![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অর্থ-সম্পদের নিয়মিত তদারকি সময়ের দাবি =
কেউকেউ বলেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বাড়িয়ে দিলে ঘুষ দুর্নীতি কমে আসে। বাস্তবতা কিন্তু তা বলে না। কারণ, সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি কর্মচারীদের বেতন ৮০ শতাংশ বাড়ানোর পরও দুর্নীতি না কমে বরং বেড়ে গেছে। অনেকক্ষেত্রে এমনও দেখা গেছে যে সরকারি কর্মকর্তারা মাসের পর মাস, এমন কি বছরের পর বছর, বেতনই তোলেননি। কি অদ্ভুত বাংলাদেশ! নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে দেশে ঘুষের চর্চা বেড়েই চলেছে। বেতন বৃদ্ধি করেও সুফল আসছে না। এমনকি, দুর্নীতিবাজরা বেতন ছাড়াই চাকুরী চালিয়ে যেতে রাজি, তেমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে।
এ অবস্থার উন্নয়নের একটি কার্যকর পদক্ষেপ হতে পারে বছরে অন্ততঃ দুবার সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের আয়-ব্যয় ও সঞ্চয়ের খোঁজখবর নেয়। এ উদ্দেশ্যে সরকার জেলায় জেলায় প্রশাসন-পুলিশ-করবিভাগ-দুদক ও জনপ্রতিনিধির সমন্বয়ে বিশেষ ক্ষমতাপ্রাপ্ত কমিটি গঠন করে 'সম্পদ' তদারকির বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে। কমিটি কোনক্ষেত্রে সন্দেহজনক, বা অসঙ্গতিপূর্ণ রিপোর্ট পেলেই তা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিস্তারিত তদন্তের সুপারিশ করতে পারে।
স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পরও বাংলাদেশ দুর্নীতির অতল সাগরে হাবুডুবু খাবে তা হতে পারে না। রাজনৈতিক আশীর্বাদপুষ্ট রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক ব্যক্তির মাধ্যমে হাজারো কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার দুর্নীতির বিস্তারেরই ফসল। চলুন, সচেতন নাগরিক হিসেবে যে যাঁর অবস্থান হতে দুর্নীতি রুখে দেবার প্রচেষ্টা চালাই।
info@mlgimmigration.com
২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩১
এমএলজি বলেছেন: তেমন বন্ধু আমারও আছে। আমি নিজেও এ কারণে সরকারি চাকুরী ছেড়েছি।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমার এক বন্ধু সরকারী চাকরি পেয়েও করে নি। কারন্স এ সৎ থাকতে চায়।