নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কংক্রিটের জঞ্জালে একজন সাধারণ মানুষ।

অগ্নিপাখি

প্রতিদিন হাজারো মানুষ হারিয়ে যায়, আমি সেই হারিয়ে যাওয়া মানুষদেরই একজন। ভালবাসি বই পড়তে, বই সংগ্রহ করতে, স্ট্যাম্প জমাতে, ভাল চলচ্চিত্র দেখতে, মাঝে মাঝে লেখালেখি করতে, ভালবাসি কবিতা আর ভালবাসি একা একা পুরনো ঢাকায় ঘুরে বেড়াতে। হুমায়ুন আহমেদ আমার প্রিয় লেখক। এছাড়া অন্যান্য লেখকদের বইও ভালো লাগে। অন্যান্য লেখকদের মধ্যেঃ আহমদ ছফা, রশিদ করিম, মুনতাসির মামুন, মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, আনিসুল হক, নিমাই ভট্টাচার্য, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, জাহানারা ইমাম, সৈয়দ মুজতবা আলী, শহীদ জহির রায়হান, সত্যজিৎ রায়, তারাশঙ্কর, বিভূতিভূষণ, সুনীল, সমরেশ , খূশবন্ত সিং, এলান পো, এরিখ মারিয়া রেমার্ক, মার্ক টোয়েন, ম্যাক্সিম গোর্কি, ভিক্টর হুগো, ফ্রাঞ্জ কাফকা, পাওলো কোয়েলহো, হারুকি মুরাকামির লেখাও অনেক বেশী ভালো লাগে। মন খারাপ থাকলে কবিতায় ডুবে যাই। আবুল হাসান, শহীদ কাদরি এবং জীবনানন্দ আমার খুব প্রিয় কবি। মুক্তিযুদ্ধ আমার অন্যতম পছন্দের একটা বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখা যে কোন বই পেলে কিনে পড়ি। ঘৃণা করি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের। এইতো এই আমি।

অগ্নিপাখি › বিস্তারিত পোস্টঃ

একাত্তরের শব্দসৈনিকঃ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৪



“...... অধিকৃত এলাকায় বেপরোয়া হত্যা, নারী ধর্ষণ আর অগ্নিকাণ্ডের মধ্যে যারা দুর্বিষহ জীবন যাপন করছিলেন আর যারা লড়াই এর ময়দানে মৃত্যুর সাথে পাল্লা দিয়ে লড়ছিলেন মুজিবনগর সরকারের প্রচেষ্টায় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের মাধ্যমে সবার মধ্যে সৃষ্টি হলো এক অবিচ্ছেদ্য যোগসূত্র”। [এম. আর. আখতার মুকুল, “আমি বিজয় দেখেছি” পৃষ্ঠা ঃ ৯৫]

মূলত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের উল্লেখ ব্যাতীত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অসম্পূর্ণ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিন পর্যন্ত এ বেতার কেন্দ্রের মাধ্যমে দেশপ্রেমিক, বুদ্ধিজীবী, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, গায়ক, নাট্যকার এবং বিভিন্ন স্তরের কর্মচারী ও কলা কুশলীবৃন্দের উল্লেখ ব্যাতীত মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাঁথা অনেকটা অসম্পূর্ণই রয়ে যাবে।

২৫ শে মার্চ ১৯৭১ এ পাকিস্তানি বর্বরেরা বাঙ্গালির স্বাধিকার আন্দোলনকে দমন করবার জন্য শুরু করে কুখ্যাত “অপারেশন সার্চলাইট”। ২৫ শে মার্চ দিবাগত রাতে ২৬ শে মার্চ প্রথম প্রহরে হানাদারদের গণহত্যা শুরু হলে- স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রান পুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর গ্রেফতার এর পূর্বেই স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য আহবান জানিয়ে চট্টগ্রামের আওয়ামীলীগ নেতা এম. এ. হান্নান এর কাছে নিম্নোক্ত বানীটি প্রেরন করেন ঃ

“The Pakistani army has attacked police line at Rajarbag and East Pakistan Rifles head quarter at Pilkhana at midnight. Gather strength to resist and prepare for a war of independence.” [রবার্ট পাইন, “ম্যাসাকার”/ কোটেড ইন এম. আর. আখতার মুকুল, “আমি বিজয় দেখেছি” পৃষ্ঠা ঃ ১৫]







