নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে গেলে- তবু কিছু থাকবে আমার : আমি রেখে যাবোআমার একলা ছায়া, হারানো চিবুক, চোখ, আমার নিয়তি

মনিরা সুলতানা

সামু র বয় বৃদ্ধার ব্লগ

মনিরা সুলতানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্নানঘরের আয়না

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯



দিনের শেষে প্রিয়বন্ধু হয়ে থাকে একজন' ই
- স্নানঘরের দর্পণ
যে দর্পণে তুমি নিজে পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দরী রাজকন্য হয়ে র'বে
কনে সাজে তুমি, অথবা মাতৃত্বের জ্বরতপ্ত বিষণ্ণ মুহূর্ত -
মাঝ রাতের নীরবতা অথবা স্নিগ্ধ ভোর,
সে চোখেই ফুলেফুলে নিষ্পাপ তুমি
আরশি তে ভাসা সে দৃষ্টি, উদাসী সময়ের সুখ ডাক দেয়।


বাঁধভাঙ্গা কান্নার জোয়ার সে কখনো রুখবে না
কান্নারত কষ্টের ছায়া আঁকা ঠোঁটে,
কেউ খুঁজবে প্রেম কেউবা বিরক্তি কেউকেউ দেবে সান্ত্বনা
আরশিতে শুধু ভেজা শ্রাবণের রাশিরাশি জুঁই।
তোমার হাঁসিতে সমস্ত স্নানঘরে সে উচ্ছ্বাসের বাষ্পের অনুরণন আনবে,
যেদিন তোমার খুব করে পাহাড় দেখতে মন চাইবে, অথবা অরণ্য
চোখের কোনের সে স্বপ্ন প্রতিফলিত করবে উদার আহ্বানে।


গোলাপ অথবা ল্যাভেন্ডরের ঘ্রাণ নিয়ে
সমস্ত দিনশেষের ক্লান্তি মোছার ছবি আঁক তাতে যতনে
তোমার জন্য অপেক্ষার সমুদ্র বিছিয়ে রাখে তার অপার মুগ্ধতায়,
চায়ে আর কফিতে মন কথা খুলে বল যে নির্জনতায়, খুব জেনো
নয় সে মনের আঁচল মেলার একান্ত উঠোন।


সেই আঠারো'র অভিমানী দুকুল ছাপানো আবেগ
চব্বিশের শাড়ি সামলানো নবোঢ়া
তিরিশের ভরা সংসারের ব্যস্ততা
অথবা পঞ্চাশ পেরুনো নিঃসঙ্গতা -
আরশি! সে তোমাকে ভরসা দেবে সাহস যোগাবে,
ভর্ৎসনা সইবার অবসর টুকু আর
এন্টিসেপ্টিকে ক্ষত ধুয়ে নেবার নিগূঢ় রহস্য দেবে উন্মুক্ত করে।


ঝরা পাতা দিনে মলিন সে শুষ্ক পত্রে
আগুনের ফুলকি থেকে, আগুনের ফুল হয়ে উঠার মন্ত্র ও
স্নানঘরের আয়না সেই তোমার পরম বিশ্বস্ত বন্ধু
আদতে সে আসলেই যে তুমি নিজে,
নিজের চেয়ে কাছের বন্ধু আর কে থাকে বলো!

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০১

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন!!!

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ জুল ভার্ন ভাই !
আমার লেখায় আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো, আপনাকে ব্লগে একটিভ দেখে ও আনন্দিত।
সব সময় ভালো থাকবেন আর আমাদের দারুণ সব লেখা উপহার দিবেন।

শুভ কামনা।

২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পরম বিশ্বস্ত বন্ধু মায়াময় আরশি। বরাবরের মত শব্দের গাঁথুনি ও ভাব গভীরতায় চমৎকার লাগলো।

