![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফিলিস্তিন ইস্যুতে ইসরায়েলের অবস্থানের প্রতিবাদে বিভিন্ন অ্যাকাডেমিক ইনস্টিটিউশনের বয়কটের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান হকিং। একেই বলে মানবতা। বিশ্ব দেখ তার সাহসিকতা।
আগামী জুনে ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট শিমন পেরেস আয়োজিত 'ফেইসিং টুমোরো' শীর্ষক এই সম্মেলনটি যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ এর আগে গ্রহন করেছিলেন ৭১ বছর বয়সী হকিং। খ্যাতনামা অনেক আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের এতে যোগ দেয়ার কথা।
অসুস্থ হকিং গত সপ্তাহে সংক্ষিপ্ত একটি চিঠিতে ইসরায়েলের প্রেসিডেন্টকে তার মত পাল্টানোর কথা জানান।
হকিং অবশ্য তার এই সিদ্ধান্ত জনসম্মখে ঘোষণা করেননি। ব্রিটিশ কমিটি ফর দ্য ইউনিভার্সিটিস অব প্যালেস্টাইন এক বিবৃতিতে হকিংয়ের পক্ষে জানিয়েছেন, "তিনি ব্যক্তিগতভাবে ইসরায়েলের সম্মেলন বয়কটের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।"
হকিংয়ের এ সিদ্ধান্তকে ইসরায়েলের অ্যাকাডেমিক ইনস্টিটিউটগুলো বয়কটের জন্য আন্দোলনকারীরা আরেকটি বিজয় হিসেবে দেখছে।
গত এপ্রিলে আয়ারল্যান্ডের শিক্ষক ইউনিয়ন ইসরায়েলের উপর অ্যাকাডেমিক ইউরোপে প্রথম বারের মতো এ বয়কটের ডাক দেয়। যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসোশিয়েশন ফর এশিয়ান আমেরিকনা স্টাডিজের সদস্যরা বয়কটের পক্ষে রায় দেয়।
হকিং জেরুজালেমের এই সম্মেলনে যোগ দেয়ার সম্মতি দেয়ার পর ব্রিটেন ও অন্যান্য দেশ থেকে তাকে তার মত বদলানোর জন্য অসংখ্য অনুরোধ আসে।
পরে হকিং তার বন্ধুদের জানান, বয়কটের ব্যাপারে তার বন্ধুদের পরামর্শ তিনি অনুসরণ করবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৪
আর কতো বলেছেন: হকিং তোমায় সালা।