![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ক.—আল্লাহর রাছুল ও শেষ নবি/(নবি আর হবে না)।বনাম খ. নিম্ন বর্ণিত অসংখ্য আয়াত (নবি-রাছুল হতেই থাকবে):
[দুটি পক্ষের কোন্টি ভুল বিভ্রান্তকর/সত্য তা পাঠকগণ নিরপেক্ষ বিচার বিবেচনায় স্থির সিদ্ধান্ত নিতে পারেন]
২৮. শরিয়তের আজো অকাট্য ধারণা যে,নবি-রাছুল আর আসবে না! স্বাধীনতার সুফল ভেবে বাক্যটি প্রচার করে স্বস্তি নিঃশ্বাস ফেলে আনন্দ উৎসব করছে! কি হতাশা প্রকাশ করছে তা অস্পষ্ট।তবে তারা আনন্দের সাথে আশা-ভরসা দিচ্ছে যে,নবির দায়িত্ব পালন করবে মাওলানাগণ (আমরা/আমাদের আল্লাহ বা প্রভুগণ) এবং এর স্ব-পক্ষে নিম্নবর্ণিত আয়াতটি উপস্থাপন করে:
অল তাকুন-মুফলেহুন।(৩: এমরান- ১০৪) অর্থ: তোমাদের মধ্যে এমন একদল হোক যারা কল্যাণের দিকে আহ্বান করবে এবং সৎকার্যের নির্দেশ দেবে ও অসৎ কার্যে নিষেধ করবে এবং তারাই সফলকাম।
প্রধানত রাছুল-নবির দায়িত্ব পালন করতে পারে একমাত্র তাদের জ্ঞান-গুণে সমোপযুক্ত ব্যক্তিগণই,আর কর্মে সমোপযুক্ত হলে নামের পার্থক্য মুখ্য বা গৌণ কোনোটারই গুরুত্ব থাকে না।এরকম উপমা বা প্রমাণ সমাজে,অফিস-আদালতে অহরহ এবং ভুরি ভুরি পাওয়া যায়।প্রচলিত এবং স্ব-ঘোষিত প্রভু ও রাছুলের সেক্রেটারিগণকে ঐ পদের উপযুক্ত মনে করে মুছলমান জাতি আজ অধঃপতিত হয়েছে।
সবচেয়ে বড় কথা যে,ঐ আয়াতটি একমাত্র মহানবির ওপরেই নাজিল হয়নি।এটা সর্বপ্রথম নাজিল হয় ইব্রাহিমের ওপর;অতএব উল্লিখিত ধারণা মতে ইব্রাহিমের পর আর কোনো নবি-রাছুল হওয়ার কথা ছিল না! দরকারও ছিল না।
২৯. আল্লাহর প্রতিনিধি (এ্যাম্বেসডর)মানুষের প্রতি আল্লাহর অহি বন্ধ ঘোষণা করলেও মৌমাছিদের প্রতি অহি বন্ধের হাদিছ ফেকহা-ফতোয়া এখন পর্যন্ত লেখা হয়নি! আর আয়াতটির বিরুদ্ধে খতমে নবুয়াত কমিটিও গঠণ করা হয়নি:
অ আওহা-তাফাক্বারুন।(১৬: নাহল ৬৮-৬৯) অর্থ: তোমার প্রতিপালক মৌমাছিকে অহি করেন যে,তোমরা গৃহ নির্মাণ কর পাহাড়ে,বৃক্ষে ও মানুষ যে গৃহ নির্মাণ করে তাতে। অতঃপর প্রত্যেক ফুল থেকে তিল তিল করে (মধু) সংগ্রহ কর অতঃপর তোমাদের প্রতিপালক প্রদর্শিত সহজ সরল পথ অনুসরণ কর-।
৩০. আল্লাহ বিবি মরিয়মকে অহি করেছেন,মুছার মাকে অহি করেছেন;লুকমানকে অহি করেছেন,হাওয়ারীগণকে অহি করেছেন,পিঁপড়াকে অহি করেছেন,ফেরাউনকে ডুবন্ত অবস্থায় অহি করেছেন;সমস্ত জীব-জন্তু,পশু-পক্ষীকে অহি করেন;আল্লাহর নির্দেশ ছাড়া নৌযান চলে না,আল্লাহর অহি ছাড়া জন্ম-মৃত্যু হয় না;শিরা রগের চেয়েও আল্লাহ কাছে; জীবের অন্তরেই আল্লাহর অবস্থান;আল্লাহর অহি ছাড়া এমনকি গাছের পাতাটিও নড়ে না; এ সকল কোরানের বাণী।
অতএব কেউ মানুক বা না-মানুক অথবা লেখককে কাফের মোরতাদ ফতোয়া দিক! কি মেরে ফেলুক! আল্লাহর অহি-বাণী আসা শেষ বা বন্ধ হয়েছে বলে পৃথিবীশুদ্ধ মানুষ কথিত কেয়ামত পর্যন্ত চিৎকার করে সাক্ষি দিলেও কোরানের বাণী চুল পরিমাণ নড়ানো কারো সাধ্য নেই!
