নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কংক্রিটের জঞ্জালে একজন সাধারণ মানুষ।

অগ্নিপাখি

প্রতিদিন হাজারো মানুষ হারিয়ে যায়, আমি সেই হারিয়ে যাওয়া মানুষদেরই একজন। ভালবাসি বই পড়তে, বই সংগ্রহ করতে, স্ট্যাম্প জমাতে, ভাল চলচ্চিত্র দেখতে, মাঝে মাঝে লেখালেখি করতে, ভালবাসি কবিতা আর ভালবাসি একা একা পুরনো ঢাকায় ঘুরে বেড়াতে। হুমায়ুন আহমেদ আমার প্রিয় লেখক। এছাড়া অন্যান্য লেখকদের বইও ভালো লাগে। অন্যান্য লেখকদের মধ্যেঃ আহমদ ছফা, রশিদ করিম, মুনতাসির মামুন, মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, আনিসুল হক, নিমাই ভট্টাচার্য, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, জাহানারা ইমাম, সৈয়দ মুজতবা আলী, শহীদ জহির রায়হান, সত্যজিৎ রায়, তারাশঙ্কর, বিভূতিভূষণ, সুনীল, সমরেশ , খূশবন্ত সিং, এলান পো, এরিখ মারিয়া রেমার্ক, মার্ক টোয়েন, ম্যাক্সিম গোর্কি, ভিক্টর হুগো, ফ্রাঞ্জ কাফকা, পাওলো কোয়েলহো, হারুকি মুরাকামির লেখাও অনেক বেশী ভালো লাগে। মন খারাপ থাকলে কবিতায় ডুবে যাই। আবুল হাসান, শহীদ কাদরি এবং জীবনানন্দ আমার খুব প্রিয় কবি। মুক্তিযুদ্ধ আমার অন্যতম পছন্দের একটা বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখা যে কোন বই পেলে কিনে পড়ি। ঘৃণা করি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের। এইতো এই আমি।

অগ্নিপাখি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইন্টারস্টেলারঃ নোলান এর মহাকাব্যিক আখ্যান

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

“We used to look up at the sky and wonder at our place in the stars. Now we just look down and worry about our places at the dirt.”
“Mankind was born to earth. It was never meant to die here.”



ভাবুনতো এমন একটি পৃথিবীর কথা যা প্রচণ্ড ধূলিঝড়ে বিধ্বস্ত, খাবারের জন্য সংগ্রাম সবখানে কেননা অল্প কিছু শস্য ছাড়া সব শস্য মৃত। ভাবুন এমন একটি পৃথিবীর কথা- পদার্থবিদ, বৈমানিক, মহাকাশবিজ্ঞানীরা যেখানে গুরুত্বহীন। এই খাদ্যাভাবে বিপর্যস্ত পৃথিবী শুধু ভালো কৃষক চায় যারা অর্জিত কৃষি জ্ঞান দিয়ে শুধু খাদ্য উৎপাদন করবে। “ইন্টারস্টেলার” নামক মহাকাব্যর যাত্রা এখান থেকেই শুরু।




নাসা এর সাবেক বৈমানিক ও অ্যারোনটিকাল ইঞ্জিনিয়ার কুপার তার দু সন্তান ও তার অকাল মৃত স্ত্রীর বাবা কে নিয়ে কৃষক জীবন যাপন করছে। তার মেয়ে মারফ- যে কুপার এর মতই মেধাবী এবং সে ভালবাসে গণিত ও অনন্ত মহাকাশ। যুক্তরাষ্ট্রের চন্দ্রবিজয় কে যখন পাঠ্যবইয়ে প্রোপ্যাগান্ডা হিসেবে উল্লেখ করা হয়- যে প্রোপ্যাগান্ডা এর লক্ষ্য ছিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নকে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করা- এ বিতর্কে চন্দ্রবিজয় এর পক্ষে কথা বলায় তার সহপাঠীদের সাথে হাতাহাতি হয়। মারফ সবসময় তার ঘরে অন্য কোন সত্ত্বার উপস্থিতি লক্ষ্য করে যাকে সে কখনও দেখতে পারে না; তার ভাষায় – “ It’s the ghost.” কিন্তু কুপার তার মেয়েকে বলে- “Don’t tell me you are afraid of some ghost.” কিন্তু ঘটনাচক্রে কুপার সেই ঘরের ধুলোর মধ্যে যখন “বাইনারি সঙ্কেত” পায় তখন সে দৃঢ় বিশ্বাসে বলে –“It’s not a ghost; It’s gravity.” এই সঙ্কেত এর মাধ্যমেই কুপার ও মারফ একটি “কো- অরডিনেট” পায় যেখানে গিয়ে তারা আবিষ্কার করে যে লোকচক্ষুর অন্তরালে “নাসা” এখনও কঠোর গোপনীয়তার মধ্যে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।





