নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন কেবলই ফুরিয়ে যায়।

মোঃ মাইদুল সরকার

একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............

মোঃ মাইদুল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভালবাসার রাত

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/MdMaidulSarker/MdMaidulSarker-1522915525-10a24d0_xlarge.jpg]

সায়মন ও সামান্থা বেশ মানিয়ে নিয়েছে নিজেদের নতুন সংসারে। পরিচয়, প্রেম, প্রেনয় এত দ্রুত ঘটে যাবে ভাবতে পারেনি সামান্থা। বাস্তব যে কখনো কখনো কল্পনার মত তার জীবনে এমন ঘটনা না ঘটলে সে বিশ্বাসই করতোনা।

বিয়ে নিয়ে সামান্থার ভাবনার শেষ ছিলনা। এর আগে পারিবারিকভাবে যতগুলো বিয়ের কাজ এসেছে সবগুলোই কোননা কোন ভাবে ভেস্তে গেছে। এর পিছনের কারণ সামান্থার মা।

সৎ মা হিসাবে শায়লা আদর্শ হতে পারে। কিন্তু সমাজের প্রচলিত ধারণা সৎ মা মানেই অসৎ একজন মহিলা। সে কখনো ভাল হতে পারেনা। ভাল হলেও নিজের মায়ের মত হতে পারেনা। নিজের মায়ের মত হলেও শুনতে হয়-‘নিশ্চয় কোন খারাপ মতলব আছে‘।

অকালে মা হারানো সামান্থার জীবনে শায়লা যখন মা হয়ে আসে তারপর থেকে অদ্যাবধি সৎ মা মনে হয়নি। কিন্তু আশে পাশের মানুষগুলো এমনই ভয়াল যে, উঠতে বসতে সামান্থা-কে মনে করিয়ে দেয় সে তোমার মা নয় সৎ মা। সে কখনো তোমার ভাল চায়না। তার ভাল চাওয়ার আড়ারে রয়েছে খারাপ কোন উদ্দেশ্য।

সামান্থা যতই বলেছে- না আমার মা অনেক ভাল, নিজের মা কতটুকু ভাল হত জানিনা। কিন্তু মা বলতে আমি ওনাকেই বুঝি, ওনাকেই জানি।
কে শোনে কার কথা।উল্টো সামান্থা-কে শুনতে হত-মেয়েটা নিজের ভাল বুঝেনা। এর দুঃখ সারাজীবন থাকবে। এ নিয়ে কত মন খারাপ করেছে সে। কত চোখের জল ফেলেছে গোপনে। সময়ের সাথে সাথে এখন এগুলো গা সহা হয়ে গেছে।

বিয়ের আগের দিন কে বা কারা যেন পাত্র পক্ষকে মেয়ের মায়ের নামে কুৎসা রটনা রটিয়ে বিয়ে ভাঙার চেষ্টা করেছে । সফল না হয়ে হিংসার লেলিহান আগুনে জ্বলে পুড়ে মরছে নিন্দুকেরা। ওদের চোখের সামেন দিয়ে রাজ রানীর মত বৌ হয়ে সামান্থা চলে গেল শ্বশুরবাড়ি।

শায়মা শুকরিয়া নামাজ আদায় করে বারান্দায় বসে ভাবছে-অনেক বড় একটা দায়িত্ব পালন করতে পেরেছে। আকাশের দিকে তাকিয়ে বলছে- আমি আমার কথা রেখেছি, তুমি যেখানেই থাক শান্তিতে থাক।

আল্লাহ্ আমার মেয়েটাকে সুখে রেখ বলে তার কন্ঠ কিছুক্ষণের জন্য যেন বাকরুদ্ধ হয়ে গেল। স্বামী ছাড়া এদেশে এখনও মেয়েরা যে কত কঠিন পরিস্থিতি দিয়ে যায় সামান্থার বিয়ের মাধ্যমে শায়লা হারে হারে টের পাচ্ছে।

বাসর রাত যেন চির ভালবাসার রাত হয়ে দেখা দিল সামান্থা আর সায়মনের জীবনে। কথায়, গল্পে, আলাপে, আদরে রাত ভোর হয়ে এল।

সায়মনের পরিবার রুচিশীল পরিবার। কনের নামে ও কনের মায়ের নামে যখন কুৎসা রটাতে লোকজন এল তখন তারা বলেদিল সব জেনেশুনেই আমার ছেলের বৌকে আমরা ঘরে আনছি। আপনারা এসব কথা বলে নীজেদের নীচু মন মানসিকতার পরিচয় দিচ্ছেন। বোমা ফাটার মত সবাই ছিটকে গেল কথা শুনে।