৩১. কামা আরছালনা-তাআলামুন।(২: বাকারা- ১৫১) অর্থ: যেমন আমি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের জন্য রাছুল মনোনীত করি/করবো।যে আমার আয়াতসমূহ (সূত্রগুলো) তোমাদের নিকট বর্ণনা করে/করবে;তোমাদের সূত্র (কেতাব) ও কলাকৌশল শিক্ষা দিয়ে পবিত্র করে/করবে;যা তোমরা জান না।
৩২. কোরানে অসংখ্যবার ঘোষণা আছে যে,আল্লাহকে ডাকলেই তিনি সাড়া দেন;অর্থাৎ অহি করেন:
ক. ইন্না-মুজিব।(১১: হুদ- ৬১) অর্থ: আমার প্রতিপালক নিকটেই,ডাকলেই সে সাড়া দেয়। খ. ফাআজকুরুনী-তাকফুরুন।(২: বাকারা- ১৫২) অর্থ: আমাকে ডাকলে আমি সাড়া দেই।গ. অ কালা-লাকুম।(৪০: মুমীন- ৬০) অর্থ: আল্লাহ বলেন,‘তোমরা আমাকে ডাক,আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেবো।’
৩৩. ইন্নি যায়েলুন ফির আর্দ্বে খলিফা।(২: বাকারা- ৩০) অর্থ: নিশ্চয়ই মানুষ যাবতীয় বস্তুর (আর্দ্বু) প্রতিনিধি (আল্লাহর খলিফা/এ্যাম্বেসডর)।
মানুষ আল্লাহর খলিফা বা প্রতিনিধি হলে,অতঃপর অহি বা যোগাযোগ বন্ধ করে দিলে অথবা যোগাযোগ অস্বীকার করলে প্রতিনিধিত্ব শেষ হয়ে যায়! সরাসরি আল্লাহর অধীনতা প্রত্যাখ্যান করে নিজকে স্বাধীন অর্থাৎ মুশরিক ঘোষণা করা হয়! আল্লাহর প্রতিনিধি বা দূত হতে পারলে নবি হতে না পারার যুক্তি অনুপস্থিত! তবে হাঁ! বলা যত সহজ আয়ত্ত করা তত কঠিন হলেও হারাম নয়! (চলবে-১১)
বিনীত।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪০
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. এটা কত নম্বর ছুন্নত?
২. বিশ্বের সাড়ে ৫ বিলিয়ণ মানুষ নবিজীকে কিছু কইতাছে;আপনি কি আন্দা না কালা?
৩. নবিজীর কোরোন পায়ের তলায় রেখে নবিজীর নামটামাত্র মাথায় রাখা বর্বরতা।
বিনীত।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩
মানবিক ৩০ বলেছেন: যা আপনার মনে আসলো বললেন,,,,,,কোথায় আছে আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতা নড়ে না ,........কোন আয়াতে আছে দেখান ......নিজে পড়ালেখা করে তার পর লেখেন ,,,,,,মানুষের কথা শূনে না ....আমার মতে অর্ধ শিক্ষিত অশিক্ষিত লোকের চাইতেও ভয়ানক হয় সমাজের জন্য
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৮
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১.অ মা কানা লীনাফছিন আন তামুতা ইল্লা বিইজনিল্লাহ-=আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত কারো মৃতু হয় না- (৩: ১৪৫)
'-কারো মৃত্যু হয় না'বলতে শুধুমাত্র মানুষেরই নয় বরং সমস্ত জীব-জন্তু,লতা-পাতা অর্থাত জীব মাত্রই বুঝায়।
২. অমা তাছকুতু মিঅরাকাতিন ইল্লাহা ইয়ালামুহা-=-তার অজ্ঞাতসারে ১টি পাতাও পড়ে না- (৬: ৫৯) অর্থাত্ তার অজান্তে অর্থাত তার অনুমতি/সমর্থন/স্বীকৃতি বা আদেশ ব্যতীত ১টি পাতাও পড়ে না।
৩. শিক্ষা জগতে নিজের অবস্থান নিশ্চিত করুন?অতপর অপরের দিকে নজর দেয়া উচিত;কারণ:
৪. আতামুরুনান্নাছা বিল বির্রি অ তানছাউনা আনফুছাকুম অ আনতুম তাতলুনাল কিতাবা আফালা তাকিলুন (২: ৪৪)= তোমরা কি মানুষকে সত্কাজের নির্দেশ দাও,আর নিজদিগকে ভুলে থাকো! অথচ তোমরা কিতাব পড়ো;তবে কি তা বুঝে পড় না?
বিনীত।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭
একলা বগ বলেছেন: ম জ বাশার কর্তৃক পুন পুন ২৬৫ টি গুপ্তকেশ বিসর্জন দেওয়ার প্রমান।
উনি ২০১০ সালে ১০৬ টি, ২০১১ সালে ১০১ টি এবং চলতি ২০১২ সালে এই পর্যন্ত ৫৮ টি গুপ্তকেশ বিসর্জন দিয়াছেন। নিম্নে উহার বিস্তারিত তালিকা প্রদ্ত্ত হইল:
•মাস, বছর, (বিসর্জনকৃত গুপ্তকেশের সংখ্যা)
--------------------------------------------------
•সেপ্টেম্বর,২০১২(১৪)
•আগস্ট,২০১২(৭)
•জুলাই,২০১২(১৩)
•জুন,২০১২(৬)
•ফেব্রুয়ারী,২০১২(১০)
•জানুয়ারী,২০১২(৮)
•ডিসেম্বর,২০১১(৮)
•নভেম্বর,২০১১(৩)
•অক্টোবর,২০১১(৮)
•সেপ্টেম্বর,২০১১(৭)
•আগস্ট,২০১১(১০)
•জুলাই,২০১১(৯)
•জুন,২০১১(৯)
•মে,২০১১(১০)
•এপ্রিল,২০১১(১১)
•মার্চ,২০১১(৩)
•ফেব্রুয়ারী,২০১১(১৪)
•জানুয়ারী,২০১১(৯)
•ডিসেম্বর,২০১০(১১)
•নভেম্বর,২০১০(২৩)
•অক্টোবর,২০১০(২৫)
•সেপ্টেম্বর,২০১০(২৬)
•আগস্ট,২০১০(১৪)
•জুলাই,২০১০(৬)
•এপ্রিল,২০১০(১)
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২১
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. মারহাবা! মাশাল্লাহ!
২. আপনার ভাগ্যে ১ গাছিও পড়েছে?
বিনীত।
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৯
অনিক আহসান বলেছেন: ছালাম বাশার সাব । দুনিয়া ব্যাপি দ্বীন ইসলামের যা দুরবস্থা নবী টবি আসলে এখনিতো হাই টাইম।চেস্টা দেখেন কাউরে আনা যায় কিনা।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৭
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. কোরান গ্রন্থ পড়লে এই হাস্যকর কথাটা বলতেন না।
বিনীত।
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৪
তীরন্দাজ নমরুদ বলেছেন: ধর্ম নিয়া আমার কোন আগ্রহ নাই,তবুও আমি মাঝে মাঝে আপনার লিখা পড়ি।আমার একটা প্রশ্ন: এক খ্রিস্টান প্রোপাগান্ডানিস্ট বলেছে কোরানে বর্নিত সোলায়মান নবী ও সাবার রানীর ঘটনা নাকি আরব ইহুদীদের লিখা "তারাগাম অব এস্তার" বই থেকে কপি করা হয়েছে?আপনি এই ব্যাপারটা নিয়ে কিছু জানেন কি?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৩
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. কোরানগ্রন্থে অসংখ্য বিষয় আছে যা মেনে চলা অসম্ভব,অবাস্তব বা নিষ্প্রয়োজন,শুধুমাত্র উহাদ্বারা জ্ঞানার্জন করে ভবিষ্যত পথ কন্টকহীন করতে হয়।
২. সত্যে সত্যে মিলে গেলে উহাকে নকল বলা যায় না।অতীত বর্তমান সকল ঐশী গ্রন্থে আল্লাহর একাকারত্ব,সত্যে কল্যাণ,মিথ্যায় অকল্যাণ প্রভৃতি লেখা আছে;তাই বলে একে অন্যকে নকল করেছে বলা যায় না;বরং বলতে হয় কথায় কথায় মিল আছে।
৩.আর কিছু জানা নেই।
বিনীত।
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪২
দুর্ধর্ষ বলেছেন: Click This Link
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:২০
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. পড়লাম।ধর্মালোচনায় গল্প-গুজব অবান্তর।
২. মানুষ বানর হলে (দ্র: ২: ৬৫) পরে,বানর থেকে মানুষ হওয়া সংগত,সহজতর।
বিনীত।
৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪২
এম আবু জাফর বলেছেন: ম জ বাসার কোরানের আয়াত সমূহের যে মনগড়া আনুবাদ করে তাঁর প্রমান দেখুন।(৩: ১৪৫)
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৬
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. আপনি একজন আরবি না জানা অন্ধ ও দলিয় বিশ্বাসী।তাই কোন্টা নকল আর কোন্টা মনগড়া অনুবাদ তা আপনার পক্ষে বলাটা অন্ধের উপর আবার অন্ধ মন্তব্য;কোরান সম্বন্ধে হেন মন্তব্য অবৈধ বা হারাম।
২. ব্রাকেটের কথাগুলি কোরানের অনুবাদ নয়,দলিয় মত ঢুকিয়েছে।
বিনীত।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৩
পুংটা বলেছেন: এতকিছু বুঝিনা.. নবিজীরে নিয়া কেউ কিছু কইলে কল্লা ফালায়া দিমু।