![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
নৃশংস সোহাগ হত্যা মামলার বিস্তারিত নিচে তুলে ধরা হলো:
ঘটনা ও পটভূমি:
৯ জুলাই ২০২৫ তারিখে বিকেল ৬টার দিকে পুরনো ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের গেট-৩ এর সামনে, ৩৯ বছর বয়সী স্ক্র্যাপ ব্যবসায়ী লক্ষেন্দ্র চাঁদ বা ‘সোহাগ’ (Md. Sohag alias Lal Chand) তাঁর দোকান থেকে তুলে আনা হয়। তারপরে ওই দল তাঁকে সিমেন্ট ও ইটের বড় বড় পাথর দিয়ে পিঠ, মাথা ও শরীর বেধে নির্মমভাবে হত্যা করে ।
পুলিশের ধারনা: এটি ছিল ব্যবসায় নিয়ন্ত্রণ ও চাঁদাবাজি-ভিত্তিক সংঘর্ষ, রাজনৈতিক গ্রুপের ইন্ধনে হয়ে থাকতে পারে ।
স্ত্রী বলেছেন কাঠঠোকরা থেকে বাঁচার জন্য মাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিল একদল, কিন্তু তিনি তা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেছিলেন, “ব্যবসার ভাগ চাইবে, না চাইলে মারব” — সেই বর্ণনা থেকে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্ট ।
ঘটনার তদন্ত ও মামলা:
মোহিন ও রবিনসহ প্রথমে পাঁচ জন গ্রেপ্তার হয়; পরে আরও দুই ভাই — রাজিব ও সজিব — গ্রেফতার, মোট সাত জন অ্যারেস্ট করা হয় ।
পুলিশ ও র্যাব তদন্ত করছে, ভিডিও ও সিসিটিভি ফুটেজ যাচাই করা হচ্ছে ।
আসামিদের বিরুদ্ধে দুইটি মামলা সূত্র: একটি খুন ও অপরটি অস্ত্র আইন সম্পর্কিত ।
কলকাতা থেকে পাথর উদ্ধার হয়েছে, এবং সেই পাথরকে প্রমাণ হিসেবে সংগ্রহ করা হয়েছে ।
সরকারি প্রতিক্রিয়া ও বিচার ব্যবস্থা:
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছিলেন, সরকার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করবে; মামলা দ্রুত ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তর করা হবে ।
হোম অ্যাডভাইজার জাহাঙ্গীর আলম গতকাল (১৩ জুলাই) জানিয়েছিলেন, সরকারের উচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে, মোট ১৯ জনকে আইনে আনা হয়েছে, প্রথম পর্যায়ে পাঁচ জন গ্রেপ্তার ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০০
রাজীব নুর বলেছেন: চ্যাট জিপিটি উপর ভালো কিছু আশা করা ভুল।