব্যাখ্যা কী বলেন। কোরআনে বলা আছে জীন বা শয়তান মানুষের শারীরিক ক্ষতি করতে পারে। এই ব্যাপারে কি বুঝলেন? বিজ্ঞান শয়তান সম্পর্কে কী বলে সেটা বলেন? শয়তান আর জীনতো একই জাতের। এটা কি বোঝা গেছে?
সিজোফ্রেনিয়া রোগীর অভিজ্ঞতা আমারও আছে। অনেকেরই আছে আমাদের সমাজে।
১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কুরআনের আয়াতে যা বলা হয়েছে সুবহার সাথে তাই ঘটেছে সেটা আপনি কিভাবে বুঝলেন? চিকিৎসা বিজ্ঞান উন্নত হওয়ার সাথে সাথে অনেক অজানা বিষয় আমাদের জ্ঞাত হয়েছে। সিজোফ্রেনিয়া নিয়ে যারা ডিল করেছে তারা সুবহার ঘটনা পড়া মাত্রই বলবে উহাকে মানসিক ডাক্তারের কাছে শুরুতেই নেয়া দরকার ছিলো। অসুখ বিসুখ যেমন দেহের হতে পারে মনেরও হতে পারে। কিন্তু মনের অসুখ কে বাংলাদেশে বেশিরভাগ সময় গুরুত্ব দেয়া হয় না। এতে ধীরে ধীরে শারীরিক জটিলতাও বাড়ে।
৪| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি কি বলেছি যে তানিন সুবহার ক্ষেত্রে এটা ঘটেছে। আপনি আমার মন্তব্য ভালো করে পড়েন না কেন। আমি বলতে চাচ্ছি কোরআনের এই আয়াত অনুযায়ী জীন এবং শয়তান মানুষের শারীরিক ক্ষতি করতে পারে। এই ব্যাপারে আপনার মত কি। সরাসরি উত্তর দেন। ব্লগের অনেকে জীন বিশ্বাস করে না। তারা শয়তান এবং ফেরেশতাও বিশ্বাস করে না। বিজ্ঞান দিয়ে কি সব কিছু ব্যাখ্যা করতে পারবেন। কোরআনে জীনের অস্তিত্বের কথা আছে এবং জীন যে মানুষের শারীরিক ক্ষতি করতে পারে সেটাও বলা আছে। এই ব্যাপারে আপনার মতামত জানতে চাচ্ছি। ব্লগের নাস্তিকদের মতামত জানতে চাচ্ছি না।
১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:১৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একজন সৃষ্টিকর্তা আছেন বলে আমি বিশ্বাস করি। আপনি জীনের প্রসঙ্গের আড়ালে আমি নাস্তিক না আস্তিক প্রসঙ্গ সুচতুর ভাবে সামনে এনেছেন। সিজোফ্রেনিয়া রোগ বা মানসিক রোগকে কে আপনিও আসলে অসুখ মনে করেন না।
৫| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনাকে আমি কোরআনের আয়াতের অর্থ সম্পর্কে সরাসরি জিজ্ঞেস করেছিলাম। আপনি সেটার কোন উত্তর দেননি। আমি আপনাকে আস্তিক বলেই মনে করি। খামোখাই ভুল বুঝছেন।
আপনি আমার উপরের মন্তব্যগুলি ভালো করে পড়েননি, তাই বলছেন যে আমি এগুলিকে অসুখ হিসাবে মনে করি না। আমি বলেছি জীনের কারণেও হতে পারে। অন্য কারণেও হতে পারে।
আপনার লেখা কোরআনের আয়াতের সাথে যাচ্ছে না। সেটা কি খেয়াল করেছেন?
