নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

জনগণের উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই, সরকারের উপর জনগণের বিশ্বাস নেই ।

২২ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২


দেশের পরিস্থিতি হঠাৎ করেই খারাপের দিকে যাচ্ছে। যেকোনো দুর্যোগকে কেন্দ্র করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের মতো ঘটনা ঘটছে অহরহ। কারা এর পেছনে আছে তা পরিষ্কার না হলেও, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাধারণ শিক্ষার্থীরা জড়িত থাকছে। সম্প্রতি মাইলস্টোন কলেজের উপর বিমান বিধ্বস্ত হয়ে শিশু শ্রেণির বাচ্চাদের মর্মান্তিক মৃত্যুতে পরিস্থিতি আবারো ঘোলাটে হয়েছে।

মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীরা দাবি করছে, সরকার প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা লুকাতে চাইছে। তাদের মতে, তারা ১০০টিরও বেশি মৃতদেহ দেখেছেন, যেখানে সরকার বলছে মাত্র ৩১ জন মারা গেছেন এবং ১৬০ জনেরও বেশি গুরুতর অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সেনাবাহিনী তাদের ওপর হাত তুলেছে যাতে সঠিক তথ্য বাইরে না আসে। প্রকৃতপক্ষে, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের গণমাধ্যমের সামনে আসতে দেওয়াটাই ছিল বড় ভুল। অভিজ্ঞতার অভাবে তারা অনেক সময় গুরুতর আহতদেরও মৃত বলে দাবি করছে, যা জনমনে সরকারের প্রতি অবিশ্বাস বাড়িয়ে দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

আইন উপদেষ্টা, শিক্ষা উপদেষ্টা এবং প্রেস সচিব মাইলস্টোন কলেজ পরিদর্শনে গিয়েছিলেন, যেখানে শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে তারা প্রায় ৬ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন। এখন মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীরা আইন উপদেষ্টা এবং শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছে, বিশেষ করে শিক্ষা উপদেষ্টা এবং সিনিয়র সচিবের পদত্যাগে তারা বেশি সোচ্চার। তাদের মতে, শিক্ষা উপদেষ্টা একজন অযোগ্য ব্যক্তি। তিনি সারাদিন পর রাত ২টা ৪০ মিনিটে এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেন। শিক্ষার্থীরা মনে করে, শিক্ষা উপদেষ্টা তাদের সংকট না বুঝে মন্তব্য করেছেন যে, বিমান দুর্ঘটনার সাথে এইচএসসি পরীক্ষার কী সম্পর্ক! সরকার মূলত শিক্ষার্থীদের ভয়ে আজকের পরীক্ষা স্থগিত করেছে, তাই এই শিক্ষা উপদেষ্টা দিয়ে হবে না।

এদিকে, সরকার সিনিয়র সচিব (শিক্ষা) কে প্রত্যাহার করেছে। এরপরও, বিশেষ করে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা সচিবালয়ে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে। সেখানে পুলিশের সাথে তাদের তুমুল সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ, বিজিবি এবং সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সচিবালয়ের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেলে ৮০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী চিকিৎসা নিচ্ছে। অভিযোগ আছে যে, সচিবালয়ে এসএসসি ফেল করা শিক্ষার্থীরাও উপস্থিত ছিল। একজন শিক্ষার্থী সাংবাদিককে হুমকি দিয়ে বলছে, "আপনারা মৃত্যুর সঠিক সংবাদ প্রকাশ করুন, তা না হলে আপনাদের আমরা বসিয়েছি, আমরাই পদত্যাগ করাবো।"

