নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ হয়ে জন্মানোর মর্যাদাবোধের খোঁজে,,,,,
হিটলার কোনো এক সন্ধ্যায় ছদ্মবেশে বার্লিনের অভিজাত এক সিনেমা হলে গেলেন সিনেমা দেখতে। সিনেমা দেখা উদ্দেশ্য না। উদ্দেশ্য হলো লোকে তারে কতটা ভক্তি করে, মান্য করে সেটা যাচাই করা। সিনেমার ইন্টারভ্যালে পর্দায় তখন হিটলারের ছবি ফুটে উঠতো এবং উপস্থিত সবাই দাঁড়িয়ে সম্মান জানাতো। এটা দেখে ভক্তি শ্রদ্ধার ব্যপারটা পরখ করে নেবে__এই তার ইচ্ছে।
যাইহোক, ইন্টারভ্যালে যথারীতি পর্দায় হিটলারের ছবি ভেসে উঠলো। উঠতেই উপস্থিত সকলে দাঁড়িয়ে হিটলারের গুণকীর্তন শুরু করে দিলো।
মহান নেতা..
বিশ্বনেতা...
ফুয়েরারের জয় হোক..
দীর্ঘজীবী হোক.. __। চারিদিকে এতো এতো জয়ধ্বনি শুনে হিটলার সে--ই ভীষণ খুশি!
হিটলার কিন্তু দাঁড়ালেন না। তিনি তো নিজেই হিটলার! তবে তিনি যে ছদ্মবেশে রয়েছেন, সেটা মাথাতেই ছিলো না!
এই না দাঁড়ানোর ব্যাপারটা হিটলারের পাশের মানুষটা লক্ষ্য করল।
সে জয়ধ্বনি দেওয়ার ফাঁকে ছদ্মবেশী হিটলারের উদ্দেশ্যে চাপাস্বরে বললো- "দাঁড়ায়ে যাও ভাই, দাঁড়ায়ে যাও! জয়ধ্বনি দাও। নইলে ওই শুয়োরের বাচ্চা আর ওর পোষা কুত্তার দল (নাৎসি বাহিনী) তোমার বারোটা বাজায়ে দেবে!"
সংগৃহীত।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১
মাস্টারদা বলেছেন: হ্যাঁ
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৩
ছোট কাগজ কথিকা বলেছেন: কৌতুকের আড়ালে হিটলারের প্রতি তৎকালীন জনমানসের ভয়ের চিত্র চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে! ছদ্মবেশের মজাটাও দুর্দান্তভাবে ধরা পড়েছে।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১
মাস্টারদা বলেছেন: ছদ্মবেশেই যে ছদ্মবেশী-শ্রদ্ধার স্বরূপ ধরা পড়ে।
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৮
আজব লিংকন বলেছেন: কিম জং উনের ভয়ে শুনেছি উত্তর কোরিয়ার নাকি এখন একই অবস্থা।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
মাস্টারদা বলেছেন: স্বৈরাচারের কমন এবং কার্যকারী হাতিয়ার যে ভয়! এজন্যই সব স্বৈরাচারের সাথে মিলে যেতে চায়।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:২৫
নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর।