![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিঃসঙ্কোচে গাহিব সত্য ন্যায়ের গান। সত্য আর সুন্দরের সেবক। মা, মাটি আর দেশকে ভালবাসি।
অহিংসা পরম ধর্মঃ জীব হত্যা মহা পাপ!!
কিন্তু সেই-মহামুনির প্রিয় অনুচরদের দেশ বার্মায় চলছে নিরীহ নিধন!!
মহামুনি গৌতম বুদ্ধের পরম বাণী-" অহিংসা পরম ধর্ম।" আর "জীব হত্যা মহাপাপ।"
*** মিয়ানমারে বৌদ্ধদের প্যাগোডাঃ নয়নাভিরাম সৌন্দর্যে পটভূমিতে অবস্থিত এসব উপসনালয়ে চলে সংযম সাধনা। এসব উপসনালয় এর আকৃতি ও পরিবেশ প্রমাণ করে বৌদ্ধদের জীবনাচার।
*** বৌদ্ধ মংকদের ত্যাগি জীবনাচারঃ
যে মহামুনি বুদ্ধ এত সুন্দর জীবনাচার শিক্ষা দিয়ে গেছেন আর এমন দুটি পরম বাণী প্রচার করেন। সেই মহামূণীর অনুসারীদের কাছ থেকে এই আচার-আচরণ কোন মতেই কাম্য হতে পারে না।।
এই উদ্ভুত সমস্যা সমাধানে বিশ্বের কোন রাষ্ট্রের সহযোগীতার দরকার নেই। শুধুমাত্র বার্মার মংক, ভান্তে আর মংসাং সবাই একবাক্যে একটা বাণী প্রচার করে যে, এ বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা আর অমানবিকতা বন্ধ কর।। তাহলে আশা করি এতসব ঝামেলা বিশ্ববাসীকে পোহাতে হতোনা।। কিন্তু কী দেখা যাচ্ছে? মংকরা তাঁদের গোল্ডেন প্যাগোডাতে বহাল তবিয়তেই আছেন আর গৌতম বুদ্ধের অমর বাণী প্রচার করেই যাচ্ছেন!!!আর আত্মশুদ্ধি করেই চলেছেন??? আর বার্মিজ জান্তারা নিরীহ মানুষ মেরেই চলেছে-বাড়ি-ঘর জ্বালিয়েই চলেছে!!!!
নোটঃ ছবি-ইন্টারনেট।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ওরা মগ হলেও গৌতম বুদ্ধের অনুসারী!!
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব ধর্মের লোকজন অন্য ধর্মের মানুষকে একটু হলেও নীচু চোখে দেখে; এটা বিশাল সমস্যা
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: এটা ধ্রুব সত্য। ধন্যবাদ। তবে, হিংসা বা নীচু চোখে দেখা আর তার জবাবে লাখে লাখে মানুষ ভিন্ন জিনিস। মুসলমানরা নিজেরা নিজেরা মারামারি করে আর এই অনৈক্যের সুযোগে অন্যেরা সুযোগ নেয়। নিচ্ছেও তাই।
তবে, আশার কথা- মিয়ানমারের এই বর্বরতার জবাবে সারাবিশ্ব নড়েচড়ে বসেছে।
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্মা থেকে শুরু করে কম্পুচিয়া অবধি, নিষ্ঠুরতাই বড় ধর্ম
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: জ্বী সত্যই বলেছেন। কম্বোডিয়ার পলপটের কথা ভুলে যাবার কথা নয় কারোরই।। পলপট নারকিয় হত্যাযজ্ঞে ৮০ লাখ নাগরিকের ৩০ লাখ প্রাণ হারায়।।
৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
"মুসলমানরা নিজেরা নিজেরা মারামারি করে আর এই অনৈক্যের সুযোগে অন্যেরা সুযোগ নেয়। "
-ইসলাম ধর্ম মানুষকে যথাসম্ভব হিংসুকে পরিণত করে, হিন্দু ধর্মও মানুষকে বেশ হিংসুকে পরিণত করে, বৌদ্ধরা ১ম থেকেই ঐ রকম ছিলো।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: না গুরু এইখানে আমি আপনার সাথে এক হতে পারছিনা। কোন ধর্মই হিংসা হানাহানি শিক্ষা দেয় না।ধর্মের অপব্যাখ্যা দাঁড় করিয়ে একজাত অন্যজাতের প্রতি তীব্র ঘৃণা ছড়ায়। এটাকে ধর্মের ভুল বলতে পারেন না। প্রতিটি ধর্মগ্রন্থই সুষ্পষ্ট মানবতা শিক্ষা দেয়। মানবতার বাণী প্রচার করে। কিন্তু খারাপ লোকেরা তাঁদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য এই জঘন্য কাজটি করে। তাই, সরাসরি ধর্মকে দায়ী করা যায় না।।
৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেশীর ভাগ ধর্মীয় মানুষকে হিংসুক বলে মনে হয়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: কী জানি? যত মত তত পথ। ধর্মকর্ম পালন করে মানুষ হিংসুক হয়-যে সে ধর্ম পালনকারী হয় বকধার্মিক।। আমার দেখা সকল বকধার্মিকেরাই হিংসুক। তবে, সঠিক আকিদায় ধর্ম পালনকারী কাউকেই আমি হিংসা-বিদ্বেষে মত্ত হতে দেখিনি।। এটা আমার উপলব্ধি। আপনার মতামত সম্পুর্ণই আপনার।। ধন্যবাদ।।
৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইসলামী ছাত্র সংঘ, জামাতিরা ধর্মীয়? ১৯৭১ সালে এরা নীরিহ মানুষকে হত্যা করেছে; ধর্ম মানুষকে বদলিয়ে দেয়!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ইসলামী ছাত্র সংঘ বা জামাতিরা ধর্মীয়? যেহেতু ইসলামী নাম কভার করছে সেদিক থেকে ধর্মীয়। কিন্তু ধর্মিয় নাম কভার করছে বলেই কী সে ধর্মকে দায়ী করবেন? মিয়ানমারের অধিকাংশ জনগোষ্ঠী বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। তারা সরাসরি জীব হত্যাকে পাপ জ্ঞান করে। আর সেই অহিংস লোকগুলোই কেমন হিংস্র হয়ে গেলো তাই না? ওখানে কী বৌদ্ধ ধর্ম তাদেরকে শিক্ষা দিয়েছে এই খুন খারাবি করার জন্য? আমার প্রশ্ন ছিলো- হিংস্র সামরিক জান্তাদের কাছে নয়, যারা মংক, ভান্তে তাঁদের কাছে। তাঁরা যদি সেদেশের শাসকদের বলে সেনাবাহিনীকে থামতে। তারা অবশ্যই থামত। এটা আমার ব্যক্তিগত মত।
১৯৭১ সালে হত্যা, গুম, ধর্ষণ, জালাও-পোড়াও কারা করেছে এই বিষয় নিয়ে আপনার সাথে বিতর্ক করতে যাচ্ছিনা। আর আমি তাঁদের প্রতিনিধিত্বও করছি না। সুতরাং আমাকে যদি বলেন এরা "নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে- ধর্ম মানুষকে বদলিয়ে দেয়।" তাহলে আপনাকে কে বুঝাবে? ধর্ম মানুষকে খুনি বানায়নি বা বানাবেও না। কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠী, গোত্র বা দল যদি খুনি হয়, ধর্ষক হয় সেটা তার বা তাদের আদর্শ্চ্যুতির কারণে ঘটেছে। কিন্তু তাই বলে এটা ধর্মের দায় নয়।।
৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ মঈনুদ্দিন ,
"অহিংসা পরম ধর্ম"!! "জীব হত্যা মহা পাপ"- এই দুটি বাণী দেয়া সেই মহামূণীর অনুসারীদের কাছ থেকে কোন মতেই উল্টোটা কাম্য হতে পারে না। চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী....
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: সত্যিই তাই। আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।।
৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪০
এম আর তালুকদার বলেছেন: লেখকের প৾তিউত্তরগুলো চমৎকার। পোষ্টাও যথাযথ।ভাল লাগলো।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্টে আপনার আন্তরিক উপস্থিতির জন্য। আসলে আমি চেয়েছি প্রতিউত্তরগুলো যতটুকু সম্ভব সোজা করে দিতে। কিন্তু কেউ কেউ চাইছে আমি ভিন্ন দিকে চলে যাই। সত্যিই আফসোসের বিষয়। আমার পোস্ট ছিল-রোহিঙ্গাদের নিষ্ঠুরভাবে দমন-নিপিড়নকারী বার্মিজ জান্তাদের থামাতে বৌদ্ধ মংকদের এগিয়ে আসা নিয়ে। তাঁরা যেহেতু অহিংসার বাণী প্রচার করছে আর জীব হত্যাকে মহাপাপ জ্ঞান করে; তাঁরা কেন এই হত্যযজ্ঞ চোখে দেখছেনা। তাহলে কী ধরে নেব-তাঁরা শুধু মুখেই বলে অহিংসা পরম ধর্ম আর জীব হত্যা মহাপাপ?
৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮
তানুন ইসলাম বলেছেন: পৃথিবীতে সব থেকে বেশি নির্যাতিত মুসলিমরা,এর কারণ একটাই ,মুসলমানদের মধ্যে একতা নাই,
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: অতীব সত্য কথন যদিও তিক্ত। কারণ, সত্য তিক্ত! এই ঐক্য কীভাবে ঘটবে? আসলে কারোরই জানা নাই। আলেম ওলামা যারা তারাই আজ শতধা বিভক্ত। সুতরাং মুসলিম উম্মাহ্ এর কোন গতি নাই।। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ওরা মগ।