নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে গেলে- তবু কিছু থাকবে আমার : আমি রেখে যাবোআমার একলা ছায়া, হারানো চিবুক, চোখ, আমার নিয়তি

মনিরা সুলতানা

সামু র বয় বৃদ্ধার ব্লগ

মনিরা সুলতানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

করুণাধারা অমলিন

১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫



চৈতালী আবেশ ছাড়াই ​​পুরো একটা চৈত্র কেটে যাচ্ছে বেশ
আবেশিত সময়ে, প্রকৃতির পবিত্রতায়, অফুরন্ত উদার রহমতের রেশ।
ফুরিয়ে যাবে সবকিছুই আনন্দ হাসি খেলা অভিমান,
র'বে শুধু তোমার সৎ কর্মের খেরো খাতার খতিয়ান।

মৌসুম, ফুল জলাশয় প্রকৃতি আর উষ্ণতায় ছাওয়া ছোট্ট কুঁড়েঘর
যতটুকু প্রিয়তায় চোখের তারায় ফোটায় ফুল,
ততোটাই অল্প তাকে নিজের করে পাওয়ার দিনগুলো
হুট করেই আমার করে পাওয়া' র ভাঙে ভুল।

মোহ ! সে অনেকটাই মিষ্টির রস , ডলে ডলে তাকে সরাতে চাই যত;
হাতে ততোখানি গাঢ় হয় তার উপস্থিতি অবিরত।
জন্ম আর জীবনের সব পর্বই ভেঙে ঝুরঝুর হবে বিলীন
অন্তরে অঢেল মায়া, জন্মভূমি প্রিয়জন জননী
নিয়তি আর শেষ বিচারের জাবেদা হাতে নিয়ে থাকতে হবে অপেক্ষারত।

অক্ষর সাজিয়ে সৃষ্টি কর্তার
প্রশংসা করি যে রঙে
সে কালি কালো ।
হাজরে আসোয়াদ
কাবার সে পবিত্র পাথর কালো।
যে নিজেতে সমস্ত জাহানের পাপ ধারন করে কোমল হৃদয় নিয়ে
সমস্ত পাহারের চাইতেও স্হির ! অবিচল।

কবরের অন্ধকার কালো
শেষ বিচারের দিনের পূর্বে
আমার ছোট্ট স্থায়ী কুঁড়েঘর,
সে বিবর ভাবনায় কখনো
ভয় হয়ে ধরা দেয় না,
ধরা দেয় অন্তিম এবং শেষ আশ্রয়
কবরের শাস্তি কে ভয় হয় ভীষণ, অন্ধকার কে নয়।

কারন আমার বিশ্বাসী হৃদয় পাঁথর খুঁড়ে লেখা অমলিন
সৃষ্টিকর্তা আমাদের জন্যে যথেষ্ট এবং তিনি কতই না উত্তম কর্ম বিধায়ক।
হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিয়ামাল ওয়াকীল।

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



ইন্না লিল্লাহ! আমি আপনার পোস্ট দেখে প্রথমে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। ভেবেছি কেউ হয়তো ইন্তেকাল করেছেন! কবিতা পড়ে মনে হলো, যাক এইবারের মতো বাঁচা গেলো। কবিতা মোটামোটি ভালো হয়েছে। কবিতায় প্লাস।


১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী বলেন দাদা !!!
লেখা এতই ধোঁয়াশা হইছে ? বেশ অনেকদিন আগের লেখা এইটা, বহুদিন লেখালিখিতে না থাকলে যা হয়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রথম পাঠ , প্লাস এবং মন্তব্যের জন্যে।

২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো কবিতা।

দুই জায়গায় করব লেখা হয়েছে কবরের জায়গায়।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠে এবং মন্তব্যে।
হ্যাঁ ঠিক করে দিয়েছি।

৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: করুনাধারা শব্দটা অভিধানে নাই সম্ভবত। তবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় আছে। সেখানে 'ণ' ব্যবহার করা হয়েছে।
গীতাঞ্জলীতে রবীন্দ্রনাথের কবিতা;

