![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভ্রান্ত পরিবারের খানদানি সন্তান । আমার নামটা আমি রাশিয়ান ঘরওয়ানায় রেখেছি । যদিও আমার আব্বা হুজুর আমার নামটা খাসী জবেহও করিয়া রেখেছেন ।তাই আমি সবিশেষ বলিতে চাই যে,আমি অত্তান্ত্য ভদ্র, সুন্দর , অতীতচারি এক চিন্তিত স্বভাবের উদার দেশপ্রেমিক, মানব প্রেমিক,মানবাধিকারের প্রতিস্রদ্ধাশীল ,আব্বা আম্মার বাধ্য সন্তান ,প্রতিদিন বিশ্ববিদ্যালয় যাই..।উদিচী শিল্প গোষ্ঠী 'র আবৃতি চর্চার সাথে জড়িত। সাংস্কৃতিক মনা , ফোনে ভাল কথা আগে বলতে পারতাম এখন STUDY NIA BUSY প্রেম করার TIME NAI .আমার অনেক না বোলা কথা আছে,আমি এতদিন এরকম একটা MEDIA খুঁজেছিলাম আমার লূক্কাঈত প্রতিভা কে উন্মুক্ত কোরে তুলবার জন্য কত বার যে আমি আমার লেখা প্রথম আলো তে দিলাম ,আমার এক আত্মীয় যদিও প্রথম আলো তে জব করেন তাকে দিলাম ভাই একটু ছেপে দিবেন,কোন কাজ হল না । আমিও বসে নেই .........।আমার ভিতর থেক্কে যেমনে হউক প্রতিভা বাইর করুম ইনশাল্লাহ।যদিও আমি সম্ভ্রান্ত কবি বংশের নাতি ।৭১' এ আমার দাদা 'র অগ্নি ঝলসানো কবিতা প্রকাশিত হয়েছে আমার আব্বাও একজন মুক্তিযোদ্ধা আর আমার স্বপ্ন একজন কলম যোদ্ধা হওয়ার । আমি সব প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করি কিন্তু বার বার অকৃতকার্য হই । '"" হেরে যাব বলে স্বপ্ন দেখি নি """
ড. ইউনূস, গ্রামীণ ব্যাংককের কাজকে আমি ভালো এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। সেটা লিখি। স্বাভাবিকভাবেই ড. ইউনূসের পক্ষে যায়।
ড. ইউনূসকে পছন্দ করেন না, গ্রামীণ ব্যাংকের কাজকে একেবারে গুরুত্বহীন মনে করেন, দেশের জন্যে ক্ষতিকর মনে করেন- এমন মতামতের মানুষও আছেন। থাকতেই পারেন। তার কাজের সমালোচনাও করা যেতেই পারে এবং সমালোচনা হওয়া উচিতও। যারা ড. ইউনূসকে অপছন্দ করেন, বিষাদ্গার করেন, ঠিক কি কারণে- সেটা জানার, বোঝার চেষ্টা করছি বহুদিন ধরে। তারা যে অভিযোগগুলোর কথা বলেন-
১. ড. ইউনূস জাতীয় বিষয় নিয়ে কথা বলেন না।
২. যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে কথা বলেন না।
৩. ড. ইউনূস সাম্রাজ্যবাদের দালাল।
৪. ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর ডিসেম্বর তিনি স্মৃতিসৌধে যান না। ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে যান না।
৫. ড. ইউনূস গরিবের রক্তচোষা। ৩২%-৪৫% সুদে ঋণ দেন। ক্ষুদ্র ঋণে কোনো উপকার হয় না।
৬. গ্রামীণ ব্যাংককে ব্যবহার করে প্রচুর অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন।
৭. তিনি বিদেশে টাকা পাচার করেছেন।
৮. গ্রামীণ টেলিকমের ১০ হাজার কোটি টাকার হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না।
৯. তিনি কর ফাঁকি দিয়েছেন।
