![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিরা,নিপা,তুলি,তুবা চার বন্ধু একই ভার্সিটিতে ভর্তি হয়...খুব কাছের বন্ধু তারা..একে অন্যকে ছাড়া তারা কিছু বোঝেনা..তাই ঢাকায় এসে তারা একটা বাসা ভাড়া করে..এক সাথেই থাকে সবাই..সম্পর্কটা যেন আরো ঘনিষ্ট হতে থাকে..মিরাকে...
জীবনের প্রথম কোন ইদ আব্বু আম্মু আর ভাইয়াকে ছেড়ে করা..ভীষন কষ্ট হচ্ছিল..চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করছিল..মনে হচ্ছল কেন বিয়েটা হল..নইলে তো পরাবারের সাথেই ইদটা করতে পারতাম..আম্মু মেহেদী পড়া ভীষন পছন্দ...
লোকে আমারে শুধায়
ও মেয়ে তোর ঘর কই
তোর বাড়ি কই
তুই থাকিস কোথায়
আমি বলি
আমার বাড়ি??
সে তো ভীষণ ছোট
একলা আমি থাকি সেথা
বড্ড করে ভয়
অজানা সব শব্দ যেন
আমায় ছিরে খায়
অন্ধকারে ঘেরা সে ঘর
আলোর সীমা...
ছোট দুই ভাই এবং বাবা-মায়ের সাথে শিউলির বসবাস..বাবার ভালবাসাটা পেলেও মা তার ছোট ছেলে ছাড়া কেন সন্তানকেই তেমন ভালবাসতেন না..যেন সৎ মায়ের মতো ব্যবহার করতেন..শিউলিকে যখন বিয়ে দেয় তখন অনেকটা...
মায়ের আদরের বাবার অবহেলায় বেড়ে ওঠা এক কিশোরী..তনুর বাবা সেলিম একজন কৃষক ছিলন..আর মা রিতা একজন গৃহিনী..মেয়ে সন্তান পছন্দ করতেন না সেলিম..সে মনে করত মেয়ে সন্তান মানে বাড়তি ঝামেলা..তনুর জন্মের...
খুব ইচ্ছে করে
কোন এক পড়ন্ত বিকেলের
গোধুলি লগ্নে তোমার হাতটি ধরে
বহুদূরে পাড়ি জমাতে..
কনো এক আবেগঘন পরিবেশে
তোমার কাধেঁ মাথা রেখে
জোৎস্নাস্নাত মধুমাখা রাত দেখতে...
মধ্যরাতে যখন দুচোখ জুড়ে
ঘুম জড়িয়ে আসবে
তখন অজান্তেই তোমার...
নিরু..বাবা-মায়ের ভীষন আদরের একমাত্র মেয়ে..কষ্ট কি তা যেন কখনো বুঝতেই দেননি বাবা-মা..কিন্তু গ্রামে থাকায় অল্প বয়সেই নিরুকে বিয়ে দেওয়া হয়..যদিও নিরুর বাবা-মা কেউই চাইতেন না..কিন্তু সমাজের লোকের কথার ভয়ে নিরুকে...
লেখালিখি করতে বরাবরই বেশ ভালবাসি...ছোটবেলা থেকেই ডায়েরী লিখতাম..বিশেষ করে যে কথাগুলো কাউকে বলতে পারতাম না...মনের মাঝে যদি কেন কষ্ট হতো সে কথাগুলো লিখলে যেন নিজেকে অনেক হালকা মনে হতো..তাছাড়া হুটহাট...
©somewhere in net ltd.