পোস্টে প্রথম লাইক।

শুভেচ্ছা জানবেন আপু।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই যে আমার পরম বিশ্বস্ত পাঠক চলে এসেছেন !!!
সত্যি আপনারা কিছু সহ ব্লগার এভাবে উৎসাহ, এবং শুধরে না দিলে হয়ত আমার লেখালিখি থেমে যেত। নিজেকে পরিশুদ্ধ মার্জিত করার আগ্রহ ই পেতাম না। আর অবশ্য অবশ্যই বলতে হবে,আমাদের পারাস্পারিক বুঝাপড়ার কথা, কবিতার ভাব অনুধাবনে আপনাদের যে মুন্সিয়ানা সেটুকু ও সবসময় আমাকে আনন্দ দেয়। কৃতজ্ঞতা সবসময় এভাবে লেখার পাশে থাকবার জন্য।

আপনার জন্য সবসময় ভালো থাকার শুভ কামনা।

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:


সেই আঠারো'র অভিমানী দুকুল ছাপানো আবেগ
চব্বিশের শাড়ি সামলানো নবোঢ়া
তিরিশের ভরা সংসারের ব্যস্ততা
অথবা পঞ্চাশ পেরুনো নিঃসঙ্গতা -


সবটাই সবটাই আরশিতে দেখা মেলে!!

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:১৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হ্যাঁ মেলে তো, একদম কাছের হয়ে ই সে থাকে তো!

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



সুন্নদর সুন্দর শব্দে গাথা অসাধারণ ভাবগাম্ভির্যময় কবিতা , পাঠে মুগ্ধ । স্নানঘরে আয়না
আসলেই তা অপরুপ , কবিতা পাঠে ভাবনাকে নিয়ে যায় সৌন্দর্যময়তার গহীনে ।
স্নানঘরের আয়নায় সন্দরী মুখের দীপ্তি সত্যিই তুলনাহীন, তাইতো মনে হয়
স্নানঘরের আয়নায় ঝড়ে পরা নির্মল জলের ছোয়ায় রমনিকুল হয়ে যায় নি:কলঙ্ক নির্দোষ ,
আর আরশি নাম ধারণ করে হয়ে যায় প্রিয়ার কাছে একান্ত সৎ ও আন্তরিক।
আর স্নানঘরের আয়নায় প্রতিফলিত আরশিগন পেয়ে যায় চিরকালের সুন্দরীর প্রতিরুপ
এই প্রতিরুপই কাল হতে কালে ধরা দেয় শয়নকক্ষের আয়নায় সুন্দরের প্রতিফলন স্বরুপ ।
আর আনিক্যের উজ্জলতা নিয়ে জাকজমকের সাথৈ লক্ষীর মত অর্চনা, প্রসংসা আর স্তুতি
বাক্যে হয় রসসিক্ত যা চলতে থাকে অরনিমার মত শিশির সিক্ত ভোরের
লালচে আভা হয়ে উঠা তক।
সুন্দর কবিতাটির জন্য ধন্যবাদ , প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।

শুভেচ্ছা রইল

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৪১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: স্নানঘরের আয়নায় ঝড়ে পরা নির্মল জলের ছোয়ায় রমনিকুল হয়ে যায় নি:কলঙ্ক নির্দোষ ,
আর আরশি নাম ধারণ করে হয়ে যায় প্রিয়ার কাছে একান্ত সৎ ও আন্তরিক।

আমার সামান্য একটা লেখা থেকে কী দারুণ নিপুণতায় লিখে গেলেন চমৎকার বাক্যরাশি !! সত্যি ই মাঝে মাঝে লেখালিখি এসব ছোটছোট কারনে সার্থক মনে হয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমার লেখার সাথে থাকার জন্য।
পোষ্টে লাইক এবং প্রিয়তে তুলে রাখা আমাকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করলো।

শুভ কামনা সতত।

৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কবিতা খুব ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটা শব্দ আমি বুঝতে পেড়েছি। তবে কয়েকবার পড়তে হয়েছে। আরও কয়েকবার পড়লে মুখস্থ হয়ে যেত তাই পড়িনি।