এই কথাগুলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের নেতা ও গ্রামীণ ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যান বিভিন্ন সময়ে বলেছেন। তাদের কথারই প্রতিধ্বনি শোনা যায় আওয়ামী ও সরকার সমর্থকদের একটি অংশের মধ্যে। তারা সামান্যতম কোনো যুক্তি দিয়ে বিবেচনা না করে, নেত্রী যেহেতু বিরোধিতা করেছেন, শুধুমাত্র সেই কারণেই এসব কথা বলেন। কেন বলছি এ কথা, তা বোঝানোর চেষ্টা করছি।
ক. যারা সংগঠন বা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছেন, তারা আমাদের বিবদমান জাতীয় বিষয় নিয়ে কথা বললে একদল খুশি হবে, অন্যদল অখুশি হবে। তারা জাতীয় বিষয় নিয়ে কথা বললে তার প্রতিষ্ঠান ঝুঁকির মুখে পড়বে, পড়ে। সচেতনভাবেই তারা এই বিষয়টি এড়িয়ে চলেন। ড. ইউনূস, ফজলে হাসান আবেদ প্রমুখ যার উদাহরণ।
খ. জাতীয় বিষয় নিয়ে কথা বলায় কাজী ফারুকের বিশাল প্রতিষ্ঠান ‘প্রশিকা’ কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে- সেই নজীর তো আমাদের সামনে আছে। কাজী ফারুকের কথা, কাজ আওয়ামী লীগের পক্ষে গেছে। বিএনপি তাকে এবং তার প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের ব্যবস্থা করেছে।
গ. জনগণ ভোট দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে রায় দিয়েছে। সরকার বিচার করবে। মন্ত্রীরা অহেতুক কথা বলে যথেষ্ট বিতর্ক তৈরি করেছেন। ড. ইউনূস বা ফজলে হাসান আবেদ কথা বললে আরও কিছু বিতর্ক তৈরি হবে। তাতে বিচারের কি উপকার হবে? আর তারা কি কথা বলবেন? সরকার বার বার বলেছে বিচার আমরা করবই, কোনো বিদেশি চাপ নেই। ড. ইউনূস কি বললেন, বিচার দ্রুত কেন করা হচ্ছে না? কাদের মোল্লার কেন ফাঁসি হলো না? গোলাম আযম এখনও কেন হাসপাতালে?
তিনি তো বিচারের বিপক্ষে কোনো কাজ বা কথা বলেননি। অহেতুক কেন তাকে কথা বলতে হবে?
ঘ. বিশ্ব জনমত গঠনে মুক্তিযুদ্ধের সময়কালে ড. ইউনূস, ফজলে হাসান আবেদ পালন করেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। আজ শহীদ মিনার বা স্মৃতিসৌধে না গেলেই তিনি অপরাধী হয়ে গেলেন? না গেলে হৃদয়ে ধারন করা যাবে না মুক্তিযুদ্ধ? বাংলাদেশের, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত, শুভানুধ্যায়ী অনেক মানুষ আছেন যারা শহীদ মিনার বা স্মৃতিসৌধে যান না বা যাওয়া হয়ে ওঠে না। এ দিয়ে কি প্রমাণ হয় তারা বাংলাদেশবিরোধী?
ঙ. এই মুহূর্তে বাণিজ্যিক ব্যাংকের সুদের হার ১৬%-১৯%।
গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার সর্বোচ্চ ২০%।
গ্রামীণ ব্যাংক যেখানে ঋণ দেয়, যত অল্প টাকা ঋণ দেয়, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সুদের হার ৫০% হলেও সেটা করতে পারবে না। এটা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও স্বীকার করে। আর সরকারি ব্যাংকগুলো তো প্রায় দেউলিয়া হওয়ার পথে। গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ ফেরতের হার ৯৮% এর উপরে। ঋণ নিলে ঋণ ফেরত দিতে হবে না? রক্তচোষা হয় কি করে?
