নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আরব্য উপন্যাসের সেই মরুচারী যে সত্যান্বেষণে জীবন উৎসর্গ করে। সেই উপন্যাসের চরিত্র নিজের ভিতরে লালন পালন ও প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে এই পথচলা।

মামুন রেজওয়ান

মামুন রেজওয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

"কয়েকটি প্রশ্ন এবং একটি রাস্তার সন্ধান........ "

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৫৪

কয়েকটা প্রশ্ন করে যেতে চাই আপনারা যারা চিন্তাশীল আছেন অর্থাৎ নিজেকে নিয়ে, নিজের আশপাশ নিয়ে, জীবনের মানে নিয়ে চিন্তা করেন তাদের কাছে। কয়েকজনের কথা বলব, তারপর প্রশ্নটা করব।
১. ইভন রিডলী
পেশায় ছিলেন ব্রিটিশ সাংবাদিক। Stanely News দিয়ে সাংবাদিকতার কাজ শুরু করেন। একেএকে The Sunday Times, The Independent on Sunday, The Observer, The daily Mirror সহ বিশ্ববিখ্যাত বেশ কয়েকিটা পত্রিকার রিপোর্টার ও সাংবাদিক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। জীবনে অর্থ, যশ, খ্যাতি, মাদক কোন কিছুর অভাব ছিল না এই মহিলার। কিন্তু.....

২.ইউসুফ এস্টেস
একজন নিষ্ঠাবান খ্রিষ্টান ধর্ম যাজক। কঠোর পরিশ্রম করে গেছেন মানুষের কাছে যিশু খ্রিস্টের বানী পৌঁছে দিতে। সমাজে সকলের নিকট অত্যন্ত সম্মানিত ব্যাক্তি হিসাবে সুপরিচিত ছিলেন। বাবার সাথে ব্যবসা করতেন, দেশে বিদেশে। সেই হিসাবে অর্থ বিত্তও কম ছিল না। কিন্তু.......

৩. লরেন বুথ
সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের স্ত্রী শেরি ব্লেয়ারের সৎবোন। ক্ষমতার কমতি ছিল না বুথের হাতে। এছাড়াও সাংবাদিক ছিলেন New Statesman, The mail on Sunday সব বেশ কিছু পত্রিকায়। পাশাপাশি Al Jajeera সহ বেশ কিছু টিভি চ্যানেলেও তিনি সুনামের সাথে কাজ করেছেন। কিন্তু.......

৪. ড. জেফরি ল্যাং
আমেরিকার কানসাস ইউনিভার্সিটির গণিতের অধ্যাপক ছিলেন। ক্যাথলিক স্কুলে পড়া ল্যাং ধীরে ধীরে নিজ খ্রিস্ট ধর্মের উপর বিশ্বাস হারাতে শুরু করেন। এবং নিজের বয়স ১৮ হতে না হতেই ইশ্বরে অবিশ্বাসী নাস্তিকে পরিণত হয়ে যান। সানফ্রান্সিসকো ইউনিভার্সিটিতে থাকার সময়ও নাস্তিকতা নিয়ে খুব ভালই জীবন কাটাচ্ছিলেন। কিন্তু.....

৫. বলবীর সিং
বলবীর সিং ছিলেন ১৯৯১ সালে বাবরি মসজিদ ভাঙা হিন্দুদের মধ্যে একজন। মসজিদের গম্বুজে তিনিই ছিলেন কুঠোর হাতে প্রথম আঘাতকারী। নিজ এলাকা পানিপথসহ আশেপাশের বহুদুর পর্যন্ত বলবীর একজন সুপার হিরো হয়ে উঠেছিল। এছাড়াও তাকে বাবরি ভাঙতে সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য বিশেষ পুরুষ্কারও দেওয়া হয়েছিল। শিবসেনাদের প্ররোচনায় পড়ে অন্তরে প্রচন্ড পরিমান ইসলাম বিদ্বেষ ধারন করে ফেলেন এবং তার ফলাফল এই বাবরি মসজিদের উপর আক্রোশ। কিন্তু.......