জীবন যখন শুকায়ে যায়
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

জীবন যখন শুকায়ে যায়
করুণাধারায় এসো।
সকল মাধুরী লুকায়ে যায়,
গীতসুধারসে এসো।

কর্ম যখন প্রবল-আকার
গরজি উঠিয়া ঢাকে চারি ধার,
হৃদয়প্রান্তে হে নীরব নাথ,
শান্তচরণে এসো।

আপনারে যবে করিয়া কৃপণ
কোণে পড়ে থাকে দীনহীন মন,
দুয়ার খুলিয়া হে উদার নাথ,
রাজ-সমারোহে এসো।

বাসনা যখন বিপুল ধুলায়
অন্ধ করিয়া অবোধে ভুলায়
ওহে পবিত্র, ওহে অনিদ্র,
রুদ্র আলোকে এসো।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার তথ্য সঠিক, আমিও তেমন ই জানি। লিখতে গিয়ে কোথায় কী হয়ে যায়।

৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



লেখা ভালো হয়েছে।+++
আপনাকে শীতের আমেজে ভোর সকালের খেজুরের গুড়ের ফিরনি শুভেচ্ছা রইলো। আমার মনে হয় শীতের দিনে আমাদের দেশে এই খাবারের মতো মজাদার খাবার খুব কমই আছে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব সত্যি, মৌসুম অনুযায়ী আমাদের খাদ্য তালিকা বেশ সমৃদ্ধ এবং উপভোগ্য।
ফিরতি ধন্যবাদ।

৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সরি, আমি খালি আপনার কবিতার ভুল ধরি। কবিতা বেশ ভালো লেগেছে। তাই শুভাকাঙ্ক্ষী হিসাবে ছোটখাট ভুল সংশোধনের পরামর্শ দিলাম আর কি। আশা করি কিছু মনে করবেন না। এই ধরনের ভুল সবারই হয়।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে না ঠিকাছে, সত্যি বলতে আপনারা শুদ্ধ করে দেন বিধায়,অনেক সময় অনেক বানানে কনফিউশন কাজ করলেও নির্ভার থাকি। মনে হয় সঠিক তো পেয়েই যাবো মন্তব্যে।

অনেক অনেক হৃদ্যতা মাখা ধন্যবাদ।

৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: আমি চশমা ছাড়া প্রথমে শিরোনাম দেখে ভেবেছিলাম আমাদের অতিপ্রিয় ব্লগার আপু 'করুনাধারার জন্মদিন'!!!

১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী বিপদ !! তেমন হলে আপু লেখা থাকত তো।
সে যাইহোক করুণা আপুর নামে না হয় একটা কবিতা লিখে ফেললাম ই, লিখতে পেরে ও আনন্দিত আমি।

আচ্ছা চশমা দিয়ে তাহলে কী পড়লেন ?

৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১১

ঢাবিয়ান বলেছেন: জীবনের কবিতা ।হায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুস , দম ফুরাইলে ঠুস । কবিতায় +++++

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী সুন্দর করে মন্তব্য করলেন !! " জীবনের কবিতা "
হ্যাঁ আমাদের জীবন অনেকটা এমন ই দম ফুরাইলেই পর্দার অন্তরাল, সমাপ্তি।
ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য আর +++ দেয়ার জন্য।

৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

আপনি কি নতুন কোন চাকুরী পেয়েছেন, কিংবা আয় বেড়েছে?

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জি না বয়স বেড়েছে।

৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কবিতা পড়ে সমালোচনা করার ধৃষ্টতা আমার নেই! আমি এলেবেলে ছাপোষা বাংলা বোঝা কেরাণী। আমার কাছে কিছু জানতে চাওয়া মানে এক বেতাল অবস্থার মধ্যে ফেলে দেয়া:(

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বিনয়ী হওয়া চমৎকার একটা গুন, আপনি সেই গুনে গুণান্বিত। তবে কখনো কখনো অতই বিনয় অন্যকে কিছুটা বিব্রত করে :)

১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০২

শায়মা বলেছেন: কবিতার প্রথম লাইন ফাগুন ফাগুন।

তবে শিরোনাম আসলেই করুনাধারা আপুকেই মনে করায় কিন্তু আপুনি!

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা কী আর করা করুনাধারা আপুনি এমন চমৎকার একটা নিকের অধিকারী যে। কিন্তু অনেক চেষ্টা করে শিরোনাম পাল্টাতে পারলাম না।

১১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার নিকের ছবি দেখলে ,
আমার এখনও মনে হয়..... ...... ......

.........................................................................
আমাদের যুদ্ধ এখনও থামে নাই ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আসলে কি থেমেছে ?

১২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ২:০৩

স্প্যানকড বলেছেন: হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিয়ামুল ওয়াকীল আর তার উপরের লাইন একই মিন করে আমার ধারণা তাই। ভালো থাকবেন।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জি আপনি ঠিক ধরেছেন, উপরের লাইনে বাংলায় লিখেছি, আর আরবি তে শেষে।
ধন্যবাদ , আপনার জন্যেও শুভ কামনা।

১৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:





চৈত্র কেন শতবর্ষ পেরিয়ে গেলেও বিধাতার করুনাধারা রবে একেবারে অমলিন ।
উতলা আকাশ মেঘে মেঘে যতই হোক না কেন কালো ছলকে ছলকে তাতে
নাচবে বিজলী আরো।আদি অন্ত শেষ করে কবিতাটি পাঠে বুঝলাম, নাই সীমা
আগে পাছে ,যত চাই ততই আছে, যতই যাব বিধাতার কাছে যতই তিনি
আসবেন কাছে একেই হয়ত বলে করুনাধারা অমলিন ।

সুন্দর কবিতাটির জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা রইল

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: নাই সীমা
আগে পাছে ,যত চাই ততই আছে, যতই যাব বিধাতার কাছে যতই তিনি
আসবেন কাছে একেই হয়ত বলে করুনাধারা অমলিন ।

সত্যি ই তাই সৃষ্টিকর্তার কাছে না চাইতেও অনেক পাই ,কৃতজ্ঞতা সীমাহীন তাই।

ধন্যবাদ আলী ভাই ! সবসময়ের মত কবিতার চমৎকার অনুভবে।

১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: অনেক দিন পর.................!!
এই ব্লগে আপনার অনেক কবিতা আছে যেগুলো না পড়লে পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ব্লগে আপনার অনেক কবিতা আছে যেগুলো পড়লে সেগুলো পড়ার তৃষ্ণা আরো বেড়ে যায়। আপনার কবিতাগুলো পড়লে মননচিন্তা, বোধশক্তি আর ইন্দ্রীয়ভাব একসংগে কাজ করে। যেখানে প্রকৃতি, প্রেম, আধ্যাতিকতাও সৌন্দর্য এক বিন্দুতে মিলে মনের ভিতর একটা তীব্র আড়োলন তৈরী করে।

আমার কাছে আপনি একজন প্রকৃতির কবি। আমাদের বাংলাদেশের প্রকৃতি এত মায়াবী, এত হৃদয়শীল, এত চিত্তমোহ যে হৃদয় সহসাই পূর্ণ বিমোহিত হয়ে যায়। আপনার কবিতায় এগুলো আমি খুব করে পাই।

পৃথিবীতে চারজন প্রকৃতির কবি আমাদের সকলের অলংকার...............

জন কীট্স
উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ
পার্সি বিসি শেলী
এবং অতি অবশ্যই আমাদের
জীবননান্দ দাশ।

আজ অনেক দিন পর আপনার এই কবিতাটি পেয়ে পড়লাম।
আপনার এই কবিতাটি আমার কাছে মনে হয়েছে প্রকৃতি আর আধ্যাতিকতা।

উল্লেখিত কবিদের মধ্যে William Words worth প্রকৃতি ও আধ্যাধিকতা নিয়ে বেশি লিখেছেন। তার Daffodils এর এই লাইন গুলো অসাধারণ .....

Knowing that nature never did betray the heart that loved her;
tis is her privilege,
Through all the years of this our life,
lead from joy to joy...

আপনি এই কবিতায় প্রকৃতি দিয়ে আধ্যাতিকতা দেখিয়েছেন।
তবে কবিতাটি অগোছালো, লেখার সময় তাড়াহুড়া করেছেন, কিংবা অন্যমনস্ক ছিলেন। আপনার অন্য অনেক কবিতার তুলনায় এটি আমাকে সন্তষ্টি করতে পারেনি।

আশাকরি আপনি ব্লগে নিয়মিত কবিতা পোস্ট করবেন।
আর আমরা আপনার সেইসব কবিতার মতো বিমোহিত হবো।

শুভকামনা।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ রয় !
আপনাকে ও অনেকদিন পর ব্লগে পেলাম !!! আমি নিজেও অনিয়মিত আগের মতোই।
হ্যাঁ প্রকৃতি আমাকে প্রতিনিয়ত সব অবস্থায় সব রূপেই বিমোহিত করে, বিমোহিত করে বলেই এর স্রস্টার প্রতি প্রতিনিয়তই হৃদয় আদ্র হয় কৃতজ্ঞতা জাগে। প্রশংসায় পঞ্চমুখ হই।

পাঠ্যবই তে সংযুক্ত থাকার সুবাদে ড্যাফোডিল কবিতা টা বেশ প্রিয় আমার ও।

তবে কবিতাটি অগোছালো, লেখার সময় তাড়াহুড়া করেছেন, কিংবা অন্যমনস্ক ছিলেন। আপনার অন্য অনেক কবিতার তুলনায় এটি আমাকে সন্তষ্টি করতে পারেনি।
লেখা নিয়ে আপনার এই অনুধাবন কে আমি অস্বীকার একেবারেই করতে পারবো না, লেখক হিসেবে আমি সত্যি ই অনেক অগোছালো এবং ধৈর্যহীন, পাঠে আমার যত ধৈর্য, লেখায় সেটুকু ধরে রাখতে পারি না। সেটা হয়ত আমি হুট করেই লিখতে শুরু করেছি সেজন্য। জীবনের বাস্তবতা পাঠ এবং লেখা সবকিছুর জন্যই সময় প্রায় শূন্যের কোঠায়, তাই তাড়াহুড়ো বা অন্যমনস্কতা হয়ত চলে এসছে। পরবর্তীতে নিশ্চয়ই আপনার ফিডব্যাক মনে রাখব।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার লেখায় এতখানি মনযোগী পাঠ এবং চমৎকার মন্তব্যের জন্যে।

১৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৮

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল, নি’মাল মাওলা ওয়া নি’মান-নাসির’

আল্লাহ তাআলাই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনিই হলেন উত্তম কর্মবিধায়ক; আল্লাহ তাআলাই হচ্ছে উত্তম অভিভাবক এবং উত্তম সাহায্যকারী।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার মন্তব্যরে দ্বিমতের সুযোগ নেই।
আল্লাহ তাআলাই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনিই হলেন উত্তম কর্মবিধায়ক; আল্লাহ তাআলাই হচ্ছে উত্তম অভিভাবক এবং উত্তম সাহায্যকারী।

১৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: শিরোনাম ও ছবি, দুটোই সুন্দর; পরের কথাগুলো মনস্পর্শী।
"জন্ম আর জীবনের সব পর্বই ভেঙে ঝুরঝুর হবে বিলীন" - সুন্দর! +
"আমার ছোট্ট স্থায়ী কুড়েঘর" - এ উপমাটাও!
প্রথম তিনটি স্তবকে অন্ত্যমিলের চেষ্টা না করে খোলা হাতে মুক্তগদ্যে লিখে গেলেই বোধকরি কবিতাটা আরও সুন্দর হতো।

