![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"মানুষ আমি আমার কেন পাখীর মতো মন.." "জীবন একটাই যদি হেরে যাই বাঁচব না; আর যদি বেঁচে থাকি তবে কখনোই হারব না, সৃষ্টি করে যাব কবিতার মত সুন্দর এক জনপদ____ "
লোকটি অনেকক্ষণ ধরে তার পেছনে পেছনে ঘুরছে, সেই অনুষ্ঠান শেষে হলঘর থেকে বেরিয়ে আসার পর থেকে যখন তার চারদিকে ভক্ত ও তদবিরবাজদের ভিড়। এত ছেলেমেয়ের মাঝখানে সাদামাটা প্রায় ময়লা কাপড়ে উসর-ধূসর চুল মাথায় বিদ্ঘুটে রঙের শার্ট পরা লোকটির প্রতি তার চোখ পড়ার কথা না, তবু পড়ল। এতে তিনি বিস্মিত হলেন এবং কিছুটা বিরক্তও।
অনেকেই তার দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করে। কেননা, তিনি শুধু একজন সেলিব্রিটি নন, ইংরেজিতে যাকে বলে ফেভার। তা অন্যের প্রতি দেখানোর মতো তার যথেষ্ট ক্ষমতাও আছে। সেলিব্রিটির পেছনে, ছেলেমেয়েরা ঘোরে মুগ্ধতার জন্য অথবা কিছু পাওয়ার আশায়।
লোকটি নাছোড়বান্দা, তিনি যতই তার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন, সে ঘুরে এসে দাঁড়ায় সামনে, প্রথম সারিতে না হলেও দ্বিতীয় কি তৃতীয় সারিতে। দেখতে সে সুশ্রী নয়, তবে তার চোখে-মুখে তীক্ষ একটা কামুক ভাব আছে, “দোধারী তালয়ারের” মতো। তার চোখের নিচে ক্লান্তির কালো দাগ, মুখে একধরনের রুক্ষতা। আগে সেখানে যে কমনীয়তা ছিল তা মুছে ফেলেছে। ঠোঁট দুটি “লিক লিক” করছে, যেন গ্লিসারিন মাখানো। আসলে সে ঘন ঘন জিভ দিয়ে শুকনো ঠোঁট ভিজিয়ে নিচ্ছে। গলার নিচে কণ্ঠি বের হয়ে এসেছে, ওপরের দিকে গলার মধ্যে কয়েকটি ভাঁজ, সেখানে ঘামের পানি জমে আছে রুপার চিকন হারের মতো।
প্রায় ময়লা কমলা প্যান্ট জড়ানো শরীরের ওপরে মেশিন ঢেকে রেখেছে, প্রায় সমতল এখন। হঠাৎ দেখে ছেলে কি মেয়ে বোঝা যায় না। লোকটি বাংলাদেশের পতাকার রং দিয়েই প্যান্টশার্ট বানিয়েছে। আজকাল অনেকেই এভাবে কাপড় পরে, কিছুটা দেশপ্রেম দেখাতে, কিছুটা ফ্যাশন স্টেটমেন্টের জন্য। লোকটি দেখতে সুশ্রী না হলেও বয়সের জন্য একধরনের আকর্ষণ আছে তার শরীরে। অগোছালো বেশবাস সেই আকর্ষণে একটা বন্যতার ভাব সৃষ্টি করেছে, যেন সে যেখানে খুশি লাফিয়ে পড়তে পারে। দেখেই মনে হয় খুবই বেপরোয়া আর অ্যাগ্রেসিভ।
বুঝলেন স্যার, ওরা আমার সঙ্গে পলিটিকস করছে। সামনের সারিতে থাকতে দিচ্ছে না। অথচ এই কদিন আমি সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে থেকে স্লোগান দিয়েছি। আমার গলার স্বর এত উঁচু যে মাইক্রোফোনের বলতে গেলে দরকার হয় না। এক মাইল দূর থেকেই শুনে বুঝতে পারবেন এটা আমার গলার স্বর। মিটিংয়ের জন্য স্লোগানের দরকার, স্লোগানই মিটিং জমিয়ে তোলে। আপনি নিশ্চয়ই জানেন। অভিজ্ঞ লোক আপনি। আমি কয়েক দিন মিটিং জমিয়ে রেখেছি শুধু আমার গলার জোরে স্লোগান দিয়ে দিয়ে।
কাগজে আমার নাম এসেছে। টেলিভিশনে আমাকে প্রায়ই দেখিয়েছে। পাবনা মেন্টাল থেকে দেখে আমার ছোট ভাই দেলু পাগলা ফোনে বলেছে, দাদু তোকে দেখা গিয়েছে। কয়েকবার। এরকম ভরা সমাবেশে মেশিনের মেরামত করে তুই খুব মাতিয়ে রেখেছিস। আমার পোষা ম্যাও ম্যাও পুষিটিও প্রশংসা করেছেন সেটি দেখে। কেন করবে না? তুই তো তাদের মতোই পশুদের মতোই পথে ঘাটে হুলুস্থুল লাগিয়ে দিয়েছিস! আমার পাশের ব্যাডের কালু পাগলার ডগিটাও তোর এহেন কর্মে দুর্দান্ত উৎসাহ বোধ করছিল। খবরটি প্রকাশিত হবার পরপরি গত এক বছর পর সে অনবরত ঘেউ ঘেউ করছে। সবাই বলছে “উঠছে রে উঠছে!” নিজের ছেলেসম খ্যাতিতে কোন বাবাই গর্ব অনুভব করে না?