স্নান ঘরের আয়না আসলেই মেয়েদের বিশ্বস্ত বন্ধু। এ কারণেই মনে হয় মেয়েরা ব্যাগের মধ্যে একটা আয়না রাখে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কেনো পড়েন নাই ? পরেরেবার কিন্তু শায়মা পড়ে ধরবে, না পারলে ব্লগিং নট ;)
হাহাহা খোটা দিলেন, একটু কম ব্যবহত শব্দ নিয়ে লিখি বলে ? ভাই রে এক শব্দ দুইবারের বেশি আনলে আমি নিজেই বিরক্ত হয়ে যাই, তাছাড়া একটু আলদা শব্দে আমার মোহ আছে, তবে অবশ্যই শ্রুতিমধুর। আর লিখি ই নিজের আনন্দে সহজ করে না লিখলে কেউ বুঝবে না সেসব ভেবে লিখতে গেলে তো ফরমায়েশি লেখা শুরু করতে হবে। লেখায় আনন্দটুকু ই থাক, কি বলেন ?

সব মেয়ে রাখে না , আর স্নান ঘরের আয়নার মত বন্ধুতা হয়ত পার্সের আয়নার সাথে হয়ে উঠে না।

ধন্যবাদ জনাব চমৎকার মন্তব্যের জন্য।

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: দারুণ হয়েছে...
আলাদা, নতুন কিংবা ভিন্নধর্মী স্বাদ পেলাম।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালোবাসা নিও নন্দিনী !

৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলেই আপনার কবিতা খুব ভালো হয়েছে। তবে শায়মা আপুর সাথে মশকরা করতে করতে এখন ভালো কথা লিখতে পারি না। আর শায়মা আপুর একটা সুবিধা আছে। ওনাকে গালি দিলেও বলবে 'ভাইয়ামণি তুমি এত সুন্দর গালি কিভাবে দেও বলত, আমার গালি শুনতে কি যে ভালো লাগছে'।

আসলে আপনার শব্দের ভাণ্ডার অনেক সমৃদ্ধ এই কারণে আপনার কাছে সহজ শব্দ মনে হলেও আমার কাছে কঠিন মনে হয়। আর তাছাড়া আপনি কম/বেশি সাহিত্য চর্চা করেন। আমি হলাম স্রেফ পাঠক। তাই অনেক কিছু কঠিন লাগে। আর আপনাকে তো খোটা দেয়ার প্রশ্নই ওঠে না। খোটা আমি যা দেয়ার শায়মা আপুকেই দেই। ওনার এগুলি গায়েও লাগে না।

আর কবি তার খুশি মত শব্দ ব্যবহার করে কবিতা লিখবে। তা না হলে কবির সৃষ্টিশীলতা নষ্ট হয়ে যায়। আপনি ব্লগের একজন ভালো কবি। আমি কিন্তু সব সময় আপনার কবিতাকে ভালো মানের মনে করি। বুঝতে পারি না, সেটা আমার দোষ। কিন্তু তাই বলে আপনি ফরমায়েশি কবিতা কেন লিখবেন। মনের আনন্দটাই বড় কথা।

শব্দের জন্য আপনাকে খোটা দেই নাই। কবিতা সত্যিই ভালো লেগেছে। আমাকে আসলে মশকরা করা বন্ধ করতে হবে। তা না হলে কোনদিন শায়মা আপুও মাইর দিতে পারে।

তবে আমার মতে স্নান ঘরে শুধু আয়না না পুরো ড্রেসিং টেবিল থাকা উচিত।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে ব্যাপারটা এত কঠিন করে বলি নাই ব্রো! আপনার বলা আমি বুঝে নিয়েছি। আর ঐটুকু লিখেছি মনে করেন লেখকের লেখার দায় থেকে। আমার শব্দ ভাণ্ডার খুব সমৃদ্ধ তা নয়, যেহেতু আমি পছন্দ করি একটু আলাদা শব্দ ব্যবহার করতে তাই শব্দ কুড়াই হেথায় সেথায়। যেমন একটু বলি - আমার একটা লেখা আছে " মুঠোভরা নীল চুড়ি প্রেম বেঁধে রাখে তার নীল কেয়ূরে"। কেয়ূর শব্দটা অনেকেই ভীষণ পছন্দ করলেন, অনেকেই এর মানে জিজ্ঞেস করলেন, দু একজন নতুন শব্দ শেখানোর জন্য ধন্যবাদ ও দিলেন। অথচ শব্দটা আমাদের বহুবার বহুভাবে শুনে আসা একটা শব্দ। নজরুলের আমি আর নূপুরের ছন্দ গানে ই আছে। " যে মম অঙ্গে কাঁকন কেয়ূর "
তো ব্যাপার টা এমন ই, আমি বহুল প্রচলিত শব্দের সমার্থক শব্দে ও আগ্রহ রাখি। তবে এইটাও সত্যি আমি কম বেশি সাহিত্য চর্চা করতে ভালোবাসি।

