নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ম্যাক্সমিরস্লাভ

আমি খুবি সাধারণ পেন্সিলে আঁকা সহজ স্বপ্ন আমার । স্বপ্ন দেখতে ভুল হলে ইরেজার দিয়ে সহজে মুছে ফেলা যায় । আমার স্বপ্ন ।

ম্যাক্সমিরস্লাভ

আমি সম্ভ্রান্ত পরিবারের খানদানি সন্তান । আমার নামটা আমি রাশিয়ান ঘরওয়ানায় রেখেছি । যদিও আমার আব্বা হুজুর আমার নামটা খাসী জবেহও করিয়া রেখেছেন ।তাই আমি সবিশেষ বলিতে চাই যে,আমি অত্তান্ত্য ভদ্র, সুন্দর , অতীতচারি এক চিন্তিত স্বভাবের উদার দেশপ্রেমিক, মানব প্রেমিক,মানবাধিকারের প্রতিস্রদ্ধাশীল ,আব্বা আম্মার বাধ্য সন্তান ,প্রতিদিন বিশ্ববিদ্যালয় যাই..।উদিচী শিল্প গোষ্ঠী 'র আবৃতি চর্চার সাথে জড়িত। সাংস্কৃতিক মনা , ফোনে ভাল কথা আগে বলতে পারতাম এখন STUDY NIA BUSY প্রেম করার TIME NAI .আমার অনেক না বোলা কথা আছে,আমি এতদিন এরকম একটা MEDIA খুঁজেছিলাম আমার লূক্কাঈত প্রতিভা কে উন্মুক্ত কোরে তুলবার জন্য কত বার যে আমি আমার লেখা প্রথম আলো তে দিলাম ,আমার এক আত্মীয় যদিও প্রথম আলো তে জব করেন তাকে দিলাম ভাই একটু ছেপে দিবেন,কোন কাজ হল না । আমিও বসে নেই .........।আমার ভিতর থেক্কে যেমনে হউক প্রতিভা বাইর করুম ইনশাল্লাহ।যদিও আমি সম্ভ্রান্ত কবি বংশের নাতি ।৭১' এ আমার দাদা 'র অগ্নি ঝলসানো কবিতা প্রকাশিত হয়েছে আমার আব্বাও একজন মুক্তিযোদ্ধা আর আমার স্বপ্ন একজন কলম যোদ্ধা হওয়ার । আমি সব প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করি কিন্তু বার বার অকৃতকার্য হই । '"" হেরে যাব বলে স্বপ্ন দেখি নি """

ম্যাক্সমিরস্লাভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিটলার ও ইভার প্রেম

০৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০০





ইভার প্রতি হিটলারের অফুরন্ত ভালোবাসা



আর দশটি মানুষের মতো হিটলারেরও মন ও আবেগ ছিল। হয়তো ছিল ঘর বাঁধার স্বপ্নও। কিন্তু তার সাধ পূরণ হয়নি। ইভা ব্রাউনকে তিনি গভীরভাবে ভালোবাসতেন। সোভিয়েত সৈন্যরা এসে পৌঁছানোর আগে বার্লিনে ‘ফুয়েরার বাংকারে’ তারা দু’জন একসঙ্গে আত্মহত্যা করে এ নশ্বর পৃথিবী থেকে বিদায় নেন। পারিবারিক আপত্তি থাকায় তারা তাদের ১৭ বছরের অন্তরঙ্গ মুহূর্তে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে পারেননি। তবে একসময় তারা বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হয়েছিলেন যখন মৃত্যু ছিল তাদের কাছ থেকে মাত্র কয়েক ঘন্টা দূরে। কোঁকড়ানো চুলের ইভা দেখতে ছিলেন খুবই লাজুক।



হিটলার পরিশেষে জানতে পারল শত্রু বাহিনীর হাতে ঘেরাও হতে যাচ্ছেন । তবে হিটলার শত্রুদের হাতে ধরা দেবার মত লোক ছিলেন না, তার সিদ্ধান্ত আত্মহত্যা করবেন, নিজেকে আগুনে পুড়িয়ে ছাই করে দিবেন, তবুও শত্রু পক্ষের হাতে ধরা দিবেন না ।



অবশেষে আত্মহত্যার মধ্য দিয়ে একটি বড়মাপের প্রেম ঝরে পড়ে। ইভা ব্রাউন হিটলারকে কতটুকু ভালোবাসতেন এবং তার প্রতি ইভার ধারণা কত উঁচু ছিল তা তার উক্তি থেকেই বুঝা যায়। ইভা মন্তব্য করতেন, যদি এমন হতো যে, ১০ হাজার লোকের জীবনের বিনিময়ে হিটলারকে রক্ষা করা সম্ভব তাহলে তাই হতো উত্তম। ভালোবাসা সত্যি অন্ধ! হিটলার তাকে সহমরণে যেতে নিষেধ করছিলেন। কিন্তু ইভা স্বেচ্ছায় মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন। ইচ্ছে করলে তিনি বেঁচে থাকতে পারতেন। হিটলারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল তার জন্য একটি মূলধন। এ সম্পর্কের উপাখ্যান অবলম্বনে স্মৃতিচারণমূলক বই লিখে তিনি অঢেল অর্থোপার্জন করতে পারতেন। কিন্তু ইভা এ সংকীর্ণতার পরিচয় দেননি। যেখানে দুনিয়ার কোটি কোটি মানুষ হিটলারকে ঘৃণা করেছে, শত্রু ভেবেছে সেখানে তিনি তাকে ভেবেছেন হৃদয়ের একান্ত মানুষ হিসাবে। তিনি ছিলেন তার জীবনের শেষ ব্যক্তি। ♥

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

আরজু পনি বলেছেন:

আহারে ! :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.