![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্ত্রী যে আমার অবিচ্ছেদ্য অংশ এটা তাকে বোঝাবো কিভাবে?
তার একমাত্র ভয় আমি যেকোনো সময় তাকে ছেড়ে দিতে পারি। অথচ আমি কোনোদিনও সেটা ভাবি নাই। কয়েকবার একটু রাগারাগি হয়েছিল। এটাই যা। এখন সে নিশ্চয়াতা চায় যে আমি তাকে ছেড়ে দিব না। আমি কি করতে পারি যাতে আমার প্রতি তার ভরসা জাগে?
আইডিয়া দিন।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
কানিজ রিনা বলেছেন: বিশ্বাসে ভগবান, অবিশ্বাসে অপমান বিশ্বাস
না করার কারন আছে বৈকি।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
ক্লে ডল বলেছেন: আপনি এবং আপনার স্ত্রী একসাথে সাইকিয়াটিষ্ট এর কাছে যেতে পারেন।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
করুণাধারা বলেছেন: এমন কিছু কি কখনো করেছিলেন যাতে আপনার প্রতি তার অবিশ্বাস জন্মে? তাহলে এবার এমন কিছু করুন যাতে তিনি মনে করেন আপনি একমাত্র তার সাথেই জীবন কাটাতে চান
যদি তেমন কিছু না হয়ে থাকে তবে আপনার স্ত্রীর মানসিক সমস্যা আছে। ভাল সাইক্রিয়াটিস্ট, যিনি ম্যারেজ কাউন্সিলরও তার কাছে যেতে পারেন।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার স্ত্রী হয়তো কোন না কোন ভাবে অাপনাকে এখন সন্দেহ করছে যে, অাপনি তাকে ছেড়ে দিতে পারেন। এই সমস্যাটা অাপনিই সৃষ্টি করেছেন। অাপনি রাগান্বিত হয়ে যখন অাপনার স্ত্রীকে কিছু বলেছেন তখন সেই কথার ভেতর এমন নেগেটিভ কিছু ছিলো যা তার মনে একটা শক্ত বিশ্বাস সৃষ্টি করেছে। বলতে পারেন, এই সমস্যাটা এখন হয়তো 'ওথেলো সিনড্রোম' এ রুপ নিতে পারে। অাপনি স্ত্রীকে বেশি বেশি সময় দিন। স্ত্রীর প্রিয় জিনিস কি বুঝার চেষ্টা করুন এবং সেগুলো অাচমকা উপহার দেয়ার চেষ্টা করুন। ঘুরতে নিয়ে যান। অাপনার স্ত্রীর মতামতের উপর বেশি বেশি প্রাধ্যান্য দিন।এবং তাকে বুঝানোর চেষ্টা করুন যে, তুমি যা ভাবছো তা একেবারেই অবাস্তব এবং কল্পনাপ্রসূত। ধর্ম কর্মে অাপনি সহ অাপনার স্ত্রীকে মনোযোগী করে তুলুন। এতে মন পবিত্র থাকবে। বলা যায়, সাইকোথেরাপীর কাজ করবে।
তারপরও যদি কাজ না হয়, তখন এটাকে মানসিক রোগ হিসাবেই ধরতে হবে। তখন অাপনার স্ত্রীকে সাইক্রিয়াস্টিক দেখাতে হবে।
বিহেভিয়ার থেরাপির পাশাপাশি অ্যান্টি সাইকোটিক ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে।
সমস্যা অাপনার তৈরী ; সুতরাং সমাধানের পথে যাবতীয় বাধা অাপনাকে সরাতে হবে। ভালো থাকুন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
লজিক মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৩
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ ভাই সে বোঝে! এসব তো দুষ্টুমিষ্টি মিছে মিছে মান অভিমান! আপনারা অনেক সুখে আছেন, অভিমান করার মতো রিয়েল টপিক নেই। এজন্যে ভাবি একটু ইনসিকিউরিটি দেখাচ্ছেন। মিষ্টি মিষ্টি কথা বলুন, তাকে ভালোবাসেন এসব বলুন। এসব শোনার জন্যেই উনি এমন করছেন। পরম সুখের জানা জিনিসগুলো প্রিয়জনের মুখ থেকে বারবার শুনতে ইচ্ছে করে!
আমি আশা করি, যা ভাবছি তাই। সিরিয়াস কোন বিষয় না!
আপনাদের দুজনের জন্যে অনেক শুভকামনা রইল!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
লজিক মানুষ বলেছেন: ভাই আপনার কথায় বোধকরি ঠিক। মেয়েদের মন বোঝা বড়ই মুশকিল। হ্যাঁ কে বলে না, না কে বলে হ্যাঁ আবার হ্যাঁ আর না ও বলে। তাহলে বুঝবেন কি করে। সোজা কথা বের হয় না মুখ থেকে।
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এসব মানসিক সমস্যা। আজকালকার স্ত্রীদের মধ্যে বেশী দেখা দিচ্ছে...
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৯
আহা রুবন বলেছেন: রাগারাগি হলেই স্ত্রী স্বামীর প্রতি ভরসা হারিয়ে ফেলবে এটা অস্বাভাবিক। আপনার স্ত্রীর কোনও সমস্যা আছে কি না খোঁজ নিন। শারিরীক সমস্যা থেকেও নিজের প্রতি হীনমন্যতা তৈরি হতে পারে। আমার এক বন্ধুর কথা বলি, ভাবিটি ভাবত তাকে আমার বন্ধুটি ছেড়ে দিতে পারে। কারণটা শুনলে হাসবেন। ওরা প্রেম করে বিয়ে করেছিল(সহপাঠি), সব ঠিকই আছে কিন্তু আমার বন্ধুটি নিয়মিত ব্যায়াম করে এবং বেশ সুন্দর। অথচ ভাবি মুটিয়ে বয়স্ক লাগে। তাই তার ভয়, আর সন্দেহ কাউকে আকৃষ্ট করতে সে ব্যায়াম করে।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
দুই বেলা প্যারাসিটামল খাওয়ায়া দেন - তাইলেই ঠিক হয়া যাইবো।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৩
রিফাত_হাসান বলেছেন: 'স্ত্রী যে আমার অবিচ্ছেদ্য অংশ' এধরণের ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন। এভাবে ভাবতে শুখুন। 'আমি আমার স্ত্রীর অবিচ্ছেদ্য অংশ' অথবা 'আমরা একে অপরের অবিচ্ছেদ্য অংশ' তাহলেই সমস্যা মিটে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
কানিজ রিনা বলেছেন: বিশ্বাসে ভগবান, অবিশ্বাসে অপমান বিশ্বাস
না করার কারন আছে বৈকি।