হবু গবু এবং এখনকার ক্রিকেট

২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১১

১. ভারতীয়'রা যেভাবে জুতা পরতে শিখলো..
জানতে চাইলে এই ছড়া গানটি'র ভিডিও ছেড়ে দিয়ে লিরিক্সে চোখ রাখুন। রাজা হবুচন্দ্র নিজেকে ধূলামুক্ত করতে,চামড়া দিয়ে পৃথিবীকে মুড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন। পরে দরিদ্র মুচি'র কথায় নিজের পায়ে চামড়া মুড়িয়ে জুতা পরতে শিখলেন এবং পৃথিবীর ধূলা থেকে নিজেকে রক্ষা করলেন।গান শুনতে শুনতে একেবারে সময় উপযোগী এই মহাজ্ঞান সমৃদ্ধ হবু চন্দ্রের কিচ্ছা শুনতে পেরে আমি আজ গর্বিত। ধন্যবাদ কবি গুরু,এতো বৎসর আগে থেকেই এমন দর্শনবাদের প্রবর্তন করে দিয়ে যাওয়ার জন্য। লিংকঃ http://bit.ly/19deXaf

২. মানুষ মানুষের জন্য..
অস্ট্রেলিয়া'র স্বাধীনতা দিবস ২৬ জানুয়ারী,তাদের এই জাতীয় দিবসকে দুই মাস পিছিয়ে দেয়া হউক! ভারত-বধে'র মাধ্যমে আগামী ২৬ মার্চ থেকে,অস্ট্রেলিয়ানরাও ক্রিকেট-বিশ্বে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করুক।মুখিয়ে আছি ক্রিকেট মানচিত্রে আরেকটি স্বাধীন রাষ্ট্রের মুখ দেখতে।

৩. হবু আর গবু'র গল্প..
রবীন্দ্রনাথের মতো সুনির্মল বসু'র হবুচন্দ্র আইনে পৃথিবীকে চামড়ায় মুড়িয়ে দেয়ার অভিপ্রায় না থাকলেও,রাজ্যের সকল প্রজাদের মুখে বাধ্যগত হাসি থাকার চরম অমানুবিক অভিলাসের প্রকাশ রয়েছে। যা পালনে ব্যার্থ প্রজাদেরকে শূলে চড়ানো হত। একসময় সবাই,সবসময় সব পরিস্থিতিতেই হাঁসতে শিখে গেলো,তখন শূলে চড়ানোর মতো কাওকে খুজে পাওয়া গেলো না,কারণ ততদিনে সবাই কাঁদতে ভুলে গেছে।রাজা এবার যখনি মন্ত্রী গবুচন্দ্রকে হাঁসতে হয় কীভাবে তা দেখালেন,তখন মন্ত্রী রাজার প্রনয়নকৃত আইনে রাজাকেই শূলে চড়ালেন। হবুচন্দ্রের আইন মানতেই হবে,হাসো বাঙ্গালী,হাসো আমরা হবুচন্দ্রকে শূলে চড়াবই। পাকাড়কে লে আও,রাজাকো! লে আও.. লিংকঃ http://bit.ly/1FXxqoy

০ টি +১/-০