![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেকোন সমালোচনা, আলোচনা, যেকোন কিছু জানাতে পারেন [email protected] ঐক্যবদ্ধ লড়াই ই মুক্তির একমাত্র পথ।
জানি মানুষের সকল কাজ এমনকি বিকেলের ঘুমটাও রাজনীতির অংশ। খেলার সাথে রাজনীতির যোগ থাকাটাও প্রাসঙ্গিক। এশিয়া কাপ খেলা চলাকালীন সময়ে যে উগ্র জাতীয়তাবাদী চিন্তার যে সমাহার দেখছি সত্যিই উদ্বেগজনক। ভারতে ৬৫ জন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রকে (পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে সমর্থন করার দায়ে) ইতোমধ্যে বহিস্কার করে তারা পরমত সহ্য করার বড় প্রমান দিয়েছেন!! আর এদেশীয় প্রভাবশালী ব্লগারদের সংগঠন স্টেডিয়ামে অন্য দেশের পতাকা নিষিদ্ধের দাবি তুলেছেন। সত্যিই দুঃখজনক। তবে তাদের এই দাবির পিছনের স্পিরিট আর অনুভুতির প্রতি পূর্ন শ্রদ্ধা আছে আমার....
৭১ এ যুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানী শাসকদের অত্যাচার নির্যাতনের যথাযথ বিচার ও শাস্তি দাবি করি আমরা, এদেশীয় রাজাকার দের বিচার চাই। তাই বলে আমরা পাকিস্তানী জনগনকে ঘৃনা করিনা, বরং তাদের দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির জন্য দুঃখবোধ করি। তাদের ক্রিকেট দল তাদের দেশের প্রতিনিধি, একই ভাবে অন্যান্য দলের ও ক্রিকেট দলও। তাই গ্যালারীতে ভিন্ন ভিন্ন দলের সমর্থকরা খেলাটাকে বর্ণিল রাখে আরো বেশী।তাদের হাতের বর্নিল ফেস্টুন, পতাকা কেড়ে নেবার ইচ্ছাটা উগ্র জাতীয়তাবাদী চিন্তা ছাড়া অন্য কিছু বলতে পারছিনা। খেলার সময়ে যে কেউ যে কোন দলকে সমর্থন করতে পারে, এটা করতে পারার সুযোগ আছে বলেই খেলাটা আনন্দময়। ইংল্যান্ডে বাংলাদেশী ক্রিকেটারদের ভালো খেলতে দেখে ইংলিশ কিন্তু জন্মসূত্রে বাংলাদেশীরা গ্যালারীতে উচ্ছাস প্রকাশ করে, তাই বলে যদি ব্রিটিশরা যদি এই জন্মসূত্রে বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবার দাবি জানায় ব্যাপারটা কেমন হবে ভেবে দেখবেন।
ভারতের সীমান্ত হত্যাকে অনেকেই বাংলাদেশের সাথে নিচুমাত্রার যুদ্ধ বলে থাকেন, এসব সমস্যার সমাধান শাসকদের সদিচ্ছার উপরে নির্ভর করে। এগুলোকে পুজি করে আমরা জাতিগত বিদ্ধেষ উসকে দিতে পারিনা, দেয়ার চেষ্টা করাটা হবে মারাত্মক ভুল।
যদি কোন বাংলাদেশী বাংলাদেশ-পাকিস্তান খেলার সময় পাকিস্তান সাপোর্ট করে এটা তো ভয়াবহ জাতিগত হীনমন্যতা।আমি জানিনা ঠিক এর মাত্রাটা কতখানি। নগন্য হবারই সম্ভাবনা। আপনি জোর করে তাদের পতাকা বহনে বাধা দিতে পারেন, তাতে কি কোন ভাল ফল আসবে? তাদের এহেন কাজের পেছনের কারণ উদঘাটনে সচেষ্ট হওয়া দরকার।
তবে বাংলাদেশ বাদে অন্য প্রতিপক্ষের সাথে খেলার সময় পাকিস্তানকে সমর্থন করার মাত্রাটা বেশ বড়, আমি আলোচনাটা এই কন্ডিশন নিয়েই করছি....