ক্ষুদ্রঋণে ২% দারিদ্র্য কমেছে, সেটা এখন সরকারি প্রতিষ্ঠানই বলছে।
চ. চাকরির বেতন ও অন্যান্য সুবিধা নেয়া ছাড়া ড. ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংক থেকে একটি টাকাও নেননি। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক বা শেয়ার হোল্ডারও নন। তিনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে শত শত কোটি টাকা নিয়েছেন, এটা ১০০% মিথ্যা প্রচারণা। বিদেশে টাকা পাচার করার যে অভিযোগ মতিয়া চৌধুরী করেছেন, সেটা শুধু মিথ্যাই নয়, মিথ্যার চেয়েও বড় মিথ্যা।
ছ. গ্রামীণ টেলিকমের ১০ হাজার কোটি টাকার অভিযোগের বিষয়টি সরকার বর্তমান চেয়ারম্যানের অনৈতিকতা ও মেরুদণ্ডহীনতার সুযোগ নিয়ে, তাকে দিয়ে জোর করে বলিয়েছে। এর কোনো সত্যতা নেই। সব টাকার হিসাব আছে। গ্রামীণ ব্যাংক কমিশন কোনো দুর্নীতি বা অনিয়মের প্রমাণ পায়নি। কমিশন যে রিপোর্ট দিচ্ছে না, তার কারণও দুর্নীতি না পাওয়া। রিপোর্ট দিলেই তো প্রমাণ হয়ে যাবে কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি হয়নি।
জ. ড. ইউনূস বিদেশ থেকে অর্থ আয় করেছেন। ব্যাংকিং চ্যানেলে সেই অর্থ দেশে এনেছেন। রাষ্ট্রীয় আইন অনুযায়ী কর মওকুফ সুবিধা চেয়েছেন। এনবিআর কর সুবিধা দিয়েছে। ‘ড. ইউনূস কর ফাঁকি দিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে’- মন্ত্রিসভায় আলোচনা করে এভাবে প্রচার করা হয়েছে। এনবিআরের যে প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে মন্ত্রিসভা আলোচনা করেছে, সেই প্রতিবেদনে এ বিষয়ক কথা নেই। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ড. ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকাকালে বিভিন্ন দেশ থেকে তার আয় এবং আয়কর অব্যাহতি কতটুকু বিধিসম্মত হয়েছে, তা পরীক্ষা করা দরকার।’
এই এনবিআরই কয়েক মাস আগে বলেছিল, কোনো অনিয়ম হয়নি। এখন বলছে ‘পরীক্ষা’ করা দরকার। সরকারের চাপে বলছে, সেটা পরিষ্কার। এনবিআর পরীক্ষা করবে তাতে আপত্তি থাকার কারণ নেই।
কিন্তু সরকারের আচরণ, মন্ত্রিসভায় আলোচনা, এনবিআরের প্রতিবেদন একরকম, বলা হচ্ছে আরেক রকম- এসব অনেক প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। এতে সরকার, শেখ হাসিনার ক্ষতি ছাড়া লাভ হচ্ছে না। ব্যক্তিগত প্রতিহিংসার থেকে এমন আচরণ, সেটা দিন দিন স্বচ্ছ হয়ে যাচ্ছে।
ঝ. ড. ইউনূস এখন জাতীয় রাজনীতি নিয়ে কথা বলছেন। বিএনপির পক্ষে যাচ্ছে। আওয়ামী সমর্থকরা বলছে, তিনি কেন বিএনপির পক্ষে বলছেন? কথা বললে তো কারও পক্ষে যাবেই। তিনি যা ঠিক মনে করবেন তাই তো বলবেন। আপনি তাকে কথা বলতে বাধ্য করছেন কেন?