এদের প্রত্যেকের অবস্থানের পরে কিন্তু......টা কি জানেন? হয়তো জানেন হয়তো না।
কিন্তুটা হল এরা প্রত্যেকে তাদের এত ক্ষমতা, প্রতিপত্তি, ইসলাম বিদ্বেষ থাকা সত্ত্বেও সব কিছু ছেড়ে এই ইসলামের ছায়াতলেই নিজের ঠিকানা খুঁজে পেয়েছেন। কেউ শুধুমাত্র একটা উত্তর আজীবন ধরে খুঁজে গেছেন খ্রিস্টান, ইহুদী, হিন্দু, বৌদ্ধ, সমাজতন্ত্র, পুঁজিবাদী সকল স্থানে কিন্তু কোথাও উত্তর না পেয়ে শেষ আশ্রয়স্থল হিসাবে বেছে নিয়েছেন কোর'আন আর যার উত্তর পেয়েছেন একমাত্র এই কোর'আনে। তাই ইসলামকে বেছে নিয়েছেন। কেউ কোর'আনের যুক্তিযুক্ত বক্তব্যে মুগ্ধ হয়েছেন। কেউ হয়তো মুসলিম একজনের শত কষ্টে আলহামদুলিল্লাহ বলা তৃপ্তি মাখানো মুখ দেখে ইসলামকে ভালবেসে ফেলেছেন।

এবার প্রশ্নে আসি। আপনাদের কি, মনে হয়? কেন এত এত উচ্চ অবস্থানের জীবন ছেড়ে তারা সাদা পাঞ্জাবী, মুখভর্তি দাঁড়ির মানুষগুলোর কাঁতারে দাঁড়ালো। অবাদ মেলামেশা, ইচ্ছামত শর্ট, মিনি পড়া এই নারীগুলোই(ইভন রিডলী, লরেন বুথ) বা কেন নিজেকে আপাদমস্তক কালো কাপড়ে আবৃত করে ফেলল? পুরো এলাকার সুপারহিরো কিসের মোহে পড়ে পুরো এলাকার ভিলেন হয়ে গেল?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:২৬

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: এক কথায় যদি বলতে হয় তাহলে বলব মনের প্‌রশান্‌তির জন্‌য তারা ইসলামের ছায়াতলের আশ্‌রয় টাকেই সবচেয়ে উপযুক্‌ত মনে করেছিলেন।

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২২

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: একেবারেই ঠিক বলেছেন।

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো উদাহরণ সমুহ; আপনি ভালো মুসলিম হওয়ার চেষ্টা করুন, আপনার উৎসাহিত হওয়ার অনেক কারণ আছে। পরে, নিজকে এদের সাথে যোগ করতে পারবেন।

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৩১

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ভাই আপনিই একমাত্র আমাকে ভালমত বুঝেন। দো'আ করবেন যেন আপনার মনবাঞ্ছা পূর্ণ হয়।

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২০

Enigmatic jihad বলেছেন: ইভন রিডলি ২০০১ সালে তালেবানদের হাতে বন্দি হোন, এবং ১১ দিনের মাথায় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। তালেবানের সাথে সে এই শর্তে এসেছিলো যে, তালেবান যদি তাকে মুক্তি দেয় তাহলে সে ইসলাম নিয়ে স্টাডি করবে!

লরেন বুথ ২০১০ সালে এক সুন্নি মুসলিম সোহেল আহমেদকে বিয়ে করার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে, আগে নয়!

জেফরি ল্যাং শুধুমাত্র এই কারণে ইসলাম গ্রহণ করেছেন যে, সে ইসলামে বেশি আধ্যাত্মিক সন্তুষ্টি লাভ করেছেন!

বলবীর সিং নামে ইন্ডিয়ার বেশ কয়েকটি হকি খেলোয়াড়কে দেখলাম, ঠিক কোন বলবীর সিং এটা খুঁজে পাই নি। দয়া করে সোর্স সরবরাহ করলে ভালো হতো।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আর কিছু মানুষের একটা নির্দিষ্ট ধর্ম গ্রহণ করার মানে এই নয় যে সেই ধর্ম খাটি এবং সবারই সেই ধর্ম গ্রহণ করা উচিৎ। এমন ভরি ভরি উদাহরণ দেখানো যায় যারা অন্য ধর্ম থেকে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেছে, অন্য ধর্ম থেকে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছে, বিভিন্ন ধর্ম থেকে নাস্তিকতা গ্রহণ করেছে। এসব উদাহরণ প্রকৃতপক্ষে কোনও কাজের নয়। প্রতিটি ব্যক্তি চিন্তাশীল হয়। তবে সবাই আলাদা আলাদা ভাবে চিন্তা করে। সবার নিজস্ব চিন্তা এবং সীমাবদ্ধতায় যে যতটুকু করতে পারে, সে তাই করে। অনেক বিখ্যাত মানুষও ভুল করে, ভুল নিয়ে বাঁচে। তাই বলে সে ভুল সঠিক হয়ে যায় না।