১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:১৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এবার ক্ষান্ত দেন। সিজোফ্রেনিয়া ও মানসিক রোগ নিয়ে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করেন আগে।
৬| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:২৫
মায়াস্পর্শ বলেছেন: সেতো নিজেই বলেছে সে তার ঘরে অনেক কিছু পেয়েছে। কালোজাদু অবশ্যই আছে এবং এর বেশিরভাগই জীন দ্বারা করানো হয়।
যারা জীন বিশ্বাস করেনা এরা এক ধরনের আবাল ছাড়া আর কিছুই নয়।
১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:১৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যারা মানসিক রোগ সম্পর্কে ধারণা রাখে না তারাই সব কিছুতে জীনের আছর দেখতে পায়।
৭| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:২৯
মারিয়া আফরিন বলেছেন: মানুষিক রোগ নিয়ে আমাদের সমাজের মানুষ উদাসিন ঠিক আছে তবে সবার ক্ষেত্রে যে মানষিক রোগ হবে তা না বদ নজর সত্যি।ইসলামে এর ব্যাখা আছে। বদ নজর দারা মানুষের অনেক ক্ষতি হতে পারে কিন্তু তাবিজ বা কালো যাদু সম্পর্কে ক্লিয়ার কিছু জানা নেই।
১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:২০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সিজোফ্রেনিয়া রোগ নিয়ে পড়েন আপু। তাহলে ক্লিয়ার হয়ে যাবেন। মানুষের মন অত্যন্ত শক্তিশালী একটা জিনিস। উহাও মহান আল্লাহরই সৃষ্টি।
৮| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:২৩
Sulaiman hossain বলেছেন: জিনে ধরা এবং হ্যালোসিনেশন এক নয়।হ্যালোসিনেশন হলে মাথা ঠিক থাকেনা,কিন্তু জিনে ধরলে মাথা ঠিক থাকে,পাগল হয়না।আর যাদু সত্য তবে বর্তমানে ধোঁকাবাজি বেশি।কেউ যদি কাউকে বান মারে অথবা জাদু করে করতে পারে
ব্লগার মহাজাগতিক চিন্তার বিভ্রান্তিমূলক আর্টিকেলে আপনার মন্তব্য ভালো লেগেছে।আমি ভেবেছিলাম আপনি রাজনীতির বাইরে কিছু জানেনা,এখন দেখেছি ইসলাম সম্পর্কেও আপনার যথেষ্ট সঠিক জ্ঞান রয়েছে,।।
১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:২৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইজিলি সমস্যার সমাধান করা যায়: একজন মানসিক ডাক্তার দেখানো যেতে পারে। সুস্থ না হলে যারা খোনার তাদের কে দেখানো যেতে পারে। এক্ষেত্রে খোনার কে পরে দেখানো উচিত। ভন্ড লোকের অভাব নেই। ধন্যবাদ।
৯| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:৩০
ফেনিক্স বলেছেন:
উনি অত্যধিক "পেইন কিলার" খেয়েছিলেন; মনে হয়, খুবই "হাইডোজের"; ইহার ফলে, কিডনী নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো ও নার্ভ নষ্ট হয়েছিলো।
পেইন কিলারের সাথে কেহ বিষাক্ত কিছুই মিশায়েছিলো হয়তো।
বিভ্রান্তিমুলক কোরানের সুরা ইত্যাদি দিয়ে উটের রাখাল ব্লগে পাগলামী করে বেড়াচ্ছে।
১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এমন অদ্ভুত সিচুয়েশনে আর পড়ি নাই। মানুষজন কে মানসিক রোগ এবং সিজোফ্রেনিয়া নিয়ে সচেতন করতে গিয়ে একি প্যারায় পড়লাম। যারা সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ জানেন তারা সবাই ফাস্ট ইম্প্রেশনে আমার মতোই বলবেন।
আপনার মন্তব্য বাস্তবতার সাথে মিল আছে। পেইন কিলার উহার কিডনী নষ্ট করে দিয়েছে। পারিনি ভাবে সুখী ছিলো না।
১০| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ৩:২৪
ফেনিক্স বলেছেন:
নং ১০ কমেন্ট, টাইপো:
*আপনি নাকি ইসলামিক স্কলার হয়ে গেছেন?