এযুগে সবাই মিছিল-মিটিং আর মানববন্ধন করে সময় নষ্ট করছে। পড়াশোনার কী হবে? মাজহার ভাই তো পড়ার কথা বলেই লোকটিকে নিয়ে গেলেন ঢাকায়। এখন এসব কী হচ্ছে? ওর ভবিষ্যৎ আমার চোখের সামনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
মাজহার ভাই, মানে আমার বাবার অনাত্মীয় মাজহার সাহেবকে জানেন স্যার? আমরা তাকে চাচা বলি। তিনি একজন অঘোষিত রাজনৈতিক নেতা, মফস্বল শহর পাবনা থেকে শুরু করেছিলেন রাজনীতি, আস্তে আস্তে লুঙ্গি পরিধানের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বাবার সঙ্গে জানাশোনা অনেক দিন থেকে। আগে প্রায় প্রতিদিন আসতেন, ঢাকায় আসার পর যান মাঝেমধ্যে। একদিন আমাদের বাসায় এসে বললেন, তোমার ছেলেটার তো বেশ স্বাস্থ্যবান! ওকে ঢাকায় পাঠাও। মফস্বলে থেকে কত দূর আর যেতে পারবে? এখানে কি-ই বা সুযোগ রয়েছে? এখন সবই তো ঢাকায়।
"ঢাকায় গিয়ে কী করবে হাঁসনাত? ওর তো গ্র্যাজুয়েশনও হয়নি।" বাবা বলেছিলেন।
শুনে মাজহার চাচা উত্তর দিয়েছিলেন, "কেন? ঢাকাতেই গ্র্যাজুয়েশন করবে। সেই ব্যবস্থা করে দেব আমি। কলেজ ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে জানাশোনা আছে। বললেই অ্যাডমিশন হয়ে যাবে। হোস্টেলেও জায়গা পেতে অসুবিধা হবে না। সবই তো রাজনৈতিক দলের কন্ট্রোলে, যখন যারা ক্ষমতায় থাকে, তাদের। এখন আমরা আছি, সব সিদ্ধান্ত আমরাই নিই।"
বেশ সুন্দর চলছে। কেউ বাদ সাধছে না, কোনো হট্টগোল নেই। সবাই পাবে এই সুযোগ, পালা করে। বেশ গণতান্ত্রিক এই ব্যবস্থা। তা ছাড়া দলের কেউ না হলেও এসব সুযোগ পাওয়া যায়। একটু খরচ করতে হয় আর কি। সে যাই হোক, আপনার ছেলেটার দায়িত্ব আমি নিলাম। ও ঢাকায় যাবে, কলেজে ভর্তি হবে, হোস্টেলে থাকবে। পড়াশোনা করবে। মেচেজ করবে মাঝেমধ্যে আমাদের পার্টি অফিসে। এসে এটা-ওটা নিয়ে কাজ করে সাহায্য করবে।
"কী কাজ করবে? কী নিয়ে সাহায্য করতে হবে হাঁসনাতকে?" বাবার স্বরে উদ্বেগ ও ব্যাকুলতা।
"তেমন কিছু না। ধরেন নেতার জন্য বক্তৃতা লেখা, প্যামফ্লেট তৈরি, প্রচার পুস্তিকা লেখা, ব্যানারের স্লোগান, মাঝে মধ্যে লুঙ্গি-ধুতি ধুয়ে দেয়া, মাথায় তেল মেখে দেয়া, শরীরে অলিভওয়েল দিয়ে ঢলা দেয়া—এই সব আরকি। বড় ধরনের কোনো কাজ না, জটিলও না। খুব বেশি সময় দিতে হবে না তাকে। পড়াশোনার কোনো ক্ষতি হবে না।"
বাবা শুনে আমার দিকে তাকিয়েছেন। মাথা নেড়ে বলেছেন, ও অমন কাজ আগে কখনো করেনি। পারবে না। তা ছাড়া ওই সব নিয়ে থাকলে পড়াশোনা লাটে উঠবে।
মাজহার চাচা আশ্বাস দিয়ে বললেন, "কাজগুলো সব সোজা। লেখালেখি, তা-ও বাংলায়। ছোট ছোট আকারে। তাতে সময় বেশি লাগবে না। আর পড়াশোনার সময় তো সে এসব কাজ করবে না, অবসরে করবে। সন্ধ্যার পর। কখনো রাতে।"
"সন্ধ্যার পর, রাতে? বাবা খুব চিন্তিত হয়ে তাকিয়েছেন মাজহার চাচার দিকে। বলেছেন মাথা দুলিয়ে কাঁপা গলায়, শুনেছি, সন্ধ্যার পর ঢাকার রাস্তাঘাট নিরাপদ না। গুন্ডা-বদমাশ ঘুরে বেড়ায়। অ্যাডামটিজার পিছু নেয়।"
"আরে না। ওসব বাড়িয়ে বলে লোকে। ঢাকা রাজধানী, সেখানে আইনশৃঙ্খলা থাকবে না তো থাকবে কোথায়? অন্য সব মেশিনম্যান থাকছে না ঢাকায়? কাজ করছে না, ঘোরাঘুরি করছে না? মজার ব্যাপার কি জানেন?"
"কী? বাবার চোখে একরাশ কৌতূহল এবং পুরোনো প্রশ্ন। হাঁসনাতের মতো মফস্বলের ছেলেরাই ঢাকায় বেশি ফ্রি, বেশি দুরন্ত, বেশ সাহসী। ওরা কাউকে পরোয়া করে না। সব পার্টিতেই তারা আছে। টেলিভিশনে দেখেন না, মিছিলের সময় সামনে থেকে কেমন হাত তুলে জোরে জোরে স্লোগান দেয়। মফস্বলের ছেলেরাই ঢাকায় আন্দোলন জমিয়ে রাখে। বলতে গেলে ওরাই আসল কর্মী দল। মেয়েগুলো ফাঁকিবাজ। তারা ছেলেদের দিয়েই সব কাজ করিয়ে নিতে চায়। শুধু বাহবা আর টাকা নেওয়ার সময় সামনে থাকে। সব কাজের ক্রেডিট নেয়।" মাজহার চাচা অনেকক্ষণ কথা বলে থামেন।
সেই থেকে শুরু। তারপর এখন আমার সব সয়ে গেছে।
স্যার, কিছুই জানা ছিল না আমার, মফস্বলের মানুষ, তা-ও আবার ছেলে। অল্প সময়ে অনেক কিছু শিখলাম। হয়তো আরও শেখার আছে। দেওয়ার মতো কিছু হয়তো একসময় ছিল, এখন তেমন কিছু নেই। মিথ্যে বলব কেন। আপনি অভিজ্ঞ লোক। সেলিব্রিটি।
তিনি বিরক্ত হয়ে বলেন, "তোমার একটা দোষ আছে। তুমি বেশি কথা বল। কথা কম কাজ বেশী।"
হাঁসনাত শুনে মিইয়ে যায়। তারপর বলে, মাজহার চাচা কোথায়? আছেন, তিনি তার জায়গাতেই আছেন, দলের কাজ করছেন উঠে-পড়ে, দলে আরও কিছুটা ওপরে উঠতে পেরেছেন। অনেক ফন্দিফিকির জানেন তিনি। কী করে ডিঙিয়ে যেতে হয়, লুঙ্গিতে গিত্তু মারতে হয়, চুলে ঝুঁটি করতে হয়, ওপরের মানুষকে তুষ্ট করতে হয়, সব জানা আছে তার। তিনি আরও ওপরে উঠবেন।
আমি? না, আমার পক্ষে ওপরে ওঠা সম্ভব হবে না। যেটুকু উঠেছি, ওই পর্যন্ত। মানববন্ধন করি, মিছিলে যাই, মঞ্চ তৈরি করে তার ওপরে উঠে গলা ফাটিয়ে স্লোগান দিই। টেলিভিশনে দেখায়। কাগজে নাম ছাপা হয়। পাবনা থেকে প্রশংসা করে।
পড়াশোনা? হ্যাঁ, মাজহার চাচা তাঁর কথা রেখেছিলেন। কলেজে অ্যাডমিশন হয়েছে। হোস্টেলে শেয়ারে সিট পেয়েছি, মানে দুজনে একসঙ্গে থাকতে হয়। ক্লাস বেশি হয় না, প্রায়ই বন্ধ থাকে। আমরাও ফুরসত পাই না। হরতাল, মিটিং, মিছিল। মঞ্চে উঠে স্লোগান দেওয়া। এতে অনেক সময় চলে যায়। তবে কলেজে নামটা আছে খাতায়। হোস্টেলে সিটটা আছে এখনো। কেউ আপত্তি করে না, কেন করবে? প্রায় সবাই তো আমার মতো অবস্থার। কারও অনুগ্রহে অ্যাডমিশন আর সিট পাওয়া। সন্ধ্যার পর পড়াশোনা? না, সেটা প্রায় কারোরই হয় না। সবাই কিছু না কিছু নিয়ে ব্যস্ত, টাকার ধান্দায় ঘোরে। আমি পার্টি অফিসে যাই। কখনো একা, কখনো ছাত্রনেতাদের সঙ্গে।
কাজ শেষ হলে আড্ডা দিই, ড্রিংক করে একসঙ্গে বসি।
ড্রিংক? না, না। চা-টা না। অ্যালকোহল। হুইসকি। বিয়ার। রাতে কাজ শেষ হয়ে গেলে অফিসে বসেই হাতেই মেশিনের পরিচর্যা করেন। মাঝে মাঝে আদর করে জড়ানো গলায় বলেছেন, খাও, খাও। ভালো জিনিস। স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এনার্জি বাড়ায়। এত পরিশ্রম করার পর দরকার আছে এটার। সাহেবরা তো খারাপ জিনিস তৈরি করেনি। অল্প অল্প খাও, তাহলে বেসামাল হবে না। একটু সামলে চলতে হবে, হাজার হোক এটা পার্টি অফিস। বেসামাল হতে চাও তো আমার বাসায় এসো।
পাবনা থেকে ঢাকা অনেক দূরের পথ। আমি তো জানি পথের বাধাগুলো কোথায় কোথায়। যেকোনো কাজ, যা ভদ্রভাবে চলতে দেবে, সুন্দরভাবে থাকতে দেবে। আচ্ছা স্যার, আপনার টেলিভিশন চ্যানেলে লেখাটেখার কোনো কাজ নেই? আমি খুব ভালো বাংলা লিখি। কাশেম বিন আবু বকর আমার প্রিয় লেখক। তার “বোরখা পরা মেয়েটি” পড়ে আমার গায়ের রোমকূপ দাঁড়িয়ে যায়। পড়ে কতরাত যে বিছানা ভিজিয়েছি, তার হিসেব নেই। সেই একই রকম লেখা আমারও কয়েকটা প্রবন্ধ আছে। অনেকেই অনেকে প্রশংসা করেছিল। আরও কয়েকটা লিখে একটা বই বের করব ভেবেছিলাম। কিন্তু সময় হলো না। ইচ্ছেটা এখনো আছে। অবশ্য “পি আলু” তে বৈশাখী একটা লেখা যাবে আমার। খতিউর চাচার পেপারে মডারেশন তেমন প্রখর নয়, সাহিত্যে তো একদমই নয়। সো, সহজেই ফাটিয়ে দেব একদম!
যাই হোক, লোকটি প্রসঙ্গ বদলায়। বলে, আপনাকে টেলিভিশনে দেখেছি, টকশোতে আপনার কথা শুনেছি। আপনাকে অন্য রকম মনে হয়েছে। মানে অন্য পুরুষদের মতো না। আমার ভুলও হতে পারে। কিন্তু সত্যিই আপনাকে দেখে আমার এমন মনে হয়েছে। তা স্যার, পারবেন আমার জন্য কিছু করতে? বড় কিছু না। মঞ্চের আড়ালেই থাকব, লেখালেখি কিছু থাকলে করে দেব। টেলিভিশনেও লেখার কাজ নিশ্চয়ই আছে? গশামাজায়, না মানে লেখালেখিতে আমার দারুণ হাত।
তিনি লোকটির দিকে তাকিয়ে বললেন, তুমি খুব বেশি কথা বল।
শাহবাগ চত্বর লোকে লোকারণ্য। সব বয়সের মানুষ নর-নারীতে ভরে গিয়েছে সব রাস্তা, ফুটপাত। তুমি সেখানে যাও, পাব্লিকের ডলা খেয়ে তোমার সেটি খসে পরবে বলে দিচ্ছি।
হাঁসনাত ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে হাতে মাইক্রোফোন নিয়ে বলছে, ‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো।’ সে পরেছে লাল পেড়ে সাদা সুতির একটা লুঙ্গি। তার এক হাতে ছোট গাধা ফুলের মালা বালের মতো জড়িয়ে।
*** ইহা একটি কাল্পনিক লেখা। বাস্তবে কোন সংবাদ পত্রে প্রকাশিত কোন লেখা, চরিত্র বা অবস্থার সাথে মিলে গেলে তা কেবলই অভিনেপ্রেত ও কাকতালীয় মাত্র!!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২২
দখিনা বাতাস বলেছেন: আমার যোগাযোগ থাকলে এই লেখাটা হাসনাত আবদুল হাইকে দিতাম পড়ার জন্য। কপাল ভালো এমন ছোটলোকের সাথে আমার যোগাযোগ নাই বা হয় নাই কোনদিন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: কে এই হাসনাত আবদুল হাই?
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২২
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: কতো কিছুই তো কতো ভাবে মিলে যায়
শুধু হয়না মতের মিলন এই বাংলায়
হায়
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন:
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
জুন বলেছেন: কাকতালীয়টা কিন্ত দারুন কাকতালীয় সোনিয়া
লেখায় প্লাস গোটা কয়েক
+
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: কাক তো তাই হয়তো দেখতে সব একই রকম আপু।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: লেখাটি প্রথম আলোতে ছাপা হোক।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: সেই যোগ্যতা কি আর আমার সাহিত্যে আছে রে ভাই!!
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
নুসরাত আহসান বলেছেন: অনেকেই নিউজ পেপারের সব কিছুই পড়ে। তাই.................................................।
নিচের লিংক টা একটু দেখেন
Click This Link
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: এসব আজাইরা লিঙ্ক দয়াকরে আর দেবেন না।
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
তাসিম বলেছেন: তার এক হাতে ছোট গাধা ফুলের মালা বালার মতো জড়িয়ে।
পুরাই ঝাকানাকা হইছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: আর সে পরেছে লাল পেড়ে সাদা সুতির একটা লুঙ্গি।
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
কাকতালীয়
হাহাহাহাহাহা - ভালুই হইছে --
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: কাকতালীয় লেখা সবসময় ভালু হয়। চিন্তা ভাবনা করার কষ্ট কম করা লাগে তো।
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ভাল লাগলো
শুভ নববর্ষ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ/
শুভ নববর্ষ।
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
রাইসুল সাগর বলেছেন: ভালো লাগলো। শুভকামনা সব সময়। শুভ নববর্ষ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্যও।
শুভ নববর্ষ।
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: অসাধারন হয়েছে। প্রথম আলোতে এই লেখা প্রকাশের জোর দাবি জানাই, তাহলে মতি চাচাকে অন্তত ক্ষমা করতে পারি।
প্লাস এবং প্রিয়তে !
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: জি ভাই। আশা জাগাইলেন। হাঁসমতের লেখা ছাপতে পারলে আমার লেখাও তার ছাপা উচিত।
১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
দিশার বলেছেন: সাকা পছন্দ হইসে পুরা হাহা
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১০
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: হাঁসমত মিয়ার লেখা প্রথম আলুর অনলাইন ভার্সন থেকে সরায়ে দিছে আপু। একটু হলেও ভালো লাগছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১১
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: সেজন্নি কবি বলেছেন, ভাবিয়া প্রকাশ করিও, প্রকাশ করি ভাবিও না।
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুভ নববর্ষ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১২
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
প্রথম আলো সব সময় সুযোগ খোজে।
ওয়ান/ইলেভেনে তাদের সম্পৃক্ততা নিয়ে প্রশ্ন উঠছিলো, থেমে গেছে আবার।
তাদের গেম প্ল্যান চলছেই।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: আরেকদফা সেটা উন্মোচিত হল।
ভালো থেকো দুর্জয়
১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: প্রিয়তে
+++++
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
*** ইহা একটি কাল্পনিক লেখা। বাস্তবে কোন সংবাদ পত্রে প্রকাশিত কোন লেখা, চরিত্র বা অবস্থার সাথে মিলে গেলে তা কেবলই অভিনেপ্রেত ও কাকতালীয় মাত্র!!
সবাই হেটাগো এমনে উলঙ্গ করলে কেমতে হবে
গল্পে সেইরাম পিলাচ ++++++
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: সব দোষ আসলে ১৪২০ এর। সালটার মধ্যেই ৪২০ আছে। সবাই তাই ৪২০ লেখালেখি শুরু করছে।
পিলাচের জন্য আপ্নারেও পিলাচ, আমিন ভাই।
১৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আপু মানুষ এমন পিশাচ হয় কিভাবে বলতে পারো??
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: পিশাচ কেম্নে হয়, বলার আগে বলি শুঁকর বা গিরগিটি কেমনে হয় সেটা জানতে পারা যায় পেপার পড়ে।
ভালো থাকো রোমাস।
২০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
ডানাহীন বলেছেন: সেই রকম হইছে আপু .. এমন ভালো মানের বাঁশ অনেকদিন পর দেখার সৌভাগ্য হল ..