"সৃষ্টিকর্তা আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনি কতই না উত্তম কার্য-বিধায়ক" - সৃষ্টিকর্তা সত্য বলেছেন, আপনি সত্যকে উদ্ধৃত করেছেন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই!
আপনার প্রিয় লাইনের উদ্ধৃতি সবসময় আপনার করা মন্তব্যে আলাদা মাত্রা যোগ করে।

হ্যাঁ মুক্তগদ্যও হতে পারত, আমার কেবল ইচ্ছে করলো খুঁজেখুঁজে আন্তমিল চেষ্টা করি, বুঝতে পারছি এখন অন্যভাবে হলে হয়ত অন্য রকম হলে পারত।

চমৎকার মন্তব্য আর লেখায় ভালোলাগা প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার, শুভেচ্ছা রইলো।

১৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল ভাষায় সুন্দর কবিতা লিখেছেন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত সুন্দর লেখা আপু কী মন্তব্য করবো আর । অসাধারণ কবিতা।
এমন অনুভূতি ধারণ করে আপনার মত লিখতে পারলে ভাল্লাগতো

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি নিজেও অনেক ভালো লিখেন, অনেক লিখেন।
ধন্যবাদ ছবিআপু :)

২০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কবিতা সুন্দর হয়েছে। শিরোনাম দেখে ভেবেছিলাম 'করুণাধারা' নিককে নিয়ে লিখেছেন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হ্যাঁ বেশ কয়েকজন ব্লগার ও তেমন ভেবেছেন, যেহেতু ব্লগে জন্মদিনের শুভেচ্ছার একটা রেয়াজ আছে।
শুভেচ্ছা নেবেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য।

২১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০২

মিরোরডডল বলেছেন:




মনিপু কেমন আছো?
অনেকদিন পর।

কিছুদিন আগে পুরনো কোন এক ব্লগারের পোষ্টে তোমার কিছু কবিতা আবৃতি শুনেছি।

আমি মুগ্ধ মুগ্ধ!!!!
যেমন কণ্ঠ, তেমন আবৃতি।
খুব ভালো লেগেছে ।

নতুন করে আবার আমাদের জন্য এমন কিছু করো।
সেতো অনেক আগের!

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালোবাসা নিও ডল !
সিজন চেঞ্জ নিয়ে একটু ঝামেলায় আছি , সর্দি কাশি। এই অবস্থায় একেবেরেই বিপদ। তবে তোমার ভালো লাগার সম্মানে প্রিয় কয়েকটা কবিতা পাঠ করা যায়। শায়মা ও অনেক ভালো আবৃত্তি করে ওকে ও ধর।

২২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা,



শিরোনামে "করুণাধারা" নামটির সাথে ফুলের ছবি আর "অমলিন" লেখা দেখে শেরজা তপনএর মতো আমিও ভেবেছিলুম সহ-ব্লগার "করুণাধারা"র জন্মদিন!

পার্থিব জীবনের অমলিন পাওনাগুলোর মোহ থেকে বেরিয়ে অমোঘ মৃত্যুকে কল্পনা করে লেখা কবিতা।
এখনই এসব নিয়ে ভাবনার কি হলো! দিন তো আরও বাকী! তবুও মানুষের মন- ভাবতেই যে হয়!
সে ভাবনাতেই মনে হয় আপনি কিছুটা অস্থির ছিলেন এটা লিখতে গিয়ে। "মনিরা সুলতানা"র কবিতার সালতানাৎ এর চাকচিক্যর দেখা এখানে তেমন একটা না মিললেও কবিতার শেষ তিন লাইনের মতো আমাদের সকলের উপর ঈশ্বরের করুণাধারা অমলিন হয়ে ঝরে পড়বে বলে বিশ্বাস করি!

৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ব্লগে তো এমন রেওয়াজ চলে আসছে বহুদিন, সহ ব্লগাররা জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে পোষ্ট দিয়ে থাকেন। সেই ধারাবাহিকতায় হতে পারত এটা শুভেচ্ছা পোষ্ট। এখন মনে হচ্ছে করুণা আপুকে এই লেখা উৎসর্গ করতেই হবে।

বেশ লম্বা সময় পর মন্তব্যের উত্তর লিখতে বসেছি , সে জন্যে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
সত্যি বলতে অস্থির এক সময়ে বসবাস করছি আমরা পারিপার্শ্বিক সবকিছু মিলিয়ে নিজেকে নিজের মাঝে নিয়ে লিখতে বসা বেশ কষ্ট সাধ্য। পারিপার্শ্বিক অস্থিরতা লেখায় উঠে এসছে তাছাড়া এক বসায় লেখা কবিতা এটা নয় বলেই অসামঞ্জস্যতা উঠে এসছে আপনার অভিজ্ঞ চোখে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্য করে লেখার সাথে থাকবার জন্য।

২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

করুণাধারা বলেছেন: কবিতা পড়া শেষ হলেও আবেশ মনে রয়েই গেল...

সত্যি, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত আমরা সিক্ত হই মহান আল্লাহর করুণা ধারায়। দিন শেষে, জীবনের শেষে তাই বলতেই হয়, হাসবুনাল্লাহু ও নি'মাল ওয়াকিল।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত আমরা সিক্ত হই মহান আল্লাহর করুণা ধারায়। দিন শেষে, জীবনের শেষে তাই বলতেই হয়, হাসবুনাল্লাহু ও নি'মাল ওয়াকিল।
আমার মনের এমন ভাবনাটুকুই লেখায় আনতে চেয়েছি আপু !!
ভালোবাসায় রাখবেন , অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৭

সোনালি কাবিন বলেছেন: আপনার কাব্যধারাও অমলিন

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ সোনালি কাবিন!
আল মাহমুদ আপনার প্রিয় ?

২৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: চৈতালী আবেশ ছাড়াই ​​পুরো একটা চৈত্র কেটে যাচ্ছে বেশ


কবিতার প্রথম লাইনে এসেই থমকে আছি। এই এক লাইনেই যেন সমস্ত ভাবনা চিন্তা ডুবে যাচ্ছে -
বাকী কবিতা যেন প্রথম লাইনের সব শব্দের আবেশে ভর করে নিয়ে যাচ্ছে একদম শেষে।
আবার যেন শেষে এসে শেষ হলো, একদম শুরুতে কবিতার নামেই করুণাধারা অমলিন

সত্যিই যেন কবিতা পড়লাম।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে বাহ !!!
কবি জাহিদ অনিক যে !!!!!!
বহুদিন পর ব্লগে, আমার লেখায় পেলাম।
ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য রেখে যাবার জন্য।

২৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুবই সুন্দর হয়েছে++
সঙ্গে কমেন্ট সেকশন থেকে বোঝা যাচ্ছে রীতিমতো কবি সম্মেলন বসেছে। আমি দেরিতে এসে শ্রোতার আসনে বসলাম।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ চৌধুরি সাহেব ! অনেকদিন পর লিখি কিনা অনেকেই অনেক দেরিতে দেখে। আপনাকে পোষ্টে পেয়ে ভালো লাগলো।

২৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪

এম ডি মুসা বলেছেন: মনিরা আপা আপনার কবিতা প্রথম টা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে, হয়তো কবিতার ভাব বিষয় ঠিক আছে হয়তো এটাই কবিতা কিন্তু একটু ছন্দ গাঁথুনি দিলে আরো ভালো লাগতো

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এম ডি মুসা !
লেখায় আপনার আন্তরিক মন্তব্যে ভালোলাগা রাখলাম।
হ্যাঁ ছন্দের গাঁথুনি অনেক সময় ভালোত্বের মাত্রা বাড়ায়, পাঠকের ভিন্নতা অনুযায়ী।
ছন্দমিল বা অন্তিমিল সহ লিখতে ভালো লাগে তবে অনেক সময় একঘেয়ে মনে হয়।

