![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
পাহাড়ি বুনো ফল রক্তগোটা এর রয়েছে বিভিন্ন নাম-রক্তগোটা, রক্ত ফল, রক্তআঙ্গুরী, রক্তফোটা, রক্তজবা পাহাড়িরা আবার বিভিন্ন নামে ডাকে। এর ইংরেজী নাম ব্লাড ফ্রুট।
প্রতি বছর বাজারে এইসময়টায় দু’একটি দোকানে এই ফলটা দেখি। খেতে চেয়েও খাওয়া হয়নি। এবার ভিডিও দেখে, ভাল মন্দ বিচার করে খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। হালকা টক ও মিষ্টি স্বাদের ফল। রক্তের মত লাল রং হওয়ায় এর নাম রক্ত ফল হয়েছে। পাহাড়ী এলাকায় যদিও ৪০০/৫০০ টাকা কেজি কিন্তু চট্টগ্রাম শহরে প্রায় ১০০০টাকা কেজি দরে বিক্রি করছে।
গাছটি বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ। কাণ্ড একেবারে নরম। অন্য গাছের ওপর ভর করে ওপরে ওঠে। একটি কাষ্টযুক্ত গাছের চারপাশ দখল করে শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত হয় রক্তগোটাগাছের। এ গাছে ফেব্রুয়ারি থেকে থোকায় থোকায় ফুল আসতে শুরু করে এবং এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ফল পাওয়া যায়। পেকে লাল হওয়ার পরই খাওয়ার উপযোগী হয়। একটি প্রাপ্তবয়স্ক গাছে কমপক্ষে ২০-২৫ হাজার ফল ধরে।
ভারতের পরিবেশ, বিজ্ঞান ও প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা ডাউন টু আর্থ সাময়িকীর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রক্তগোটা মূলত প্রাকৃতিক বনে উৎপন্ন হয়। বনাঞ্চল কমে যাওয়ায় এ ফল দুর্লভ হয়ে পড়েছে। কারেন্ট সায়েন্স সাময়িকীর এক নিবন্ধে এ ফলের জাত চাষের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা সম্ভব বলে মত দেওয়া হয়।
বর্তমানে ফলটির চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের কৃষকদের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে এ ফল চাষ করার উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। বীজ ও কলম উভয় পদ্ধতিতে এ গাছের বংশ বিস্তার করা যায়।
ছবি- প্রথম দুটি আমার নিজের তোলা। ৩য়টি প্রতিদিন বাংলাদেশ পত্রিকা থেকে নেওয়া।
০৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ।
২| ০৮ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৭
কু-ক-রা বলেছেন: উহা (মোঃ মাইদুল সরকার) রক্তগোটা ভক্ষন করিতে আগ্রহী এবং উহা (মোঃ মাইদুল সরকার) একজন সচেতন ও দেশপ্রেমিক নাগরিক।
০৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের এই রকমের অনেক বিলুপ্ত বা প্রায় বিলুপ্ত ফল আছে। এদের সংরক্ষণ করার কাজ প্রশংসনীয়। বিদেশী ফলের ভিড়ে এরা প্রায় অবহেলিতই বলা যায়। আপনি পোষ্টে এর নিউট্রিশনাল ভ্যালু যোগ করলে পোষ্টটা আরো ভালো হতো। একে একে আমাদের এমন বিলুপ্তপ্রায় দেশী ফলগুলো নিয়ে বিস্তারিতভাবে লিখে একটা সিরিজ শুরু করলে পারেন। একটা ভালো কাজ হবে।
০৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ সুন্দর পরামর্শ ও মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন।
৪| ০৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দেখতে দারুণ সুন্দর ।
০৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দেখতে বেশ লোভনীয়। কিন্তু খেতে ততটা নয়। ধন্যবাদ।
৫| ০৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:১৮
শায়মা বলেছেন: এই ফলের উপকারীতা কি !!!
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ১১:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: রক্তস্বল্পতা ও আয়রন ঘাটতি দূর করে। শরীর সতেজ রাখে। ধন্যবাদ।
৬| ০৯ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: চিনলাম। জানলাম।
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ১১:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১০ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৪১
সোহানী বলেছেন: অনেক বছরই চিটাগাং বা বান্দরবনে ছিলাম কিন্তু কখনই নাম শুনিনি। নতুন কিছু জানলাম্
২৯ শে মে, ২০২৫ সকাল ১১:১৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ইদানিং চোখে পড়ছে তাও স্বল্প সময়ের জন্য। আগে হয়তো মানুষ এটা সম্পর্কে আগ্রহী ছিলনা। ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১২:২৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সুন্দর নতুন নতুন ফল হোক আমাদের দেশে