নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন কেবলই ফুরিয়ে যায়।

মোঃ মাইদুল সরকার

একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............

মোঃ মাইদুল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতে মধ্য প্রদেশে মসজিদে আযান দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে-প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাসট্যাগ- আযান কখনো বন্ধ হবে না।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩০




লগ ডাউনের সাথে আযান বন্ধের কি সম্পর্ক ? যেখানে ভারতে ৫ জনের বেশি মসজিদে সমবেত না হতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে করোনার কারণে এবং আযান একজন দ্বারাই দেওয়া হয়ে থাকে তবে কেন লাউড দিয়ে আযান দেওয়া যাবেনা তা বুঝতে পারছেনা সেখানকার সাধারণ মুসলমানরা।

আযান দিলে লগ ডাউনের কোন নিয়ম যেহেতু ভাঙ্গা হয়না তাই সরকারের এমন আদেশ জারির পর তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়ে মানুষ এবং সেখানে পুলিশ কোথাও কোথাও মসজিদে ঢুকে আযান বন্দ করে দি্চ্ছে। সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে হ্যাসট্যাগ-আযান বনধ নেহি হোগ্যা। আর্থাৎ আযান কখনো বন্ধ হবে না নামক পোস্ট পড়িয়ে পড়ে।

তুমুল হৈ চৈ পড়ে গেলে রাজ্যের মন্ত্রী ঘোষণা দেন- আযান বন্ধ হবে না। কিন্তু তারপরও ঘটছে অনাকাঙ্খিত ঘটনা। তাই অনেকে মনে করছেন এটা মুসলিম নিপীড়নের আরেকটি পথ মাত্র যা নরেন্দ্র মোদির রেডিও বার্তায়ও ইনডারেক ইঙ্গিত প্রকাশ করে- এবারের রমজান মুসলিমদের অনেক কষ্ট করতে হবে।

উল্লেখ্য ভারতীয় গায়ক সনু নিগম ও বেশ ক’বছর আগে উচ্চস্বরে আযান বন্ধের দাবী জানিয়ে তুমুল বিতর্কের মুখে পড়েন।

করোনার এই সময় সব ধরনের বৈষম্য বন্ধ হোক। মানবতার জয় হোক।


তথ্য- বিবিসি বাংলা।



ছবি- নিজের তোলা।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আস্তে আস্তে সব খুলতে হবে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:

এর সাথে আযান বন্ধের কোন সম্পর্ক নেই।

ধন্যবাদ।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২১

রাজীব নুর বলেছেন: মানূষের দরকার ভাত। মানুষের দরকার কাপড়।
আযান নিয়ে পাড়াপাড়ি করার দরকার নাই।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বেচে থাকতে হলে সবকিছুর দরকার হয়। ধন্যবাদ।

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা হিংসাত্মকমূলক কর্ম।
কাসর ঘন্টা বাজতে পারলে
আযান কি দোষ করলো?
অনেক দেশে আযান বন্ধ
করেছিলো এখন সেখানে
করোনার ভয়ে আযান চালু
করা হয়েছে। দাগ থেকে যদি
ভালো কিছু হয় তা হলে দাগই ভালো।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ ‍নুরু ভাই।

ভালটাই গ্রহণ করা উচিৎ।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২০

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: আজান সুমধুর ধ্বনি। মিনারে বা উচ্চ স্থানে দাড়িয়ে খালি গলায় আজান দিলে তা দূর থেকে শুনতে কত মধুর লাগে। এখন যেটা হচ্ছে এটা শব্দ দুষণ ছাড়া কিছুই নয়। এই যে একযোগে হাজার হাজার মাইকে আজান দেয়া হচ্ছে, ডেসিবলে তার মাত্রা কত? মানুষের কর্ণস্বাস্থ্যের ওপর এর কী প্রভাব পড়ছে- এটা বিবেচনা করা দরকার। ইসলাম শান্তির ধর্ম। কাউকে বিরক্ত বা ক্ষতি করার নাম ইসলাম নয়। একজন অমুসলিম যখন বলেন তার মাইকের আজানে সমস্যা হচ্ছে, সেটা একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমানের আমলে নেয়া দরকার। এটাই ইসলাম। এটা না করে আমরা তার শাস্তির জন্য উঠে পড়ে লাগি।
এ বিষয়ে কিছু একটা বলেছিলাম আমার একটা লেখায়।-লেখা থেকেই কাট পেস্ট করে দিলাম।

আমাদের দেশে ধর্মীয় জগতের অধিবাসিরা এই যে প্রযুক্তি নিয়ে কি ভাবেন- তা খুব একটা জানা নেই। সুযোগও নেই। একটা প্রযুক্তি আসে। তারা একযোগে হারাম বলে ফতোয়া দেন। পরে সন্দেহের দৃষ্টিতে ব্যবহার শুরু করেন। পরে এর মুখপাত্র হয়ে যান। মাইক যখন আসলো- হারাম ফতোয়া দেয়া হলো। পরে কেউ কেউ ব্যবহার শুরু করলেন। এক পর্যায়ে ফতোয়া শিথিল করে বলা হলো- ইবাদতে মাইক ব্যবহার করা ঠিক না। তবে কেউ মাইকে নামাজ পড়ে ফেললে, তাকে দ্বিতীয়বার পড়তে হবেনা। এই ফতোয়ার উপর ভিত্তি করেই এখন চলছে। এ ফতোয়াটা যিনি দিয়েছেন তার নাম মুফতী শফি। তিনি পাকিস্তানের। সৌদী আরব থেকে কোরআনের একটা বাংলা তাফসির ফ্রি দেয়া হয়। নাম মারেফুল কোরআন। তার লেখক। তিনি নিজেই মাইক হারাম বলেছিলেন। পরবর্তীতে মত পাল্টান। যুক্তি দেন- মক্কা মদিনায় মাইক ব্যবহার হচ্ছে। তবে এখন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদেও চার পাঁচটা মাইক লাগানো। অসুস্থ মানুষগুলোর কথা কেউ বিবেচনা করেনা। এখন কেউ এর বিরুদ্ধে বলতে গেলে তার বিরুদ্ধে ইসলাম বিরোধী ট্যাগ লাগানো হবে। এ বিষয়ে আর বিস্তারিত কেউ জানতে চাইলে ইসলামি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত ওই মুফতির লেখা ইবাদতে যন্ত্রের ব্যবহার বইটা পড়ে দেখতে পারেন।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।

আসলে হক্কানী আলেম ওলামা ভাল বলতে পারবে যে- এভাবে লাউড আযান দেয়া দূষণীয় কিনা। মনে হয় না দোষের কিছু।

যদি হতো তবে সবখানে খালিকন্ঠেই প্রচলন হতো যেমনটা আগের দিনে ছিল।

৫| ২৫ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


সরকার ভাই এর প্রতি রইল

৩১ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:০৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।

দেরিতে হলেও আপনাকেও শুভেচ্ছা। ভাল থাকুন।

৬| ৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:০১

নতুন বলেছেন: ভাই ভারতের বেশির ভাগ অন্য ধমের লোকের কাছে ভোরে মসজিদে ফজরের আজানের ধ্বনী সুমধুর লাগেনা। যেমনটা আপনার বাড়ীর পাশের মন্দির যদি সকালে হরে রাম হরে রাম শুরু করে।

মসজিদ থেকে আজান মুখে দেওয়াতে সমস্যা নাই। কিন্তু যদি অনেক মসজিদে একটার পরে একটা আজান দিতেই থাকে তবে সেটা অন্য ধমের মানুষের অপছন্দ হতেই পারে।

আর ভারতে মনে হয় আইন আছে বেশি রাতে জোরে মিউজিক বাজানো যাবেনা।

০১ লা জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হতে পারে। কিন্তু তাই বলে জোড় করে আযান বন্ধ করে মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘান হানা অন্যায়ই বটে।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.