শায়মা আমাদের ব্লগের আনন্দ ! ও হচ্ছে আমাদের ফুলপরী, ঠিক দেখবেন ও বকা দিতেই জানে না আর তো মাইর ;)

হ্যাঁ যার যার পছন্দ এবং প্রয়োজন মত করে নেয় ড্রেসিং টেবল।

ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর কথায় অনুপ্রাণিত করার জন্য।

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর। লাস্ট দুই লাইনে কবিতাটি চরম তাৎপর্যময় হয়ে উঠেছে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কৃতজ্ঞতা সহ ধন্যবাদ ভাইয়া, আমার লেখায় আপনার দরদি উচ্চারণ আমাকে আনন্দিত করে।
সব সময় ভালো থাকার শুভ কামনা।

৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: অনেকদিন পর আপনের কবিতা পড়লাম আপু। কবিতায় প্লাস।
আপনার জন্য শুভকামনা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সৈয়দ সাব আপনে অনেকদিন ব্লগে নাই, আমার লেখায় আমি আপনার মন্তব্য মিস করি। এই যে কবিতায় প্লাস দিলেন সেইটা' ও!
আশা করছি নিয়মিত হচ্ছেন ব্লগে?
শুভ কামনা।

১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:২১

এমজেডএফ বলেছেন:
কবিতা সুন্দর হয়েছে। আরশির সামনে দাঁড়িয়ে অনেক কিছু দেখা যায় - ফেলে আসা আনন্দ-বেদনার দিনগুলো থেকে শুরু করে কল্পনায় সাজানো অনাগত ভবিষ্যৎ পর্যন্ত।


স্নানঘরের আয়না আমার কাছে আত্মসমালোচনার হাতিয়ার। ছেলেবেলায় ভুলত্রুটি হলে বা খারাপ কিছু করলে মা-বাবা শাসন করতো, স্কুলে করতো শিক্ষকেরা। এখন বড় হয়ে গেছি, সেভাবে কেউ শাসন করে না। তাই আমার নিজের খারাপ কাজের জন্য আরশির সামনে দাঁড়িয়ে নিজে নিজেকেই ভর্ৎসনা করি, আবার ভালো কাজের জন্য প্রশংসাও করি।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমাদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে অনেকেই বিতর্ক চর্চা করতেন আয়নার সামনে, সবাই তো আর শহর ভিত্তিক স্কুল কলেজের নন। গ্রাম বা মফঃস্বল থেকে আসা বেশির ভাগ, উচ্চারণ গত ত্রুটি বাচন ভঙ্গি এমন সব খুব যত্নে দেখিয়ে দিত দর্পণ।


স্নানঘরের আয়না আমার কাছে আত্মসমালোচনার হাতিয়ার। ছেলেবেলায় ভুলত্রুটি হলে বা খারাপ কিছু করলে মা-বাবা শাসন করতো, স্কুলে করতো শিক্ষকেরা। এখন বড় হয়ে গেছি, সেভাবে কেউ শাসন করে না। তাই আমার নিজের খারাপ কাজের জন্য আরশির সামনে দাঁড়িয়ে নিজে নিজেকেই ভর্ৎসনা করি, আবার ভালো কাজের জন্য প্রশংসাও করি।

আপনার এই ব্যাপারটুকু আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ, আসলে জীবনে এমন অনেক কথা বা ব্যাপার থাকে, যেসবের মুখোমুখি হতে আমরা ভয় পাই, লজ্জিত হই অথবা বিব্রত। এখন মনে হচ্ছে মুখোমুখি হওয়াটাই অনেক সহজ।

ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য।

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:২৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: শিরোনামটা চমৎকার সাথে কবিতাও