“ইন্টারস্টেলার” এর মূল কাহিনী শুরু মূলত এখান থেকেই। বৃদ্ধ পদার্থবিজ্ঞানী ডক্টর ব্রান্ড কুপারকে বলেন নাসা এখনও গোপনে মহাকাশ গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর এ বিধ্বস্ত অবস্থা থেকে মানবজাতিকে রক্ষার জন্য তারা বাসযোগ্য অন্য গ্রহের সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন এবং আরও বলেন এইরকম বাসযোগ্য তিনটি গ্রহের সন্ধান ইতিমধ্যে পাওয়া গিয়েছে। শনি গ্রহের বলয়ের কাছে ৪৮ বছর পূর্বে আবিষ্কার হওয়া একটি “ওয়ার্ম হোল” এর কথা বলেন যা দিয়ে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব অনেক আলোকবর্ষ দুরের সম্পূর্ণ ভিন্ন এক গ্যালাক্সিতে এবং তা নিমেষের মধ্যেই অবিশ্বাস্য দ্রুততায়। সেই গ্যালাক্সির “গার্গেনচুয়া” নামক এক অতি বিশাল “কৃষ্ণ গহবর” এর কাছেই অবস্থান এই বাসযোগ্য তিনটি গ্রহের। সেই গ্যালাক্সির বারটি গ্রহের মধ্যে তিনটি বাসযোগ্য গ্রহের উদ্দেশ্য দশ বছর পূর্বেই “ল্যাজারাস মিশন” এর অধীনে রওনা হয়ে গিয়েছেন নভোচারী মিলার, এডমণ্ডস এবং ডক্টর মান।





আর এভাবেই কুপার এই অভিযানের সাথে যুক্ত হয়ে যায়- তার আদরের মেয়ের শত বাধা সত্ত্বেও। মারফ বারবার বলে যে তার “Ghost” কুপারকে এই অভিযানে যেতে মানা বলছে। মোর্স কোড এর মাধ্যমে কুপার এর উদ্দেশ্য তার মেয়ের মাধ্যমে শুধু একটি বার্তাই পাঠাচ্ছে- “STAY”. তবুও অজানাকে জানার উদ্দেশ্য কুপার- প্রাণীবিদ অ্যামিলিয়া ব্র্যান্ড, ভূ তাত্ত্বিক ডক্টর ডয়েল, পদার্থবিদ রোমিলি এবং দুই রোবট টার্স ও কেইস সহ মহাকাশযান “এনডুরেন্স” কে নিয়ে শুরু করে এক অনিশ্চিত যাত্রা। এই অনিশ্চিত যাত্রা, নভোচারীদের গ্রহগুলোতে মানববসতি স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই করতে গিয়ে বিভিন্ন ভয়াবহ প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখোমুখি হবার মধ্যে দিয়েই এগিয়ে যায় এ মহাকাব্য। এই ধরনের যাত্রা যাকে বলা হয় “ইন্টারস্টেলার ট্রাভেল” বা এক গ্যালাক্সি থেকে কোটি কোটি আলোকবর্ষ দূরে সম্পূর্ণ ভিন্ন গ্যালাক্সিতে যাত্রা- যা “ওয়ার্ম হোল” এর মাধ্যমে অবিশ্বাস্য কম সময়ে সম্পন্ন করা যায়। কারন এখানে সময়ের বিপরীতে দুটো স্থানের বিশাল দূরত্বকে সঙ্কুচিত করা সম্ভব।







