নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য আর মিথ্যাকে এক করি না। যারা অসত্য দিয়ে সত্যকে ঢাকতে চায়; তাদের সঙ্গ ধরি না। নতুন যে কোন কিছু শিখতে ভালো লাগে। কেউ কিছু শিখতে চাইলে সম্ভব সাধ্যমতো চেষ্ঠা করি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক জ্ঞানে দক্ষতা অর্জন করতে চাই।

মোঃ মঈনুদ্দিন

নিঃসঙ্কোচে গাহিব সত্য ন্যায়ের গান। সত্য আর সুন্দরের সেবক। মা, মাটি আর দেশকে ভালবাসি।

মোঃ মঈনুদ্দিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিকৃত, বিক্রিত লেখক, প্রোপাগান্ডিস্ট মিডিয়া, মিডিয়াম্যান, ছদ্মবেশী ভন্ড দেশপ্রেমিক, ফিতনা ফ্যাসাদি ও ৭২ ফেরকা সৃষ্টিকারী মোল্লা মুক্ত বাংলাদেশ চাই।

৩১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২১

একদল বিকৃত, উন্নাসিক, উগ্র, ম্যানিয়াক, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিদের হাতে আমাদের দেশ, জনগণ, অর্থ সম্পদ, সার্বভৌমত্ব, স্বকীয়তা, বাক-স্বাধীনিতা, সমাবেশ স্বাধীনতা, শিক্ষা-দীক্ষা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা পরিকল্পনা তথা দেশের ভবিষ্যত উন্নতি ও অগ্রগতি জিম্মি।

** এই মানব ও মানবতার দুশমনরা ছদ্মবেশী নয়, এরা প্রকাশ্যেই তাদের অসৎ প্রোপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা এতই ডেয়ারিং যে ভবিষ্যতে কি হবে তারা তার আগুপিছু কিছুই ভাবছেনা।

** দেশের সকল জঙ্গিদের যে ডেফিনিশন পাওয়া যাচ্ছে তাতে আমরা সহজেই ধরে নিচ্ছি বেচারা ধর্মের প্রতি অনুরাগী সাধারণ মানুষরা আজ জঙ্গি হয়ে গেছে।

** জঙ্গি মানেই টুপি পরিহিত, দাঁড়ি ওয়ালা, পাঞ্জাবী-জোব্বা ওয়ালা, পাগড়ী বান্ধা বুজুর্গ ধরণের লোকেরা বিশেষ করে শরিয়ত মান্য করে এরকম আলেম ওলামা আর যত মাদরাসা আছে ঐসবের সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা!!!! মাজার পূজারী বা পীর পূজারী এরা যদিও টুপি পড়ে আর দাঁড়িও আছে তারা কিন্তু জঙ্গি হতে পারেনা!!??

** যদিও নানান ধরণের কোম্বিং অপারেশন ফেরত স্পেশাল ফোর্স আর পুলিশ র‍্যাব বাহিনী সবাই কিন্তু মনে মনে বুঝে গেছে প্রকৃত অপরাধী কারা!! কিন্তু, বলতে পারবেনা। কারণ,
"রাম গরুর ছানা হাসতে তাদের মানা।" আর, তাই জনগণের আই ওয়াশের জন্য চোখ বুঁজেই বলে দিচ্ছে এই মাদরাসায় পড়া, মসজিদে যাওয়া লোকগুলোই জঙ্গিবাদের সাথে জড়িত!!

** আদম শুমারীতে দেশের জনগণ প্রায় ১৭ কোটি হলেও ঐসব প্রোপাগান্ডিস্টদের ভাষায় তা মাত্র কয়েক কোটি। অর্থাৎ বিরোধী দল ও মতের লোকেরা সাংবিধানিক ভাষায় জনগণ হয়েও জনগণ নয় তারা হলো জুজু!! তাদেরকে নিকেশ করতেই হবে!!

** ৯৩৩৮টি মাদরাসা্র ১,৪২৭৪৯ জন শিক্ষক আর ৩৮,১৫২৮০ জন শিক্ষার্থী, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসা ৪৪১৬টি (ব্যানবেইস পরিসংখ্যানে) যার ১৯,২১০ জন শিক্ষক আর ৬৭৬৩৯৮ জন শিক্ষার্থী। (শুমারি ২০১৪ সাল পর্যন্ত) জঙ্গি সংজ্ঞায় এরা সবাই জঙ্গি!!?? হায়! বেচারা!
আর, আছে অসংখ্য কওমী মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা? এরাও জঙ্গি! কিন্তু, কোন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় সন্ত্রাসী পয়দা করেনা?? ওখানে জঙ্গি জন্ম নেয়না?
হাজার হাজার অস্ত্রবাজ এরা তাহলে কারা? এদের জন্য দেশের শান্তি-শৃংখলা-সংহতি-উন্নতি-সমৃদ্ধি ব্যহত হয় না??

** দেশে ৩ লক্ষ মসজিদে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে শরিক হওয়া লোকেরা আলেম ওলামাদের কাছে কোরআন হাদিসের বাণী শুনে শুনে তাদের মনে এক ধরণের প্রশান্তি ও ভালোলাগা নিয়ে চলাফেরা করে। যা নামাজিদের দেখলেই বুঝা যায় তাদের হৃদয়ের সুখ চিত্রটি। এই সব সাধারণ লোকের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। এরা কোন জঙ্গি বা সন্ত্রাসী হতে পারেনা। প্রতিটি মানুষের কিছু মানবিক ভুল ভ্রান্তি রয়েছে যার প্রভাবে তারা অপরাধ করে থাকে। কিন্তু, ভয়ংকর আত্মঘাতি কোন কর্মকান্ডে তারা জড়িত হতে পারেননা। কোন মানুষ আচমকা খারাপ হয় না। খারাপ বা জঙ্গি, সন্ত্রাসী হতে গেলে তাকে সেই খারাপ বা কুসংসর্গে থাকতে হয়। যা, নামাজিদের বেলায় যুক্তি সঙ্গত নয়।
অথচ, একজন বিশাল আকৃতির ভুঁইফোঁড় তথাকথিত বুদ্ধিজীবি এবং তাঁর সাঙ্গপাঙ্গ কিছু বদখৎ অসৎ লোক বলে যাচ্ছে মসজিদ বন্ধ করতে হবে, মাদরাসা বন্ধ করতে হবে, আর, তাহলেই জঙ্গি দমন হয়ে যাবে। হায়! বিধিবাম!
** ব্লু ফিল্ম দেখার অভ্যাস যাদের রয়েছে, চটি গল্প লেখার ও পড়ার যাদের অভ্যাস রয়েছে, রাতদিন হিন্দি-ইংলিশ-তামিল সিনেমার রগরগে গান নৃত্য দেখায় বুঁদ হয়ে থাকার অভ্যাস যাদের রয়েছে তারা জঙ্গি বা সন্ত্রাসী হতে পারে না??

** চোরা চালানী, মাদক ব্যবসায়ী,আদম ব্যবসায়ী, অস্ত্র ব্যপারী, খুনে, লুটেরা, মাদক সেবী, লাফাঙ্গার-কুলাঙ্গার, দালাল, ঘুষখোর, সুদখোর, ব্যাংক লুটেরা, সাভার ট্র্যাজিডিয়ানরা, সেঞ্চুরিয়ান মানিকরা, জেনা-ব্যভিচারি-ব্যভিচারিণি, ডেস্টিনি প্রতারকরা, ইউনিপে-টু'র মালিকরা, প্রশ্রয়দাতারা, দৈনিক শত শত লোককে সড়ক দূর্ঘটনাতে হত্যাকারীরা, তাজরিন ফ্যাশনের খুনিরা কেউই আইনের চোখে অপরাধি বা জঙ্গির সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত হয়না??!!

** সাত সগরের কালি শুকাবে লিখতে লিখতে এতসব অপরাধী আমাদের প্রিয় স্বদেশে রয়েছে এদের মুখোশ উম্মোচনে কারো কোন মাথাব্যথা নেই। অথচ, এখানে কবি নিরব!! সুনসান কবরের নীরবতা! কী-বোর্ডের খটাখট শব্দ এখানে জব্দ! স্তব্দ!