পরবর্তীতে পরিস্থিতির দ্রুত অবনতির প্রেক্ষিতে স্টাফ আর্টিস্ট বেলাল মোহাম্মদ এর নেতৃেত্ব চট্টগ্রামের কিছু দুঃসাহসী ও দেশপ্রেমিক বেতার কর্মী শহরের অপরপ্রান্তে কালুরঘাট এর ট্রান্সমিটার এ সংগঠিত করলেন “বিপ্লবী স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র”। চট্টগ্রামের এ দুঃসাহসী শব্দ সৈনিকেরা হলেন ঃ সৈয়দ আবদুস শাকের, মোস্তফা আনোয়ার, রাশেদুল হাসান, আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সরফুজ্জামান, আমিনুর রহমান, কাজী হাবিবউদ্দিন, আবুল কাসেম সন্দ্বীপ, সুব্রত বড়ুয়া, প্রণোদিত বড়ুয়া।

২৫ শে মার্চ এর হত্যাকাণ্ড শুরু হবার পড়ে আগ্রাবাদ এর বেতার ভবন থেকে যখন অনুষ্ঠান সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়া হল তখন উল্লিখিত বেতার কর্মীরা কালুরঘাট বেতার ট্রান্সমিটার ভবনে জমায়েত হন। এই কেন্দ্র থেকেই ২৬ শে মার্চ ইথার তরঙ্গে ভেসে এলোঃ

“বিপ্লবী স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বলছি .........”।

আর বেলাল মোহাম্মদ এর কণ্ঠে ধ্বনিত হলো প্রথম বেতার কথিকাঃ

“হানাদার দুশমন। ওদের ক্ষমা নেই- ক্ষমা নেই। স্বাধীন বাংলার প্রতিটি গৃহ এক একটি দুর্ভেদ্য দুর্গ”।

“বাঙালি আজ জেগেছে,
জয় নিপীড়িত জনগনের জয়,
জয় নব অভিযান
জয় নব উত্থান,
জয় স্বাধীন বাংলা”। [এম.আর.আখতার মুকুল, “আমি বিজয় দেখেছি” পৃষ্ঠাঃ ৯৬]

২৬ শে মার্চ সন্ধ্যা ৭ঃ৪০ এ বেতার কেন্দ্রের স্বল্পকালীন অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু প্রেরিত স্বাধীনতা ঘোষণার বাংলা অনুবাদ পাঠ করেন অধ্যাপক আবুল কাশেম সন্দ্বীপ। ২৭ শে মার্চ এ বেতার কর্মীরা যোগাযোগ স্থাপন করলেন সেই সময় ইস্ পাকিস্তান রাইফেলস এর মেজর জিয়াউর রহমান এর সাথে। এ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচার করলেন জিয়াউর রহমানঃ

“The government of the sovereign state of Bangladesh on behalf of our great leader Sheikh Mujibur Rahman we hereby proclaim the independence of Bangladesh.”

৩০ শে মার্চ চট্টগ্রামের বেতার কেন্দ্রটি ধ্বংস হয়ে যাবার পর ১কিলোওয়াট এর একটি ছোট ট্রান্সমিটার দিয়ে আগরতলা থেকে এপ্রিল এর দ্বিতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠান প্রচার করে। কিন্তু এই ট্রান্সমিটারটির শক্তি ছিল খুবই কম এবং কুমিল্লার সীমান্ত এলাকা, নোয়াখালী ও সিলেট ছাড়া কোথাও অনুষ্ঠান শোনা যেত না।



পরবর্তীতে ভারতীয় সরকারের সহযোগিতায় একটি ৫০ কিলোওয়াট এর ট্রান্সমিটার ২৩ শে মে তারিখে মুজিবনগরে স্থাপন করা হয়। ২৫ শে মে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর জন্মবার্ষিকীতে মিডিয়াম ওয়েভ ৩৬১.৪৪ মি ব্যান্ড প্রতি সেকেন্ড এবং ৮৩০ কিলোসাইকেল এ ইথারে প্রবাহিত হল স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের পুর্ণাঙ্গ অনুষ্ঠান। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রথম দিনের অনুষ্ঠান সূচি ছিল ঃ

১. পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত।
২. অগ্নিশিখা। [মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ অনুষ্ঠান।]
৩. বাংলা সংবাদ।
৪. রক্তসাক্ষর। [ সাহিত্য অনুষ্ঠান]
৫. বজ্রকন্ঠ। [বঙ্গবন্ধুর রেকর্ড করা বক্তৃতা; বিশেষ করে ৭ মার্চ এর বক্তৃতা]
৬. জাগরণী। [বিপ্লবী সঙ্গীতানুষ্ঠান]
৭. ইংরেজি সংবাদ।
৮. চরমপত্র। [জনপ্রিয় ব্যাঙ্গ বিদ্রূপাত্মক অনুষ্ঠান]
৯. দেশাত্মবোধক গান।
বেতার কেন্দ্রের প্রতিদিনকার অনুষ্ঠানসূচী ছিল ঃ
১. অগ্নিশিখা।
২. রক্তসাক্ষর।
৩. বজ্রকন্ঠ।
৪. দর্পণ।
৫. জাগরণী।
৬. ঐকতান।
৭. চরমপত্র।
৮. ইংরেজি অনুষ্ঠান।
৯. ইংরেজি খবর।
১০. বাংলা খবর।
১১. বিশ্ব জনমত।

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বাংলা সংবাদ এর দায়িত্ব ছিল সাংবাদিক কামাল লোহানী এর উপর। অভিনেতা হাসান ইমাম- সালেহ আহমেদ ছদ্মনাম নিয়ে প্রথম বাংলা সংবাদ পড়লেন। ইংরেজি অনুবাদ করলেন এ.টি.এম জালালুদ্দিন আহমেদ। মিসেস টি হোসেন- পারভিন হোসেন ছদ্মনাম নিয়ে প্রথম ইংরেজি সংবাদ পড়লেন। অনুষ্ঠান ঘোষণা এবং প্রোগ্রাম এর সার্বিক তত্ত্বাবধান এ ছিলেন আশফাকুর রহমান এবং নিউজরুম ছিল কামাল লোহানী এর তত্ত্বাবধানে।

প্রতিষ্ঠার পরবর্তী সময় থেকেই বেতার কেন্দ্রটির বিরাট সাফল্য এর পেছনে ছিল অসংখ্য বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, লেখক, কবি, গায়ক, সঙ্গীতশিল্পী, চিত্রশিল্পী, চিত্রপরিচালক এবং বেতার কেন্দ্রের সকল কলাকুশলী এবং কর্মচারীদের অক্লান্ত পরিশ্রম, নিরলস প্রচেষ্টা এবং অকৃত্রিম দেশপ্রেম।

প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান এখান থেকেই প্রচার করলেন তাঁর নিবন্ধ “পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ”। তিনি বললেন ঃ

“পাকিস্তানের এই অপমৃত্যুর জন্য বাংলাদেশের মানুষ দায়ী নয়। দায়ী পাকিস্তানের শাসক চক্র, যারা পাকিস্তানের সকল ভাষাভাষী অঞ্চলের মানুষের স্বাধিকারের প্রশ্নকে লক্ষ লক্ষ মৃতের লাশের নিচে দাবিয়ে রাখতে চেয়েছে।“ [ এম.আর.আখতার মুকুল, “আমি বিজয় দেখেছি”- পৃষ্ঠাঃ ৯৭]

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত অসাধারণ দেশাত্মবোধক গানগুলো ছিল বিভিন্ন রণাঙ্গনে যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধাদের অন্যতম প্রেরনার বাহক। এই গানগুলোই মুক্তিকামী মানুষদের বিজয় ছিনিয়ে আনবার প্রেরনা যুগিয়েছিল। এ গানগুলোতে যে কণ্ঠসৈনিকেরা অবদান রেখেছিলেন ঃ

আবদুল জব্বার, অজিত রায়, সরদার আলাউদ্দিন, মোকসেদ আলী সাই, আপেল মাহমুদ, কাদেরি কিবরিয়া, রথীন্দ্রনাথ রায়, হরলাল রায়, অরুপ রতন চৌধুরী, তপন ভট্টাচার্য, সপ্না রায়, শাহ আলী সরকার, লাকি আহমেদ, মঞ্জুর আহমদ, তোরাব আলী শাহ, গোপীনাথ, রুপা খান, মালা খান, অজিত রায়, রথীন রায়, উমা চৌধুরী, সুকুমার বিশ্বাস, আলোকময় নাহা, মান্না হক সহ অনেকে। দেশাত্মবোধক গানগুলো এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের মনে গভীর রেখাপাত করেছিলো। এর মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয় গানগুলো ছিল ঃ