১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:৩৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তার লেটেস্ট ব্লগ পড়েন। তিনি আধুনিক যুগের গাণিতিক সসীম- অসীম-শূন্যের জ্ঞান ব্যবহার আল্লাহ কে ব্যাখ্যা করেছেন। ভালোভাবে পড়লে আপনিও সন্দেহ করবেন।
১১| ১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৪:০৮
কাঁউটাল বলেছেন: নাস্তিক্যবাদের জন্ম শয়তানের হাতে। নাস্তিক্যবাদিরা জ্বীন শয়তান ইত্যাদির অস্তিত্ব মেনে নিলে এদের জন্মই ব্যর্থ হয়ে যাবে।
১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:৩৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কুরআনে স্পষ্ট বলা আছে, " যারা জানে আর যারা জানে না তারা কি এক হতে পারে "?
১২| ১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৭:২৯
ফেনিক্স বলেছেন:
লেখক বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তার লেটেস্ট ব্লগ পড়েন। তিনি আধুনিক যুগের গাণিতিক সসীম- অসীম-শূন্যের জ্ঞান ব্যবহার আ আল্লাহ কে ব্যাখ্যা করেছেন। ভালোভাবে পড়লে আপনিও সন্দেহ করবেন।
-আমি দীর্ঘদিন থেকে উনার সেই থিওরীতে আস্হা রাখে আসছি; ইহা আইষ্টাইনের পদার্থ ও এনার্জি'র রুপান্তর ফরমুলার কাচাকাছি।
১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৪২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যে কাজের কোনো প্রয়োজন নেই সে কাজে কেউ নিজেকে নিয়োজিত করলে প্রতিবাদ করা উচিত। সুন্দর কবিতা লিখতে পারেন তিনি। রাজনৈতিক লেখাও আছে খারাপ না।
১৩| ১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: কালো যাদু বলতে কিছু নাই।
একজন মানুষ অসুস্থ হয়েছে। এর সাথে জিন টিন ফিন বা কালো যাদটোনার কিছু নেই। যারা এসব ফালতু বিষয় বিশ্বাস করে তারা অজ্ঞ, নাদান, মগজহীন।
১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৩৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ মানসিক রোগ হলেই জীন ভুতের আছর পড়েছে বলে মনে করে। সঠিক চিকিৎসা পেলে অনেকেই সুস্থ হয়ে যেত।
১৪| ১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:১২
রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞান যত এগিয়ে যাবে, ধর্ম তত কোনঠাসা হয়ে পড়বে। অলরেডি মানুষ ঝাড়ফুল, পানিপড়া, তেলপড়া, তাবিজ কবচ ইত্যাদি বিশ্বাস করা বন্ধ করে দিয়েছে।
১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:১৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মনে হয় আরব দেশে এসব পানিপড়ায় মানুষ বিশ্বাস করে? এগুলো কেবল বাংলাদেশ- ভারত-পাকিস্তানে এক্সিস্ট করে।
১৫| ১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৪৭
অগ্নিবাবা বলেছেন: জাদুর রং যদি কালা হইত তাইলে হাসিনা মোদী এতদিনে পটল ডাঙ্গার টিকিট কাটত। আর্মি অফিসারগুলো বড় বড় তান্ত্রিক মান্ত্রিক হইত। বলদাগুলো সব বাংলাদেশে জমা হইছে।
১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তানিন সুবহার বিয়ের আগে পেটে বাচ্চা চলে আসে। টিপিক্যাল বাঙালি পুরুষ উহার সাথে কমিটমেন্ট ব্রেক করে। নারীর জন্য স্বীকৃতি গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশে। তানিন তাই ডিপ্রেশনে চলে যায়।
জীনের উপর দায় দিতে পারলে আপনাকে আর ব্রেইন খরচ করতে হয় না।
১৬| ১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৪৭