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার সযত্ন পাঠ এবং মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি!
শিরোনামে ভালোলাগায় কৃতজ্ঞতা।

শুভ কামনা।

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর কবিতা। দুবার পড়লাম।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! আপনি কবিতা পড়েন ?
আমার লেখায় স্বাগত।

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৫

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সত্যই স্নানঘরের আয়না পৃথিবীকে খুব সুন্দর দেখায় ভাল থাকবেন

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার জন্যে ও ভালো থাকার শুভ কামনা আলমগীর সরকার লিটন !
বেশি বেশি স্নানঘরের দর্পণে নিজেকে দেখবেন :)

১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: সেই আঠারো'র অভিমানী দুকুল ছাপানো আবেগ
চব্বিশের শাড়ি সামলানো নবোঢ়া
তিরিশের ভরা সংসারের ব্যস্ততা
অথবা পঞ্চাশ পেরুনো নিঃসঙ্গতা -

আরশি মেয়েদের জীবনের সাথে বিশেষভাবে জড়িত।
আমার দেড় বছরের মেয়ে এখনই ড্রেসিং টেবিলের আরশির সামনে এসে দাঁড়িয়ে থাকে।

তবে আমার কাছে আরশিকে মনে হয়ছে সিম্বোলিক কিছু।
প্রতিটা মানুষের একান্ত নিজের কিছু মুহূর্ত লাগে যেখানে সে নিজের সাথে কথা বলে অগোছানো জীবন আবার গুছিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা করে। মেয়েরা সম্ভবত স্নানঘরেই এই কাজ আরশির সামনে দাঁড়িয়ে করে। এখানে আরশি ইম্পরট্যান্ট না। আরশিতে জীবনের ইতিহাস লেখা থাকে না, থাকে মনের গহীণে।

চোখের কোণা বানান সম্ভবত ভুল হয়েছে। পারলে ঠিক করে দিয়েন।
শুভ কামনা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দর্পণ প্রেমী অনেকেই থাকেন, মেয়েরা হয়ত একটু বেশি।
প্রতীকী অর্থ ও হয়, আবার বিশ্বস্ত বন্ধু, আবার এমজেড এফ ভাইয়ার মত করে ও ভাবতে পারেন- যেমন উনি লিখেছেন "স্নানঘরের আয়না আমার কাছে আত্মসমালোচনার হাতিয়ার। ছেলেবেলায় ভুলত্রুটি হলে বা খারাপ কিছু করলে মা-বাবা শাসন করতো, স্কুলে করতো শিক্ষকেরা। এখন বড় হয়ে গেছি, সেভাবে কেউ শাসন করে না। তাই আমার নিজের খারাপ কাজের জন্য আরশির সামনে দাঁড়িয়ে নিজে নিজেকেই ভর্ৎসনা করি, আবার ভালো কাজের জন্য প্রশংসাও করি "

ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য।

১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: নিজের চেয়ে আপন কোন বন্ধু নেই।

সুন্দর কবিতায় ++++

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: রাখতে ও নেই, তাতে ঝামেলা প্রচুর,
ধন্যবাদ মাইদুল ভাই কবিতার প্রশংসা এবং প্লাসের জন্য।

১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার!

১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩২

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: কলেজ লাইফে লম্বা একটা সময় এই আয়নার সামনে দাঁড়ায়ে চুল ঠিক করতে করতে নষ্ট করেছি মনিরা আপা। আপনার কবিতা সেই দিনগুলো স্মরণ করায়ে দিলো! সুন্দর কবিতা : )

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশ নষ্ট বলা ঠিক হলো ! নিজেকে তো চেনা ও যায় তাই না ? নিশ্চয়ই সেসব নির্ভার, নিজেতে মুগ্ধতার দিনগুলো মিস করেন !!!
ধন্যবাদ পাঠে এবং মন্তব্যে।

অনেক লিখুন আমাদের জন্য।

১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

শায়মা বলেছেন:

এই দর্পন কি স্নানঘরের দর্পন নাকি নিজের মনের দর্পন আপুনি?

