![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুবই সাধারন একটা মানুষ।জ্ঞানের দিক থেকেও অতি ক্ষুদ্র ও নগন্য।তবে স্বপ্ন দেখি অনেক বিশাল।কারন স্বপ্ন দেখতে কোন খরচাপাতি লাগে না।আমি ধর্মের প্রতি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল।তবে ধর্মান্ধ নই।
হে বঙ্গ জননী,
আর কতকাল ভাসতে হবে রক্ত গঙ্গায়? -----------------------------------------------------
বাংলার বুক চিড়ে আজ রক্ত গঙ্গা প্রবাহমান।রক্তের হোলি খেলায় মত্ত কিছু কুলাঙ্গার, না ঠিক কুলাঙ্গার বললে খুব অল্প খাতির করা হবে ওদের। ওদের বিশেষনের জন্য চাই আরো কঠিন থেকে কঠিনতম শব্দ।তবে সে কঠিনতম শব্দটি এখনো আমার শব্দভাণ্ডার কে স্পর্শ করেনি।ওরা উম্মাদ এক হায়েনা, যাদের চোখের সম্মুখে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে ধর্মের অপব্যখ্যার আবরন।যার দরুন ওরা সত্যর অন্তর্জাল কে স্পর্শটিও করতে পারছে না।আর হবেই না কেন? তাদের অন্ধত্বের আবরন অপসারনের চাইতে প্রনিয়তই কতিপয় দায়িত্বশীল ব্যক্তি তার মুখস্ত কিছু ছড়া আমজনতার সম্মুখে উপস্থাপন করে চলেছেন। আর আমরাও আমজনতা তাদের সেই মুখস্ত একপেশী ছড়া শুনে শুনে শান্তিতে নিদ্রা যাচ্ছি।আর যখনই মশার কামড়ের মতো সূচের আঘাত শরীরে বিদ্ধ হচ্ছে তখন ঘুম থেকে আধো আধো চোখ খুলে চিৎকার চেঁচামেচি করছি। আবার সেই ঘুমপাড়ানির মুখস্ত ছড়া শুনতে শুনতে নিদ্রা যাচ্ছি।এ নিদ্রা যে আমাদের কতো শতাব্দীর তা অনুমান করা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। দায়িত্বশীল ব্যক্তিরাও চান না আমাদের এই নিদ্রার ব্যাঘাত ঘটাতে।তারা যেমন আমাদের নিদ্রা ভাঙ্গতে চান না ঠিক তেমনি ওইসব কুলাঙ্গারদের মুখোশ উন্মোচন বা তাদের শাস্তির বিধান করতেও তারা অতটা আন্তরিক নন। কেননা শেষমেশ কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে আবার বিষধর সাপ বেড়িয়ে না পরে।
তাই তো কবির ভাষায় বলতে ইচ্চে করে, " হে বঙ্গ জননী আর কতকাল ভাসতে হবে রক্ত গঙ্গায়"।
২| ০৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
মো: মেহেরুল ইসলাম বলেছেন: hmmmm
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬
কালনী নদী বলেছেন: লড়ে যেতে হবে লড়াকুর বেশে!