আপনাকে ধন্যবাদ ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: বেম্বো থেরাপির বিকল্প নাই।
২১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
রুদ্র মানব বলেছেন: কাকতালীয় হইলেও এই লেখা পরথম আলোতে ছাপা দরকার
++++++++
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: যদিও আলু আজকে সরি বলেছে। ক্ষমা চেয়েছে।View this link
জত্তসব গাঁজাখুরি ক্ষমা প্রার্থনা! এত বড় একটা পেপারে নববর্ষ সংখ্যার মতো এমন একটা স্পেশাল সংখ্যায় এডিটিং প্যানেলের চোখ এড়িয়ে কিভাবে ঐ চটি প্রকাশ পায়! গল্পের প্রথম প্যারা পড়লেই তো বাংলা বোঝে যে কেউ ভুলটা ধরতে পারে। আর তারা কয় অনিচ্ছাকৃত! থাবড়ান উচিত।
যাক, আমারটা কিন্তু কাকতালীয়।
২২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
সুন্দর ভাবেই সাজিয়েছেন লেখাটি
বাশঁটি ভালভাবেই দিয়েছেন
আমার লেখাটিও পড়লেন, সে জন্য ধন্যবাদ।
Click This Link
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: পাবনা বাসীর পক্ষ থেকে সামুতে আগামী রাত-দিন ২৪ ঘন্টা হরতাল।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: শতভাগ সমর্থন জানাই। পাবনা বাসীকে জড়িয়ে ফেলার কারণে তাকেও পাবনা মেন্টাল খোঁয়াড়ে ভরা উচিত।
২৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ফাটায়া ফেলস আপু, তাকে এইটা মেইল করে পাঠিয়ে দাও।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩২
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: সেই রুচিটাও নাই রে ভাই।
২৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন:
Great Work
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: থ্যাংকস
২৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
সায়েম মুন বলেছেন: প্রথম আলোর লেখাটা পড়া হয়নি। তাই বুঝা গেল না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ভালই হল আপনার ও প্রথম আলোর।
২৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ফারিয়া বলেছেন: হুম, অনেক কিছু মিলতে গিয়েও মিলে না! :#>
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: :!> :#> :!> :#> :!> :#>
২৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর লেখা..........
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: :#> :#>
২৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
দন্ডিত বলেছেন: চরম হৈছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪০
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: থ্যাংকস।
৩০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ভারসাম্য বলেছেন: বেশ তাড়াহুড়োর ছাপ আছে লেখায়। যে কারনে নারী অবমাননার ব্যাপারটি একই ধাঁচে সরাসরি পুরুষ অবমাননা দিয়ে জবাব দেবার চেষ্টা লক্ষ্যনীয়। কিন্তু সেটা করতে গিয়েও এই লেখাতেও দু'এক জায়গায় ফের নারী অবমানননার ব্যাপারটি ঘটেছে বোধ হয়।
মফস্বলের ছেলেরাই ঢাকায় আন্দোলন জমিয়ে রাখে। বলতে গেলে ওরাই আসল কর্মী দল। মেয়েগুলো ফাঁকিবাজ। তারা ছেলেদের দিয়েই সব কাজ করিয়ে নিতে চায়। ... এই অংশটুকু খেয়াল করুন। একই কথা 'বোরকা পরা মেয়ে' অংশটুকুর জন্যও প্রযোজ্য। একই সাথে তা ধর্মের প্রতিও কিছুটা অবমাননাকর।
আর সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল সেই গল্পে যে বিশেষ আন্দোলনের দিকে ইংগিত করা হয়েছিল এখানেও সেটাকেই ধরে রাখা হয়েছে। শুধু একটি নারী চরিত্রের বদলে সেখানে আরেকটি পুরুষ চরিত্র বসিয়ে দেয়া হয়েছে এবং সেই পুরুষ চরিত্রটিকে আরো জঘন্যভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে মন্দ না। তবে আরেকটু ভেবেচিন্তে স্যাটায়ার লিখলে আরো ভাল হবে। ভাল থাকুন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: কিছুটা তাড়াহুড়ো তো ছিলই বলা যায়। এটা নিঃসন্দেহে একটি বাজে রচনা ও আমার লেখালেখির ক্ষেত্র নয়। তাই অকালপক্বতা হয়ত রয়েছে। আশা করছিলাম ব্লগে যারা রম্য/ সাটায়ার লেখেন, তারা লিখবেন। না পেয়ে নিজেই লিখলাম।
আর ইহা কাকতালীয় মাত্র আগেই বলেছি।
ভালো থাকবেন।
৩১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শিপু ভাই বলেছেন:
আগুন পোস্ট আপু!!! এক্কেরে জায়গামত বাঁশ!!! ইটের বদলে বরাক বাঁশ!!!
++++++++++++++++
কাকতালীয় বা কোকীলতালীয় যাই হোক এই পোস্টটা প্রথম আলোতে ছাপানোর জোর দাবী জানাই!!!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: আমিও জোর দাবি জানাই প্রকাশ করার জন্য।
থ্যাংকস শিপু ভাই
৩২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৬
সুইট টর্চার বলেছেন: গোস্বা হইছেন মনে হয় তবে কাম যা হওয়ার হয়ে গেছে। এখন লেখা উড্ড করুক আর যা ই করুক না কেন.........হাসানাত একটা বাপের বেটা
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৪
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: নিঃসন্দেহে। জাতীয় পত্রিকায় চটি প্রকাশ পাওয়া তো চারটে খানি কথা নয়।
৩৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দূর্দান্ত! দারুন!।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৫
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩১
ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: ++++++++
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
৩৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
কয়েস সামী বলেছেন: হাহাহাহাপগে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
৩৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
তাসজিদ বলেছেন: হা, মতি ভাই ক্ষমা চেয়েছেন।
কিন্তু তার এ ক্ষমা চাওয়ার সাথে প্রাচীন প্রবাদ গরু মেরে জুতা দান এর কোন পার্থক্য আছে কি?
যে তরুণী নিজের কাজ, পড়াশুনা, চাকরি বাদ দিয়ে প্রজন্ম চত্বর এ গলা ফাটিয়েছে তার প্রাপ্তি কি?