যদি পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে ৭১ সালে গণহত্যাকারী শাসকদের প্রতিনিধি মনে করি, সে জন্য দম্ভিত ভাব পরিলক্ষিত করি তবে তাদের এদেশে খেলতে দেওয়াই উচিৎ না। তাদের সাথে কোথাও কোন ম্যাচ খেলা উচিৎ না। এটা নিয়ে ভাবতে হবে, খেলাও চলবে আবার যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব নিয়ে প্রতিপক্ষের উল্লাস সহ্য করতে পারব না এটা হতে পারে না। উপায় দুইটা ১.হয় খেলাটা সাধারন নিয়মে বিনোদন আর সম্পর্কন্নোয়নের হাতিয়ার হয়ে থাকবে নয়তো ২. তাদের ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত, বিচার না হওয়া পর্যন্ত খেলা থেকে শুরু করে সকল লেনদেন বন্ধ থাকবে।
শুধুই উসকানিমূলক কর্মকান্ডে পাকিস্তানের কিংবা অন্য কোন দেশের আম জনগনের কাছে বিদ্বেষের বার্তাই পৌছাবে।
০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০১
হোরাস বলেছেন: খেলাটাকে যুদ্ধ মনে করিনা, খেলাটা খেলছি কারণ সম্পর্কোন্নয়ন করতে চাই। যদি এটা যুদ্ধ মনে করি প্রতিপক্ষ আমাদের মাঠে এসে খেলতে চাওয়ার কোন যুক্তি নাই। যদি পাকিস্তান ক্ষমা না চাওয়ায় সত্যিকারে দুঃখিত হই আর এটা খেলার ক্ষেত্রেও প্রকাশ করতে চাই তবে আমি বলবো পাকিস্তানের সাথে খেলাই উচিৎ না। তাদেরকে এদেশে আমন্ত্রন করারও কোন যুক্তি থাকতে পারেনা ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত। শুধু শুধু বিদ্ধেষমূলক মনোভাব প্রদর্শনের অর্থ হয় না
২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
শান্তির দেবদূত বলেছেন: আমরা তাদের ধরে ধরে খুন করছি না, তাদের দেশে হামলা চালাচ্ছি না, তাদের মা বোনদের ধরে রেপ করছি না, তাদের পতাকাও পুড়াচ্ছি না, তাদেরকে সর্বাত্মক বয়কটও করছি না; ৩০ লক্ষ শহীদ আর ২ লক্ষ মাবোনের ইজ্জতের বিনিময়ে আমরা শুধুই চাচ্ছি তারা একবার ক্ষমা চাক; সেটাও যখন তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে করে না, তখন এই যে আমাদের শুধুই ঘৃণার প্রকাশ, এটাও কেড়ে নিতে চান? আমরা কি তাদের ঘৃণাও করতে পারি না?
আপনার শরীরে কি রক্ত প্রবাহিত হয় না? রক্তে কি আগুন নেই, ঠান্ডা হয়ে গেছে? রক্তে লোহিত কনিকা ফুরিয়ে শুধুই শ্বেত কনিকার আধিক্য?
০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০৮
হোরাস বলেছেন: ভাই পাকিস্তানের সাথে ক্ষমা চাওয়ার আগ পর্যন্ত সর্ব বাণিজ্য চুক্তি বাদ ঘোষনা করেন, পাকিস্তান ক্রিকেট খেলাকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করেন। যদি মনে করে থাকেন খেলাটা যুদ্ধের অংশ, প্লে ইট লাইক এ রিয়েল ফাইট। শুধুই খোচাখুচি করাটা অর্থহীন।
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬
rubelboss বলেছেন: একমত@হোরাস
০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩৫
হোরাস বলেছেন: ব্লগাররা অন্য সব দেশের পতাকা স্টেডিয়ামে নিষিদ্ধের দাবী জানিয়েছেন, এটা কেমন কথা। তোমার স্টেডিয়াম দেখে অন্যের পতাকা নিষিদ্ধ করবা, অন্যেরা তো বিদ্ধেষে বিদ্বেষে তোমাকেই নিষিদ্ধ করবে স্টেডিয়ামে। যদি পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে ৭১ সালে গণহত্যাকারী শাসকদের প্রতিনিধি মনে করি, সে জন্য দম্ভিত ভাব পরিলক্ষিত করি তবে তাদের এদেশে খেলতে দেওয়াই উচিৎ না। তাদের সাথে কোথাও কোন ম্যাচ খেলা উচিৎ না। এটা নিয়ে ভাবতে হবে, খেলাও চলবে আবার যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব নিয়ে প্রতিপক্ষের উল্লাস সহ্য করতে পারব না এটা হতে পারে। উপায় দুইটা ১.হয় খেলাটা সাধারন নিয়মে বিনোদন আর সম্পর্কন্নোয়নের হাতিয়ার হয়ে থাকবে নয়তো ২. তাদের ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত, বিচার না হওয়া পর্যন্ত খেলা থেকে শুরু করে সকল লেনদেন বন্ধ থাকবে। শুধুই উসকানিমূলক কর্মকান্ডে পাকিস্তানের আম জনগনের কাছে বিদ্ধেষের বার্তাই পৌছাবে। যদি ২ নম্বরটা করি তবে তাদের বেশীর জনগণই আমাদের দাবীর যৌক্তিকতা মেনে নেবে বলেই আমার মনে হয় । শাসকদের কথা নিশ্চিত হয়ে বলতে পারছি না।
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: খেলার সময়ে যে কেউ যে কোন দলকে সমর্থন করতে পারে, এটা করতে পারার সুযোগ আছে বলেই খেলাটা আনন্দময়।
চমৎকার যুক্তি!!!! ধরুন বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের মধ্যে খেলা হচ্ছে। তখন কোন বাংলাদেশি নাগরিক বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের হয়ে উল্লাস করছে। ব্যাপারটা আপনার জন্য আনন্দময় হতে পারে কিন্তু আমার জন্য মোটেও আনন্দময় হবে না।
ইংল্যান্ডে বাংলাদেশী ক্রিকেটারদের ভালো খেলতে দেখে ইংলিশ কিন্তু জন্মসূত্রে বাংলাদেশীরা গ্যালারীতে উচ্ছাস প্রকাশ করে, তাই বলে যদি ব্রিটিশরা যদি এই জন্মসূত্রে বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবার দাবি জানায় ব্যাপারটা কেমন হবে ভেবে দেখবেন।
আবারো চমৎকার যুক্তি!!!! কিন্তু আপনি উল্লেখ করলেন তারা জন্মসূত্রে বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন এখন অভিবাসী আইনে ব্রিটিশ নাগরিক। কিন্তু বাংলাদেশে যারা পাকিস্তান অথবা ভারতের পতাকা গালে এঁকে স্টেডিয়ামে যাচ্ছেন তারা কি পাকিস্তানি কিংবা ভারতের নাগরিক ছিলেন????
আর পতাকা কেড়ে নেয়ার যে দাবীটার কথা বলছেন সেটা সম্ভবত ছিল , কোন বাংলাদেশি নাগরিক অন্য কোন রাষ্ট্রের পতাকা বহন করতে পারবে না। এখানে অন্য দেশের নাগরিকদের কাছ থেকে তাঁদের দেশের পতাকা কেড়ে নেয়ার কোন দাবী সম্ভবত ছিল না।
পাকিস্তান কিংবা ভারতের কিছু বাংলাদেশি ( যদিও এখানে যথেষ্ট সন্দেহ আছে তারা সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশি কিনা!!) সাপোর্টারদের এই ব্যাপারে কিছু বলতে গেলেই একটা উত্তর আসে তাঁদের কাছ থেকে - খেলার সঙ্গে রাজনীতি মিশাবেন না । কিন্তু তারাই অবলীলায় ধর্মকে টেনে আনবে এখানে। পাকিস্তানকে কেন সাপোর্ট করেন - ওরা মুসলমান আর ভাল খেলে!!!
০৮ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
হোরাস বলেছেন: যদি কোন বাংলাদেশী বাংলাদেশ পাকিস্তান খেলার সময় পাকিস্তান সাপোর্ট করে এটা তো ভাই জাতিগত হীনমন্যতা। আপনি জোর করে তাদের পতাকা বহনে বাধা দিতে পারেন, তাতে কি কোন ভাল ফল আসবে। তাদের এহেন কাজের পেছনের কারণ উদঘাটনে সচেষ্ট হওয়া দরকার। আপনার কথায় মনে হয় অনেক বাংলাদেশীই বাংলাদেশ পাকিস্তান খেলার সময় পাকিস্তান সমর্থন করছেন, আমি ঠিক নিশ্চিত নই ব্যাপারটা এমন কিনা।
বিহারীরাও তো আজকের সময়ে বাংলাদেশের খেলার সময় বাংলাদেশ পাকিস্তান খেলার সময় বাংলাদেশ সমর্থন করেন, আমার পরিচিত আছে বলেই বলছি। কেউ কেউ হয়তো পাকিস্তান সমর্থন করতে পারেন কিন্তু সেটা কমই হবে বলে মনে হয়। তবে বাংলাদেশ বাদে অন্য প্রতিপক্ষের সাথে খেলার সময় পাকিস্তানের সমর্থন করার মাত্রাটা বেশ বড়, আমি আলোচনাটা এই কন্ডিশন নিয়েই করছি....
যদি পাকিস্তান দলকে ৭১ এর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর উত্তরসুরী মনে করি তবে তাদের সাথে খেলা করাই উচিৎ না। সমর্থন তো দুরের কথা। ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত এটা চলতে পারে।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৫
আরিফ রুবেল বলেছেন: সমাজতন্ত্র আন্তর্জাতিকতাবাদের তোষামোদ করতে গিয়ে জাতীয়তাবাদকে সব সময় নাকচ করেছে। আবার সমাজতন্ত্রের নাম করা তাত্ত্বিক থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাষ্ট্রের জাতীয় নেতৃবৃন্দ জাতীয় সম্পদ রক্ষা থেকে জাতির মুক্তি আন্দোলনে সমর্থন এবং ক্ষেত্রবিশেষে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। আবার একইভাবে সমাজতন্ত্রের নেতারা জাতীয়তাবাদকে অতি ব্যবহারের মাধ্যমে উগ্র জাতীয়তাবাদের ঘাড়ে ভর করে ফ্যাসিবাদে রূপান্তরেও নেতৃত্ব দিয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় বাংলাদেশের নাগরিকদের জাতীয়তাবাদের চেতনা এবং সমাজতান্ত্রিক নেতাদের চিন্তার মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। দুইটা চিন্তাকে এক সূতায় বাধতে না পারা এখনকার বামপন্থীদের অন্যতম সংকট। মুক্তিযুদ্ধের সময়েও বাংলাদেশের কোন কোন বামপন্থী তাত্ত্বিক এবং কর্মীদের মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে দ্বিমত ছিল।
আপনার লেখা পড়ে মনে হল আপনি বিভিন্ন আলোচনায় চলমান যুক্তিতর্কের এক পক্ষের বক্তব্যকে উগ্র জাতীয়তাবাদি চিন্তার বহিঃপ্রকাশ ধরছেন; কিন্তু আপনি কি তাদের অপরপক্ষের বক্তব্যকে কি উগ্র ধর্মান্ধতা কিংবা রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের চিহ্ন হিসেবে দেখেন না ?
আর যাদের বক্তব্যকে আপনি উগ্র জাতীয়তাবাদী চিন্তা বলছেন তাদের এই চিন্তার পেছনে কি কি বিষয় কাজ করছে বলে আপনি মনে করেন ? যারা আলোচনায় অংশ নিচ্ছে তারা মূলত মধ্যবিত্ত শ্রেণির সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠি। আর যাদের কথা আপনি বলছেন না বা যাদের নিয়ে আপনি চিন্তিত নন তারা সমাজের সকল স্তরে অবস্থান করে। ধর্ম এবং রাজনৈতিক অবস্থান অথবা রাজনৈতিক অবস্থান না থাকা এর পেছনে কাজ করে।
যে মানুষগুলোকে আপনি উগ্র জাতীয়তাবাদের দায়ে 'দোষী' সাব্যস্ত করছেন এই মানুষগুলোই আবার জাতীয়তাবাদি চিন্তা থেকে জাতীয় সম্পদ রক্ষার লড়াইয়ে সমর্থন যোগায়। ক্রিকেট আপনার কাছে খেলো ব্যাপার বলে আপনি দ্বিতীয়টাকে উগ্র জাতীয়তাবাদ বলছেন এটা কেমন কথা !
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৫১
হোরাস বলেছেন: জাতীয় সম্পদ রক্ষার লড়াই তো খুবই জরুরী কাজ, যখন তারা সেখানে সমর্থন যোগাচ্ছে সেটা তো ঠিকই আছে। কিন্তু তারা যখন আবার এগুলো বলছেন সেটা বিষয়ে তো বলা প্রয়োজন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬
হতাশ নািবক বলেছেন: ঐ সব ফালতু যুক্তি বাদ ।
ভাইয়ে ভাইয়ে বা প্রতিবেশীর সাথে মারামারি হলে তার মূখ দেখা বন্ধ হয়, কথা বন্ধ হয়।
আর যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ৩০লক্ষ শহীদের বিনিময়ে এদেশ স্বাধীন করেছি,
এক কথায় তারাআমাদের শত্রু,জনম জনম এর শত্রু, এদের সাথে সর্ম্পক তো দুরে থাক দিনে অন্তত একবার হলেও পাকিদের কথা মনে করে থুতু ফেলা উচিৎ।
এত পতাকা থাকতে পাকি দের পতাকা নিয়ে এত ফাল পারা কেন। নাকি পাকি দের রক্তপ্রবাহ এখনও শরীরে বয়।