বেশ ভালই কাটছে দিন। সায়মন ব্যাংকে চাকরি করে। সামান্থারও পড়া-লেখার পাট শেষ। ভাবছে ব্যাংকেই চাকরি নেবে। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই ব্যাংকার ভাবতেই ভাল লাগে। মানুষের জীবনে সুখ বুঝি বালুর বাধ মূহু মূহু ভেংগে পড়ে। মাকে হাড়াল, বাবাকে হাড়ল আবার কবে স্বামীকে হারাতে হয় এই ভয় তাড়া করে সর্বক্ষণ।

সায়মন প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সামান্থা-কে নিয়ে বারান্দায় মুখোমুখি বসে ভালবাসার কথা মালায় ভারিয়ে দেয় বুকের ভিতরটা। বসন্তের বাতাশ আরও ফুরফুরে করে ওদের। ভবিষ্যতের কত পরিকল্পনা যে করে ওরা উপরওয়ালা ছাড়া আর কেউ জানেনা।

একরাতে এমনই কথা মালার মাঝে হঠাৎ সায়মন বলল-আচ্ছা আমি যদি দুম করে মরে যাই। কি করবে তুমি ?

কি বলছ এসব তুমি! দুম করে মরে যাই মানে ? আমাদের এমন ভালবাসার রাত ফেলে এভাবে মরতে পারনা তুমি। আর কথনও এ অলুক্ষণে কথা বলবেনা।

যাও আর বলবনা। কিন্তু সামান্থা জীবনের সব পরিনীতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। আজ তুমি রাণী কাল যে পথের ভিখারী হবেনা-কে বলতে পারে। আজ তুমি সুখী কাল যে দুঃখী হবেনা -কোন গ্যারান্টি আছে ?

ওহ, অনেক রাত হল চল ঘুমিয়ে যাই।

চল।

বিভিন্ন জায়গায় ইন্টারভিউ দিয়ে ৬ মাস পর সামান্থার চাকরি হল। নিজ যোগ্যতায় চাকরি পেয়ে সে অনেক খুশী। মিষ্টি দিয়ে বাড়ি ভরিয়ে ফেলল। শহরের সব রকমের মিষ্টি কিনে এনেছে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ী হেসে বলল-এখনও কেমন অবুঝ আমাদের বৌমা। এত মিষ্টি কেউ একসাথে আনে। যাক সবাইকে বিলিয়েইতো আনন্দ।

মায়ের বাড়ি গিয়ে ২ দিন থেকে এল সামান্থা। মা বেশ একা হয়ে পড়েছে। কেমন একটু শুকিয়েও গেছে। স্বামী-সন্তান ছাড়া বাঙালি নারীরা বুঝি ভাল থাকেনা। থাকতে পারেনা। মা-কে অভয় দিল এই বলে যে প্রতি সপ্তাহে একবার এসে দেখে যাবে। মা বলল-দেখিস তোর আবার অসুবিধা না হয় যেন।

ইদানিং ভালবাসার কথাগুলো কেমন বদলে গিয়ে বাস্তব কথাই বেশি হচ্ছে রাতে বারান্দায় সামান্থা-সায়মনের। অফিসের গল্প। যানযটের বিরক্তির গল্প, বন্ধু-বান্ধবীর গল্প। মানুষের নোংরামি। আরও কত কি.........................................

আজ বৃহস্পতিবার। অফিস থেকে ফিরে সামান্থা ফ্রেশ হয়ে চা পান করে সায়মনের জন্য অপেক্ষা করছে। কিন্তু সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত হয়ে যাচ্ছে তবুও সে ফিরছেনা। মোবাইলও বন্দ।

বারান্দায় পায়চারি করছে। সময় যেন আর এগুচ্ছেনা। শ্বশুর-শাশুড়িও বাড়ি নেই। গ্রামে গেছে। দুঃশ্চিন্তায় তার মাথা ব্যাথা করছে। রাত দশটা কাজের মেয়ে খাবার টেবিলে খাবার দিয়ে ডাকছে। টিভির সামনে বসে সংবাদে চোখ বুলাল সামান্থা। অজানা আশংকায় বুকটা কাঁটা দিয়ে উঠল হঠাৎ। সংবাদ পাঠিকা পড়ে চলেছে-রাজধানীতে এক ব্যাংকারসহ চার জন নিহত।

সায়মন নামের এক ব্যাংককর্মী বাসের সাথে তার হুন্ডার মুকোমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন। সংবাদ শুনে বজ্রাহতের মত সামান্থা সোফায় লুটিয়ে পড়ল। এদিকে তাদের ভালবাসার রাত অপেক্ষায় দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে।সায়মন ও সামান্থা বেশ মানিয়ে নিয়েছে নিজেদের নতুন সংসারে। পরিচয়, প্রেম, প্রেনয় এত দ্রুত ঘটে যাবে ভাবতে পারেনি সামান্থা। বাস্তব যে কখনো কখনো কল্পনার মত তার জীবনে এমন ঘটনা না ঘটলে সে বিশ্বাসই করতোনা।

বিয়ে নিয়ে সামান্থার ভাবনার শেষ ছিলনা। এর আগে পারিবারিকভাবে যতগুলো বিয়ের কাজ এসেছে সবগুলোই কোননা কোন ভাবে ভেস্তে গেছে। এর পিছনের কারণ সামান্থার মা।

সৎ মা হিসাবে শায়লা আদর্শ হতে পারে। কিন্তু সমাজের প্রচলিত ধারণা সৎ মা মানেই অসৎ একজন মহিলা। সে কখনো ভাল হতে পারেনা। ভাল হলেও নিজের মায়ের মত হতে পারেনা। নিজের মায়ের মত হলেও শুনতে হয়-‘নিশ্চয় কোন খারাপ মতলব আছে‘।

অকালে মা হারানো সামান্থার জীবনে শায়লা যখন মা হয়ে আসে তারপর থেকে অদ্যাবধি সৎ মা মনে হয়নি। কিন্তু আশে পাশের মানুষগুলো এমনই ভয়াল যে, উঠতে বসতে সামান্থা-কে মনে করিয়ে দেয় সে তোমার মা নয় সৎ মা। সে কখনো তোমার ভাল চায়না। তার ভাল চাওয়ার আড়ারে রয়েছে খারাপ কোন উদ্দেশ্য।

সামান্থা যতই বলেছে- না আমার মা অনেক ভাল, নিজের মা কতটুকু ভাল হত জানিনা। কিন্তু মা বলতে আমি ওনাকেই বুঝি, ওনাকেই জানি।
কে শোনে কার কথা।উল্টো সামান্থা-কে শুনতে হত-মেয়েটা নিজের ভাল বুঝেনা। এর দুঃখ সারাজীবন থাকবে। এ নিয়ে কত মন খারাপ করেছে সে। কত চোখের জল ফেলেছে গোপনে। সময়ের সাথে সাথে এখন এগুলো গা সহা হয়ে গেছে।

বিয়ের আগের দিন কে বা কারা যেন পাত্র পক্ষকে মেয়ের মায়ের নামে কুৎসা রটনা রটিয়ে বিয়ে ভাঙার চেষ্টা করেছে । সফল না হয়ে হিংসার লেলিহান আগুনে জ্বলে পুড়ে মরছে নিন্দুকেরা। ওদের চোখের সামেন দিয়ে রাজ রানীর মত বৌ হয়ে সামান্থা চলে গেল শ্বশুরবাড়ি।

শায়মা শুকরিয়া নামাজ আদায় করে বারান্দায় বসে ভাবছে-অনেক বড় একটা দায়িত্ব পালন করতে পেরেছে। আকাশের দিকে তাকিয়ে বলছে- আমি আমার কথা রেখেছি, তুমি যেখানেই থাক শান্তিতে থাক।

আল্লাহ্ আমার মেয়েটাকে সুখে রেখ বলে তার কন্ঠ কিছুক্ষণের জন্য যেন বাকরুদ্ধ হয়ে গেল। স্বামী ছাড়া এদেশে এখনও মেয়েরা যে কত কঠিন পরিস্থিতি দিয়ে যায় সামান্থার বিয়ের মাধ্যমে শায়লা হারে হারে টের পাচ্ছে।

বাসর রাত যেন চির ভালবাসার রাত হয়ে দেখা দিল সামান্থা আর সায়মনের জীবনে। কথায়, গল্পে, আলাপে, আদরে রাত ভোর হয়ে এল।

সায়মনের পরিবার রুচিশীল পরিবার। কনের নামে ও কনের মায়ের নামে যখন কুৎসা রটাতে লোকজন এল তখন তারা বলেদিল সব জেনেশুনেই আমার ছেলের বৌকে আমরা ঘরে আনছি। আপনারা এসব কথা বলে নীজেদের নীচু মন মানসিকতার পরিচয় দিচ্ছেন। বোমা ফাটার মত সবাই ছিটকে গেল কথা শুনে।