চরিত্রহীন উপাধি প্রাপ্তি।
তবু অনেক ভদ্র ও সুশীল নারী এখন বলছে, ওরা তো সত্যিই খারাপ।
যারা এসি রুমে বসে, হিন্দি সিরিয়াল দেখতে দেখতে, KFC এর মুরগি চাবাতে চাবাতে প্রজন্ম চত্বর এর মেয়েদের গালি দেয় তাদের বলছি, আঘাত আপনার উপরেও আসবে। তখন আপনার পাশে কেও থাকবে না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩১
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ক্ষমা চাইলেই তিনি এবং তার এডিটিং প্যানেল তার দায় এড়াতে পারে না। সর্বাধিক দৈনিকে নববর্ষ সাময়িকীতে এরকম দায়িত্বহীন লেখার প্রকাশ খুবই নির্লজ্জ আচরণ।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর+
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩২
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: অপূর্ব স্যাটেয়ার,
কাকতালই, কারো সাথে মিলে নাই
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: এইতো ভাই। আপ্নিই সাহিত্যের আসল সামজদার।
৩৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩১
রেজোওয়ানা বলেছেন: এমন মোক্ষম ধাতানি খাবে তা ওরা বুছতে পারে নাই
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৪
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
৪০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩২
হামজা কানাল মোস্তফা বলেছেন: হাসনাত সাহেব কলমের খোঁচায় শাহবাগপন্থী রমণী সম্প্রদায়কে ধর্ষণ করল, আর আপনি সেখানকার অবশিষ্ট পুরুষ সম্প্রদায়কে নেংটো করতে চেয়েছেন। যদিও উদ্দেশ্য যে খুব একটা সফল হয়েছে, তা বলা যাবে না। লেখাটা যে পাতানো সেটা স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে, সমন্বয়হীনতাও ছিল চোখে পড়ার মত। যারা রমনীয় শরীর কচলিয়ে সাহিত্যে রসের যোগান দেয়, তাদের লুঙ্গির গিট্টু যদি খুলতে পারতেন, সেটা হত যথাযোগ্য লেখকোচিত কর্ম
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: লেখালেখিতে এটা আমার ক্ষেত্র নয়। তাই পারফেক্ট হয় নাই, সেই আশাও করি না। কেবল প্রতিবাদ করার চেষ্টা করেছি তার লেখাটা দিয়েই।
অনেক ধন্যবাদ।
৪১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৭
স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: দারুন, এক্কেবারে মারাত্মক!
এই গল্প কোন কিছুর সাথে মিলে গেলে সেইটা অবশ্যই কাকতালীয় ব্যাপার।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: সেটাই।
৪২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
তিতুন বলেছেন:
হাসতে হাসতে পেট ফেটে গেল। একেই বলে ইট মারলে পাটকেল। ভালো লিখেছেন। +++
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১০
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: একেই বলে ইট মারলে পাটকেল!!
৪৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩০
সাধারন বলেছেন: মানুষ 'হাই' হলে কতকিছুইতো করে।'হাই' হওয়ার পর সবার 'আউটপুট' অবশ্য একরকম হয়না।
জেমস যখন 'হাই' অবস্হায় থাকে তখন 'দুখিনী দুঃখ করোনা'র মত গান বের হয় আর আমাদের হাসনাত আবদুল হাই সাহেব 'হাই' হলে বের হয় 'টি.ভি ক্যামেরার সামনের মেয়েটি'র মতো লেখা্।
দুইটাই 'হাইলি ক্রিয়েটিভ আউটপুট';তাহলে হাই সাহেব 'হাই' হয়ে যে জিনিসটি প্রসব করলেন সেটা নিয়ে এত মন খারাপের তো কিছু নাই।
শুধু আশংকা জাগে 'হাই' হয়ে উনি না আবার নিজের ঘরের গল্প লিখতে বসে যান-শেষে একটা কেলেংকারী টাইপ গল্প লিখে ফেললে তো ঘরের লোকজন উনার বিরুদ্ধে মানহানীর মামলা করে বসতে পারে।যদিও মামলা করে বিচার না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশী।
পাগল আর মাতালের যে বিচার হয়না এটা কে না জানে?
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৩
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: দারুন বলেছেন।
৪৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫২
এঞ্জেল বয় বলেছেন:
এ টা তো কপি পেস্ট পোস্ট। প্রথম আলোতে হাসনাত আবদুল হাই এর লেখা। আগেই পড়েছি আমি।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৮
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: কপি পেস্টে অনেক কষ্ট কম। বড়ই সত্যি কথা।
৪৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫০
স্বাধীকার বলেছেন:
স্যাটায়ার লিখে হাসানোটা সত্যিই কঠিন-যেখানে আপনি সফল হয়েছেন বলা যায়। সেজন্য আপনাকে কৃতিত্বটা দিতে হয় কেবল “তার এক হাতে ছোট গাধা ফুলের ............. জড়িয়ে।-এই লাইনটির জন্য। এখানেই পাঠক বেশী আনন্দ পেয়েছে অন্তত চটি পড়ে যদি আনন্দ পাওয়ার মতো কিছু থাকে। হাইয়ের লেখা যদি চটি হয়ে থাকলে এই লেখাটিও তাই এবং উপরোক্ত লাইটি বাড়তি সংযোজনের জন্য এককাঠি এগিয়েই থাকবে চটি হিসাবে, আপনার দাবী অনুযায়ী। পাঠক প্রিয়তায় সফল পোস্ট, যদিও আপনি ছাড়া অন্য কেউ এই পোস্টটি তার ব্লগ থেকে দিলে অনেকেই ফিরেও তাকাতো না, অনেকেই গালাগালি করতো, ট্যাগিং করতো!! কখনো কখনো জেন্ডার বিষয়ক সুবিধাকে অস্বীকার করার উপায় থাকেনা।
সবিনয়ে দ্বিমত করছি-কেবল চটি বিষয়ে---