২৮| ০২ রা মার্চ, ২০২৪ রাত ১:০২

ফারহানা শারমিন বলেছেন: আপনার কবিতার বই আমার কাছে আছে।
দুইটা কবিতা চেয়ে নিয়েছি।
নিজেকে অনেক সম্পদশালী মনে হয়।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শারমিন !
সময় সুযোগ মত সংগ্রহ করে নেবো বই।

২৯| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



দেখতে এসেছিলাম নতুন কোন কবিতা আছে কিনা ।
কোন কিছুই বৃথা যায়না , কবিতায় থাকা পবিত্র কোরান
থেকে উদ্ধৃতি দেয়া দোয়াটি পাঠ করে গেলাম ।
পকৃতির কবি মনিরাপু উদ্ধৃত দোয়াটি প্রকৃতিতে
মুরিয়েই সাথে করে নিয়ে গেলাম ।
কারণ এ দোয়ার ফজিলত আনেক ।

দোয়াটিতে আল্লাহকে ওয়াকিল বলা হয়েছে।
ওয়াকিল মানে হলো অভিভাবক। মানুষ যখন
আল্লাহর হাতে নিজেদের কোনো সংকটকালীন
মুহূর্তে সোপর্দ করে, তখন আল্লাহ নিজেই তাদের
হেফাজত করা এবং সমস্যা সমাধান করার
যাবতীয় দায়িত্ব পালন করেন।

বোন সোহানীর পোষ্টে মন্তব্যের ঘরে দেখতে
পেলাম আপনার ছেলে পড়াশুনা করতে কানাডা
গেছে । সংবাদটি দেখে খুব খুশি হলাম ।
তার জন্য আমার শুভেচ্ছা রইল । দোয়াটি তাকে
শিখিয়ে দিবেন , বিদেশে সে যে কোন প্রতিকুল
পরিবেশে মনে অনেক জোড় ও সাহস পাবে।

আমার পোষ্টে ব্লগার আরোগ্য আপনাকে ধন্যবাদ
জানিয়েছে। সেখানে আরোগ্যকে বলেছি বিষয়টি
আপনাকে আমি জানাব , জানিয়ে গেলাম ।

শুভেচ্ছা রইল

০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:০৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দোয়াটিতে আল্লাহকে ওয়াকিল বলা হয়েছে।
ওয়াকিল মানে হলো অভিভাবক। মানুষ যখন
আল্লাহর হাতে নিজেদের কোনো সংকটকালীন
মুহূর্তে সোপর্দ করে, তখন আল্লাহ নিজেই তাদের
হেফাজত করা এবং সমস্যা সমাধান করার
যাবতীয় দায়িত্ব পালন করেন।

কী চমৎকার বিশ্লেষণ !! , সত্যি কোনকিছুই বৃথা যায় না। আপনার চমৎকার বিশ্লেষণে দোয়ার নতুন রূপ আমার চোখে ধরা দিলো।

অনেক অনেক ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা সহ আমার ছেলের জন্য আপনার স্বতঃস্ফূর্ত দোয়া নিশ্চয়ই তার জীবনে চলার পথ কে মসৃণ করবে , সফলতা বয়ে আনবে। আমার মেয়ে ও এবারে ইউ এস থেকে আন্ডার গ্র্যাড শেষ করেছে। আমার দুই সন্তানের জন্য দোয়া করবেন।

দোয়াটি তাকে
শিখিয়ে দিবেন , বিদেশে সে যে কোন প্রতিকুল
পরিবেশে মনে অনেক জোড় ও সাহস পাবে।
কিছু কিছু দোয়া তো শিখিয়েছি , বিশেষ এই দোয়া টি উল্লেখ করা হয় নি। আপনি মনে করিয়ে দেয়াতে , ছেলের সাথে যোগাযোগ হলে অবশ্যই তাকে দোয়া কি মনে রাখতে বলব।

সবসময় আন্তরিকতাপূর্ণ মন্তব্য এবং শুভ কামনায় রাখার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্য দোয়া রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.