![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভ্রান্ত পরিবারের খানদানি সন্তান । আমার নামটা আমি রাশিয়ান ঘরওয়ানায় রেখেছি । যদিও আমার আব্বা হুজুর আমার নামটা খাসী জবেহও করিয়া রেখেছেন ।তাই আমি সবিশেষ বলিতে চাই যে,আমি অত্তান্ত্য ভদ্র, সুন্দর , অতীতচারি এক চিন্তিত স্বভাবের উদার দেশপ্রেমিক, মানব প্রেমিক,মানবাধিকারের প্রতিস্রদ্ধাশীল ,আব্বা আম্মার বাধ্য সন্তান ,প্রতিদিন বিশ্ববিদ্যালয় যাই..।উদিচী শিল্প গোষ্ঠী 'র আবৃতি চর্চার সাথে জড়িত। সাংস্কৃতিক মনা , ফোনে ভাল কথা আগে বলতে পারতাম এখন STUDY NIA BUSY প্রেম করার TIME NAI .আমার অনেক না বোলা কথা আছে,আমি এতদিন এরকম একটা MEDIA খুঁজেছিলাম আমার লূক্কাঈত প্রতিভা কে উন্মুক্ত কোরে তুলবার জন্য কত বার যে আমি আমার লেখা প্রথম আলো তে দিলাম ,আমার এক আত্মীয় যদিও প্রথম আলো তে জব করেন তাকে দিলাম ভাই একটু ছেপে দিবেন,কোন কাজ হল না । আমিও বসে নেই .........।আমার ভিতর থেক্কে যেমনে হউক প্রতিভা বাইর করুম ইনশাল্লাহ।যদিও আমি সম্ভ্রান্ত কবি বংশের নাতি ।৭১' এ আমার দাদা 'র অগ্নি ঝলসানো কবিতা প্রকাশিত হয়েছে আমার আব্বাও একজন মুক্তিযোদ্ধা আর আমার স্বপ্ন একজন কলম যোদ্ধা হওয়ার । আমি সব প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করি কিন্তু বার বার অকৃতকার্য হই । '"" হেরে যাব বলে স্বপ্ন দেখি নি """
রাস্তায় লোকেলোকারণ্য ! তিল ধারণের জায়গা নেই ফার্মগেটে । একে তো হকারের রাস্তা দখল, অন্যদিকে লাল-নীল কোচিং সেন্টারের রমরমা বসন্ত। সেই সাথে উইংলেস ইউনিভার্সিটি অ্যাডমিশন গোয়িং প্রিন্স/প্রিন্সেসদের লম্ফ জম্ফ চলাফেরা যেন “কুছ কুছ হোতা হ্যাঁয়” এর লাভ স্টুডেন্টের ব্যাচ মনে হল !
ফার্মগেটের বড় ওভার ব্রিজের উপরে খাড়া কড়া রোদে এক #অন্ধ কটন বাড/ চুলের ক্লিপ বিক্রি করছেন । এক প্যাকেট কটন বাড- এর প্রয়োজনীয়তা খুবই অনুভব করলাম। ছোটবেলা থেকেই একটা Hype কাজ করে, কটন বাড- দেখলেই কেন যেন মনে মনে -কানে কেউ সুড়সুড়ি দিয়ে যায় ! কটন বাড-বিক্রেতা লোকটা যে অন্ধ, সেটা আগে বুঝি নি? যখন টাকা হাতে তুলে দিলাম, বলল ভাই আপনি নিজে টাকা গোনে দেন? আমি লোকটার চোখে তাকিয়ে বললাম আপনি দেখতে পান না।
বলল না! পরক্ষনে বললাম, আরেকটা কটন বাড এর প্যাকেট নিলাম চাচা ! বলে, আরও দুই টাকা বাড়িয়ে দিলাম। সচরাচর, আমি ভিক্ষা দেওয়ার পরিপন্থী , নেহায়েত গরিব লোকটার হাভভাব আর ভদ্রতা ভাল না হলে দেই না । কিন্তু রিকশাওয়ালা/ এই রকম অন্ধলোকদের হয়ত চোখে আলো নেই তারপরেও যে অন্যের কাছে হাত পাতে না, সত্যিই অবাক করার মত এদের কে দিতে কার্পণ্য নেই। কিছুদিন আগে দেখলাম, তেজকুনি পাড়ার হলিক্রস স্কুল সংলগ্ন এক লোকের দুই পা-ই নাই, তার পরেও অটোমেটেড রিকশা চালায়। আসলেই এদের দেখলে মাঝে মাঝে অনুপ্রাণিত হই, আল্লাহ দু’টা মূল্যবান চোখ, কর্মক্ষম হাত , শোনার জন্য কান আর বুদ্ধি দিয়েছেন।
আসলে প্রতিবন্ধকতা আমরা তৈরি করি, প্রতিবন্ধকতা আমাদের তৈরি । আমরা নিজদের আলো নিজেরাই ছাই দিয়ে লেপে রাখি । এরা যে ছাই চাঁপা আগুন বুঝে
উঠতে দেই না ! সমাজ ও দেয় না ! আমি বা আমরাও বুঝে উঠতে পারি না। অনেকের কাছে আমার কথাগুলো আতলামি মনে হবে ! হয়ত তাই হোক !
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
বোকামন বলেছেন:
আমরা নিজদের আলো নিজেরাই ছাই দিয়ে লেপে রাখি ।
দারণ বলেছেন ! ২+
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯
আরজু পনি বলেছেন:
আসলেই এই ধরনের মানুষগুলোর প্রতি মন থেকেই শ্রদ্ধা জেগে উঠে।
লেখায় ভালো লাগা রইল।।