ঞ. অর্মত্য সেন জাতীয় বিষয়, মৌলবাদের বিরুদ্ধে কথা বলেন, ড. ইউনূস কেন বলেন না। অর্মত্য সেন আর ড. ইউনূস এক বিষয় নয়। অর্মত্য সেনের প্রতিষ্ঠান নেই, ড. ইউনূসের প্রতিষ্ঠান আছে। অর্মত্য সেন আর ড. ইউনূসের কাজের ধারা সম্পূর্ণ আলাদা। অর্মত্য সেন যা করবেন, ড. ইউনূসকেও তাই করতে হবে- এটা খুবই অযৌক্তিক কথা। নজরুল কেন রবীন্দ্রনাথের মতো কবিতা লিখলেন না- এ জাতীয় একেবারে অহেতুক, অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা।
ড. ইউনূস মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের পক্ষের লোক। হাসিনা-খালেদাসহ কেনা সাম্রাজ্যবাদের পক্ষের লোক? আমেরিকাকে এযাবতকালে যত সুবিধা, সব দিয়েছেন হাসিনা-খালেদা-এরশাদ, ড. ইউনূস নয়। আমেরিকার পক্ষে, এটা বর্তমান পৃথিবীর বাস্তবতা।
‘সুদখোর’? বর্তমান পৃথিবীর প্রায় সব মানুষ ‘সুদখোর’।
বি. দ্র. : যারা কূটিল নেতা-নেত্রীদের প্রতিহিংসাপরায়ণ চোখ দিয়ে ড. ইউনূসকে দেখছেন, তাদের কাছে অনুরোধ নিজের চোখ দিয়ে দেখুন, নিজের কান দিয়ে শুনুন, আর একটু কষ্ট করে ড. ইউনূস, গ্রামীণ ব্যাংক, ক্ষুদ্রঋণ সম্পর্কে জানুন। চোখের সামনে দেখবেন সব কিছু স্বচ্ছ হয়ে গেছে
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২০
নতুন বলেছেন: তিনি এখন দুই নেত্রীর জন্য বিপদ.... তাই অন্ধ ভক্তরা ইউনুসের বিরুদ্ধে দাড়াবে এটাই সাভাবিক...
কারন উনারা তো নিজের বুদ্ধিতে ডঃ ইউনুসের সমালোচনা করেন না; উনাদের নেত্রী ডঃ ইউনুস কে দেখতে পারেন না; সো, যেমন করে পার তারে ছোট কর; তাঁর বিরুদ্ধে কলম ধর!!
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আচ্ছা্, আগে গ্রামগঞ্জে মহাজনেরা কি কৃষকদের লাখ লাখ টাকা ঋণ দিতেন?? নিশ্চয় নয়। তারা যে ঋণ দিতেন সেটাও ছিল ক্ষুদ্র ঋণ। মহাজনদের ওই সিস্টেমটার প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিয়েছেন ইউনূস। কাজেই আমি ইউনূসের আগে গ্রামের সব মহাজনদের সম্মিলিতভাবে নোবেল দেওয়ার দাবি জানাই। যদিও মহাজনেরা শিক্ষিত নয়। তারা ইউনূসের মতো নোবেলের লাইন লবিংও জানে না।
পড়ার আহবান জানাই
ইউনূসের ওপর সুদখোর মহাজনদের অভিশাপ
Click This Link
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নিতান্তই ফালতু একটি পোস্ট। লেখকের কাছে প্রশ্ন:
১. ক্ষুদ্র ঋণের কারনে দেশের কোন ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশ ঘটেছে?
২. বিনিয়োগ করার আগেই সপ্তাহান্তে কিস্তি, অর্থাৎ মূলধন চলে যাচ্ছে বিনিয়োগের আগেই। কৃষি ক্ষেত্রে এই ক্ষুদ্র ঋণ কি কাজে লাগছে?
৩. ক্ষুদ্র ঋণ কি ছিড়েছে, সেরকম গবেষণা কি গ্রামীণ ব্যাংকের আছে?
আগের তূলনায় দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে, যদিও জীবনমানের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। এটা ঘটেছে গার্মেন্টসসহ কয়েকটি স্থানীয় পর্যায়ের ব্যবসার সম্প্রসারণের কারনে। গ্রামীণ ব্যাংকের জন্য নয়। পুষ্টি বিস্কুট কি বিনি মাগনা দেওয়া হয়? পুষ্টি বিস্কুট খেয়ে নাকি দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পুষ্টির সমস্যা দুর হচ্ছে যা ইউনূস দেশের বাইরে প্রচার করেন। পুষ্টি বিস্কুটের এহেন উপকার সম্পর্কে আপনি কি একমত?
