১| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এমন স্বপ্ন দেখার কথা কল্পনাতেও আসে না। এই জীবনে এমন স্বপ্ন সত্যি হবে বলেও ভরসা পাচ্ছি না।

২| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বাহ!! খাঁটি একখানা প্রশ্ন মাইদুল ভাই। প্রতি ১ কোটিতেও একজন মেসি, রোনালদো, ম্যারাডোনা, পেলে নেই কেন?

পোস্টে লাইক দিলাম।

৩| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: আহা স্বপ্ন,

৪| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সংস্হা ব্যতিত মানুষ কবি হয়ে থাকেন; কিন্তু খেলাধুলার জন্য সংস্হা গড়ে তুলতে হয়।

৫| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সবার মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ না হলে এই জাতীয় মেধাবীরা বের হবে না। কেননা, মানুষ অপুষ্টিতে ভোগে, শিক্ষা পায় না। চিকিৎসা পায় না। বিনোদন পায় না। সৃষ্টিশীলতা আসে না। চিন্তা করে কি আর হবে।

৬| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কোটি টাকার প্রশ্ন করেছেন। সমাধানের উপায় তো অনেক.......শুধু বাস্তবায়ন করার মতো দুরদৃষ্টির অভাব!
সবখানেই একই অবস্থা, ফুটবলকে আলাদা করে দেখার উপায় নাই।

৭| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: এই ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে যে ১৬জন মেধাবী আমরা পাবো না এটা বড়ই দুঃখজনক।

৮| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

কাইকর বলেছেন: যতদিন সালাউদ্দিন আছে ততদিন এই স্বপ্ন কল্পনাতেও দেখা পাপ।

৯| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

একাল-সেকাল বলেছেন: চীন শুরু করে দিয়েছে, বাংলাদেশের ঘুম কবে ভাঙবে ?

একবিংশ শতকের শুরু থেকেই ফুটবলকে আমূল বদলে দেয় তারা। অবকাঠামোগত উন্নয়নের দিকে দৃষ্টি দেওয়া হয়। এক যুগের মধ্যে চীনজুড়ে ৫০ হাজার ফুটবল স্কুল গড়ে উঠে। পুরনো স্টেডিয়ামগুলোর সংস্কার হয়। নতুন নতুন স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়। ফুটবলে স্পন্সরশিপ বেড়ে যায়। ২০০৪ সাল থেকে শুরু হয় চীনা সুপার লিগ। পেশাদার এই ফুটবল লিগে ইউরোপ আর ল্যাটিন আমেরিকান ফুটবলাররা দল বেঁধে ছুটে আসেন। এখানে খেলে গেছেন দিদিয়ের দ্রগবা আর নিকোলাস আনেলকার মতো তারকারা। এখনো খেলছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা কার্লোস তেভেজ, ইজেকুয়েল লেভেজ্জি, ব্রাজিলের অস্কার, পলিনহো, হাল্ক, পর্তুগালের রিকার্ডো আর আইভরি কোস্টের গারভিনহোরা। এর মধ্যে আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা কার্লোস তেভেজকে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বেতন দিচ্ছে সাংহাই গ্রীনল্যান্ড শেনহুয়া। এখানে তার বেতন সপ্তাহে ৬ লাখ ৩৪ হাজার পাউন্ড। মেসি আর রোনালদোর চেয়েও অনেক বেশি তেভেজের বেতন। প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করায় চারদিক থেকেই ভালো মানের ফুটবলাররা ছুটে যাচ্ছেন চীনা লিগের দিকে। আন্তর্জাতিক মানের ফুটবলারদের সঙ্গে খেলে খেলে নিজেদের উন্নতিটা ভালোই করছেন চীনা ফুটবলাররা। চীনা সুপার লিগ শুরু হওয়ার পর ১৩ বছর কেটে গেছে। এখনো চীনের সাফল্য বলতে গেলে তেমন কিছুই নেই। কিন্তু ধীরে ধীরে তারা ফুটবলের ইউরোপীয় আর ল্যাটিনীয় কৌশল রপ্ত করছে। ফুটবলে বিপ্লব ঘটাতে চায় চীনএকবিংশ শতকের শুরু থেকেই ফুটবলকে আমূল বদলে দেয় তারা। অবকাঠামোগত উন্নয়নের দিকে দৃষ্টি দেওয়া হয়। এক যুগের মধ্যে চীনজুড়ে ৫০ হাজার ফুটবল স্কুল গড়ে উঠে। পুরনো স্টেডিয়ামগুলোর সংস্কার হয়। নতুন নতুন স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়। ফুটবলে স্পন্সরশিপ বেড়ে যায়। ২০০৪ সাল থেকে শুরু হয় চীনা সুপার লিগ। পেশাদার এই ফুটবল লিগে ইউরোপ আর ল্যাটিন আমেরিকান ফুটবলাররা দল বেঁধে ছুটে আসেন। এখানে খেলে গেছেন দিদিয়ের দ্রগবা আর নিকোলাস আনেলকার মতো তারকারা। এখনো খেলছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা কার্লোস তেভেজ, ইজেকুয়েল লেভেজ্জি, ব্রাজিলের অস্কার, পলিনহো, হাল্ক, পর্তুগালের রিকার্ডো আর আইভরি কোস্টের গারভিনহোরা। এর মধ্যে আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা কার্লোস তেভেজকে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বেতন দিচ্ছে সাংহাই গ্রীনল্যান্ড শেনহুয়া। এখানে তার বেতন সপ্তাহে ৬ লাখ ৩৪ হাজার পাউন্ড। মেসি আর রোনালদোর চেয়েও অনেক বেশি তেভেজের বেতন। প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করায় চারদিক থেকেই ভালো মানের ফুটবলাররা ছুটে যাচ্ছেন চীনা লিগের দিকে। আন্তর্জাতিক মানের ফুটবলারদের সঙ্গে খেলে খেলে নিজেদের উন্নতিটা ভালোই করছেন চীনা ফুটবলাররা। চীনা সুপার লিগ শুরু হওয়ার পর ১৩ বছর কেটে গেছে। এখনো চীনের সাফল্য বলতে গেলে তেমন কিছুই নেই। কিন্তু ধীরে ধীরে তারা ফুটবলের ইউরোপীয় আর ল্যাটিনীয় কৌশল রপ্ত করছে। ফুটবলে বিপ্লব ঘটাতে চায় চীন