ইয়া আমিন বলেছেন: কেবল তানিন সুবহার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে নয়, বরং আমাদের সমাজে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে বিরাজমান কুসংস্কার, অজ্ঞতা এবং অবহেলার বিরুদ্ধে একটি জোরালো পদক্ষেপ । একদিকে যেমন এটা একটি মর্মান্তিক ট্র্যাজেডি, অন্যদিকে তেমনি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা—যেখানে দরকার সহানুভূতি, সচেতনতা ও সঠিক চিকিৎসা। আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছেন, আমরা কতটা পিছিয়ে আছি মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার দিক থেকে।
১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তানিন সুবহার বিয়ের আগে পেটে বাচ্চা চলে আসে। টিপিক্যাল বাঙালি পুরুষ উহার সাথে কমিটমেন্ট ব্রেক করে। নারীর জন্য স্বীকৃতি গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশে। তানিন তাই ডিপ্রেশনে চলে যায়।
জীনের উপর দায় দিতে পারলে আপনাকে আর ব্রেইন খরচ করতে হয় না।
১৭| ১২ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:০৯
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: অগ্নিবাবা বলেছেন: জাদুর রং যদি কালা হইত তাইলে হাসিনা মোদী এতদিনে পটল ডাঙ্গার টিকিট কাটত।
কথা সত্য ।
তাবিজ, কবচ, কালাযাদু, বদনজর সংক্রান্ত কুসংস্কারগুলো থেকে মুক্ত হওয়া প্রয়োজন । এগুলো না মানলে আমি আর মুসলিম না, কথাটার সাথে একমত নই। আমি বিদেশে অন্য জাতির মুসলিমদের মাঝে এই জাতীয় কুসংস্কার দেখিনি। এই জাতীয় অন্ধবিশ্বাস মানুষকে মানসিকভাবে দুর্বল করে তোলে। সেক্ষেত্রে এই দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে বদ লোকেরা।
১২ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:২১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রথমে কামাল১৮ এসে ওয়াজ করে গেছে আমি নাকি কোন কুসংস্কার বিশ্বাস করে বসে আছি। এরপর আরেকজন এসে ক্রমাগত বলে যাচ্ছে আমি নাকি কুরআন অবমাননা করছি। অথচ আমার লেখার মূল বক্তব্য ছিলো মানুষ যাতে তার মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন হয়।
১৮| ১২ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু তুমিও নিশ্চয় সচেতন হইয়াছো আজকে কখন কি লিখলে কোন দিন থেকে ঢিল পাটকেল ইট লাঠি সোটা ঘাড়ে এসে পড়ে .......
যাইহোক অপরাধবোধ থেকে হতাশা মানসিক অবসাদ এসবই সিজোফ্রেনিয়ার দিকে নিয়ে যায়। আমার জানা মতে ও দেখামতে এমনই জেনেছি দেখেছি। সিজোফ্রেনিয়ার আরও কারণ আছে। তবে হ্যাঁ এই মেয়েটাকে আমি দুদিন আগেও চিনতাম না। মৃত্যুর আগ দিয়ে চিনলাম তার ইন্টারভিউ দেখলাম। বুঝলাম তার সাথে প্রেমিকের প্রতারনা এবং বাচ্চাটাকে ভালোবাসা ও সমাজের চোখে নিজের অবমূল্যায়ন নিজের কাছে নিজের ছোট হয়ে যাওয়া এসবই মানসিক বৈকল্যের সৃষ্টি করেছে। আহারে জীবন! আমি তাকে তার সাহসিকতার জন্য প্রশংসা করি কিন্তু সমাজ ও পরিবারের কাছে এমনকি নিজের কাছেও সব সাহস কার্য্যকরী হয় না তার জন্য দুঃখ প্রকাশ করি। এখন এই পুতুলের মত বাচ্চাটার কি হবে!
১৯| ১২ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫
আমি নই বলেছেন: আচ্ছা আড়াই বছরের সুষ্থ বাচ্চার হঠাৎ করে সিজোফ্রেনিয়া, ডিপ্রেশন, হ্যালুসুনেসন হতে পারে? যদি হয় তাহলে কেন হয়?