আজ গণমাধ্যমের সামনে একজন নাক টিপলে দুধ বের হয় এমন শিক্ষার্থীও হুমকি দিয়ে কথা বলতে শুরু করেছে, যার জন্য আমাদের অধ্যাপক সাহেব দায়ী। তিনি বলেছেন, "ছাত্ররা আমাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে।" এখন তার ক্ষমতা নিয়ে ছাত্ররাই টানাটানি করছে। ঢাকার এই গোলমালের মধ্যে কুমিল্লা, চট্টগ্রামসহ আরও ২-৩টি বোর্ডের শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডে ঢুকে তালা মেরে দিয়েছে। তারাও এখন শিক্ষা উপদেষ্টা আবরার স্যারের পদত্যাগ দাবি করছে।

আসলে গোলমালটা কোথায় হচ্ছে? কেন শিক্ষার্থীরা শিক্ষা উপদেষ্টার উপর এত ক্ষিপ্ত? এর মূল কারণ হলো এসএসসি পরীক্ষায় বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর ফেল করা। অনেকের শিক্ষাজীবন বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই শিক্ষার্থীরা গত বছরের জুলাই আন্দোলনেও সক্রিয় ছিল। তাদের পড়াশোনার ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়েছিলো করোনার কারণে। উপরন্তু, দুর্বল শিক্ষা ব্যবস্থার কারণে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়েছিলো , যে কারণে পাশের হার কমে গেছে। বিজ্ঞান বিষয়গুলো বাণিজ্য ও মানবিক শাখার চেয়ে জটিল। সরকার কী করল ? এসএসসি-তে আংশিক নম্বর এবং গ্রেস মার্কস দেওয়া বন্ধ করে দিল। এতে শিক্ষার্থীরা পাশ করার আশা করলেও ভালোই ফেল করল। যারা সারাদিন ইন্টারনেট বা টিকটক নিয়ে সময় কাটাতো, অন্তর্বর্তী সরকার তাদের দুর্বলতা না জেনেই হঠাৎ পরীক্ষার খাতা কঠিনভাবে মূল্যায়ন করে বিপাকে পড়েছে। উচিত ছিল টেস্ট এবং প্রি-টেস্টে শিক্ষার্থীদের কঠোরভাবে মূল্যায়ন করা, যা সরকার করেনি।

যারা এখন এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে, তারাও একটি দুর্বল ব্যাচ। তাদের সিলেবাস সংক্ষিপ্ত হলেও, অনেকেরই ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞান পড়ার যোগ্যতা ছিল না। কিন্তু বাবা-মা এখন সন্তানদের বিজ্ঞান ছাড়া অন্য কোনো গ্রুপে পড়াতে চান না। দরকার হলে মাসে ১৫-২০ হাজার টাকা খরচ করবে তবুও বিজ্ঞান পড়াবে। গ্রামের শিক্ষার্থীদের অবস্থা আরো খারাপ । গত বছরের জুলাই আন্দোলনে এবারের এইচএসসি ব্যাচ ভালোভাবেই জড়িত ছিল। তারা আর সিরিয়াসলি পড়ার টেবিলে ফিরে যায়নি। এইচএসসি শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রশ্নপত্র ভুল এবং কঠিন হইতেসে । শিক্ষা উপদেষ্টা কেন টেস্ট-প্রিটেস্টে বললেন না যে এবার প্রশ্ন কঠিন হবে? তাহলে টেস্ট-প্রিটেস্টেই শিক্ষার্থীদের ঝরিয়ে ফেলা যেত। এখন তারা যদি ফেল করে, তাদের মন ভেঙে যাবে। মন ভাঙা আর মসজিদ ভাঙা সমান তাই এই শিক্ষা উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে। এছাড়া সিনিয়র সচিব এবং শিক্ষা উপদেষ্টা কেন সঠিক সময়ে পরীক্ষা স্থগিত করলেন না, তার জন্যও তাদের পদত্যাগ করতে হবে। কেবল একে অপরকে বুঝতে না পারার কারণে একটি রক্তারক্তি কাণ্ড ঘটে গেল।