আমার কাছে সাজঘরের দর্পনও অনেক প্রিয়। :)


:P

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা মনের দর্পণ এত ফকফকা বলেই না স্নানঘরের আয়নায় না চিত্ররূপ হয় ;)
ইশ তোমার সাজঘর ও তো আমার ভালো লেগে গেলো !!! সত্যি তুমি সাজতে আর সাজতে জানো।

১৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: দারুন আবেগময়।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হ্যাঁ তাই তো :)

২০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: সে হলো আয়না
তার কাছে, কোনকিছু, লুকানো যায় না।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: লুকানোর চেষ্টা না করাই ভালো।

২১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: স্নানঘরের আয়না কিছু গোপন কান্নার সঙ্গীও হয় আপুজান

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জি আপুজান সেটুকু ও ঠিক।

২২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৯

জটিল ভাই বলেছেন:
দর্পন, আরশি, আয়না যাই বলুন, নিজের বাস্তবরূপ দেখতে এর জুড়ি মেলা ভার!

আয়নাতে ঐ মুখ দেখবে যখন
কপোলের কালো তিল পড়বে চোখে
ফুটবে যখন ফুল বকুল শাঁখে
ভ্রমর যে এসেছিলো জানবে লোকে.........

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দর্পন, আরশি, আয়না যাই বলুন, নিজের বাস্তবরূপ দেখতে এর জুড়ি মেলা ভার! হ্যাঁ ঠিক বলেছেন আর বাস্তবতা হচ্ছে মানুষ নিজেকে সবচাইতে সুন্দর দেখে।
হাহাহা মজার ব্যাপার হচ্ছে গতকাল আম্রা দুজন ৯০ দশকের ছায়াছন্দে কোন কোন গান ফিক্সড ছিল সেগুলোর একটা তালিকা করলাম, সেখানে ও দাদা ভাই মূর্তি বানাও আর এই আয়নাতে যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় হয়েছে :P

২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বরাবরাই আপনার শব্দশৈলীর প্রশংসা করতে পিছপা হইনা। দারুন শব্দচয়ন কবিতায় সুন্দরতম একটি কবিতা উপহার দিয়ে মুগ্ধ করাতে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবদা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বরাবরের মতোই আপনাকে লেখায় পেয়ে আমি আনন্দিত, সত্যি আপনাদের মত পাঠক আমার লেখার আশীর্বাদ।
সব সময়ে লেখায় ভালোলাগা প্রকাশের জন্য কৃতজ্ঞতা সুজন।

শুভ কামনা সতত।

২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: পরিবারের সবাই ভালো আছেন তো? মাঝেমধ্যে ফেবুতে ভাইয়াকে দেখি। নেতা মানুষ। ভালোলাগে ভাইকে খুব। উনাকে আমার সালাম পৌঁছে দিবেন 'আসসালামু আলাইকুম '।

আপনাদের সবার জন্য শুভকামনা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি এখন! দোয়া করবেন, আচ্ছা জানিয়ে দিবো ওয়ালাইকুম আস সালাম।
শুভ কামনা আপনার জন্য।

২৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৩

ইসিয়াক বলেছেন: মাঝে মাঝে একাকী সময়ে স্নানঘরের দর্পনে নিজেকে দেখবার অভিজ্ঞতা সত্যি অন্য রকম অনুভূতি জাগায় ।অদেখা কত কিছু ধরা পড়ে মুহুর্তে । ভুল ক্রুটি সুখ দুঃখ ভালো মন্দ কষ্ট হাসি আর কত কি! একাকীত্বের মাঝে নিজেকে হারিয়ে খুঁজে ফেরা । শুধরে নেওয়া ভাবনা।কত নতুন উপলব্ধি । সে সুখ সবার কাছে ধরা দেয় না। ধরা দেয় তাকে যে নিজেকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারে।
কবিতা ভালো লেগেছে।
শুভ কামনা রইলো আপু।
ভালো থাকুন সবসময়।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব সুন্দর করে বলেছেন, আসলে কবি বলে কথা ! মন্তব্যে ও ঠিকঠাক কবিতার আবেশ চলে এসছে।
অনেক ধন্যবাদ ইসিয়াক, চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
আপনার জন্যে ও ভালো থাকার শুভ কামনা।

২৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৩৮

এম এ হানিফ বলেছেন: আপনার কবিতা পড়ে ভালো লাগল। শিরোনাম ’স্নানঘরের আয়না’ খুব সুন্দর হয়েছে। কিন্তু কবিতায় আয়নার পরিবর্তে দর্পন শব্দটা একটু বেমানান লাগল।




মতামতটা নিজস্ব। সুন্দর কবিতা উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ এম এ হানিফ ;
আমার লেখায় স্বাগত আপনাকে, চমৎকার ভাবে নিজস্ব ভালোলাগা টুকু প্রকাশ করেছেন, এবং আপনার প্রথম প্রকাশ আমার লেখায় ! মুগ্ধতা রাখলাম আপনার মন্তব্যে।

আসলেই মতামত সবসময় ই ব্যক্তিভেদে আলদা ই হয়ে থাকে, এই যেমন ধরেন শুরুতে আমি কবিতার শিরোনাম দিয়েছিলাম "স্নানঘর দর্পণ " আমার কাছে এই শব্দটাই মানানসই লেগেছিল, লেখা হয়ে যাবার পর দেখলাম কবিতায় বেশ কয়েকবার দর্পণ এসছে, এ জন্য আয়না করে দিয়েছি। আপনি হয়ত লক্ষ করেছেন আমি আরশি শব্দ টি ও এনেছি, একটা লেখায় যে কোন একটা শব্দের বারংবার ব্যবহার পাঠক হিসেবে ক্লান্ত করে, বৈচিত্র্য থাকে না। একজন পাঠক হিসেবে ও মাঝেমাঝে আমি এমন সমার্থক শব্দ এনে থাকি লেখায়। আশা করছি আপনাকে নিজের মতামত টুকু গুছিয়ে লিখতে পেরেছি।

আবার ও ধন্যবাদ পাঠে এবং মন্তব্যের জন্য।
শুভ কামনা।

২৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর কবিতা। একটা জিনিস দেখেন, স্নানঘরের আয়না এই শব্দদ্বয় যে দ্যোতনা সৃষ্টি করে, ইংরেজিতে Mirror of Bathroom বললে সেই ভাব পুরোই উবে যায়। তাই ইংরেজরা বাথরুমে গিয়ে মোবাইল দেখবে আর আমরা আপনার কবিতা পাঠ করার পর স্নানঘরে গিয়ে বেশি করে নিজেকে দেখবো।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ হাসান !
হাহা সত্যি ই আপনি বলার পর আমি বাথরুম এবং আয়না এই শব্দের অনেকগুলো সমার্থক শব্দ নিয়ে একটাও রিনঝিন করা শিরোনাম পেলাম না। তাহলে ঠিক আপনার কথা' ই রইলো, আমরা আরও বেশি করে নিজেদের দেখবো নিজেকে ভালবাসবো।

২৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এটি এ ব্লগে আপনার 'শততম পোস্ট', আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন!

কবিতার শুরুটা অত্যন্ত স্নিগ্ধ ও সুন্দর! 'মাঝরাতের নীরবতা', 'স্নিগ্ধ ভোর', 'ফুলেফুলে নিষ্পাপ তুমি' ইত্যাদি ছোট ছোট বাক্যাংশগুলো যেন একেকটি ছবি এঁকে দিয়ে গেছে।

"আগুনের ফুলকি থেকে, আগুনের ফুল হয়ে উঠার মন্ত্র" - কি চমৎকার একটা কথা! "চব্বিশের শাড়ি সামলানো নবোঢ়া" - এটাও!

