নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাসিক মুকুল

সম্পাদনা করি আমিরাত-বাংলা মাসিক মুকুল। ভালবাসি মা, মাটি ও মানুষকে..

লুৎফুরমুকুল

আমি এক উদাসী পাখি নিঝুম রাতে নদীর তীরে করি ডাকাডাকি। আমি এক মুকুল সবুজ লালের বুকে আছি জুড়ে মায়ের দু'কূল। আমি এক স্বপ্নদেখা ছবি ভাল লাগে আকাশ বাতাস ভাল লাগে সবি।

লুৎফুরমুকুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

গোয়াইন নদীর তীরে গণহত্যা

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

গোয়াইন নদীর তীরে গণহত্যা
লুৎফুর রহমান

একাত্তরের নভেম্বরে গোয়াইন নদীর তীরে
অর্ধশত লাশের মিছিল ডানে-বায়ে ফিরে।
কারণ-
লাশগুলো যে যেথায় আছে ধরতে তারে বারণ।

যাওনা তাদের বাড়ি ঘরে রাজাকার ভাই ওরে
কাদির,কানাই, কাছিম, মঈন, পেচা, ছানা ধরে।

রাজাকার ও পাকরা মিলে ছয়জনাকে শেষে
গুলি করে মারলো সেদিন, মরলো তাঁরা হেসে।

জখম নিয়ে বেঁচে গেলেন হাজী ফজল মিয়া
পালিয়ে গেলেন করামত সঙ্গি সোবহান নিয়া।

একটু পরে নাম না জানা আরো দুটি প্রাণ
দেশের তরে পশুর হাতে হলেন বলিদান।

নানা সময় নানা গ্রামের অর্ধশ' লোক আনে
তাঁদেরকে পাক হত্যা করে সবাই এটা জানে।
তাই-
পাকহানাদার-রাজাকারকে কেমনে মানি ভাই?

-----------------------------------------------------------------
** গোয়াইনঘাটের গোয়াইন নদীর তীরে ৫০ জন মানুষকে নানা সময়ে হত্যা করে পাকিস্তানিরা। নভেম্বরে একদিনে ধরে আনে পিরিজপুরের আবদুল কাদির, কাছিম আলী, কানাই মিয়া, আলিগ্রামের মঈন উদ্দিন ও পেচা মিয়া এবং ফতু গ্রামের ছানা মিয়াকে। নির্যাতনের পর গুলি করে তাঁদের হত্যা করা হয়। আহত হয়ে প্রাণে বাঁচেন ফতু গ্রামের হাজী করামত আরী, হাজী ফজল মিয়া ও শনিগ্রামের আব্দুস ছোবহান। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরো অজ্ঞাত দু যুবকে কে এ জায়গায় এনে হত্যা করে পাক বাহিনী।



মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

অগ্নি সারথি বলেছেন: পাকহানাদার-রাজাকারকে মেনে নেয়ার প্রশ্ন আসে কিভাবে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.