১০| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: সময়পুযোগী পোষ্ট

১১| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

শাহাদাত নিরব বলেছেন: পাবেন কি ভাবে ?
আজ বাংলাদেশের সকল নাগরিক থেকে ৫ টাকা করে আদায় করতে বলেন ফুটবল টিমের জন্য ।
মানববন্ধন আর কাঁদা ছড়াছড়ি হবে।
অথচ এড়াই জমিন বিক্রি করে পতাকা বানায় এরাই ভিনদেশি দের নামে বাড়ি তৈরি করে আবার এরাই ভিনদেশি দের পতাকা উড়ায়।
যেই পরিমান টাকা বিশ্বকাপ উপলক্ষে বাংলাদেশে সাপোর্ট করার নামে খরচ করে তা দিয়ে একটি দল চালানো কোনো ব্যাপার হবে না।
যখন মেসি কে বাংলাদেশে আনা হয়েছিলো তখন আমি ফেইসবুকে বলেছিলাম যেই টাকা খরচ করে মেসি কে আনা হয়েছে এই টাকা দিয়ে বাংলাদেশে একজন মেসি তৈরি করা যেত।
আমরা আসলেই হুজুগে বাঙ্গালী ।

১২| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

সিগন্যাস বলেছেন: আসলেই খুব লজ্জার কথা মাইদুল ভাই।আমাদের দেশের বিশাল জনসংখ্যার মধ্য থেকে কোন ফুটবল প্লেয়ার নেই যারা আমাদেরকে বিশ্বকাপে নিয়ে যেতে পারবে।এইসব তথ্য জাতীর জন্য বিব্রতকর

১৩| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আশাবাদী মানুষ। তাই অপেক্ষায় আছি,।

১৪| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: একদিন বাংলাদেশ ও বিশ্বকাপ খেলবে। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ জয়ের একটি গল্প লিখেছি পড়ার অনুরোধ রইলো। Click This Link

১৫| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার ,




জ্বলন্ত একটি প্রশ্ন ।
না এ ধরনের স্বপ্ন আমাদের চোখে আসেনা । আসবেই বা কি করে ? আমাদের মাথাটাই যে আকামে, আগাছায় ভরা । এখানে শুধু বিষফল ফলানোর স্বপ্ন দেখা হয় !
অদক্ষ শ্রমিক পাঠিয়ে কোষাগার ভরার কোশেশ করি কিন্তু তাদের দক্ষ করে বাইরের শ্রমবাজার ছিনিয়ে আনার প্রতিযোগিতার কথা আমরা ভাবতেও পারিনে ।
ইত্যাকার আরো শত শত কথা বলা যায় । বলতে বলতে আর আমাদের ভালোও লাগেনা । কারন সবই নষ্টদের দখলে .......

১৬| ২৭ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: স্বপ্ন কেবল স্বপ্ন না দু:স্বপ্ন

১৭| ২৭ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
থাকুন অপেক্ষায় বলাতো যায়না ভাল কছিু হতেও পারে কোন একদিন

আশা করি ভালোই হবে।
জয় বাংলা।

১৮| ২৭ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: স্বপ্ন দেখি আমারও একদিন ফুটবল বিশ্বকাপে খেলার

১৯| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ইহা অসম্ভব!

২০| ২৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৩২

সিগন্যাস বলেছেন: জ্বিনের সিরিজটা কান্টিনিউ করুন

২১| ২৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাবনাটা ভাল, কিন্তু প্রশ্নটার সদুত্তর খুঁজতে গেলে অনেক অপ্রিয় কথা বেরিয়ে আসবে।
৪ নং মন্তব্য প্রসঙ্গে-- বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কি একটা সংস্থা নয়?