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:২৯

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ১. ইভন রিডলী সম্পর্কে করা আপনার মন্তব্যে ইনফরমেশনে ত্রুটি আছে । তিনি ২০০১ সালে তালেবানদের হাতে বন্দী হন এবং সেখানে কথা দিয়ে আসেন যে , মুক্তি পেলে ইসলাম নিয়ে স্টাডি করবেন এরপর তিনি দীর্ঘ প্রায় দুই বছর স্টাডি করেন এবং ২০০৩ সালের ৩০ই জুন সকাল ১১ঃ৩০ ঘটিকায় ইসলাম গ্রহন করেন। আশা করি তার জীবনি নিয়ে লেখা ইন দ্যা হ্যান্ড অব তালেবান বইটি পড়বেন।
২. লরেন বুথের সম্পর্কে তথ্য স্কিপ করে গেছেন। তিনি যদিও ইসলাম গ্রহণ করেন ২০১০ সালে কিন্তু ইসলামের প্রতি আবেগ জন্মে ২০০৮ সালে গাজায় ৩৬ দিন কাটানোর পর। সেখান থেকে এসে টান দুই বছর ইসলাম নিয়ে লেখাপড়া করেন এবং বাকীটা আপনি জানেন।
৩. এবার আসি জেফরি ল্যাং এর কথায়। ঠিক তখনকার কথা যখন ল্যাং নাস্তিক হওয়া সত্ত্বেও কি এক শুন্যতা নিয়ে উদাসীন হয়ে পড়েছিলেন আর সঠিক পথের সন্ধান করছিলেন। তার নিজের মুখের কিছু মন্তব্য আপনাকে শোনায় ," কোর'আন সম্পর্কে আমার কোন ধারনাই ছিল না। এর আগেও আমি বেশ কিছু ধর্মগ্রন্থ পড়েছিলাম । সেগুলোতে সাধারনত নানা গল্প, পৌরাণিক ঘটনা থাকে। ভাবলাম এটাও হয়তো তেমনই কিছু একটা হবে। আমি আস্তে আস্তে পাতা উল্টাতে শুরু করলাম। প্রথম পৃষ্ঠা , প্রথম সূরা। সূরা ফাতিহা। শুরটা এরকম 'সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। তিনি বড় দয়ালু ও দয়াময়। তিনি বিচার দিবসের মালিক'।

আমি ভাবলাম, খারাপ কী? এটা বোধহয় বাইবেলের Psalm তথা গীত সংহিতার মত। মুসলমানরা যাকে জবুর বলে চিনে। এই Psalm তথা গীত সংহিতা ইশ্বরের নানা প্রশংসা বানীতে ভরপুর। আমার মনে হল, কোর'আন মনে হয় তেমনই কিছু একটা। ।

কয়েক লাইন পড়ে আমি কিছুটা চমকে গেলাম ইশ্বরের প্রশংসা পরবর্তী লাইনগুলোর সূর আমূল বদলে গেছে । সেখানে পথ নির্দেশের জন্য প্রার্থনা করার কথা বলা হয়েছে, ' আমাদের সরল সঠিক পথ দেখাও। এমন পথে পরিচালিত কর, যে পথ তোমার পছন্দের , যে পথ তোমার প্রিয় বান্দাহগন অনুসরন করে গেছেন। এমন পথে নিও না, যে পথ অভিশপ্ত, পথভ্রষ্ট।'

বাহ, উপস্থাপনাটা তো দারূন। আমি কিছুটা চমকৃত হয়েছিলাম, প্রশংসা করতে করতে লেখক আমাকে কী সুন্দর সঠিক পথের দিশার জন্য প্রার্থনার দিকে নিয়ে গেছেন। আমি অবশ্য তখন মনে প্রাণেই বিশ্বাস করতাম এটা কোন মানুষেরই লেখা।

আমি পরের সূরাতে গেলাম সূরা আল বাকারা । প্রথম দিকেই লেখা ছিল 'আলিফ-লাম-মিম। নিঃসন্দেহে এই বইটা হল সত্যিকারের পথ- নির্দেশ। তাদের জন্য যারা অদৃশ্য জিনিসের উপর ইমান আনে ও সৎকর্ম করে।'
পড়তে পড়তে আমি ভাবছিলাম, কি ব্যাপার! এই বই কি আমার সাথেই কথা বলছে? একটু আগেই তো আমার মনে সঠিক পথ নিয়ে প্রশ্ন জেগেছিল। আর এখন দেখি সে উত্তর সাথে সাথে পেয়ে গেলাম ।