দেশের দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদের চেয়ে ইউনূসের মতো মীরজাফররা দেশের জন্য হাজার গুণ ক্ষতিকর। মানতে শিখুন, বুঝতে শিখুন। ধন্যবাদ।
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: @ তোদোদাচি, নতুন,
‘গু’ জিনিসটা সব সময়ই খারাপ। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ কোনো উদ্দেশ্য নিয়েই হয়তো ‘গু’কে বার বার খারাপ বলতে লাগলো। তখন বিএনপি বলা শুরু করলো, ‘গু’ ভালো। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উন্মত্ত এই ‘গু’ খাওয়া দলগুলোর কারনেই দেশ বার বার পিছিয়ে পড়ছে। ইউনূসও ‘গু’য়ের মতো। আওয়ামী লীগ উদ্দেশ্য নিয়েই হয়তো গু’কে খারাপ বলছে। তখন বিএনপি বলা শুরু করলো, না গু’ই ভালো। জামায়াতের সমর্থকদের কাছেও গু’ই ভালো।
ভাই আমরা জাতি হিসেবে আর কতকাল গু খেয়ে যাব? গু খাওয়া বাদ দিন। জামায়াতের অনেক সমর্থককে দেখেছি, যারা যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধীতা করেন ইসলামের শত্রু হিসেবে। অথচ দেশে রাজনীতির কারনে তারাই আবার যুক্তরাষ্ট্রের নাগর ইউনূসের সাফাই গান। ভণ্ডামির জায়গা পায় না শালারা।
আমার কথা হলো আপনারা আওয়ামী লীগ বিএনপি বা জামায়াত যাই করেন না কেন, গু'কে তো গু হিসেবেই দেখবেন নাকি??
আর কতকাল গু খাবেন?? দেশের স্বার্থে গু খাওয়া বন্ধ করুন দয়া করুন। দেশের মৌলিক ইসু্তে সবাই এক হোন। ধন্যবাদ।
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
তোমোদাচি বলেছেন: @ পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন ,
এই জিনিসটা আপনার খুব পছন্দ বলে মনে হচ্ছে!!! আগেও দেখেছি, প্রায় ই আপনি এই শব্দটা ব্যবহার করে তৃপ্ত হন!
জিনিষটা আপনার খাদ্য হিসাবে উপাদেয় হলেও এটা নিয়ে বেশী ঘাটাঘাটি করলে দুর্গন্ধ ছড়াবে, পরিবেশ নষ্ট করবে!! খাদ্যটা আপনার এত পছন্দের, তা নিজেরটা নিজেই চেটেপুটে খান না; আমাদেরটার দিকে লোভনীয় দৃষ্টি দেন কেন?? লোভ করে লাভ নেই, আমরা আমাদেরটা কমোডে ফেলতেই বেশী পছন্দ করি; আপনাকে সেটা খাইয়ে আপনার মাথাকে আর উর্বর করার কোন ইচ্ছা আমাদের নেই!!!
সরি ভাই!!!
৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ডঃ ইউনুস আমাদের জাতীয় সম্পদ ।
৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তোচামোদ, বোকাচুদা, গু যে খাচ্ছে তা তো দেখাই যাচ্ছে। যুক্তিতে আসুন ।ইউনূস কেনো গু , সেটা আমি বলেছি। । ইউনূস কেন গু নয় সে ব্যাপারে আপনিই ব্যখ্যা করেন।
ভাই আর কতকাল গু খাবেন?? রাম ছাগল কোথাকার
৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মনিরা সুলতানা, আবোল তাবোল কথা বলেন কোন আক্কেলে? ইউনূস জাতীয় সম্পদ নয়, বেঈমান।
লেখাটি পাঠ করুন। আর কিভাবে ইউনূস জাতীয় সম্পদ তার ব্যাখ্যা দিন।
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ কষ্ট করে যুক্তি দিয়ে লেখাটা লেখার জন্য; কিন্তু আপনার জন্য কষ্ট হচ্ছে!
আপনি যাদের জন্য মূলত লেখাটা লিখেছেন তাদের মাথায় এটা ঢূকবে না;
কারন উনারা তো নিজের বুদ্ধিতে ডঃ ইউনুসের সমালোচনা করেন না; উনাদের নেত্রী ডঃ ইউনুস কে দেখতে পারেন না; সো, যেমন করে পার তারে ছোট কর; তাঁর বিরুদ্ধে কলম ধর!!