পদার্থবিজ্ঞান, মহাকাশবিজ্ঞানের অনেক কঠিন তত্ত্ব সমৃদ্ধ সাম্প্রতিক চলচ্চিত্র ইতিহাসের এ অসাধারণ আখ্যানটি প্রথমবার দেখে হয়তো অনেক কিছুই বোঝা সম্ভব নয়। ক্রিস্টোফার নোলান এর চিত্রনাট্য লিখেছেন বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিদ ডক্টর কিপ স্টেফান থর্ণ (যিনি কৃষ্ণগহ্বর ও ওয়ার্ম হোল এর একজন বিশেশজ্ঞ)এর সাহায্য নিয়ে। ডক্টর কিপ স্টেফান থর্ণ এই চলচ্চিত্রের ভি.এফ.এক্স উপদেষ্টা হিসেবেও কাজ করেছেন। তাই এই চলচ্চিত্রটি পরিপূর্ণ ভাবে উপভোগ করবার জন্য কিছু বিষয় সম্পর্কে সাধারণ ধারনা থাকা উচিত। (কৃষ্ণগহবর, ওয়ার্ম হোল, গ্রাভিটেশনাল টাইম ডিলেসন, গ্রাভিটেশনাল সিঙ্গুলারিটি, স্পেইস টাইম, বাল্ক, টু/থ্রি ডাইমেনশনাল স্পেইস, ইভেন্ট হরাইজন)।



“ইন্টারস্টেলার”- এটি কি শুধুই মহাকাশবিজ্ঞান ভিত্তিক ও পদার্থবিজ্ঞান এর জটিল তত্ত্ব সমৃদ্ধ চলচ্চিত্র? আমার উত্তর “না”। প্রায় তিন ঘণ্টা বিস্তৃত এই চলচ্চিত্রে দেখানো হয়েছে- বেঁচে থাকবার নিরন্তর সংগ্রাম, শত প্রতিকূলতা মোকাবেলা করেও এগিয়ে যাওয়া এবং সর্বোপরি বাবা ও মেয়ের চিরন্তন ভালোবাসা। এ চলচ্চিত্রের আরও একটি জাদুকরী আকর্ষণ হচ্ছে হান্স জিমার এর অসাধারণ এবং অসাধারণ আবহ সঙ্গীত। পদার্থবিজ্ঞান এর সূত্রগুলোর গভীরে না হয় নাই যাওয়া হল- কিন্তু শুধুমাত্র এর জাদুকরী আবহ সঙ্গীতগুলো শোনার জন্য হলেও এই অসাধারণ চলচ্চিত্রটি দেখা উচিত। এই চলচ্চিত্রের শেষ দৃশ্য কুপার ও তার মেয়ে মারফ এর কথোপকথন প্রত্যেক কে কাঁদাবে। “গ্রাভিটেশনাল টাইম ডিলেসন” এর প্রভাবে ত্রিশোর্ধ্ব কুপার ও মৃত্যুশয্যায় শায়িত তার শতবর্ষী মেয়ে মারফ এর কথোপকথনঃ

Murph: I knew you would come back.
Cooper: How?
Murph: Because my dad promised me.
Cooper: I am here now Murph.. I am here.
Murph: No. No parent should have to watch their own child die. I have my kids here for me now.

অসাধারণ এবং অসাধারণ উপভোগ্য আরেকটি নোলান আখ্যান।

ছবি ঃ সংগৃহীত

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: দারুন একটা ছবি। রিভিউ সুন্দর হয়েছে। তবে পেছনের বিজ্ঞান না বুঝলে মজা পাবার সম্ভাবনা কম।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: সত্যি বলতে কি প্রথমবার দেখে আমি "ওয়ার্ম হোল" ছাড়া কিছুই বুঝি নি। কিন্তু পরবর্তীতে এই মুভিতে দেখানো বিষয়গুলোর উপর একটু পড়াশুনা করবার পড়ে আরও তিনবার দেখেছি এই ক্লাসিক- এবং প্রত্যেকবার অনেক উপভোগ করেছি।

২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯

ডি মুন বলেছেন:
মুভিটা দেখেছি। তবে বৈজ্ঞানিক বিভিন্ন টার্ম সম্বন্ধে না জানার কারণে পুরোপুরি উপভোগ করতে হয়ত পারিনি।

আপনার রিভিউ পড়ে ভালো লাগল।

ভালো থাকা হোক।

+++

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১২

অগ্নিপাখি বলেছেন: "বৈজ্ঞানিক বিভিন্ন টার্ম " সম্পর্কে ইউটিউব থেকে খানিকটা ধারনা নিয়ে আবার দেখতে পারেন। প্রথমবারের মতই ভালো লাগবে আশা করি। মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।

৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

মহা সমন্বয় বলেছেন: মুভিটা দেখছিলাম.. আমারও ডি মুন ভাইয়ের মত অবস্থা কারণ আমি বৈজ্ঞানীক না তাই।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৪

অগ্নিপাখি বলেছেন: আবার দেখতে পারেন- তবে টার্ম গুলো সম্পর্কে ধারনা নিয়ে। তাহলে আরও উপভোগ করবেন। তবে এই চলচ্চিত্রের আবহ সঙ্গীত কিন্তু পুরোই জাদুকরী।
ভালো থাকবেন।

৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

রাসায়নিক প্রানী বলেছেন: http://onubadokderadda.com/interstellar/
এই লিঙ্কটা একটু চেক করতে পারেন, যারা বুঝেন নি বিজ্ঞানের ব্যাপারগুলো। :)

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২২

অগ্নিপাখি বলেছেন: লিঙ্ক এর জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০১

আহসানের ব্লগ বলেছেন: দারুণ একটা মুভি ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২৭

অগ্নিপাখি বলেছেন: শুধু দারুন নয়। অসাধারণ, অসাধারণ এবং অসাধারণ একটি চলচ্চিত্র।

৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩৫

আহসানের ব্লগ বলেছেন: এক লক্ষ বার অসাধারণ ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩০

অগ্নিপাখি বলেছেন: অবশ্যই।

৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

উল্টা দূরবীন বলেছেন: রিভিউটা অনেক সুন্দর করে লিখেছেন। মুভিটা এখনো দেখা হয় নি। তবে খুব শিগগিরই দেখবো।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩১

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ। শুধু আবহ সঙ্গীত গুলো শোনবার জন্য হলেও চলচ্চিত্রটি দেখতে পারেন।
ভালো থাকবেন।

৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই এই চলচ্চিত্রটি পরিপূর্ণ ভাবে উপভোগ করবার জন্য কিছু বিষয় সম্পর্কে সাধারণ ধারনা থাকা উচিত। (কৃষ্ণগহবর, ওয়ার্ম হোল, গ্রাভিটেশনাল টাইম ডিলেসন, গ্রাভিটেশনাল সিঙ্গুলারিটি, স্পেইস টাইম, বাল্ক, টু/থ্রি ডাইমেনশনাল স্পেইস, ইভেন্ট হরাইজন)।

অফ গেলাম!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: Click This Link

এই লিঙ্কে "ইন্টারস্টেলার" চলচ্চিত্রটির সকল বিজ্ঞান গুলো একদম সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
এই আর্টিকেলটি পড়ে চলচ্চিত্রটি দেখতে বসলে আশা করি উপভোগ করবেন। তবে আমি বলবো এর বিজ্ঞান বোধগম্য হোক বা না হোক শুধুমাত্র আবহসঙ্গীত শোনার জন্য হলেও এই ক্লাসিকটি দেখা উচিত।

৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

অন্তু নীল বলেছেন: খুব সুন্দর উপস্থাপনা।
মুভিটা দেখা হয়নি। এবার দেখব নিশ্চই। ধন্যবাদ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: রিভিউয়ের জন্য ধন্যবাদ। শেষের বাবা মেয়ের কথাংশটা খুব মন ছুঁয়ে গেল। ভালো থাকবেন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

অগ্নিপাখি বলেছেন: শেষ দৃশ্যটি আসলেই মন ছুঁয়ে যাবার মতো।
আপনিও ভালো থাকবেন।

১১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩

মারুফ তারেক বলেছেন: কিছুদিন আগে একটা ম্যাগাজিনে পড়লাম-
ইন্টারস্টেলার মুভিতে ব্ল্যাক হোলের যে রূপ দেওয়া হয়েছে, সেটা গনিতবিদেরা কম্পিউটারের সাহায্যে এক বছর সিমুলেশন করে পেয়েছেন। ব্ল্যাক হোলের একদম প্রকৃত রূপ।

রিভিউ খুবই ভালো হয়েছে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

অগ্নিপাখি বলেছেন: কৃষ্ণ গহবর এর এতো নিখুঁত উপস্থাপনা আর কোথাও দেখানো হয় নি। আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রিভিউ ভালো হয়েছে। তবে এত সায়েন্টিফিক কথাবার্তা মাথায় রেখে ছবিটা দেখলে কেমন লাগবে জানিনা।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