বেশ ভালই কাটছে দিন। সায়মন ব্যাংকে চাকরি করে। সামান্থারও পড়া-লেখার পাট শেষ। ভাবছে ব্যাংকেই চাকরি নেবে। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই ব্যাংকার ভাবতেই ভাল লাগে। মানুষের জীবনে সুখ বুঝি বালুর বাধ মূহু মূহু ভেংগে পড়ে। মাকে হাড়াল, বাবাকে হাড়ল আবার কবে স্বামীকে হারাতে হয় এই ভয় তাড়া করে সর্বক্ষণ।

সায়মন প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সামান্থা-কে নিয়ে বারান্দায় মুখোমুখি বসে ভালবাসার কথা মালায় ভারিয়ে দেয় বুকের ভিতরটা। বসন্তের বাতাশ আরও ফুরফুরে করে ওদের। ভবিষ্যতের কত পরিকল্পনা যে করে ওরা উপরওয়ালা ছাড়া আর কেউ জানেনা।

একরাতে এমনই কথা মালার মাঝে হঠাৎ সায়মন বলল-আচ্ছা আমি যদি দুম করে মরে যাই। কি করবে তুমি ?

কি বলছ এসব তুমি! দুম করে মরে যাই মানে ? আমাদের এমন ভালবাসার রাত ফেলে এভাবে মরতে পারনা তুমি। আর কথনও এ অলুক্ষণে কথা বলবেনা।

যাও আর বলবনা। কিন্তু সামান্থা জীবনের সব পরিনীতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। আজ তুমি রাণী কাল যে পথের ভিখারী হবেনা-কে বলতে পারে। আজ তুমি সুখী কাল যে দুঃখী হবেনা -কোন গ্যারান্টি আছে ?

ওহ, অনেক রাত হল চল ঘুমিয়ে যাই।

চল।

বিভিন্ন জায়গায় ইন্টারভিউ দিয়ে ৬ মাস পর সামান্থার চাকরি হল। নিজ যোগ্যতায় চাকরি পেয়ে সে অনেক খুশী। মিষ্টি দিয়ে বাড়ি ভরিয়ে ফেলল। শহরের সব রকমের মিষ্টি কিনে এনেছে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ী হেসে বলল-এখনও কেমন অবুঝ আমাদের বৌমা। এত মিষ্টি কেউ একসাথে আনে। যাক সবাইকে বিলিয়েইতো আনন্দ।

মায়ের বাড়ি গিয়ে ২ দিন থেকে এল সামান্থা। মা বেশ একা হয়ে পড়েছে। কেমন একটু শুকিয়েও গেছে। স্বামী-সন্তান ছাড়া বাঙালি নারীরা বুঝি ভাল থাকেনা। থাকতে পারেনা। মা-কে অভয় দিল এই বলে যে প্রতি সপ্তাহে একবার এসে দেখে যাবে। মা বলল-দেখিস তোর আবার অসুবিধা না হয় যেন।

ইদানিং ভালবাসার কথাগুলো কেমন বদলে গিয়ে বাস্তব কথাই বেশি হচ্ছে রাতে বারান্দায় সামান্থা-সায়মনের। অফিসের গল্প। যানযটের বিরক্তির গল্প, বন্ধু-বান্ধবীর গল্প। মানুষের নোংরামি। আরও কত কি.........................................

আজ বৃহস্পতিবার। অফিস থেকে ফিরে সামান্থা ফ্রেশ হয়ে চা পান করে সায়মনের জন্য অপেক্ষা করছে। কিন্তু সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত হয়ে যাচ্ছে তবুও সে ফিরছেনা। মোবাইলও বন্দ।

বারান্দায় পায়চারি করছে। সময় যেন আর এগুচ্ছেনা। শ্বশুর-শাশুড়িও বাড়ি নেই। গ্রামে গেছে। দুঃশ্চিন্তায় তার মাথা ব্যাথা করছে। রাত দশটা কাজের মেয়ে খাবার টেবিলে খাবার দিয়ে ডাকছে। টিভির সামনে বসে সংবাদে চোখ বুলাল সামান্থা। অজানা আশংকায় বুকটা কাঁটা দিয়ে উঠল হঠাৎ। সংবাদ পাঠিকা পড়ে চলেছে-রাজধানীতে এক ব্যাংকারসহ চার জন নিহত।

সায়মন নামের এক ব্যাংককর্মী বাসের সাথে তার হুন্ডার মুকোমুখী সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন। সংবাদ শুনে বজ্রাহতের মত সামান্থা সোফায় লুটিয়ে পড়ল। এদিকে তাদের ভালবাসার রাত অপেক্ষায় দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে।


ছবি : নিজের মোবাইল থেকে নেওয়া।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.