এবং হওয়ার পর কারো পরামর্শে বাবা-মা-দাদা-দাদির করা কিছু আমল কি বাচ্চাটিকে আবার সাভাবিক করতে পারে (কোনো রকম মেডিকেল ট্রিটমেন্ট ছারা)? যদি পারে তাহলে কিভাবে পারে?
২০| ১২ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
নাহল তরকারি বলেছেন: ০১। অনেক সময় মনে হয় আম্মু আমারে ডাকে। কিন্তু পরে জানতে পারি যে আম্মু ডাকে নি।
০২। অনেক সময় আম্মু ডাক দিতে দিতে হয়রান হয়ে যায়। সত্যি কথা বলতে তখন কিন্তু আম্মুর ডাক আমার কানে যায় না।
০৩। একদিন বাসায় একা ঘুমাচ্ছিলাম, তখন আমার দুই রানের চিপায় ঐ অঙ্গে আমার স্পর্ষ করে। এই অনুভূতির জন্য আমার ঘুম ভাঙ্গে। ঘুম থেকে উঠার ২ সেকেন্ড পরেও সেই স্পর্ষ অনুভব করেছিলাম।
০৪। মাজে মাজে মনে হয় আমার সাথে কেউ থাকে।
২১| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:০৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: @আমি নই, আপনা যা করতে পারেন : ১ - একজন মানসিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। ২- একজন খোনারের শরণাপন্ন হন। ভবিষ্যতের জন্য কাজে লাগবে।
২২| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:০৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নাহল তরকারি@আপনি নিজেও ডিপ্রেশনে আছেন। ভালো একজন মানসিক ডাক্তার দেখান।
২৩| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:১২
শায়মা বলেছেন: @ কুতুব ভাইয়ু হঠাৎ মন্তব্যের জবাব ছেড়ে নিজেই কমেন্ট বক্সে লেখা শুরু কললে কেনো!!!!!!
জ্বীনের আসর পড়লো নাকি তোমার উপরে!!!
২৪| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: @শায়মা আপু, আমার ঠিক বোধগম্য হচ্ছে না কেন আপনি প্রথম বাক্যে উক্ত প্রবাদের আবির্ভাব ঘটালেন। কেউ যেচে পড়ে ঝগড়া করতে চাইলে অনেক সময় কিছুই করার থাকে না।
উক্ত ব্লগার, ইচ্ছাকৃত ভাবে দ্বিতীয় মন্তব্যে কুরআন শরীফের এমন একটা আয়াত লিখেছেন যার সাথে আমার পোস্টের কোনো রিলেশন নেই কিন্তু আমার পেশার সাথে রিলেশন আছে। আস্তিক-নাস্তিক বেহুদা প্রশ্ন করে একচুয়ালি চিপার মধ্যে ফেলানো উহার বদ উদ্দেশ্য ছিলো।
২৫| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:১৮
আমি নই বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: @আমি নই, আপনা যা করতে পারেন : ১ - একজন মানসিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। ২- একজন খোনারের শরণাপন্ন হন। ভবিষ্যতের জন্য কাজে লাগবে।
আপনাকে প্রশ্ন করলাম কি উত্তর দিলেন কি।
যাইহোক, সবার সব কিছু জানা থাকতেই হবে এমন না। আর বাচ্চাটি সুষ্থ আছে, শেষ ১০ বছরে এক দিনের জন্যেও তার ভিতরে অদ্ভুত আচরন প্রকাশ পায় নাই।
২৬| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:২৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: @আমি নই, আমি যে উত্তর দিয়েছি সবার সেটা বোঝার জ্ঞান থাকবে এমনটা আশা করা না। ভালো থাকবেন।
২৭| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৫০
শায়মা বলেছেন: @শায়মা আপু, আমার ঠিক বোধগম্য হচ্ছে না কেন আপনি প্রথম বাক্যে উক্ত প্রবাদের আবির্ভাব ঘটালেন।
উক্ত প্রবাদ!!! কুক্ত প্রবাদ!!! আমি তো বুঝতে পারছিনা কোথায় প্রবাদ প্রবচন বললাম এখানে !!!