অগ্নিপাখি বলেছেন: আসলে বিজ্ঞানের ব্যাপারটা সম্পর্কে একটু সাধারণ ধারনা রেখে চলচ্চিত্রটি দেখলে আলাদাভাবে উপভোগ করবেন। তবে এই চলচ্চিত্রটির আবহ সঙ্গীত গুলোও অসাধারণ। বিজ্ঞানের ব্যাপারটুকু ভুলে গিয়ে শুধু মাত্র আবহ সঙ্গীত আর একজন সন্তানের জন্য তার বাবার ভালোবাসা উপলব্ধি করবার জন্যও কিন্তু দেখতে পারেন চলচ্চিত্রটি।
ভালো থাকবেন।

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

জেন রসি বলেছেন: পঞ্চম মাত্রার ব্যাপারটা আসলেই মজার! অসাধারন মুভি। আপনার রিভিউ ভালো হয়েছে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: পঞ্চম মাত্রার ব্যাপারটা আমিও ঠিকমতো বুঝিনি। তবে বাকিগুলো মোটামুটি বুঝতে পেরেছি। রিভিউ এ সময় দেবার জন্য ধন্নবাদ।ভালো থাকবেন।

১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৫৯

কালনী নদী বলেছেন: যদিও সায়েন্স ফিকসনের প্রতি আমার আগ্রহ নির্দিস্ট কয়েকজন একটরের সাথে। আপনার রিভিউ পড়ে ছবিটা সায়েন্স ফিকসান হিসেবে দেখার তালিকায় রাখলাম। আইএমডিবি রেঙ্ক আর কাস্টিং দিলে বর্ননাটা সম্পর্ন হতো।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: নোলান এর এই মাস্টারপিস চলচ্চিত্র ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে। র‍্যাঙ্ক আর কাস্টিং
Interstellar (2014)
Interstellar poster Rating: 9.4/10 (7,757 votes)
Director: Christopher Nolan
Writer: Jonathan Nolan, Christopher Nolan
Stars: Matthew McConaughey, Anne Hathaway, Wes Bentley, Jessica Chastain
Runtime: 169 min
Rated: PG-13
Genre: Adventure, Sci-Fi
Released: 07 Nov 2014

ভালো থাকবেন। পোস্টে সময় দেবার জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

কল্লোল পথিক বলেছেন: আপনার রিভিউ পড়ে ভালো লাগল।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: রিভিউতে সময় দেবার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

১৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

অমিত বসুনিয়া বলেছেন: মুভি টা দেখার পর ঘোরের মধ্যে ছিলাম ।
আসলেই আমার দেখা সেরা মুভি গুলোর একটা ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: এখন পর্যন্ত ৪ বার দেখা হয়ে গিয়েছে। আসলেও একটি ঘোর লাগা অনুভূতি সৃষ্টি হয় মুভিটি দেখার পর।
ভালো থাকবেন।

১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬

বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর লেখা।
+++++

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:০০

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

জুবায়ের ২০১৬ বলেছেন: কলেজে থাকতে প্রথম পড়েছিলাম গ্যালাক্সি ,সুপারনোভা ,তারাপুঞ্জ আর ওয়ার্মহোল নিয়ে-নিতান্তই শখের বসে। এই মুভিটা দেখার পর এত ভাল লেগেছিল-মনে হচ্ছিলো আমি মুভির কৃত্তিম বাস্তবতায় ঢুকে গেছি।

রিভিউটা ভাল লাগলো। মাঝে মাঝে আবার পড়ব।

ধন্যবাদ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: রিভিউ এ সময় দেবার জন্য ধন্যবাদ। এই চলচ্চিত্রটি আমার দেখা অন্যতম সেরা সায়েন্স ফিকশন। আর এর আবহ সঙ্গীত এর কথা আর নাই বললাম।

১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

কায়সার ইয়াসিন বলেছেন: What is tesseract ?
এটা না জানলে এই মুভির শেষ কেউ বুঝবে না

আমার দেখা সেরা মুভি

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪০

অগ্নিপাখি বলেছেন: Tesseract এর ব্যাপারটা আমিও বুঝি নি। বুঝিয়ে বলবেন আশা করছি। অপেক্ষায় থাকলাম।
ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.