এই সরকারের শুরু থেকেই শিক্ষা নিয়ে কিছু ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। গত বছর এইচএসসি ব্যাচের মাত্র ৪০০ শিক্ষার্থী শিক্ষা মন্ত্রণালয় ঘেরাও করে তৎকালীন শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদুজ্জামান স্যারের কাছ থেকে জোর করে অটো পাস আদায় করে নেয়। এটি একটি অত্যন্ত খারাপ নজির সৃষ্টি করেছিল, যার পরিপ্রেক্ষিতে আরও অনেক গ্রুপ দাবি-দাওয়া নিয়ে মাঠে নামে, কারণ তারা দেখেছে যে ঘেরাও করলে এই সরকার ভয় পায়। সাবেক শিক্ষা উপদেষ্টা সঠিক সময়ে বাচ্চাদের হাতে বই তুলে দিতে পারেননি। শিক্ষকদের যৌক্তিক আন্দোলন দমন-পীড়নের মাধ্যমে দমিয়ে রেখেছেন। আবার নতুন শিক্ষা উপদেষ্টা কুয়েটে শিক্ষার্থীদের ক্লাস এখনো চালু করতে পারেননি। শিক্ষকরা সবাই একজোট হয়ে ক্লাস বর্জন করে রেখেছেন। কারও তেমন সফলতা নেই, কিন্তু হঠাৎ নিজেদের ভালো দেখাতে গিয়ে এসএসসি শিক্ষার্থীদের ফেল বেড়ে গেছে।

শিক্ষার্থীদের জন্য এখনও কিছু করার সুযোগ আছে। প্রতি বিষয়ে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে ১৫৫ টাকা লাগে, যা এই বছর বিনামূল্যে করে দেওয়া যেতে পারে। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করছে যে, যে সব শিক্ষক খাতা দেখেছেন, তারা নাকি টিকটকার শিক্ষক এবং নিজেদের ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের দিয়ে খাতা দেখিয়েছেন। সরকার এই ঘটনার সত্যতা খুঁজে পেয়েছে । এদিকে, আজ যারা সচিবালয় ঘেরাও করেছিল, তাদের দুরভিসন্ধি পরিষ্কার। তারা নাকি অটো পাস চায়। তারা চায় সাবজেক্ট ম্যাপিং এর মাধ্যমে তাদের সব বিষয়ে পাস করিয়ে দেওয়া হোক, তারা আর পরীক্ষা দেবে না। কত বড় ইডিয়ট হলে এমন দাবি নিয়ে যেতে পারে! তারা বলছে, শেখ হাসিনা নাকি পাস করিয়ে দিতো, তাই তাকে আবার ফিরিয়ে আনা উচিত।

আন্দোলনটি রাজনৈতিক আন্দোলনের দিকে এগোচ্ছে বলেই মনে হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে যে, ছাত্র লীগ এটি নেতৃত্ব দিচ্ছে। কিন্তু এখানেও আবার একটি কেরফা আছে । অন্তর্বর্তী সরকার এবং জনগণের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে মানুষ আর বিশ্বাস করতে পারছে না। এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার অনভিজ্ঞ হওয়ায় আমলা নির্ভর হয়ে পড়েছে, যার কারণে জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। অন্তর্বর্তী সরকারের 'কিংস পার্টি' এনসিপি-কেও সরকার জনগণকে বোঝানোর জন্য পাশে পাচ্ছে না। জনগণের এনসিপি-র উপর থেকেও ভরসা কমে গেছে।

সরকার না বুঝে একের পর এক গোজামিল দিয়ে যাচ্ছে। যেমন, বিমান দুর্ঘটনার শিশুদের জন্য ত্রাণ তহবিল চেয়েছে সরকার, যা জনসাধরণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। সবার বক্তব্য হলো, রিজার্ভ তো এখন ভালো, এনসিপি-কে যেভাবে উচ্চ সুরক্ষা দেওয়ার নামে সরকারি টাকা খরচ হচ্ছে, গত বছরের বন্যার ত্রাণের টাকাও সরকারের কাছে আছে, তাহলে কেন অল্প সংখ্যক শিশুর জন্য জনগণের কাছ থেকে সাহায্য নিতে হবে? তীব্র সমালোচনার মুখে ফেসবুক পোস্ট ডিলিট দিতে বাধ্য হয়েছে। সাধারণ জনগণ গুজব এবং লীগের প্রোপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছে। সরকারকে বিশ্বাস করতে পারছে না।

এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমশ পায়ের তলার মাটি হারাচ্ছে, যার সিংহভাগ কারণ তাদের নিজেদের নয়। তারা একটি অন্তর্বর্তী সরকার, কিন্তু খুব কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে তাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এই সরকার সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতিক্রিয়াকে গুরুত্ব দিয়ে দেশ চালায়। এতে করে বিপদ আরও বাড়ছে। সচিবালয়ের হামলার ঘটনায় মানুষ বুঝেই উঠতে পারছে না কী ঘটছে। এদিকে, বাচ্চারা মার খাচ্ছে দেখে তারা ক্ষোভে ফেটে পড়ছে। শিক্ষার্থীরা পুলিশ পেটাচ্ছে বিনা কারণে। বাংলাদেশে পুলিশ আর কোনদিন সঠিক রূপে ফিরে যেতে পারবে বলে মনে হয় না।

বাংলাদেশ এই মুহূর্তে এক গভীর অনিশ্চয়তা আর হতাশার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সরকার শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান ক্ষোভ সামাল দিতে পারছে না, আর শিক্ষার্থীরা সরকারকে চাপে ফেলে সুবিধা আদায় করতে চাইছে । জনসাধারণের চোখে পুলিশ এখন আর নিরাপত্তার প্রতীক নয়, বরং দমন-পীড়নের যন্ত্র। অন্যদিকে সরকারও যেন জনগণের মনোভাব, চাহিদা কিংবা ক্ষোভ কোনোটাই পড়তে পারছে না। রাষ্ট্র যেন দাঁড়িয়ে আছে এক অজানা গন্তব্যের দ্বিধা-বিভক্ত রাস্তায় কোন পথে গেলে শান্তি ফিরবে, সেই পথ কারো জানা নেই। এই শূন্যতা আর অগোছালো পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে নানা গোষ্ঠী, নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির খেলায় ব্যস্ত হয়ে উঠেছে তারা ।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:২৫

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: জনগন যদি বিশৃঙ্খল উশৃংখল হয়,সরকার বান্ধব না হয়,তাহলে সেই দেশের সরকার এবং জনগন উভয়কেই ভোগান্তি ভূগতে হয়।বাংলাদেশের জনগন অতি কৌতূহলী,বিশৃঙ্খল।সরকারের সাথে একারনেই জনগনের সুসম্পর্ক নেই।দেশটা আসলে সবার সবার একসাথে দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করা উচিত।

২২ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:৪৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জনগণ সোশাল মিডিয়া কে সঠিক মনে করে। গুজবে সয়লাব সোশাল মিডিয়া ।

২| ২২ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:২৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শর্টকাট সবাই চায়
তাই সবার ব্রেন এখন
শর্টকাট হয়ে গেছে ।

২২ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:৩০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দুই মিনিট নুডলস খেয়ে সবার মাথা খারাপ।

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১:৪৬

কামাল১৮ বলেছেন: আরো কিছু টাকা হাতিয়ে নেবার ফন্দি।

২৩ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনার আমলারা এসবের পিছে আছে।

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৫৯

কিরকুট বলেছেন: এটাই হওয়ার কথা ছিলো। ওই সব জুলাই ফুলাই সব ছিলো লোক ঠকানো ধান্দাবাজি।

৫| ২৩ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৩৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জুলাইয়ে শুধু শেখ হাসিনা ঠকেছে।

৬| ২৩ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: যাক তবুও ভালো যে বলেন নাই,শেখ হাসিনা আছে এ সবের পেছনে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.