১. “সালাম সালাম...হাজার সালাম [ কণ্ঠ ঃ আবদুল জব্বার]
২. জয় বাংলা... বাংলার জয় [কণ্ঠ ঃ আবদুল জব্বার]
৩. মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি [ গীতিকারঃ গোবিন্দ হালদার/ কণ্ঠঃ আপেল মাহমুদ]
৪. সোনা সোনা সোনা, লোকে বলে সোনা, সোনা নয় তত খাঁটি [ গীতিকার ঃ আবদুল লতিফ]
৫. জনতার সংগ্রাম চলবেই [ সিকান্দার আবু জাফর]
৬. এক সাগর রক্তের বিনিময়ে [ গীতিকার ঃ গোবিন্দ হালদার/ কণ্ঠ ঃ সপ্না রায় ও অন্যান্য]
৭. তীর হারা এই ঢেউ এর সাগর [ কণ্ঠ ঃ আপেল মাহমুদ/ রথীন্দ্রনাথ রায়]
৮. শোন একটি মজিবরের থেকে [ রচনাঃ গৌরী প্রসন্ন মজুমদার/ কণ্ঠ ঃ অংশুমান রায় ও অন্যান্য]
৯. আজ বাংলাদেশের হৃদয় হতে
১০. নোঙ্গর তোল তোল, সময় যে হলো হলো [রথীন্দ্রনাথ রায় এবং অন্যান্য]
১১. পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে [সুরকার ঃ সমর দাস]

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সর্বাধিক জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ছিল “চরমপত্র” এবং এর সঞ্চালক ছিলেন “এম. আর. আখতার মুকুল”। এই অনুষ্ঠানটির একদিকে যেমন ছিল ব্যাঙ্গ বিদ্রুপ অপরদিকে ঠিক তেমনি ছিল গাম্ভীর্য এবং এই দুই এর সংমিশ্রণে অনুষ্ঠানটি হয়েছিলো স্বতন্ত্র গুন এর অধিকারী। শহীদ জননী জাহানারা ইমাম তাঁর “৭১ এর দিনগুলি” তে লিখেছেন ঃ

“...... আজকের প্রোগ্রামেও বেশ নতুনত্ব। কণ্ঠস্বরও সব নতুন শুনছি। একজন একটা কথিকা পড়লেন চরমপত্র। বেশ মজা লাগলো শুনতে, শুদ্ধ ভাষায় বলতে বলতে হঠাৎ শেষের দিকে এক্কেবারে খাঁটি ঢাকাইয়া ভাষাতে দুটো লাইন বলে শেষ করলেন”। [ শহীদ জননী জাহানারা ইমাম, “একাত্তরের দিনগুলি” পৃষ্ঠা ঃ ৯৫]

চরমপত্র অনুষ্ঠানের “গাজুরিয়া মাইর” কথাটি তখন অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলঃ

“......একবার যখন হানাদারের ভুমিকায় বাংলাদেশের কাঁদায় পা ডুবিয়েছো তখন এ পা আর তোমাকে তুলতে হবে না। গাজুরিয়া মাইর চেনো? এই গাজুরিয়া মাইরের চোটে তোমাগোর হগগলরেই এই ক্যাদোর মাইদ্দে হুইত্তা থাকন লাগবো”। [ এম. আর. আখতার মুকুল, “আমি বিজয় দেখেছি” পৃষ্ঠা ঃ ৯৪]

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রত্যেক ব্যাক্তিই ছিলেন এক একজন কণ্ঠযোদ্ধা, শব্দসৈনিক যারা মুক্তিযুদ্ধে রেখে গেছেন অবদান। ইতিহাস থেকে তাঁদের এই অসাধারণ অবদান কখনোই বিস্মৃত হবার নয়।

তথ্যসূত্রঃ
১. এম. আর. আখতার মুকুল, “আমি বিজয় দেখেছি”, সাগর পাবলিশার্স, ১৯৮৫, ঢাকা, বাংলাদেশ।
২. রফিকুল ইসলাম, “লক্ষ প্রানের বিনিময়ে”, ছায়াপথ প্রকাশনী, ১৯৮১, ঢাকা, বাংলাদেশ।
৩. জাহানারা ইমাম, “একাত্তরের দিনগুলি” , সন্ধানি প্রকাশনী, ১৯৮৬, ঢাকা, বাংলাদেশ।
৪. মইদুল হাসান, “মূলধারা ৭১”, দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড, ১৯৮৬, ঢাকা, বাংলাদেশ।




মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ লেখা।++++

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সময় নিয়ে পড়বার জন্য।
ভালো থাকবেন।

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

দারুণ সুন্দরভাবে সাজিয়েছেন।

পোস্টে ভালো লাগা রইল।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪১

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ। একই বিষয় নিয়ে আপনার লেখাটাও অনেক বিস্তারিত ছিল।
ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.