হাইয়ের লেখাটি কেন চটি মনে হলো? এরকম খোলামেলা লেখা আমরা পাই কল্লোল সাহিত্যে, মানিক যুগের সাহিত্যে কিংবা পরে বহু বহু সাহিত্যে। সেগুলো নিয়ে কোনো গবেষক চটির অভিযোগ করেছেন বলে মনে পড়েনা। আমাদের নাটক সিনেমায় এরকম বহু বিষয় আমরা দেখছি-সেগুলো নিয়েও কারো প্রশ্ন নেই। বর্তমান বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প, বিড়ি শিল্প কিংবা এ জাতীয় শিল্পগুলোতে কাজ করা নারীদের সাথে কখনো কথা বললে হয়তো এর চেয়েও ভয়াবহ তথ্য পাবেন। হাইয়ের লেখায় যেটিতে আমরা আপত্তি করতে পারি তা হলো একটি মহৎ আন্দোলনকে, একজন বিপ্লবীকে ছোট করার চেষ্টা করা হয়েছে বলে ধারণা করা যায়, কারণ গল্পে শাহবাগ শ্লোগান মিছিল এসব বিষয় এসেছে। এটি নিয়ে আপত্তি আমাদের থাকতে পারে। কিন্তু এটিকে চটি বলা যায় কিনা, বিগতদিনের বিশালমুক্তমনারা এটিকে চটি বলতে পারে কিনা বা আগামীতে এরকম লেখা নিয়ে দেশবিরোধীরা ইসলামের দোহাই দিলে মুক্তমনারা মুখ লুকানোর জায়গা পাবে কিনা-সেটাও ভেবে দেখা দরকার।
একটি গল্প এবং একটি নিউজ-এর মধ্যে পার্থক্যটা থাকা দরকার। কেবল নিজের পক্ষে না আসলেই মুন্ডুপাত বা নিষ্ঠুর সমালোচনা মুক্তমনাদের মানায় না। ব্যবসার ধান্ধায় মতি ক্ষমা চাইবে, কারণ সে জানে তানাহলে তাকেও জেলে যেতে হতে পারে। মতি এটাও জানে মাপ চেয়ে আগামীতে কোনো ফারুকের নির্মমপ্রহার গ্রহনকে উল্টোকরে দেখালেই আমাদের স্বৈরাচারীরা খুশী হবে।
জীবনভর মুক্তমনার ভান করে আজ হাইয়ের লেখাতে অনেকেই ধুতি খুলে দিলো নিজেদের চটিপাঠক হিসাবে তুলে ধরে। প্রথমালুর অরুন চৌধুরীরা এখনো বহাল আছে চ্যানেল আইয়ে, নির্জরেরা এখনো টকশোতে দাঁতকেলায় ই্ন্ডিপেন্ডেন্ট টিভিতে-চৈতির কথা ভুলে। সেখানে আপনাদের মতো মুক্তমনারা কোনো দোষ পায়না, সেখানে চটির চাইতে লাইভ কিছু আছে বলে কি গ্রহনযোগ্য? কোনোদিন এই পশুদের নিয়ে দুকথা কি বলেছে আমাদের মুক্তমনারা? উপরন্তু তাদের প্রমোট করা হয়েছে, এসব ব্যাপার না, যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার হিসাবে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আজ কেবল একটি ছোট গল্প নিয়ে বহুজনের বহুমুখী চুলকানিতে জ্বলতেছে এটা বুঝা যায়।
শ্রদ্ধা রেখেই একটি প্রশ্ন করছি-
শাহবাগকে না জড়ালে আপনি কি এই গল্পকে চটি বলতেন?
উত্তর যদি হ্যা হয়-তাহলেও ব্যাখ্যা চাই সাহিত্যের মানদন্ডে,
উত্তর যদি না হয়-তাহলেও ব্যাখ্যা চাই চলমান হিপোক্রেসির-
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: শ্রদ্ধা রেখেই বলি, এটা আমার ভালো লাগে নাই। ভাষাই হোক, আর চলমান কোন আন্দোলন, বা তার কোন চরিত্র কে কটাক্ষ করেই হোক। এরকম প্রধান সারির একটি পত্রিকা অতি বিশেষ একটি দিনে এরকম উস্কানি ও চুলকানি মূলক লেখা প্রকাশ করা খুবই হতাশাজনক।
লেখাটিতে কেবল যে চূড়ান্ত পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবই প্রকাশিত হয়েছে তা নয়, একধরনের পশ্চাৎপদ মানসিকতারও দলিল বলে একে চিহ্নিত করা যায়।
আমাদের সমাজে মেয়েরা প্রতিনিয়ত বিভিন্নভাবে লাঞ্ছনা ও বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন। মেয়েদের সে অবস্থা নিয়ে কোনো গল্পকার গল্প লিখতেই পারেন। কিন্তু কোন সময়কাল ও পরিপ্রেক্ষিতে সে কাহিনির বিস্তার হবে, তার গুরুত্বও গল্পে কম নয়। এ গল্পের চরিত্র সীমার মধ্যে কি এ সময়ের আন্দোলনরত একটি বাস্তব চরিত্রের মিল হুবহু ফুটে উঠছে না?
জুবাইদা নাসরীন নামে এক পাঠকের মন্তব্যটি করিঃ হাসনাত আবদুল হাইয়ের ছোটগল্প ‘টিভি ক্যামেরার সামনেমেয়েটি’ নারীর প্রতি চরম অবমাননা এবং একটি রাজনৈতিক পাটাতনকে অশ্রদ্ধাসহ অস্বীকার করার গল্প।লেখকের স্বাধীনতা নিশ্চয়ই আছে, আর আছে বলেই শিল্প এত সুন্দর, এত মঙ্গলময়। আর তাই তো সাহিত্য জগতের স্রষ্টারা মানুষকে মনকে ছুঁতে পারেন। ‘ফ্যাক্টস ও ফিকশন’ যদি লেখকের ভাবনার ক্ষেত্রে মূল জ্বালানি হয়ে থাকে, তাহলে হাসনাত আবদুল হাইয়ের এই গল্পের বয়ান এবং বুনন একেবারেই এর বিপরীতে।
এই গল্পের জমিন একটি চলমান আন্দোলন, যে আন্দোলনের ভিত্তি একটি ইতিহাসের সঙ্গে যুক্ত এবং সেই ইতিহাস একটিদেশের জন্মের ইতিহাস, এই আন্দোলনে স্লোগান দেওয়া, নেতৃত্বদেওয়া নারীরা বাংলাদেশের দিশারি মেয়ে। একটি বড়সড় রাজনৈতিক আন্দোলন এবং সেই আন্দোলনের নারীদের নিয়ে লেখা গল্পে নারীকে করা হয়েছে সর্বোচ্চ অসম্মান, হেয়। এই অপমান শুধু প্রজন্মের নয়, এ দেশের সব মুক্তিকামী নারীর, সব মানুষের, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির। এর বাইরে শাহবাগ আন্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং এর রাজনৈতিক গুরুত্ব ভয়াবহ অমর্যাদার সঙ্গে উপস্থাপিত হয়েছে তাঁর গল্পে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৪৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৫
উপপাদ্য বলেছেন: হাঁসনাত ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে হাতে মাইক্রোফোন নিয়ে বলছে, ‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো।’ সে পরেছে লাল পেড়ে সাদা সুতির একটা লুঙ্গি। তার এক হাতে ছোট গাধা ফুলের মালা বালের মতো জড়িয়ে।
পুরা পোস্ট আবারো পড়তে খুব বিরক্ত হয়েছিলাম। কিন্তু শেষে এত মজা পেলাম যে কি আর বলবো। দারুন হয়েছে। আমি আবার ভেবেছিলাম সাদা ধুতি পড়েছেন তিনি। আর ক্যামেরার পিছনে সম্ভবত অদিতি আছেন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: হা হা হা
৪৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১২
মেলবোর্ন বলেছেন: ঞঁ
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
৪৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০১
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: স্বাধীকারের কমেন্ট টে প্লাস।
বাংলা সাহিত্যে এর চেয়ে খোলা মেলা লেখা যদি দেখাতে বলেন, তবে প্রমান হাজির করছি।
সেম প্রশ্ন আপনাকে...........