** দেশে এখন এক শ্রেণির নব্য আলেম বের হয়েছে এনারা নতুন নতুন নাম দিয়ে দেশ থেকে জঙ্গি দমনে এবং নিপাত করার কাজে একত্র হয়েছে এবং রক্ত শপথ নিয়েছে!!! স্বাধীনতা যুদ্ধের নাম ভাঙ্গিয়ে গড়ে তুলেছে নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির সংগঠন!! এই সব ভুঁইফোঁড় সংগঠনগুলো দেশে অস্থিতিশীলতার অগ্নিতে ঘৃত সংযোগ করছে।
** দেশ প্রেম ভুলে, সাম্য মৈত্রি ভুলে, সুমহান ঐক্যের বাণী ভুলে হাতে তুলে নিয়েছে ফিতনা ফ্যাসাদের ঝান্ডা। সৃষ্টি করছে নানান ধরণের বিবাদ বিসম্বাদ আর বিরোধ। এই সব দেশদ্রোহী কালপ্রিট বিকৃত মস্তিষ্ক লেখক, কলামিস্ট, মিডিয়া আর ইসলাম ধর্মেকে খন্ড খন্ড করতে ৭২ ফেরকার মোল্লাদের হাত হতে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে রক্ষা করুন। আমিন।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০৪

রাসেল সরকার বলেছেন: ইসলাম হচ্ছে একমাত্র মনোনীত জীবন বিধান তথা পূর্ণাঙ্গ । সমাজনীতি, রাষ্ট্রনীতি তথা সবকিছুই তাওহীদভিত্তিক রেছালাতকেন্দ্রিক জীবন ব্যবস্থার অন্তগত । ইসলাম ন্যায় বিচারের ক্ষেত্রে অমুসলিমদের জন্যও আলাদা কোন মানদন্ড করে না । যে সকল দল মত বা সংঘটন ইসলামকে অরাজনৈতিক গন্ডিতে আবদ্ধ করে, নিরপরাধ মানুষ হত্যা এবং নিরপরাধ ব্যক্তির ও রাষ্ট্রীয় দৌলত ধ্বংস করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায় বা যেতে তা্রা শুধু মানবতার শত্রু নয়, ঈমান-দ্বীনেরও শত্রু ।
যে সকল মতবাদ যেমন-জঙ্গীমতবাদ, শান্তি, মুক্তি ও মানবতার ধর্ম ইসলামের নাম ব্যবহার করে যারা, অন্যকে খুন করার অধিকার আছে বলে মনে করে তারা ফেরাউনি নাস্তিকতায় আক্রান্ত । জঙ্গীবাদের উত্থান হলো ধর্মের অপব্যখ্যার মাধ্যমে । তাই পবিত্র কলেমার যে অঙ্গীকার, সে অঙ্গীকার প্রতিটি মানুষের নিকট পৌছিয়ে দেওয়া প্রত্যেক ঈমানদারের ঈমানী দায়িত্ব ।
আমরা যে সকল মহান আওলিয়াকেরামের অক্লান্ত সাধণার বিনিময়ে ইসলাম পেয়েছি, কলেমা পেয়েছি সেই সকল মহান আওলিয়াকেরামের পবিত্র মাজার শরীফ জিয়ারতে যারা বিরোধিতা করে তারাই চির অভিশপ্ত কাফের এজিদের অনুসারী ।
আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম বলেছেন, আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে, তন্মধ্যে আমি এবং আমার মহান সাহাবায়ে কেরামের মত ও পথের উপর যারা থাকবে তারাই নাজাত তথা মুক্তি প্রাপ্ত ।
অতএব, আমরা এমন একটা রাষ্ট্র ব্যবস্থা চায়, এমন একটা বিশ্ব ব্যবস্থা চায়,, যদি কারো কাছে মাজার জিয়ারত ভাল না লাগে, তাহলে সে মাজারের ৫০০ শত গজ দূর দিয়ে হাটুক, তাতে আমাদের কোন সমস্যা নাই কিন্তু আমার মাজার শরীফে হামলা করতে পারবে না । তথা প্রত্যেক ব্যক্তি তার নিজস্ব মতবাদের ভিত্তিতে চলাফেরা করবে, অস্ত্রের কারারুদ্ধ করে বা খুন করে কেউ যেন কারো মতবাদ কারো উপর চাপিয়ে দিতে না পারে । সালাম

৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:১২

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম, প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য। আপনার প্রতিটি কথার সাথে আমি একমত। কোন বিতর্ক নয় শুধু সতর্কতা সৃষ্টি করার মানসে আমার এই পোস্ট। আমি এখানে কোন দল মত বা আদর্শের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করিনি। আমি স্ট্রংলী ওপোজজড ওইসব কালপ্রিটদের যারা ইসলামের সুমহান আদর্শকে কলংকিত করছে, ইসলামের অপব্যাখ্যা দিয়ে মানুষ হত্যা করছে, শুধু মাত্র ইসলামিক ধ্যান ধারণায় রয়েছে এরকম দল মতের বিরুদ্ধে এবং ধর্মীয় আদর্শ, কোরআন হাদিসের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে, অন্যায় আর দুষ্কৃতিকারী তাদেরকে প্রোটেস্ট করে লিখেছি।
আমি ৭২ দল বলেছি, কারণ, ১দল জান্নাতে যাবে; তাই, ৭৩ দল লিখিনি। বিভিন্ন ফেরকার মাধ্যমে ইসলামের সুমহার ঐক্যের সলিল সমাধি হয়েছে। আমি এইসব ফেরকা সৃষ্টিকারী কাঠমোল্লাদের বিরুদ্ধে বলেছি।
কাউকে মাজারে যেতে নিষেধ করিনি। মাজারে যান, জিয়ারত করেন। কিন্তু, শিরক করবেন কেন? মাজার কেন্দ্রিক ব্যবসা করবেন কেন? মাজারে অপরাধের আখড়া বানাবেন কেন? যারা ঐসব অন্যায়, কুকর্ম, বেদআত, শিরক আর কুফরি করে তাদের বিরুদ্ধে লিখেছি।
শুধু মাজার কেন যেকোন কবর জিয়ারত করতেতো ইসলামে বাঁধা নেই। কোন আওলিয়া, হক্কানী পীর, বুজুর্গদের বিরুদ্ধে কথা বলবার কারো ধৃষ্ঠতা নেই। আমি সেইরকম মনোভাব থেকে তা লিখিনি। হ্যাঁ, অবশ্যই কারো ব্যক্তিমতের উপর কোন কিছু চাপিয়ে দেয়া যাবেনা তা ঠিক, তবে, কোন ব্যক্তি ভুল করলে তা শুধরানোর জন্য তাকে দাওয়াত দিতে পারি।
অবশেষে আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য আপনাকে আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি। মা-আসসালাম।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০৭

রাসেল সরকার বলেছেন: ওয়া আলাইকুম আসসালাম । আপনার মন্তব্য আমার অনেক ভাল লাগল । আমি আপনার কথার সাথে একমত ।জ্ঞ্যাতসারে যারা পবিত্র মাজার শরীফের নাম ব্যবহার করে ব্যবসা করে, মদ, গাজা ও জোয়ার আসর বসিয়ে কু-কর্মের আখড়া তৈরি করছে । অবশ্যই তারা অভিশপ্ত, তাদেরকে উৎখাত করে মাজার শরীফের পবিত্রতা রক্ষা করা প্রত্যেকটা ঈমানদারের ঈমানী দায়িত্ব, কোনভাবেই এই দায়িত্বের বরখেলাপ করা যাবে না । আমরা যারা দ্বীন-মিল্লাতের সৈনিক দাবী করি অবিলম্বে আমাদেরকে একটি প্লাটফর্মে আসতে হবে । মিথ্যা-জুলুমের কারাগার থেকে দ্বীন-মিল্লাতকে উদ্ধার করতে হবে । মহান আওলিয়াকেরামগন তা-ই করেছেন । ভন্ড পীর-ফকিরদের মাজার তথা যা অপকর্মের আখড়া .. যারা না বুঝে না জেনে ঐ অপকর্মের আখড়ায় নিমজ্জিত হচ্ছে, এসকল ভাইবোনদের রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব । শুভেচ্ছা রইল অবিরত ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৯

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা। সত্যিই সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি করার মাধ্যমে এইসব অপকর্মের বিরুদ্ধে সাধারণ মানূষকে জাগিয়ে তুলতে চেষ্ঠা করতেই হবে। এছাড়া এর থেকে কোন মুক্তি নাই। জাজাকাল্লাহু খাইরান ভালো থাকুন।মা-আসসালাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.