নারী পুরুষ নির্বিশেষে আমরা সবাই কিন্তু দিনের শুরুতে সেই 'স্নানঘরের আয়না'তেই একবার নিজেকে দেখে নেই। কিংবা, সবাই দেখি কি? অন্ততঃ আমি দেখি এবং এমজেডএফ এর মত নিজেকে কখনো ভর্ৎসনা করি, আবার কখনো প্রশংসাও করি। আমার সাত বছরের নাতনিটাকেও দেখি প্রায়ই ড্রেসিং টেবল এর সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখে, আর আমার স্ত্রীর সাজ সজ্জার জিনিষপত্র ঘাটাঘাটি করে নানারকমের কৌতুহলী প্রশ্ন করে।

প্রতিমন্তব্যে বিনয় ও বিনম্রতা, দুটোই মনোমুগ্ধকর। কবিতায় প্লাস। + +





২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ব্যাপার কাকতালীয় হলেও যখন আমি নিজে খেয়াল করলাম যে এই লেখাটা শততম পোষ্ট, আমার নিজের ও মন ভালো হয়ে গিয়েছিলো। জানি না যদি সেভাবে পরিকল্পনা করতাম শততম পোষ্টের জন্য সেটা ক্যামন হত, তবে লেখা আর ছবি দুই মিলিয়ে মনে হয়েছে উৎরে গেছি। আপনার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা সবসময় প্রশংসনীয় নিঃসন্দেহে, ধন্যবাদ আপনার আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভ কামনার জন্য।

আপনার ভালোলাগার পংতিগুলো তুলে আনার জন্য ও ধন্যবাদ রইলো।

মেয়েদের শৈশব অনেকখানি ই কাছের বা প্রিয় কারো অনুকরণ, ব্যাগ কাঁধে অফিস যাবার অভিনয় অথবা আরশি চর্চা শাড়ি কিংবা হাইহিল হাঁটাচলা। আমার শৈশব গল্পের ও অনেকটা অংশে এই আয়না চর্চা রয়েছে।

লেখার প্রশংসা মন্তব্যের পর্যালোচনা নিজস্ব অভিজ্ঞতা তুলে আনা, সব মিলিয়ে আপনার মন্তব্য সবসময়ের মতোই অন্যনতার উদহারন। সব সময় ভালো থাকার শুভেচ্ছা আপনার জন্য

২৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: খুব সুন্দর একশো তম পোস্ট।
শুভকামনা মনিরা। ভালোবাসা।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে পেয়ে খুব ভালো লাগলো সাজি আপু,
প্লিজ নিয়মিত লিখুন আমাদের জন্য ব্লগে। আমার শততম পোষ্টের প্রাপ্তি নিঃসন্দেহে।

ভালোবাসা আপু।

৩০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: উপমা নিয়ে অনবদ্য খেলা, স্নানঘরের আয়না।

কিন্তু অনেকের জীবনে যে তাও থাকে না। তারা বড্ড অসহায়, মনের গোপনে নিজের সাথে হয়তো কথা হয়, কিন্তু স্নানঘরের আয়না, তাদের জীবনে রয় না। সেই তাদের নিয়েও একটা কবিতা কি করা যায় রচনা?

শততম পোস্টের শুভেচ্ছা। অনেক অনেক শুভকামনা। ভালো থাকুন সর্বদা, ভালো কাটুক প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বোমা ভাই !
আপনার প্রশংসা সব সময় মনছোঁয়া হয়।

আচ্ছা ! অনেকের জীবনের সে গল্পটুকু নিয়ে ও লেখা যায় , মনে করে লিখবো দাদা।

শততম পোষ্টের শুভেচ্ছা টুকু আনন্দের সাথেই গ্রহন করলাম ! সাথে শুভেচ্ছা।

৩১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪০

মুক্তা নীল বলেছেন:

নিজের চেয়ে কাছের বন্ধু আর কে থাকে বলো! -----
চিরন্তন সত্য একটি কথা । সমস্ত ভালোলাগাটুকু নিজেকে
সঁপে দিয়ে নিজেকেই নিজের ভালো রাখতে হয় । অসম্ভব
সুন্দর একটি কবিতা পড়লাম ।
শুভ কামনা রইলো, মনিরা আপা ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মুক্তা নীল আপু,
কী চমৎকার আবেশ নিয়ে যে আপনি মন্তব্য করেন !!! চৌম্বক অংশ নিয়ে আসেন, নিজের লেখাকে নিজের ভালোবাসতে ইচ্ছে হয়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু, সব সময় লেখার পাশে থাকার জন্যে।

৩২| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৫:৪৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: দারুণ। +

১৪ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ রাহমান !
আমার লেখায় আপনার সময় আনন্দময় হোক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.