শাহবাগকে না জড়ালে আপনি কি এই গল্পকে চটি বলতেন?
উত্তর যদি হ্যা হয়-তাহলেও ব্যাখ্যা চাই সাহিত্যের মানদন্ডে,
উত্তর যদি না হয়-তাহলেও ব্যাখ্যা চাই চলমান হিপোক্রেসির-
৪৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
রুদ্র মানব বলেছেন: ভুলটা মোটেও অনিচ্ছাকৃত ছিল না । প্রথম প্যারাটা পড়লেই বুঝা যায় এটা কাউকে ব্যাক্তি আক্রমণ করে লিখা ।
অফটপিকঃ এক পার্টি লোক সবসময় ইনিয়ে বিনিয়ে অন্যায় প্রশ্রয় দেওয়ার যুক্তি দেখায় । নিজেদের মুরিদ নাই সরাসরি প্রতিবাদ করার , আকবার মানুষরে শিখাইবার জন্যে এরা উস্তাদ
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: সেটাই। অনেক ধন্যবাদ।
৫০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ কোপ দিসো! জটিল।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: থ্যাংকস হামা ডিয়ার।
৫১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: ++
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
৫৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ৈজয় বলেছেন: ভাল বাম্বু টাইপ স্যাটায়ার, যথেষ্ট কঞ্চিসমৃদ্ধ। উচিত হবে প্রথমআলোর ভিতরে করে সব পাঠকককে গল্পটার একটা করে কপি পৌঁছে দেয়া।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: আর আমার বাসার কপিটা এসে নিয়ে যাক। প্রত্যাহার যখন করছেই তখন সবার ঘরে পৌঁছা কপিটাও প্রত্যাহার করুক।
৫৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: প্রত্যাহার করলে বা প্রতিবাদ করলেই কি কঠিন সত্য গুলো লুকিয়ে রাখা যায়?!! হাহ!!
৫৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মাজহার চাচা। হাঁসনাত। স্যাটায়ার দারুন হয়েছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৬
সোহাগ সকাল বলেছেন: স্যাটায়ার নয়, একটা বাশ!
অনেক ধন্যবাদ আপু!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: তাই নাকি?? ঝান্তাম না তো!!
অনেক ধন্যবাদ
৫৭| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হাঁসনাত ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে হাতে মাইক্রোফোন নিয়ে বলছে, ‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো।’ সে পরেছে লাল পেড়ে সাদা সুতির একটা লুঙ্গি। তার এক হাতে ছোট গাধা ফুলের মালা বালের মতো জড়িয়ে।'',,,,,,,,,,,,,,,,,,দারুন লাগলো
৫৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: দুই দিন আগে পড়ে কমেন্ট লিখে গেলাম, সেই কমেন্ট কুতায় গেলো?
যা হোক আপু পিলাচ আর ভালো লাগা দিছি। স্যাটায়ার প্রথমে বুঝি নাই, ঠিক মত হাসিও নাই। তারপরে অনলাইনে সার্চ দিয়ে হাসনাত সাহেবের লেখা টা পড়লাম, তারপর খিক খিক করে হাসলাম।
চরম লিখেছেন যা হোক!
৫৯| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: স্যাটায়ার তো সেইরাম লাগল, কিন্তু মূল লেখাটা কোনটা? আমারে একটু ফেবুতে লিঙ্ক পাঠায়া দিও...
৬০| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... মূল লেখাটা আমিও পড়লাম... একটু অন্যরকম কিন্তু এটাই কিন্তু বাস্তবতা সোনিয়া ম্যাডাম...
৬১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ২৪ তম+আমার।
৬২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: খুব দিলে রে ! ++++++++++++++++
৬৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩২
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: আপু আপনাকে আমার ব্লগে দাওয়াত। আসার সময় অবশ্যই মিষ্টি নিয়ে আসবেন ।
৬৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৭
মৃত্যুঞ্জয় বলেছেন: অসাম আপি
৬৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৫
বিষের বাঁশী বলেছেন: কারে জানি কি বললেন!
৬৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: হঠাৎ ব্লগ খোজতে খোজতে কুড়িয়ে পাওয়া , পড়ে নিলাম। ভাল লাগা রইল।
৬৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: পুরাই দিছেন! দুর্দান্ত হয়েছে এক কথায়!
৬৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২০
শায়মা বলেছেন: সবসময় অসম্ভব সৃষ্টিশীল লেখা তোমার।
৬৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
রাসেলহাসান বলেছেন:
ভালো লাগলো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: শুভ নববর্ষ।