আবারও চেক করলাম! প্রবাদ তো পেলাম না ভাইয়ু!!
যাইহোক পোস্টে এমন অনেক কিছুই আসে যা মনে হয় কেউ চিপায় ফেলছে কেউ ইচ্ছা করে করছে সব কিছু সামলে পোস্ট মন্তব্য উত্তর নিয়ে এগিয়ে চলাই তো ব্লগে পথ চলা!!!
ব্লগ মানুষকে মনে হয় তার বাস্তব জগতেও সামলে চলতে শেখায়।
২৮| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৫৭
অপলক বলেছেন: ***দারুন বলেছেন***
লেখক আর সমমনা ব্লগারদের মন্তব্য দারুন মজাদার। অনুভব করলাম, "কুয়োর ব্যাঙ বলে: ওটাই সাগর... " ।
২৯| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:১৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: @অপলক, কুয়োর ব্যাঙেরা আপনার লেখা পড়ে কোনদিন রাগ করে কাবিল-কোহকাফীর দেশে দিয়ে আসে তা ভেবে আতঙ্কিত বোধ করছি। ।
৩০| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:১৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রিয় @শায়মা আপু, আমি ভালো ছাত্র তাই উপদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করবো।
৩১| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:২৬
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: আচ্ছা, খোনার মানে কি?
৩২| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:১৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আধুনিক চিন্তাবিদ@ যারা তাবিজ-কবজ করে তাদের নোয়াখালীর ভাষায় খোনার বলে। পাহাড়িদের ভাষায় মগ-বৈদ্য বলে।
৩৩| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:২১
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: জানানোর জন্য ধন্যবাদ। আপনি মনে হয় মোবাইল থেকে কমেন্ট করছেন, তাই হয়তো রিপ্লাই দিতে পারছেন না?
৩৪| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:২৫
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: শায়মা বলেছেন: @শায়মা আপু, আমার ঠিক বোধগম্য হচ্ছে না কেন আপনি প্রথম বাক্যে উক্ত প্রবাদের আবির্ভাব ঘটালেন।
উক্ত প্রবাদ!!! কুক্ত প্রবাদ!!! আমি তো বুঝতে পারছিনা কোথায় প্রবাদ প্রবচন বললাম এখানে !!!
আবারও চেক করলাম! প্রবাদ তো পেলাম না ভাইয়ু!!
আপু, আপনার কথায় সরাসরি না হলেও পরোক্ষভাবে একটা প্রবাদের উল্লেখ আছে। আর সেইটা হল "ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়"। আর এইটার কথাই হয়তো সৈয়দ কুতুব বলেছেন।
৩৫| ১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:৩০
শায়মা বলেছেন: চিন্তাবিদ ভাইজান দেখি সত্যিই সবার জন্য চিন্তা করতে পারে দেখছি।
যাইহোক আমিও ভাবছিলাম খোনার মানে কি মানে কি !!! নিশ্চয় কোনো ইংলিশ শব্দ হবে। নিউ ভোকাবুলারী!!!
এতক্ষনে বুঝলাম নিউকেলী ভ্যোকাবুলারী!!!!!!
৩৬| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:০৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আধুনিক চিন্তাবিদ@ হ্যা।
৩৭| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:০৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আধুনিক চিন্তাবিদ@ এই টপিক বাদ দেন।
৩৮| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:১০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রিয় শায়মা আপু@নোয়াখালী-চিটাগাং এসব এলাকার মানুষ খোনার বলে।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:০৪
কামাল১৮ বলেছেন: তাবিজ একটি বস্তু।এটাকে অবিশ্বাস করার কিছু নাই।এর থেকে বড় কুসংস্কার বিশ্বাস করে বসে আছেন।