কোর'আনের বাচনভঙ্গি এমন, যেন ইশ্বর সরাসরি তার পাঠকের সাথে কথা বলছেন। আমি তো ধারনা করেছিলাম - ধর্মগ্রন্থ হবে ইতিহাস, ঘটনা, ভূগোল ইত্যাদি আলোচনায় ভরপুর; যেমনটা আমি ইতোপূর্বে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থে পেয়েছিলাম।

কিন্তু এই বইয়ের ধরন-ধারনতো পুরোপুরিই আলাদা। দেখে মনে হচ্ছে , ইশ্বর এই গ্রন্থের লেখককে সরাসরি কিছু বলেছেন আর তিনি ইশ্বরের ভাষাতেই তা বর্ননা করেছেন। এর মাঝে কোন বিকৃতি কিংবা কারও নিজস্ব কোন বক্তব্য নেই। সত্যিকারের ওহীর বানী যেমন হওয়ার কথা, ঠিক তেমনই।''

এখন আপনিই বলুন এটা কি কোর'আনের বাচন ভঙ্গি এবং মুগ্ধতার সেই সাথে মনের ভিতর জমে থাকা প্রশ্নের উত্তর প্রাপ্তির প্রতিফলন নয়?

৪. বলবীর সিং পরবর্তীতে যিনি মুহাম্মদ আমির নামে নিজেকে পরিচিত করান। ২০০৯ সাল পর্যন্ত যিনি ভারতে ৬৭টি মসজিদ সংস্কার এবং ৩৭টি নতুন মসজিদ নির্মাণ করেন। Mumbai Mirror, দৈনিক আনন্দবাজার, দৈনিক প্রথম আলো এবং Winds of Islam পত্রিকাগুলো খুঁজলে আশা করছি আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।

আর সর্বশেষ কথাটি আপনি ঠিকই বলেছেন। দলে দলে কেউ কোন ধর্মে প্রবেশ করলেই যে, ধর্মটা সত্য হবে তা না। একটা জাতি সমষ্টিগতভাবে ভূল করলে সেটা সঠিক হয়ে যায় না। কিন্তু কি করব বলুন pew research center থেকে যখন প্রতিবেদনে বলা হয় প্রতি বছর শুধুমাত্র খোদ আমেরিকাতেই ২০০০০ জন করে ইসলাম গ্রহন করছে অন্য দেশের কথা নাই বা বললাম, তখন বিশ্বাস করুন এতগুলো উচ্চশিক্ষিত, মুক্তচিন্তার অধিকারী মানুষ ভুল পথে হাঁটছে এটা ভাবতে একটু কষ্টই হয়।

৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

ক্স বলেছেন: Enigmatic jihad এর কাছ থেকে মারাত্মক জিনিস শিখলাম। যে কোন যুক্তির বিপরীতে একটা পালটা যুক্তি থাকবেই। কাজেই যুক্তি দিয়ে সমাধানে আসা সম্ভব নয়। এজন্যেই বলা হয়, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর।

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:৩০

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: তবে তর্ক এক জিনিস আর ভুল ইনফরমেশন দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা কিন্তু আলাদা জিনিস যেটা Enigmatic jihad ভালভাবেই করেছেন।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১৮

কাউয়ার জাত বলেছেন: মোহাম্মাদ আলী ক্লে, মাইকেল জ্যাকসন, ইউসুফ ইসলাম, লিন্ডসে লোহান, মাইক টাইসন এরকম অসংখ্য নাম খুজে পাওয়া যাবে যারা ইসলামে এসে জীবনকে ধন্য করেছেন। এরকম একটি সুন্দর পোস্ট দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০২

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আপনাকে আরও কিছু নামের তালিকা দেই।
আব্দুর রহিম গ্রিন (পূর্ব নাম Anthony Vatswaf Galvin Green)
হুসাইন ইয়ি
সালাহ উদ্দিন প্যাটেল ( পূর্ব নাম শৈলেশ প্যাটেল)
ইউসুফ চেম্বারস
ড. আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপস ( পূর্ব নাম ডেনিস ব্র্যাডলি ফিলিপস)
মুহাম্মদ আসাদ (পূর্ব নাম লিওপল্ড লুইস)
ইউসুফ ইসলাম ( পূর্ব নাম Cat Stevens)
ক্রিসটিন বেকার

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এমন কি ৯/১১-এর হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রে ইসলাম গ্রহণের হার বেড়েছে...

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৫

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: হুম , আসলে ইসলাম নিয়ে পড়েছে সঠিক সত্য অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে অথচ ইসলামকে ভাল লাগে নি এরকম মানুষ পাওয়া গেছে নাকি আমার জানা নেই। হয়তো কেউ পরিবেশের চাপে পড়ে ইসলাম গ্রহন করতে পিছিয়ে পড়ে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.